< প্রথম রাজাবলি 21 >
1 কিছুকাল পর একটি দ্রাক্ষাক্ষেতকে কেন্দ্র করে একটি ঘটনা ঘটেছিল। সেটি ছিল যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের। দ্রাক্ষাক্ষেতটি অবস্থিত ছিল যিষ্রিয়েলে, শমরিয়ার রাজা আহাবের প্রাসাদের খুব কাছেই।
καὶ ἐπεσκέψατο Αχααβ τὰ παιδάρια τῶν ἀρχόντων τῶν χωρῶν καὶ ἐγένοντο διακόσιοι καὶ τριάκοντα καὶ μετὰ ταῦτα ἐπεσκέψατο τὸν λαόν πᾶν υἱὸν δυνάμεως ἑξήκοντα χιλιάδας
2 আহাব নাবোতকে বললেন, “যেহেতু তোমার দ্রাক্ষাক্ষেতটি আমার প্রাসাদের কাছেই রয়েছে, তাই আমায় সেটি নিতে দাও; আমি সেখানে সবজির বাগান করব। সেটির পরিবর্তে আমি তোমাকে সেটির চেয়েও ভালো একটি দ্রাক্ষাক্ষেত দেব, আর তা না হলে, তুমি যদি চাও, আমি সেটির দাম চুকিয়ে দেব।”
καὶ ἐξῆλθεν μεσημβρίας καὶ υἱὸς Αδερ πίνων μεθύων ἐν Σοκχωθ αὐτὸς καὶ οἱ βασιλεῖς τριάκοντα καὶ δύο βασιλεῖς συμβοηθοὶ μετ’ αὐτοῦ
3 কিন্তু নাবোত উত্তর দিলেন, “সদাপ্রভু যেন আমার পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া উত্তরাধিকার আপনাকে দিতে না দেন।”
καὶ ἐξῆλθον παιδάρια ἀρχόντων τῶν χωρῶν ἐν πρώτοις καὶ ἀποστέλλουσιν καὶ ἀπαγγέλλουσιν τῷ βασιλεῖ Συρίας λέγοντες ἄνδρες ἐξεληλύθασιν ἐκ Σαμαρείας
4 তাই আহাব মনক্ষুণ্ণ ও ক্রুদ্ধ হয়ে ঘরে চলে গেলেন, কারণ যিষ্রিয়েলীয় নাবোত বললেন, “আমি আমার পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া উত্তরাধিকার আপনাকে দেব না।” তিনি গোমড়ামুখে বিছানায় শুয়ে পড়েছিলেন ও ভোজনপানও করতে চাননি।
καὶ εἶπεν αὐτοῖς εἰ εἰς εἰρήνην οὗτοι ἐκπορεύονται συλλάβετε αὐτοὺς ζῶντας καὶ εἰ εἰς πόλεμον ζῶντας συλλάβετε αὐτούς
5 তাঁর স্ত্রী ঈষেবল এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি মনক্ষুণ্ণ হয়ে আছ কেন? তুমি ভোজনপান করছ না কেন?”
