< প্রথম রাজাবলি 18 >

1 বেশ কিছু সময় পার হয়ে যাওয়ার পর, তৃতীয় বছরে সদাপ্রভুর এই বাক্য এলিয়ের কাছে এসেছিল: “যাও, নিজেকে আহাবের সামনে উপস্থিত করো, আর আমি দেশে বৃষ্টি পাঠাব।”
ଅନେକ ଦିନ ଉତ୍ତାରେ ତୃତୀୟ ବର୍ଷରେ ଏଲୀୟଙ୍କ ନିକଟରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା, ଯଥା, “ତୁମ୍ଭେ ଯାଇ ଆହାବକୁ ଦେଖା ଦିଅ; ତହୁଁ ଆମ୍ଭେ ଭୂମିକୁ ବୃଷ୍ଟି ପଠାଇବା।”
2 অতএব এলিয় নিজেকে আহাবের সামনে উপস্থিত করতে গেলেন। ইত্যবসরে শমরিয়ায় দুর্ভিক্ষ চরম আকার ধারণ করল,
ଏଥିରେ ଏଲୀୟ ଆହାବଙ୍କୁ ଦେଖା ଦେବା ପାଇଁ ଗମନ କଲେ। ସେହି ସମୟରେ ଶମରୀୟାରେ ପ୍ରବଳ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ହୋଇଥିଲା।
3 এবং আহাব তাঁর প্রাসাদের প্রশাসক ওবদিয়কে ডেকে পাঠালেন। (ওবদিয় সদাপ্রভুর প্রতি নিবেদিতপ্রাণ এক বিশ্বাসী ছিলেন।
ଏଣୁ ଆହାବ ରାଜଗୃହର ଅଧ୍ୟକ୍ଷ ଓବଦୀୟକୁ ଡକାଇଲେ। (ସେହି ଓବଦୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଅତିଶୟ ଭୟ କରିଥିଲା।
4 ঈষেবল যখন সদাপ্রভুর ভাববাদীদের মেরে ফেলছিল, ওবদিয় তখন একশো জন ভাববাদীকে নিয়ে গিয়ে দুটি গুহায়—এক একটিতে পঞ্চাশ জন করে—লুকিয়ে রেখেছিলেন, এবং তাদের জন্য খাবার ও জলের ব্যবস্থা করেছিলেন)।
ପୁଣି, ଯେଉଁ ସମୟରେ ଈଷେବଲ୍‍ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରୁଥିଲା, ସେସମୟରେ ଓବଦୀୟ ଏକ ଶହ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କୁ ନେଇ ପଚାଶ ପଚାଶ ଜଣ କରି ଗହ୍ୱର ମଧ୍ୟରେ ଲୁଚାଇ ରଖି ଅନ୍ନ ଓ ଜଳ ଦେଇ ସେମାନଙ୍କୁ ପ୍ରତିପାଳନ କରିଥିଲା।)
5 আহাব ওবদিয়কে বললেন, “দেশে যত জলের উৎস ও উপত্যকা আছে, তুমি সেসব স্থানে যাও। হয়তো আমাদের ঘোড়া ও খচ্চরগুলি বাঁচিয়ে রাখার উপযোগী কিছু ঘাসপাতা আমরা পেয়েও যেতে পারি, সেক্ষেত্রে আমাদের কোনও পশু আর হয়তো আমাদের মারতে হবে না।”
ପୁଣି, ଆହାବ ଓବଦୀୟକୁ କହିଲେ, “ଦେଶ ମଧ୍ୟଦେଇ ସବୁ ଜଳ ନିର୍ଝର ଓ ସବୁ ନଦୀ ନିକଟକୁ ଯାଅ; ହୋଇପାରେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଅଶ୍ୱ ଓ ଖଚରମାନଙ୍କୁ ବଞ୍ଚାଇ ରଖିବା ପାଇଁ ତୃଣ ପାଇ ପାରିବା, ତାହାହେଲେ ପଶୁମାନଙ୍କୁ ହରାଇବା ନାହିଁ।”
6 অতএব দেশের যে এলাকাগুলিতে তাদের যেতে হত, সেগুলি তারা দুই ভাগে বিভক্ত করে নিয়েছিলেন। আহাব একদিকে গেলেন ও ওবদিয় অন্যদিকে গেলেন।
ତହୁଁ ସେମାନେ ସବୁଆଡ଼େ ଯିବା ପାଇଁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଦେଶ ବିଭାଗ କଲେ; ଆହାବ ଆପେ ଏକଆଡ଼େ ଗଲେ ଓ ଓବଦୀୟ ଆପେ ଅନ୍ୟଆଡ଼େ ଗଲା।
7 ওবদিয় পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন, এমন সময় তাঁর সঙ্গে এলিয়ের দেখা হল। ওবদিয় তাঁকে চিনতে পেরে মাটিতে উবুড় হয়ে পড়ে বললেন, “হে আমার প্রভু এলিয়, এ কি সত্যিই আপনি?”
