< প্রথম রাজাবলি 19 >
1 ইত্যবসরে এলিয় যা যা করলেন এবং কীভাবে তিনি ভাববাদীদের সবাইকে তরোয়াল দিয়ে হত্যা করলেন, সেসব কথা আহাব ঈষেবলকে বলে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଆହାବ ଏଲୀୟଙ୍କର କୃତ ସମସ୍ତ କର୍ମର ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ସେ କିପରି ଖଡ୍ଗରେ ସମସ୍ତ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାଙ୍କୁ ବଧ କରିଥିଲେ, ତାହା ଈଷେବଲ୍କୁ ଜଣାଇଲେ।
2 তাই ঈষেবল এলিয়ের কাছে একথা বলার জন্য একজন দূত পাঠালেন, “আগামীকাল এই সময়ের মধ্যে আমি যদি তোমার দশা সেই ভাববাদীদের একজনের মতোও না করি, তবে যেন দেবদেবীরা আমাকে কঠোর থেকে কঠোরতর দণ্ড দেন।”
ତହିଁରେ ଈଷେବଲ୍ ଏଲୀୟଙ୍କ ନିକଟକୁ ଦୂତ ପଠାଇ ଏହି କଥା କହିଲା, “ପ୍ରାୟ କାଲି ଏହି ସମୟକୁ ଯେବେ ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରାଣକୁ ସେମାନଙ୍କ ଜଣକର ପ୍ରାଣ ତୁଲ୍ୟ ନ କରେ, ତେବେ ଦେବତାମାନେ ମୋତେ ସେହି ଦଣ୍ଡ, ମଧ୍ୟ ତହିଁରୁ ଅଧିକ ଦେଉନ୍ତୁ।”
3 এলিয় ভয় পেয়ে গেলেন এবং প্রাণ বাঁচাতে তিনি দৌড় লাগালেন। যিহূদার বের-শেবায় পৌঁছে তিনি তাঁর দাসকে সেখানে রেখে
ତହୁଁ ଏଲୀୟ ଏହା ଦେଖି ଆପଣା ପ୍ରାଣ ସକାଶେ ଉଠିଯାଇ ଯିହୁଦାର ବେର୍ଶେବା ନଗରରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ ଓ ସେଠାରେ ଆପଣା ଦାସକୁ ଛାଡ଼ିଲେ।
4 নিজে একদিনের পথ পাড়ি দিয়ে মরুপ্রান্তরে চলে গেলেন। একটি খেংরা ঝোপের কাছে এসে, সেটির তলায় বসে তিনি নিজের মৃত্যু কামনা করে প্রার্থনা করলেন। “হে সদাপ্রভু, যথেষ্ট হয়েছে,” তিনি বললেন। “আমার জীবন নিয়ে নাও; আমার পূর্বপুরুষদের চেয়ে আমি কোনোমতেই ভালো নই।”
ମାତ୍ର ସେ ଆପେ ପ୍ରାନ୍ତର ଭିତରକୁ ଦିନକର ପଥ ଯାଇ ଏକ ରେତମବୃକ୍ଷ ମୂଳରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ବସିଲେ ଓ ଆପଣା ମୃତ୍ୟୁୁ-ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କହିଲେ, “ଯଥେଷ୍ଟ ହେଲାଣି; ଏବେ ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ମୋର ପ୍ରାଣ ନିଅ; କାରଣ ମୁଁ ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କଠାରୁ ଭଲ ନୁହେଁ।”