καὶ μὴ ἐξελθάτωσαν ἐκ τῆς πόλεως τὰ παιδάρια ἀρχόντων τῶν χωρῶν καὶ ἡ δύναμις ὀπίσω αὐτῶν
6 তিনি ঈষেবলকে উত্তর দিলেন, “আমি যিষ্রিয়েলীয় নাবোতকে বললাম, ‘তোমার দ্রাক্ষাক্ষেতটি আমার কাছে বিক্রি করে দাও; তা না হলে, তুমি যদি চাও, আমি সেটির পরিবর্তে তোমাকে অন্য একটি দ্রাক্ষাক্ষেত দেব।’ কিন্তু সে বলল, ‘আমি আমার দ্রাক্ষাক্ষেতটি আপনাকে দেব না।’”
ἐπάταξεν ἕκαστος τὸν παρ’ αὐτοῦ καὶ ἐδευτέρωσεν ἕκαστος τὸν παρ’ αὐτοῦ καὶ ἔφυγεν Συρία καὶ κατεδίωξεν αὐτοὺς Ισραηλ καὶ σῴζεται υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας ἐφ’ ἵππου ἱππέως
7 তাঁর স্ত্রী ঈষেবল বলল, “ইস্রায়েলের রাজা হয়ে তুমি এ কী আচরণ করছ? উঠে ভোজনপান করো! চাঙ্গা হও। যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের দ্রাক্ষাক্ষেতটি আমিই তোমাকে দেব।”
καὶ ἐξῆλθεν βασιλεὺς Ισραηλ καὶ ἔλαβεν πάντας τοὺς ἵππους καὶ τὰ ἅρματα καὶ ἐπάταξεν πληγὴν μεγάλην ἐν Συρίᾳ
8 এই বলে, আহাবের নাম করে সে কয়েকটি চিঠি লিখে, সেগুলিতে রাজার সিলমোহর দিয়ে নাবোতের নগরে তাঁর সাথে বসবাসকারী প্রাচীনদের ও অভিজাত পুরুষদের কাছে সেই চিঠিগুলি পাঠিয়ে দিয়েছিল।
καὶ προσῆλθεν ὁ προφήτης πρὸς βασιλέα Ισραηλ καὶ εἶπεν κραταιοῦ καὶ γνῶθι καὶ ἰδὲ τί ποιήσεις ὅτι ἐπιστρέφοντος τοῦ ἐνιαυτοῦ υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας ἀναβαίνει ἐπὶ σέ
9 সেইসব চিঠিতে সে লিখেছিল: “একদিনের উপবাস ঘোষণা করে আপনারা নাবোতকে গুরুত্বপূর্ণ এক স্থানে লোকজনের মাঝে বসিয়ে দিন।
καὶ οἱ παῖδες βασιλέως Συρίας εἶπον θεὸς ὀρέων θεὸς Ισραηλ καὶ οὐ θεὸς κοιλάδων διὰ τοῦτο ἐκραταίωσεν ὑπὲρ ἡμᾶς ἐὰν δὲ πολεμήσωμεν αὐτοὺς κατ’ εὐθύ εἰ μὴ κραταιώσομεν ὑπὲρ αὐτούς
10 কিন্তু তার মুখোমুখি এমন দুজন বজ্জাত লোককে বসিয়ে দিন, যারা তার বিরুদ্ধে এই বলে অভিযোগ জানাবে যে সে ঈশ্বর ও রাজা, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছে। পরে তাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে পাথরের আঘাতে মেরে ফেলবেন।”
καὶ τὸ ῥῆμα τοῦτο ποίησον ἀπόστησον τοὺς βασιλεῖς ἕκαστον εἰς τὸν τόπον αὐτῶν καὶ θοῦ ἀντ’ αὐτῶν σατράπας
11 অতএব নাবোতের নগরে বসবাসকারী প্রাচীন ও অভিজাত পুরুষেরা তাদের উদ্দেশে ঈষেবলের লেখা চিঠির নির্দেশানুসারেই কাজ করলেন।
καὶ ἀλλάξομέν σοι δύναμιν κατὰ τὴν δύναμιν τὴν πεσοῦσαν ἀπὸ σοῦ καὶ ἵππον κατὰ τὴν ἵππον καὶ ἅρματα κατὰ τὰ ἅρματα καὶ πολεμήσομεν πρὸς αὐτοὺς κατ’ εὐθὺ καὶ κραταιώσομεν ὑπὲρ αὐτούς καὶ ἤκουσεν τῆς φωνῆς αὐτῶν καὶ ἐποίησεν οὕτως
12 তারা উপবাস ঘোষণা করে নাবোতকে গুরুত্বপূর্ণ এক স্থানে লোকজনের মাঝে বসিয়ে দিলেন।
καὶ ἐγένετο ἐπιστρέψαντος τοῦ ἐνιαυτοῦ καὶ ἐπεσκέψατο υἱὸς Αδερ τὴν Συρίαν καὶ ἀνέβη εἰς Αφεκα εἰς πόλεμον ἐπὶ Ισραηλ