ଓବଦୀୟ ପଥରେ ଯାଉ ଯାଉ ଦେଖ, ଏଲୀୟ ତାହାକୁ ଭେଟିଲେ; ତହୁଁ ଓବଦୀୟ ତାଙ୍କୁ ଚିହ୍ନି ମୁହଁ ମାଡ଼ି ପଡ଼ି କହିଲା, “ଆପଣ କʼଣ ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଏଲୀୟ?”
8 “হ্যাঁ, আমিই,” তিনি উত্তর দিলেন। “যাও, গিয়ে তোমার মনিবকে বলো, ‘এলিয় এখানেই আছেন।’”
ତହିଁରେ ସେ ଉତ୍ତର କଲେ; “ହଁ, ମୁଁ; ଯାଅ, ତୁମ୍ଭ ପ୍ରଭୁକୁ କୁହ, ‘ଦେଖ, ଏଲୀୟ ଏଠାରେ ଅଛନ୍ତି।’”
9 “আমি কী দোষ করেছি,” ওবদিয় জিজ্ঞাসা করলেন, “যে আপনি আপনার এই দাসকে মেরে ফেলার জন্য আহাবের হাতে তুলে দিচ্ছেন?
ତହୁଁ ସେ କହିଲା, “ମୁଁ କିପରି ପାପ କରିଅଛି ଯେ, ଆପଣ ଆପଣା ଦାସଙ୍କୁ ବଧ କରିବା ପାଇଁ ଆହାବଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରୁଅଛନ୍ତି?
10 আপনার ঈশ্বর জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, এমন কোনও দেশ বা রাজ্য বাকি নেই, যেখানে আমার মনিব আপনার খোঁজে লোক পাঠাননি। আর যখনই কোনও দেশ বা রাজ্য দাবি করেছে আপনি সেখানে নেই, তখনই তিনি তাদের দিয়ে শপথ করিয়ে নিয়েছিলেন, যে সত্যিই তারা আপনাকে খুঁজে পায়নি।
ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱର ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ କହୁଅଛି, ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଆପଣଙ୍କୁ ଅନ୍ୱେଷଣ କରିବା ପାଇଁ ଯାହା ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ ନାହାନ୍ତି, ଏପରି କୌଣସି ଗୋଷ୍ଠୀ କିମ୍ବା ରାଜ୍ୟ ନାହିଁ। ପୁଣି, ‘ସେ ଏଠାରେ ନାହିଁ’ ବୋଲି ସେମାନେ କହିଲେ, ସେ ସେହି ରାଜ୍ୟ ଓ ଗୋଷ୍ଠୀକୁ ଆପଣଙ୍କୁ ଦେଖି ନ ଥିବା ବିଷୟରେ ଶପଥ କରାଇଲେ।
11 কিন্তু এখন আপনি আমায় বলছেন, আমি যেন গিয়ে আমার মনিবকে বলি, ‘এলিয় এখানে আছেন।’
ଏବେ ଆପଣ କହୁଅଛନ୍ତି, ‘ଯାଅ, ତୁମ୍ଭ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ କୁହ, ଦେଖ, ଏଲୀୟ ଏଠାରେ ଅଛନ୍ତି।’
12 আমি জানি না, আপনার কাছ থেকে আমি চলে যাওয়ার পর সদাপ্রভুর আত্মা আপনাকে কোথায় নিয়ে যাবে। আমি যদি আহাবকে গিয়ে বলি এবং তিনি আপনাকে খুঁজে না পান, তবে তিনি আমাকেই হত্যা করবেন। অথচ আপনার এই দাস আমি আমার যৌবনকাল থেকেই সদাপ্রভুর আরাধনা করে আসছি।
ମାତ୍ର ମୁଁ ଆପଣଙ୍କ ନିକଟରୁ ଗଲା କ୍ଷଣେ ଯେବେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆତ୍ମା ମୋହର ଅଜ୍ଞାତ କୌଣସି ସ୍ଥାନକୁ ଆପଣଙ୍କୁ ନେଇଯିବେ, ତେବେ ମୁଁ ଯାଇ ଆହାବଙ୍କୁ ସମ୍ବାଦ ଦେଲେ, ସେ ଆପଣଙ୍କୁ ପାଇ ନ ପାରି ମୋତେ ବଧ କରିବେ; ମାତ୍ର ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ମୁଁ ବାଲ୍ୟକାଳାବଧି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କରୁଅଛି।