5 এই বলে তিনি খেংরা ঝোপের তলায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। হঠাৎ করে একজন স্বর্গদূত তাঁকে স্পর্শ করে বলে উঠেছিলেন, “উঠে পড়ো ও খেয়ে নাও।”
ତହୁଁ ସେ ରେତମବୃକ୍ଷ ମୂଳେ ଶୟନ କରି ନିଦ୍ରା ଗଲେ; ଏଥିରେ ଦେଖ, ଏକ ଦୂତ ତାଙ୍କୁ ସ୍ପର୍ଶ କରି କହିଲେ, “ଉଠ, ଭୋଜନ କର।”
6 তিনি চারপাশে তাকিয়েছিলেন, আর দেখতে পেয়েছিলেন যে তাঁর মাথার কাছে গরম কয়লার আগুনে সেঁকা কয়েকটি রুটি ও এক বয়াম জল রাখা আছে। তিনি ভোজনপান করে আবার শুয়ে পড়েছিলেন।
ତହିଁରେ ସେ ଅନାନ୍ତେ, ଦେଖ, ତାଙ୍କ ମସ୍ତକ ପାଖରେ ଅଙ୍ଗାରରେ ପକ୍ୱ ଏକ ପିଠା ଓ ଏକ ପାତ୍ର ଜଳ ଅଛି। ଏଣୁ ସେ ଭୋଜନପାନ କରି ପୁନର୍ବାର ଶୟନ କଲେ।
7 সদাপ্রভুর দূত দ্বিতীয়বার ফিরে এসে তাঁকে স্পর্শ করে বললেন, “উঠে পড়ো ও খেয়ে নাও, কারণ এই যাত্রাটি তোমার পক্ষে বড়ো বেশি লম্বা হতে চলেছে।”
ଏଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୂତ ପୁନର୍ବାର ଦ୍ୱିତୀୟ ଥର ଆସି ତାଙ୍କୁ ସ୍ପର୍ଶ କରି କହିଲେ, “ଉଠ, ଭୋଜନ କର; କାରଣ ତୁମ୍ଭ ଶକ୍ତିରୁ ପଥ ଅଧିକ।”
8 অতএব তিনি উঠে ভোজনপান করলেন। খাবার খেয়ে শক্তি লাভ করে তিনি সদাপ্রভুর পর্বত হোরেবে না পৌঁছানো পর্যন্ত চল্লিশ দিন চল্লিশ রাত হেঁটে গেলেন।
ତହୁଁ ସେ ଉଠି ଭୋଜନପାନ କଲେ ଓ ସେହି ଖାଦ୍ୟର ବଳରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପର୍ବତ ହୋରେବ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଚାଳିଶ ଦିନ ଓ ଚାଳିଶ ରାତ୍ରି ଗମନ କଲେ।
9 সেখানে একটি গুহায় ঢুকে তিনি রাত কাটিয়েছিলেন। আর সদাপ্রভুর এই বাক্য তাঁর কাছে এসেছিল: “এলিয়, তুমি এখানে কী করছ?”
ଆଉ ସେ ସେଠାସ୍ଥିତ ଏକ ଗହ୍ୱରରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କଲେ; ସେତେବେଳେ ଦେଖ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ ତାଙ୍କ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା ଓ ସେ ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଏଲୀୟ, ତୁମ୍ଭେ ଏଠାରେ କʼଣ କରୁଅଛ?”