13 পরে দুজন বজ্জাত লোক এসে তাঁর মুখোমুখি বসেছিল এবং লোকজনের সামনে নাবোতের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে বলল, “নাবোত ঈশ্বর ও রাজা, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছে।” অতএব লোকেরা তাঁকে নগরের বাইরে নিয়ে গিয়ে পাথরের আঘাতে মেরে ফেলেছিল।
καὶ οἱ υἱοὶ Ισραηλ ἐπεσκέπησαν καὶ παρεγένοντο εἰς ἀπαντὴν αὐτῶν καὶ παρενέβαλεν Ισραηλ ἐξ ἐναντίας αὐτῶν ὡσεὶ δύο ποίμνια αἰγῶν καὶ Συρία ἔπλησεν τὴν γῆν
14 পরে তারা ঈষেবলকে খবর পাঠালেন: “নাবোতকে পাথরের আঘাতে মেরে ফেরা হয়েছে।”
καὶ προσῆλθεν ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ καὶ εἶπεν τῷ βασιλεῖ Ισραηλ τάδε λέγει κύριος ἀνθ’ ὧν εἶπεν Συρία θεὸς ὀρέων κύριος ὁ θεὸς Ισραηλ καὶ οὐ θεὸς κοιλάδων αὐτός καὶ δώσω τὴν δύναμιν τὴν μεγάλην ταύτην εἰς χεῖρα σήν καὶ γνώσῃ ὅτι ἐγὼ κύριος
15 নাবোতকে পাথরের আঘাতে মেরে ফেলা হয়েছে, এই খবর পেয়েই ঈষেবল আহাবকে বলল, “ওঠো ও যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের সেই দ্রাক্ষাক্ষেতটির দখল নাও, যেটি সে তোমাকে বিক্রি করতে চায়নি। সে আর বেঁচে নেই, কিন্তু মারা গিয়েছে।”
καὶ παρεμβάλλουσιν οὗτοι ἀπέναντι τούτων ἑπτὰ ἡμέρας καὶ ἐγένετο ἐν τῇ ἡμέρᾳ τῇ ἑβδόμῃ καὶ προσήγαγεν ὁ πόλεμος καὶ ἐπάταξεν Ισραηλ τὴν Συρίαν ἑκατὸν χιλιάδας πεζῶν μιᾷ ἡμέρᾳ
16 নাবোতের মারা যাওয়ার খবর শুনে আহাব উঠে নাবোতের দ্রাক্ষাক্ষেতটি দখল করার জন্য সেখানে চলে গেলেন।
καὶ ἔφυγον οἱ κατάλοιποι εἰς Αφεκα εἰς τὴν πόλιν καὶ ἔπεσεν τὸ τεῖχος ἐπὶ εἴκοσι καὶ ἑπτὰ χιλιάδας ἀνδρῶν τῶν καταλοίπων καὶ υἱὸς Αδερ ἔφυγεν καὶ εἰσῆλθεν εἰς τὸν οἶκον τοῦ κοιτῶνος εἰς τὸ ταμίειον
17 তখন সদাপ্রভুর এই বাক্য তিশবীয় এলিয়ের কাছে এসেছিল:
καὶ εἶπεν τοῖς παισὶν αὐτοῦ οἶδα ὅτι βασιλεῖς Ισραηλ βασιλεῖς ἐλέους εἰσίν ἐπιθώμεθα δὴ σάκκους ἐπὶ τὰς ὀσφύας ἡμῶν καὶ σχοινία ἐπὶ τὰς κεφαλὰς ἡμῶν καὶ ἐξέλθωμεν πρὸς βασιλέα Ισραηλ εἴ πως ζωογονήσει τὰς ψυχὰς ἡμῶν
18 “যে শমরিয়াতে রাজত্ব করছে, ইস্রায়েলের সেই রাজা আহাবের সঙ্গে তুমি দেখা করতে যাও। এখন সে নাবোতের সেই দ্রাক্ষাক্ষেতে আছে, যেটি দখল করার জন্য সে সেখানে গিয়েছে।
καὶ περιεζώσαντο σάκκους ἐπὶ τὰς ὀσφύας αὐτῶν καὶ ἔθεσαν σχοινία ἐπὶ τὰς κεφαλὰς αὐτῶν καὶ εἶπον τῷ βασιλεῖ Ισραηλ δοῦλός σου υἱὸς Αδερ λέγει ζησάτω δὴ ἡ ψυχή μου καὶ εἶπεν εἰ ἔτι ζῇ ἀδελφός μού ἐστιν
19 তাকে গিয়ে বোলো, ‘সদাপ্রভু একথাই বলেন: তুমি কি একজন লোককে খুন করে তার সম্পত্তি দখল করে নাওনি?’ পরে তাকে বোলো, ‘সদাপ্রভু একথাই বলেন: যেখানে কুকুরেরা নাবোতের রক্ত চেটে খেয়েছে, সেখানে তোমারও রক্ত কুকুরেরা চেটে খাবে, হ্যাঁ, তোমারই রক্ত!’”