13 হে আমার প্রভু, আপনি কি শোনেননি ঈষেবল যখন সদাপ্রভুর ভাববাদীদের হত্যা করছিল তখন আমি কী করেছিলাম? আমি সদাপ্রভুর ভাববাদীদের মধ্যে একশো জনকে দুটি গুহায়—এক একটিতে পঞ্চাশ জন করে—লুকিয়ে রেখে তাদের জন্য খাবার ও জলের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলাম।
ଈଷେବଲ୍‍ ଯେତେବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ ବଧ କରୁଥିଲା, ସେତେବେଳେ ମୁଁ ଯାହା କରିଥିଲି ଓ କିପରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏକ ଶତ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କୁ ପଚାଶ ପଚାଶ ଜଣ କରି ଗହ୍ୱରରେ ଲୁଚାଇ ରଖି ଅନ୍ନ ଓ ଜଳ ଦେଇ ସେମାନଙ୍କୁ ପ୍ରତିପାଳନ କରିଥିଲି, ଏହା କʼଣ ଆମ୍ଭ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଜ୍ଞାତ କରାଯାଇ ନାହିଁ?
14 আর এখন কি না আপনি আমাকে আমার মনিবের কাছে গিয়ে একথা বলতে বলছেন, ‘এলিয় এখানে আছেন।’ তিনি তো আমায় মেরে ফেলবেন!”
ତଥାପି ଆପଣ ଏବେ କହୁଅଛନ୍ତି, ‘ଯାଅ, ତୁମ୍ଭ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ କୁହ, ଦେଖ, ଏଲୀୟ ଏଠାରେ ଅଛନ୍ତି;’ ତହିଁରେ ସେ ମୋତେ ବଧ କରିବେ।”
15 এলিয় বললেন, “আমি যাঁর সেবা করি, সেই সর্বশক্তিমান জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, আমি অবশ্যই আজ আহাবের সামনে নিজেকে উপস্থিত করব।”
ତହୁଁ ଏଲୀୟ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯାହାଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଛିଡ଼ା ହେଉଅଛି, ସେହି ସୈନ୍ୟାଧିପତି ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ମୁଁ ନିଶ୍ଚୟ ଆଜି ତାହାକୁ ଦେଖା ଦେବି।”
16 অতএব ওবদিয় গিয়ে আহাবের সঙ্গে দেখা করে তাঁকে সব কথা বললেন, এবং আহাবও এলিয়ের সঙ্গে দেখা করতে গেলেন।
ଏଥିରେ ଓବଦୀୟ ଆହାବଙ୍କ ସହିତ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ଯାଇ ତାଙ୍କୁ ସମ୍ବାଦ ଦେଲା; ତହିଁରେ ଆହାବ ଏଲୀୟ ସହିତ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ଗଲେ।
17 এলিয়ের দেখা পেয়ে আহাব তাঁকে বললেন, “ওহে ইস্রায়েলের অসুবিধা সৃষ্টিকারী লোক, এ কি তুমি?”
ପୁଣି, ଆହାବ ଏଲୀୟଙ୍କୁ ଦେଖିବାମାତ୍ର ଆହାବ ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ହେ ଇସ୍ରାଏଲର ଦୁଃଖଦାୟକ, ଏ କʼଣ ତୁମ୍ଭେ?”