10 তিনি উত্তর দিলেন, “আমি সর্বশক্তিমান ঈশ্বর সদাপ্রভুর জন্য দারুণ উদ্যোগী হয়েছি। ইস্রায়েলীরা তোমার নিয়ম বাতিল করে দিয়েছে, তোমার যজ্ঞবেদিগুলি ভেঙে ফেলেছে, এবং তোমার ভাববাদীদের তরোয়াল দিয়ে হত্যা করেছে। একমাত্র আমিই অবশিষ্ট আছি, আর এখন তারা আমাকেও হত্যা করতে চাইছে।”
ତହୁଁ ଏଲୀୟ କହିଲେ, “ମୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ସୈନ୍ୟାଧିପତି ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପକ୍ଷରେ ଅତ୍ୟନ୍ତ ଉଦ୍ଯୋଗୀ ହେଲି; କାରଣ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ତୁମ୍ଭ ନିୟମ ପରିତ୍ୟାଗ କଲେ, ତୁମ୍ଭର ଯଜ୍ଞବେଦିସବୁ ଉତ୍ପାଟନ କଲେ ଓ ତୁମ୍ଭ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ ଖଡ୍ଗରେ ବଧ କଲେ; ତହିଁରେ ମୁଁ, କେବଳ ମୁଁ ଅବଶିଷ୍ଟ ରହିଲି; ଆଉ ସେମାନେ ମୋʼ ପ୍ରାଣ ନେବାକୁ ଅନ୍ୱେଷଣ କରୁଅଛନ୍ତି।”
11 সদাপ্রভু বললেন, “পর্বতের উপর সদাপ্রভুর উপস্থিতিতে গিয়ে দাঁড়াও, কারণ কিছুক্ষণের মধ্যেই সদাপ্রভু ওখান দিয়ে পার হবেন।” পরে প্রচণ্ড শক্তিশালী বাতাসের এক ঝাপটায় সদাপ্রভুর সামনে পর্বতমালা বিদীর্ণ হয়ে গেল এবং পাষাণ-পাথরগুলিও ভেঙে চুরমার হয়ে গেল, কিন্তু সদাপ্রভু সেই বাতাসে ছিলেন না। বাতাস বয়ে যাওয়ার পর ভূমিকম্প হল, কিন্তু সদাপ্রভু সেই ভূমিকম্পেও ছিলেন না।
ଏଥିରେ ସେ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ବାହାର ହୋଇ ଏହି ପର୍ବତରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହୁଅ।” ଆଉ ଦେଖ, ସଦାପ୍ରଭୁ ନିକଟ ଦେଇ ଗମନ କଲେ, ତହିଁରେ ପ୍ରବଳ ଓ ପ୍ରଚଣ୍ଡ ବାୟୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ପର୍ବତଗଣକୁ ବିଦୀର୍ଣ୍ଣ କଲା ଓ ଶୈଳସବୁ ଭାଙ୍ଗି ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କଲା; ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ବାୟୁରେ ନ ଥିଲେ; ପୁଣି, ବାୟୁ ଉତ୍ତାରେ ଭୂମିକମ୍ପ ହେଲା; ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ଭୂମିକମ୍ପରେ ନ ଥିଲେ।
12 ভূমিকম্প হয়ে যাওয়ার পর সেখানে আগুন জ্বলে উঠেছিল, কিন্তু সদাপ্রভু সেই আগুনেও ছিলেন না। আগুনের পর সেখানে মৃদুমন্দ ফিসফিসানির শব্দ শোনা গেল।
ଆଉ ଭୂମିକମ୍ପ ଉତ୍ତାରେ ଅଗ୍ନି ହେଲା; ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ଅଗ୍ନିରେ ନ ଥିଲେ; ପୁଣି, ଅଗ୍ନି ଉତ୍ତାରେ ଏକ ଶାନ୍ତ କ୍ଷୁଦ୍ର ରବ ହେଲା।
13 সেই শব্দ শুনে এলিয় নিজের আলখাল্লা দিয়ে মুখ ঢেকে বাইরে বের হয়ে গুহার মুখে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। তখন এক কণ্ঠস্বর তাঁকে বলল, “এলিয়, তুমি এখানে কী করছ?”
ତହୁଁ ଏଲୀୟ ତାହା ଶୁଣନ୍ତେ, ଆପଣା ବସ୍ତ୍ରରେ ମୁଖ ଆଚ୍ଛାଦନ କରି ବାହାରେ ଯାଇ ଗହ୍ୱର-ମୁଖ ନିକଟରେ ଠିଆ ହେଲେ। ତହିଁରେ ଦେଖ, ଏକ ରବ ତାଙ୍କ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ କହିଲା, “ଏଲୀୟ, ତୁମ୍ଭେ ଏଠାରେ କଅଣ କରୁଅଛ?”