καὶ οἱ ἄνδρες οἰωνίσαντο καὶ ἔσπευσαν καὶ ἀνέλεξαν τὸν λόγον ἐκ τοῦ στόματος αὐτοῦ καὶ εἶπον ἀδελφός σου υἱὸς Αδερ καὶ εἶπεν εἰσέλθατε καὶ λάβετε αὐτόν καὶ ἐξῆλθεν πρὸς αὐτὸν υἱὸς Αδερ καὶ ἀναβιβάζουσιν αὐτὸν πρὸς αὐτὸν ἐπὶ τὸ ἅρμα
20 আহাব এলিয়কে দেখে বললেন, “তবে ওহে আমার শত্রু, তুমি আমাকে খুঁজে পেলে!” “হ্যাঁ, আমি আপনাকে খুঁজে পেয়েছি,” তিনি উত্তর দিলেন, “কারণ আপনি সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে মন্দ কাজ করার জন্য নিজেকে বিকিয়ে দিয়েছেন।
καὶ εἶπεν πρὸς αὐτόν τὰς πόλεις ἃς ἔλαβεν ὁ πατήρ μου παρὰ τοῦ πατρός σου ἀποδώσω σοι καὶ ἐξόδους θήσεις σαυτῷ ἐν Δαμασκῷ καθὼς ἔθετο ὁ πατήρ μου ἐν Σαμαρείᾳ καὶ ἐγὼ ἐν διαθήκῃ ἐξαποστελῶ σε καὶ διέθετο αὐτῷ διαθήκην καὶ ἐξαπέστειλεν αὐτόν
21 তিনি বলেন, ‘আমি তোমার উপর বিপর্যয় আনতে চলেছি। আমি তোমার বংশধরদের অবলুপ্ত করে দেব এবং ইস্রায়েলে আহাবের বংশের শেষ পুরুষটিকে পর্যন্ত—তা সে ক্রীতদাসই হোক বা স্বাধীন—শেষ করে ফেলব।
καὶ ἄνθρωπος εἷς ἐκ τῶν υἱῶν τῶν προφητῶν εἶπεν πρὸς τὸν πλησίον αὐτοῦ ἐν λόγῳ κυρίου πάταξον δή με καὶ οὐκ ἠθέλησεν ὁ ἄνθρωπος πατάξαι αὐτόν
22 আমি তোমার কুলকে নবাটের ছেলে যারবিয়ামের এবং অহিয়র ছেলে বাশার কুলের মতো করে ফেলব, কারণ তুমি আমার ক্রোধ জাগিয়ে তুলেছ ও ইস্রায়েলকে দিয়ে পাপ করিয়েছ।’
καὶ εἶπεν πρὸς αὐτόν ἀνθ’ ὧν οὐκ ἤκουσας τῆς φωνῆς κυρίου ἰδοὺ σὺ ἀποτρέχεις ἀπ’ ἐμοῦ καὶ πατάξει σε λέων καὶ ἀπῆλθεν ἀπ’ αὐτοῦ καὶ εὑρίσκει αὐτὸν λέων καὶ ἐπάταξεν αὐτόν
23 “এছাড়াও ঈষেবলের বিষয়ে সদাপ্রভু বলেন: ‘কুকুরেরা যিষ্রিয়েলের প্রাচীরে ঈষেবলকে গোগ্রাসে গিলে খাবে।’
καὶ εὑρίσκει ἄνθρωπον ἄλλον καὶ εἶπεν πάταξόν με δή καὶ ἐπάταξεν αὐτὸν ὁ ἄνθρωπος πατάξας καὶ συνέτριψεν
24 “আহাবের কুলে যারা নগরে মরবে, কুকুরেরা তাদের খাবে; আর যারা গ্রামাঞ্চলে মরবে, পাখিরা তাদের ঠুকরে ঠুকরে খাবে।”