18 “আমি ইস্রায়েলে অসুবিধা সৃষ্টি করিনি,” এলিয় উত্তর দিলেন। “কিন্তু আপনি ও আপনার বাবার কুলই তা করেছেন। আপনারা সদাপ্রভুর আদেশ পরিত্যাগ করে বায়াল-দেবদের অনুগামী হয়েছেন।
ତହୁଁ ସେ ଉତ୍ତର କଲେ, “ମୁଁ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଦୁଃଖ ଦେଇ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେ ଓ ତୁମ୍ଭ ପିତୃବଂଶ ଦେଇଅଛ, କାରଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆଜ୍ଞାସକଳ ତ୍ୟାଗ କରିଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭେ ବାଲ୍‍ ଦେବଗଣର ଅନୁଗାମୀ ହୋଇଅଛ।
19 এখন ইস্রায়েলের সর্বত্র খবর পাঠিয়ে লোকদের ডেকে আনুন, যেন তারা কর্মিল পাহাড়ে আমার সাথে দেখা করে। আর বায়ালের সেই 450 জন ও আশেরার সেই 400 জন ভাববাদীকেও নিয়ে আসুন, যারা ঈষেবলের টেবিলে বসে ভোজনপান করে।”
ଏହେତୁ ଏବେ ତୁମ୍ଭେ ଲୋକ ପଠାଇ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଓ ଈଷେବଲ୍‍ର ମେଜରେ ଭୋଜନକାରୀ ବାଲ୍‍ର ଚାରି ଶହ ପଚାଶ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କୁ ଓ ଆଶେରାର ଚାରି ଶହ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କୁ କର୍ମିଲ ପର୍ବତରେ ମୋʼ ନିକଟରେ ଏକତ୍ର କର।”
20 অতএব আহাব সমস্ত ইস্রায়েলে খবর পাঠিয়ে ভাববাদীদের কর্মিল পাহাড়ে সমবেত করলেন।
ତହିଁରେ ଆହାବ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇଲେ ଓ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ କର୍ମିଲ ପର୍ବତରେ ଏକତ୍ର କଲେ।
21 এলিয় লোকদের সামনে গিয়ে বললেন, “আর কত দিন তোমরা দুটি অভিমতের মাঝে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে থাকবে? সদাপ্রভু যদি ঈশ্বর হন, তবে তাঁর অনুগামী হও; কিন্তু বায়াল যদি ঈশ্বর হয়, তবে তারই অনুগামী হও।” কিন্তু লোকেরা কিছুই বলেনি।
ଏଉତ୍ତାରେ ଏଲୀୟ ସମଗ୍ର ଲୋକଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ କେତେ କାଳ ଦୁଇ ମତ ମଧ୍ୟରେ ସନ୍ଦିଗ୍ଧ ହୋଇ ରହିବ? ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେବେ ପରମେଶ୍ୱର ହୁଅନ୍ତି, ତେବେ ତାହାଙ୍କର ଅନୁଗାମୀ ହୁଅ; ମାତ୍ର ଯେବେ ବାଲ୍‍, ତେବେ ତାହାର ଅନୁଗାମୀ ହୁଅ।” ଏଥିରେ ଲୋକମାନେ ତାଙ୍କୁ ଗୋଟିଏ କଥା ଉତ୍ତର ଦେଲେ ନାହିଁ।
22 তখন এলিয় তাদের বললেন, “সদাপ্রভুর ভাববাদীদের মধ্যে এখানে একমাত্র আমিই আছি, কিন্তু বায়ালের ভাববাদীরা সংখ্যায় 450 জন।
ତହୁଁ ଏଲୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୁଁ, କେବଳ ମୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏକ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ଅବଶିଷ୍ଟ ଅଛି; ମାତ୍ର ବାଲ୍‍ର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ଚାରି ଶହ ପଚାଶ ଜଣ ଅଛନ୍ତି।