14 তিনি উত্তর দিলেন, “আমি সর্বশক্তিমান ঈশ্বর সদাপ্রভুর জন্য দারুণ উদ্যোগী হয়েছি। ইস্রায়েলীরা তোমার নিয়ম বাতিল করে দিয়েছে, তোমার যজ্ঞবেদিগুলি ভেঙে ফেলেছে, এবং তোমার ভাববাদীদের তরোয়াল দিয়ে হত্যা করেছে। একমাত্র আমিই অবশিষ্ট আছি, আর এখন তারা আমাকেও হত্যা করতে চাইছে।”
ତହୁଁ ସେ କହିଲେ, “ମୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ସୈନ୍ୟାଧିପତି ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପକ୍ଷରେ ଅତ୍ୟନ୍ତ ଉଦ୍ଯୋଗୀ ହେଲି; କାରଣ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ତୁମ୍ଭ ନିୟମ ପରିତ୍ୟାଗ କଲେ, ତୁମ୍ଭ ଯଜ୍ଞବେଦିସବୁ ଉତ୍ପାଟନ କଲେ ଓ ତୁମ୍ଭ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ ଖଡ୍ଗରେ ବଧ କଲେ; ତହିଁରେ, କେବଳ ମୁଁ ଅବଶିଷ୍ଟ ରହିଲି; ଆଉ ସେମାନେ ମୋହର ପ୍ରାଣ ନେବାକୁ ଅନ୍ୱେଷଣ କରୁଅଛନ୍ତି।”
15 সদাপ্রভু তাঁকে বললেন, “যে পথ দিয়ে এসেছিলে, সেই পথ ধরেই দামাস্কাসের মরুভূমিতে চলে যাও। সেখানে পৌঁছে হসায়েলকে অরামের উপর রাজপদে অভিষিক্ত করো।
ସେତେବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆପଣା ପଥରେ ଫେରି ଦମ୍ମେଶକ ପ୍ରାନ୍ତରକୁ ଯାଅ; ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ସେଠାରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ, ହସାୟେଲକୁ ଅରାମ ଉପରେ ରାଜାଭିଷିକ୍ତ କର;
16 এছাড়াও, নিমশির ছেলে যেহূকে ইস্রায়েলের উপর রাজপদে অভিষিক্ত করো, এবং ভাববাদীরূপে তোমার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য আবেল-মহোলার অধিবাসী শাফটের ছেলে ইলীশায়কে অভিষিক্ত করো।
ଆଉ ନିମ୍ଶିର ପୁତ୍ର ଯେହୂଙ୍କୁ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜାଭିଷିକ୍ତ କର; ଆଉ ଆବେଲ୍-ମହୋଲା ନିବାସୀ ଶାଫଟ୍ର ପୁତ୍ର ଇଲୀଶାୟଙ୍କୁ ତୁମ୍ଭ ପଦରେ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା କରି ଅଭିଷେକ କର।
17 যে কেউ হসায়েলের তরোয়ালের হাত থেকে রেহাই পাবে, যেহূ তাকে হত্যা করবে, আর যে কেউ যেহূর তরোয়ালের হাত থেকে রেহাই পাবে, ইলীশায় তাকে হত্যা করবে।
ତହିଁରେ ଯେଉଁ ଲୋକ ହସାୟେଲର ଖଡ୍ଗରୁ ବଞ୍ଚିବ, ଯେହୂ ତାହାଙ୍କୁ ବଧ କରିବ ଓ ଯେ ଯେହୂର ଖଡ୍ଗରୁ ବଞ୍ଚିବ, ତାହାକୁ ଇଲୀଶାୟ ବଧ କରିବ।
18 তবে ইস্রায়েলে আমি এমন 7,000 লোককে সংরক্ষিত করে রেখেছি, যারা বায়ালের কাছে মাথা নত করেনি ও তাকে চুমুও দেয়নি।”