καὶ ἐπορεύθη ὁ προφήτης καὶ ἔστη τῷ βασιλεῖ Ισραηλ ἐπὶ τῆς ὁδοῦ καὶ κατεδήσατο τελαμῶνι τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτοῦ
25 (স্ত্রী ঈষেবলের উসকানিতে কান দিয়ে আহাব যেভাবে সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে মন্দ কাজকর্ম করলেন, সেভাবে তাঁর মতো আর কেউ কখনও করেননি।
καὶ ἐγένετο ὡς ὁ βασιλεὺς παρεπορεύετο καὶ οὗτος ἐβόα πρὸς τὸν βασιλέα καὶ εἶπεν ὁ δοῦλός σου ἐξῆλθεν ἐπὶ τὴν στρατιὰν τοῦ πολέμου καὶ ἰδοὺ ἀνὴρ εἰσήγαγεν πρός με ἄνδρα καὶ εἶπεν πρός με φύλαξον τοῦτον τὸν ἄνδρα ἐὰν δὲ ἐκπηδῶν ἐκπηδήσῃ καὶ ἔσται ἡ ψυχή σου ἀντὶ τῆς ψυχῆς αὐτοῦ ἢ τάλαντον ἀργυρίου στήσεις
26 যে ইমোরীয়দের সদাপ্রভু ইস্রায়েলের সামনে থেকে তাড়িয়ে দিলেন, তাদের মতো তিনিও প্রতিমাপূজায় লিপ্ত হয়ে জঘন্যতম কাজ করলেন।)
καὶ ἐγενήθη περιεβλέψατο ὁ δοῦλός σου ὧδε καὶ ὧδε καὶ οὗτος οὐκ ἦν καὶ εἶπεν πρὸς αὐτὸν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ ἰδοὺ καὶ τὰ ἔνεδρα παρ’ ἐμοὶ ἐφόνευσας
27 এইসব কথা শুনে আহাব নিজের পোশাক ছিঁড়ে, চট গায়ে দিয়ে উপবাস করলেন। তিনি চটের বিছানায় শুয়েছিলেন ও নম্রভাবে চলাফেরা করতে শুরু করলেন।
καὶ ἔσπευσεν καὶ ἀφεῖλεν τὸν τελαμῶνα ἀπὸ τῶν ὀφθαλμῶν αὐτοῦ καὶ ἐπέγνω αὐτὸν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ ὅτι ἐκ τῶν προφητῶν οὗτος
28 তখন তিশবীয় এলিয়ের কাছে সদাপ্রভুর এই বাক্য এসেছিল:
καὶ εἶπεν πρὸς αὐτόν τάδε λέγει κύριος διότι ἐξήνεγκας σὺ ἄνδρα ὀλέθριον ἐκ χειρός σου καὶ ἔσται ἡ ψυχή σου ἀντὶ τῆς ψυχῆς αὐτοῦ καὶ ὁ λαός σου ἀντὶ τοῦ λαοῦ αὐτοῦ
29 “তুমি কি লক্ষ্য করেছ, আহাব কীভাবে নিজেকে আমার সামনে নম্র করেছে? যেহেতু সে নিজেকে নম্র করেছে, আমি তার জীবনকালে এই বিপর্যয়টি আনব না, কিন্তু তার ছেলের জীবনকালে আমি তার কুলে সেটি আনব।”
καὶ ἀπῆλθεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ συγκεχυμένος καὶ ἐκλελυμένος καὶ ἔρχεται εἰς Σαμάρειαν