23 আমাদের জন্য দুটি বলদ নিয়ে এসো। বায়ালের ভাববাদীরা নিজেদের জন্য একটি বলদ বেছে নিক, ও সেটি কেটে টুকরো টুকরো করে কাঠের উপর সাজিয়ে রাখুক কিন্তু তাতে যেন তারা আগুন না ধরায়। আমিও অন্য বলদটি প্রস্তুত করে সেটি কাঠের উপর সাজিয়ে রাখব কিন্তু তাতে আগুন দেব না।
ଏହେତୁ ସେମାନେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଦୁଇ ବୃଷ ଦେଉନ୍ତୁ, ଆଉ ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଗୋଟିଏ ବୃଷ ପସନ୍ଦ କରନ୍ତୁ ଓ ତାହା ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି କାଷ୍ଠ ଉପରେ ରଖନ୍ତୁ, ମାତ୍ର ତଳେ ଅଗ୍ନି ନ ଦେଉନ୍ତୁ; ଆଉ ମୁଁ ଅନ୍ୟ ବୃଷଟିକୁ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରି କାଷ୍ଠ ଉପରେ ରଖିବି, ମାତ୍ର ତଳେ ଅଗ୍ନି ଦେବି ନାହିଁ।
24 পরে তোমরা নিজেদের দেবতার নাম ধরে ডেকো, ও আমিও সদাপ্রভুর নাম ধরে ডাকব। যিনি আগুনের দ্বারা উত্তর দেবেন, তিনিই ঈশ্বর।” তখন সব লোকজন বলে উঠেছিল, “আপনি ভালো কথাই বলেছেন।”
ତହୁଁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଦେବତା ନାମରେ ଡାକି ପ୍ରାର୍ଥନା କର, ପୁଣି, ମୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ଡାକି ପ୍ରାର୍ଥନା କରିବି; ତହିଁରେ ଯେ ଅଗ୍ନି ଦ୍ୱାରା ଉତ୍ତର ଦେବେ, ସେ ପରମେଶ୍ୱର ହେଉନ୍ତୁ।” ଏଥିରେ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଉତ୍ତର କଲେ, “ଏ କଥା ଉତ୍ତମ।”
25 এলিয় বায়ালের ভাববাদীদের বললেন, “একটি বলদ বেছে নিয়ে তোমরা প্রথমে সেটি প্রস্তুত করো, যেহেতু সংখ্যায় তোমরাই বেশি। তোমাদের দেবতার নাম ধরে ডাকো, কিন্তু আগুন জ্বালিয়ো না।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଏଲୀୟ ବାଲ୍‍ର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଏକ ବୃଷ ପସନ୍ଦ କରି ପ୍ରଥମେ ତାହା ପ୍ରସ୍ତୁତ କର; କାରଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଅନେକ; ଆଉ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଦେବତା ନାମରେ ଡାକି ପ୍ରାର୍ଥନା କର; ମାତ୍ର ତଳେ ଅଗ୍ନି ନ ଦିଅ।”
26 অতএব যে বলদটি তাদের দেওয়া হল, সেটি তারা প্রস্তুত করে রেখেছিল। পরে তারা সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বায়ালের নাম ধরে ডেকেছিল। “হে বায়ালদেব, আমাদের উত্তর দাও!” এই বলে তারা চিৎকার করছিল। কিন্তু কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি; কেউ উত্তর দেয়নি। তারা আবার তাদের তৈরি করা যজ্ঞবেদি ঘিরে নাচতেও লাগল।
ତହୁଁ ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ଦତ୍ତ ବୃଷ ନେଇ ତାହା ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲେ, ପୁଣି, ପ୍ରାତଃକାଳରୁ ମଧ୍ୟାହ୍ନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ବାଲ୍‍ ନାମରେ ଡାକି ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କହିଲେ, “ହେ ବାଲ୍‍, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ କଥା ଶୁଣ।” ମାତ୍ର କୌଣସି ରବ ନୋହିଲା, ଅବା କେହି ଉତ୍ତର ଦେଲା ନାହିଁ। ତହିଁରେ ସେମାନେ ସେହି ନିର୍ମିତ ଯଜ୍ଞବେଦିର ଚାରିଆଡ଼େ ନାଚିଲେ।