ତଥାପି ଆମ୍ଭେ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଆପଣା ପାଇଁ ସାତ ସହସ୍ର ଲୋକ ଅବଶିଷ୍ଟ ରଖିବା, ଯେଉଁମାନଙ୍କର ଆଣ୍ଠୁ ବାଲ୍ ସମ୍ମୁଖରେ ନତ ହୋଇ ନାହିଁ ଓ ଯେଉଁମାନଙ୍କର ମୁଖ ତାହାକୁ ଚୁମ୍ବନ କରି ନାହିଁ।”
19 অতএব সেখান থেকে গিয়ে এলিয় শাফটের ছেলে ইলীশায়কে খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি বারো জোড়া বলদ জোয়ালে জুড়ে জমি চাষ করছিলেন, আর তিনি স্বয়ং শেষ জোড়া বলদ দিয়ে হাল চালাচ্ছিলেন। এলিয় তাঁর কাছে গিয়ে নিজের আলখাল্লাটি তাঁর গায়ে ছুঁড়ে দিলেন।
ଏଥିରେ ଏଲୀୟ ଏଠାରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ଶାଫଟ୍ର ପୁତ୍ର ଇଲୀଶାୟଙ୍କର ସନ୍ଧାନ ପାଇଲେ। ସେସମୟରେ ସେ ହଳ ବୁଲାଉଥିଲେ, ତାଙ୍କ ଆଗରେ ବାର ହଳ ବଳଦ ଥିଲେ, ପୁଣି, ସେ ଦ୍ୱାଦଶ ହଳରେ ଥିଲେ; ତହିଁରେ ଏଲୀୟ ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ତାଙ୍କ ଉପରେ ପକାଇଲେ।
20 ইলীশায় তখন তাঁর বলদগুলি ছেড়ে এলিয়ের কাছে দৌড়ে গেলেন। “আমাকে অনুমতি দিন, আমি আমার মা-বাবাকে চুমু দিয়ে তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আসি,” তিনি বললেন, “পরে আমি আপনার সাথে আসব।” “তুমি ফিরে যাও,” এলিয় উত্তর দিলেন। “আমি তোমার প্রতি কী করেছি?”
ତହିଁରେ ସେ ବଳଦ ଛାଡ଼ି ଏଲୀୟଙ୍କ ପଛେ ଦୌଡ଼ି ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋʼ ପିତା ଓ ମାତାଙ୍କୁ ଚୁମ୍ବନ ଦେବା ପାଇଁ ଅନୁମତି ଦେଉନ୍ତୁ, ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ମୁଁ ଆପଣଙ୍କ ପଛେ ଯିବି।” ତହୁଁ ଏଲୀୟ ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଫେରିଯାଅ; କିନ୍ତୁ ଚିନ୍ତା କର ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭର କଅଣ କଲୁ।”
21 অতএব ইলীশায় তাঁকে ছেড়ে ফিরে গেলেন। তিনি তাঁর হালের বলদগুলি নিয়ে সেগুলি বধ করলেন। তিনি লাঙল-জোয়ালের কাঠ দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে মাংস রান্না করলেন ও লোকজনকে দিলেন ও তারা তা খেয়েছিল। পরে তিনি এলিয়ের অনুগামী হয়ে, তাঁর দাস হয়ে গেলেন।
ତହିଁରେ ସେ ତାଙ୍କ ପଶ୍ଚାତ୍ଗମନରୁ ଫେରିଗଲେ ଓ ସେହି ବଳଦ ହଳକ ନେଇ ବଧ କରି ଯୁଆଳି କାଠରେ ସେହି ମାଂସ ସିଦ୍ଧ କରି ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଦିଅନ୍ତେ, ସେମାନେ ଭୋଜନ କଲେ। ତହୁଁ ସେ ଉଠି ଏଲୀୟଙ୍କର ପଶ୍ଚାତ୍ଗମନ କରି ତାଙ୍କର ପରିଚର୍ଯ୍ୟା କଲେ।