27 দুপুর হতে না হতেই এলিয় তাদের বিদ্রুপের খোঁচা দিতে শুরু করলেন। তিনি বললেন, “আরও জোরে চিৎকার করো! সে তো অবশ্যই একজন দেবতা! হয়তো সে গভীর ধ্যানে মগ্ন হয়ে আছে, হয়তো বা সে খুব ব্যস্ত, বা কোথাও বেড়াতে গিয়েছে। হতে পারে সে হয়তো ঘুমাচ্ছে আর তাকে জাগাতে হবে।”
ଏଣୁ ମଧ୍ୟାହ୍ନ ସମୟରେ ଏଲୀୟ ସେମାନଙ୍କୁ ପରିହାସ କରି କହିଲେ, “ଉଚ୍ଚସ୍ୱର କରି ଡାକ; କାରଣ ସେ ତ ଦେବତା; ସେ ଧ୍ୟାନ କରୁଥିବ, ଅବା ବାହାରେ ଯାଇଥିବ, କିଅବା ଯାତ୍ରା କରୁଥିବ, ଅବା ହୋଇପାରେ ନିଦ୍ରିତ ଥିବ, ଏଣୁ ତାହାକୁ ଜଗାଇବାକୁ ହେବ।”
28 তাই তারা আরও জোরে চিৎকার করতে শুরু করল এবং তাদের লোকাচার অনুসারে, রক্তের ধারা প্রবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তরোয়াল ও বর্শা দিয়ে নিজেদের শরীর ক্ষতবিক্ষত করে তুলেছিল।
ପୁଣି, ସେମାନେ ଉଚ୍ଚସ୍ୱର କରି ଡାକିଲେ ଓ ଆପଣାମାନଙ୍କ ବ୍ୟବହାରାନୁସାରେ ଦେହରୁ ରକ୍ତ ବହିଯିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେମାନେ ଛୁରୀ ଓ ବର୍ଚ୍ଛାରେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ କ୍ଷତବିକ୍ଷତ କଲେ।
29 দুপুর গড়িয়ে গেল, তবু তারা সন্ধ্যাকালীন বলিদানের সময় পর্যন্ত তাদের ক্ষিপ্ত ভাববাণী আউড়ে গেল। কিন্তু কোনও উত্তর আসেনি, কেউ উত্তর দেয়নি, কেউ তাতে মনোযোগ দেয়নি।
ପୁଣି, ମଧ୍ୟାହ୍ନ କାଳ ଗତ ହେଲା ଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ସନ୍ଧ୍ୟାକାଳୀନ ବଳିଦାନ ଉତ୍ସର୍ଗ କରିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପ୍ରଳାପୋକ୍ତି କଲେ; ମାତ୍ର କୌଣସି ରବ ନୋହିଲା, କି ଉତ୍ତର ଦେବାକୁ କେହି ନ ଥିଲା, ଅବା କେହି ମନୋଯୋଗ କଲା ନାହିଁ।
30 তখন এলিয় সব লোকজনকে বললেন, “এখানে আমার কাছে এসো।” তারা তাঁর কাছে এসেছিল, ও তিনি ভেঙে পড়ে থাকা সদাপ্রভুর যজ্ঞবেদিটি মেরামত করলেন।
ଏଥିରେ ଏଲୀୟ ସମଗ୍ର ଲୋକଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୋʼ ନିକଟକୁ ଆସ,” ତହୁଁ ସମଗ୍ର ଲୋକ ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ। ତହିଁରେ ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉତ୍ପାଟିତ ଯଜ୍ଞବେଦି ପୁନଃନିର୍ମାଣ କଲେ।
31 সেই যাকোব থেকে উৎপন্ন বংশের সংখ্যানুসারে এলিয় বারোটি পাথর হাতে তুলে নিয়েছিলেন, যাঁর কাছে সদাপ্রভুর এই বাক্য উপস্থিত হল, “তোমার নাম হবে ইস্রায়েল।”
ପୁଣି, ଯେଉଁ ଯାକୁବ ନିକଟରେ “ତୁମ୍ଭର ନାମ ଇସ୍ରାଏଲ ହେବ” ବୋଲି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇଥିଲା, ତାହାର ପୁତ୍ରମାନଙ୍କ ଗୋଷ୍ଠୀର ସଂଖ୍ୟାନୁସାରେ ଏଲୀୟ ବାର ପଥର ନେଲେ।
32 সেই পাথরগুলি দিয়ে তিনি সদাপ্রভুর নামে একটি যজ্ঞবেদি নির্মাণ করলেন, এবং সেটির চারপাশে দুই কাঠা বীজ ধারণ করতে পারে, এত বড়ো একটি নালা কেটে দিলেন।
ଆଉ ସେହି ପଥର ସବୁରେ ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ଏକ ଯଜ୍ଞବେଦି ନିର୍ମାଣ କରି ଯଜ୍ଞବେଦିର ଚାରିଆଡ଼େ ଦୁଇ ମହଣ ବିହନ ଧରୁଥିବା ଭଳି ଖାଇ ନିର୍ମାଣ କଲେ।
33 তিনি কাঠ সাজিয়ে, বলদটি টুকরো টুকরো করে কেটে কাঠের উপর সাজিয়ে রেখেছিলেন। পরে তিনি তাদের বললেন, “চারটি বড়ো বড়ো বয়ামে জল ভরে সেই জল বলির পশু ও কাঠের উপর ঢেলে দাও।”
ତହୁଁ ସେ କାଷ୍ଠ ସଜାଇ ବୃଷକୁ ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି କାଟି କାଷ୍ଠ ଉପରେ ଥୋଇଲେ। ଆଉ ସେ କହିଲେ, “ଚାରି କଳସ ଜଳରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ କରି ହୋମାର୍ଥକ ବଳି ଓ କାଷ୍ଠ ଉପରେ ତାହା ଢାଳ।”
34 “আবার এরকম করো,” তিনি বললেন, ও তারা আবার তা করল। “তৃতীয়বারও এরকম করো,” তিনি আদেশ দিলেন, ও তারা তৃতীয়বার তা করল।
ପୁଣି, ସେ କହିଲେ, “ଦ୍ୱିତୀୟ ଥର ତାହା କର,” ତହୁଁ ସେମାନେ ଦ୍ୱିତୀୟ ଥର ତାହା କଲେ। ଆହୁରି ସେ କହିଲେ, “ତୃତୀୟ ଥର ତାହା କର,” ତହୁଁ ସେମାନେ ତୃତୀୟ ଥର ତାହା କଲେ।
35 বেদি উপচে জল গড়িয়ে পড়েছিল ও এমনকি নালাও ভরিয়ে তুলেছিল।
ତହିଁରେ ଯଜ୍ଞବେଦିର ଚାରିଆଡ଼େ ଜଳ ବହିଗଲା; ଏଲୀୟ ଖାଇକୁ ମଧ୍ୟ ଜଳରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ କଲେ।
36 বলিদান উৎসর্গ করার সময় ভাববাদী এলিয় এগিয়ে এসে প্রার্থনা করলেন: “হে সদাপ্রভু, অব্রাহাম, ইস্‌হাক ও ইস্রায়েলের ঈশ্বর, লোকেরা আজ জানুক যে ইস্রায়েলে তুমিই ঈশ্বর এবং আমি তোমার দাস ও আমি তোমার আদেশেই এসব কাজ করেছি।
ଏଉତ୍ତାରେ ସନ୍ଧ୍ୟାକାଳୀନ ବଳିଦାନ ଉତ୍ସର୍ଗ କରିବା ସମୟରେ ଏଲୀୟ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ହୋଇ କହିଲେ, “ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ଅବ୍ରହାମର ଓ ଇସ୍‌ହାକର ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର, ତୁମ୍ଭେ ଯେ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ପରମେଶ୍ୱର ଅଟ ଓ ମୁଁ ଯେ ତୁମ୍ଭର ସେବକ ଓ ମୁଁ ଯେ ତୁମ୍ଭ ବାକ୍ୟ ପ୍ରମାଣେ ଏହିସବୁ କାର୍ଯ୍ୟ କରିଅଛି, ଏହା ଆଜି ଜଣାଯାଉ।”
37 আমায় উত্তর দাও, হে সদাপ্রভু, আমায় উত্তর দাও, যেন এইসব লোক জানতে পারে যে তুমি তাদের অন্তর আবার ফিরাতে চলেছ।”
ତୁମ୍ଭେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଯେ ପରମେଶ୍ୱର ଅଟ ଓ ତୁମ୍ଭେ ଯେ ସେମାନଙ୍କର ଅନ୍ତଃକରଣ ଫେରାଇଅଛ, ଏହା ଏହି ଲୋକମାନେ ଯେପରି ଜାଣି ପାରିବେ, ଏଥିପାଇଁ ମୋʼ କଥା ଶୁଣ, ହେ ସଦାପ୍ରଭୋ, ମୋʼ କଥା ଶୁଣ।
38 তখন সদাপ্রভুর কাছ থেকে আগুন নেমে এসেছিল এবং বলির পশু, কাঠ, পাথর ও মাটি পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছিল, এবং নালার জলও নিকেশ করে ফেলেছিল।
ସେତେବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଅଗ୍ନି ପତିତ ହୋଇ ହୋମାର୍ଥକ ବଳି, କାଷ୍ଠ, ପ୍ରସ୍ତରସବୁ, ଧୂଳି ଗ୍ରାସ କରି ଖାଇରେ ଥିବା ଜଳ ଚାଟି ପକାଇଲା।
39 সব লোকজন যখন এই দৃশ্য দেখেছিল, তারা মাটিতে উবুড় হয়ে পড়ে চিৎকার করে উঠেছিল, “সদাপ্রভুই ঈশ্বর! সদাপ্রভুই ঈশ্বর!”
ଏଥିରେ ସମଗ୍ର ଲୋକ ଏହା ଦେଖି ମୁହଁ ମାଡ଼ି ପଡ଼ି କହିଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ହିଁ ପରମେଶ୍ୱର, ସଦାପ୍ରଭୁ ହିଁ ପରମେଶ୍ୱର ଅଟନ୍ତି।”
40 তখন এলিয় তাদের আদেশ দিলেন, “বায়ালের ভাববাদীদের ধরে ফেলো। কেউ যেন পালাতে না পারে!” তারা তাদের ধরে ফেলেছিল, ও এলিয় তাদের কীশোন উপত্যকায় নামিয়ে এনে সেখানে তাদের হত্যা করলেন।
ତହୁଁ ଏଲୀୟ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ବାଲ୍‍ର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କୁ ଧର; ସେମାନଙ୍କର କାହାରିକୁ ପଳାଇବାକୁ ଦିଅ ନାହିଁ।” ତହିଁରେ ଲୋକମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ଧରିଲେ, ପୁଣି, ଏଲୀୟ ସେମାନଙ୍କୁ କୀଶୋନ୍‍ ନଦୀ ନିକଟକୁ ନେଇ ସେଠାରେ ସେମାନଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
41 আর এলিয় আহাবকে বললেন, “যান, ভোজনপান করুন, কারণ প্রবল বৃষ্টির শব্দ শোনা যাচ্ছে।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଏଲୀୟ ଆହାବଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଉଠିଯାଇ ଭୋଜନପାନ କର; କାରଣ ଅତିଶୟ ବୃଷ୍ଟିର ଶବ୍ଦ ହେଉଅଛି।”
42 অতএব আহাব ভোজনপান করতে চলে গেলেন, কিন্তু এলিয় কর্মিল পাহাড়ের চূড়ায় উঠে গিয়ে, মাটিতে হাঁটু মুড়ে, নিজের মুখটি দুই হাঁটুর মাঝখানে রেখে বসেছিলেন।
ତହୁଁ ଆହାବ ଭୋଜନପାନ କରିବାକୁ ଉଠିଗଲେ। ପୁଣି, ଏଲୀୟ କର୍ମିଲର ଶୃଙ୍ଗକୁ ଯାଇ ଭୂମିରେ ନଇଁପଡ଼ି ଆପଣା ଆଣ୍ଠୁ ମଧ୍ୟରେ ମୁଖ ରଖିଲେ।
43 “যাও, সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকো,” তিনি তাঁর দাসকে বললেন। আর সে গিয়ে তাকিয়ে থেকেছিল। “সেখানে কিছুই নেই,” সে বলল। সাতবার এলিয় বললেন, “তুমি ফিরে যাও।”
ପୁଣି, ସେ ଆପଣା ଦାସକୁ କହିଲେ, “ଉଠିଯାଇ ସମୁଦ୍ର ଆଡ଼େ ଅନାଅ।” ତହୁଁ ସେ ଉଠିଯାଇ ଅନାଇ କହିଲା, “କିଛି ନାହିଁ।” ଏଥିରେ ଏଲୀୟ କହିଲେ, “ପୁନର୍ବାର ସାତ ଥର ଯାଅ।”
44 সপ্তমবারে সেই দাস এসে খবর দিয়েছিল, “মানুষের হাতের মতো ছোটো একখণ্ড মেঘ সমুদ্র থেকে উঠে আসছে।” অতএব এলিয় বললেন, “যাও, আহাবকে গিয়ে বলো, ‘হ্যাঁচকা টান মেরে আপনার রথটি ওঠান ও বৃষ্টি বাধ সাধার আগেই আপনি চলে যান।’”
ତହୁଁ ସେ ସପ୍ତମ ଥର କହିଲା, “ଦେଖନ୍ତୁ, ମନୁଷ୍ୟର ହାତ ପରି ଖଣ୍ଡେ କ୍ଷୁଦ୍ର ମେଘ ସମୁଦ୍ରରୁ ଉଠୁଅଛି।” ଏଥିରେ ଏଲୀୟ କହିଲେ, “ଉଠିଯାଇ ଆହାବଙ୍କୁ କୁହ, ବୃଷ୍ଟି ଯେପରି ତୁମ୍ଭକୁ ନ ଅଟକାଏ, ଏଥିପାଇଁ ରଥ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରି ତଳକୁ ଯାଅ।”
45 এদিকে, আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গেল, বাতাস উঠেছিল, প্রবল বৃষ্টিপাত শুরু হল এবং আহাব রথে চড়ে যিষ্রিয়েলে চলে গেলেন।
ତହୁଁ ଅଳ୍ପକ୍ଷଣ ମଧ୍ୟରେ ମେଘ ଓ ବାୟୁରେ ଆକାଶ କଳା ହୋଇଗଲା ଓ ମହାବୃଷ୍ଟି ହେଲା। ପୁଣି, ଆହାବ ରଥରେ ଚଢ଼ି ଯିଷ୍ରିୟେଲକୁ ଗଲେ।
46 সদাপ্রভুর শক্তি এলিয়ের উপর নেমে এসেছিল, এবং নিজের আলখাল্লাটি কোমরবন্ধে গুঁজে নিয়ে তিনি আহাবের আগেই দৌড়ে যিষ্রিয়েলে পৌঁছে গেলেন।
ଏଥିରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ହସ୍ତ ଏଲୀୟଙ୍କ ଉପରେ ଅବସ୍ଥାନ କରନ୍ତେ, ସେ ଆପଣା କଟି ବାନ୍ଧି ଯିଷ୍ରିୟେଲର ପ୍ରବେଶ ସ୍ଥାନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଆହାବଙ୍କର ଆଗେ ଆଗେ ଦୌଡ଼ି ଗଲେ।

< প্রথম রাজাবলি 18 >