< প্রথম রাজাবলি 15 >

1 নবাটের ছেলে যারবিয়ামের রাজত্বের অষ্টাদশতম বছরে অবিয় যিহূদার রাজা হলেন,
ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ରାଜାଙ୍କର ରାଜତ୍ଵର ଅଠର ବର୍ଷରେ ଅବୀୟାମ ଯିହୁଦା ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
2 এবং জেরুশালেমে তিনি তিন বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম মাখা, ও তিনি অবীশালোমের মেয়ে।
ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ତିନି ବର୍ଷ ରାଜତ୍ୱ କଲେ ଓ ତାଙ୍କର ମାତାର ନାମ ମାଖା, ସେ ଅବଶାଲୋମର କନ୍ୟା ଥିଲା।
3 তিনি সেইসব পাপ করলেন, যা তাঁর বাবা তাঁর আগে করে গেলেন; তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদের অন্তর যেমন তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভুর প্রতি পুরোপুরি সমর্পিত ছিল, অবিয়র অন্তর কিন্তু সেভাবে তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভুর প্রতি পুরোপুরি সমর্পিত ছিল না।
ତାଙ୍କ ପୂର୍ବରେ ତାଙ୍କର ପିତା ଯେସବୁ ପାପ-ପଥରେ ଚାଲିଥିଲେ, ସେ ସେହିପରି ଚାଲିଲେ; ଆଉ ତାଙ୍କର ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଦାଉଦଙ୍କର ଅନ୍ତଃକରଣ ଯେପରି ଥିଲା, ତାଙ୍କର ଅନ୍ତଃକରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପ୍ରତି ସେପରି ସିଦ୍ଧ ନ ଥିଲା।
4 তা সত্ত্বেও, দাউদের খাতিরে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য এক ছেলে দেওয়ার ও জেরুশালেমকে মজবুত করার মাধ্যমে তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভু জেরুশালেমে তাঁকে এক প্রদীপ দিলেন।
ତଥାପି ଦାଉଦଙ୍କ ସକାଶୁ ତାଙ୍କ ଉତ୍ତାରେ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ରକୁ ସ୍ଥାପନ କରିବା ପାଇଁ ଓ ଯିରୂଶାଲମକୁ ସୁସ୍ଥିର କରିବା ପାଇଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱର ଯିରୂଶାଲମରେ ତାଙ୍କୁ ଏକ ପ୍ରଦୀପ ଦେଲେ।
5 একমাত্র হিত্তীয় ঊরিয়র নজিরটি বাদ দিলে—দাউদ সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা উপযুক্ত, তাই করলেন এবং তাঁর সম্পূর্ণ জীবনকালে সদাপ্রভুর কোনও আদেশ পালন করতে ব্যর্থ হননি।
କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯାହା ଯଥାର୍ଥ, ତାହା ଦାଉଦ କରିଥିଲେ ଓ କେବଳ ହିତ୍ତୀୟ ଊରୀୟର କଥା ଛଡ଼ା ଆଉ କୌଣସି ବିଷୟରେ ସେ ଆପଣାର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ତାହାଙ୍କର ଦତ୍ତ ଆଜ୍ଞାରୁ ବିମୁଖ ହୋଇ ନ ଥିଲେ।
6 অবিয় ও যারবিয়ামের মধ্যে যে যুদ্ধ শুরু হল, অবিয় যতদিন বেঁচেছিলেন ততদিন তা চলেছিল।
ଆଉ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ତାଙ୍କର ଓ ରିହବୀୟାମଙ୍କର ମଧ୍ୟରେ ଯୁଦ୍ଧ ଚାଲିଲା।
7 অবিয়র রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা, ও তিনি যা যা করলেন, তার বিবরণ কি যিহূদার রাজাদের ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা নেই? অবিয় ও যারবিয়ামের মধ্যে যুদ্ধ লেগেই ছিল।
ପୁଣି, ଅବୀୟାମଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ସମସ୍ତ କ୍ରିୟା କି ଯିହୁଦା-ରାଜାଗଣର ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ? ଆଉ ଅବୀୟାମ ଓ ଯାରବୀୟାମ ମଧ୍ୟରେ ଯୁଦ୍ଧ ଥିଲା।
8 অবিয় তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন এবং তাঁকে দাউদ-নগরে কবর দেওয়া হল। তাঁর ছেলে আসা রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
ପୁଣି, ଅବୀୟାମଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁ ପରେ, ଲୋକମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଦାଉଦ-ନଗରରେ କବର ଦେଲେ; ତହୁଁ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଆସା ତାହାଙ୍କ ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
9 ইস্রায়েলের রাজা যারবিয়ামের রাজত্বের বিংশতিতম বছরে আসা যিহূদার রাজা হলেন,
ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ରାଜତ୍ଵର କୋଡ଼ିଏ ବର୍ଷରେ ଆସା ଯିହୁଦା ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ।
10 এবং জেরুশালেমে তিনি একচল্লিশ বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর ঠাকুমার নাম মাখা, তিনি অবীশালোমের মেয়ে ছিলেন।
ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଏକଚାଳିଶ ବର୍ଷ ରାଜତ୍ୱ କଲେ, ଆଉ ତାଙ୍କର ମାତାମହୀର ନାମ ମାଖା, ସେ ଅବଶାଲୋମର କନ୍ୟା ଥିଲା।
11 আসা তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদের মতো, সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা ন্যায্য, তাই করলেন।
ପୁଣି, ଆସା ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଦାଉଦଙ୍କର ନ୍ୟାୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯାହା ଯଥାର୍ଥ, ତାହା କଲେ।
12 মন্দির-সংলগ্ন দেবদাসদের তিনি দেশ থেকে তাড়িয়ে দিলেন এবং তাঁর পূর্বপুরুষদের তৈরি করা প্রতিমার মূর্তিগুলিও দূর করলেন।
ଆଉ ସେ ଦେଶରୁ ସଦୋମୀମାନଙ୍କୁ ତଡ଼ିଦେଲେ ଓ ଆପଣା ପିତୃଗଣ ନିର୍ମିତ ଦେବତା ସମସ୍ତ ଦୂର କରିଦେଲେ।
13 এমনকি তিনি রাজমাতার পদ থেকে তাঁর ঠাকুমা মাখাকে সরিয়ে দিলেন, কারণ আশেরার পুজো করার জন্য মাখা জঘন্য এক মূর্তি তৈরি করলেন। আসা সেটি কেটে ফেলে দিলেন এবং কিদ্রোণ উপত্যকায় সেটি জ্বালিয়ে দিলেন।
ମଧ୍ୟ ଆପଣା ମାତାମହୀ ମାଖା ଆଶେରା ଦେବୀ ରୂପେ ଏକ ଘୃଣାଯୋଗ୍ୟ ପ୍ରତିମା ନିର୍ମାଣ କରିଥିବାରୁ ସେ ତାହାକୁ ରାଣୀପଦରୁ ଚ୍ୟୁତ କଲେ ଓ ଆସା ତାହାର ସେହି ପ୍ରତିମା ଛେଦନ କରି କିଦ୍ରୋଣ ନଦୀ ନିକଟରେ ତାହା ପୋଡ଼ି ଦେଲେ।
14 যদিও তিনি পূজার্চনার উঁচু স্থানগুলি উপড়ে ফেলেননি, তবুও আজীবন আসার অন্তর সদাপ্রভুর প্রতি পুরোপুরি সমর্পিতই ছিল।
ମାତ୍ର ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀସକଳ ଦୂରୀକୃତ ନୋହିଲା; ତଥାପି ଆସାଙ୍କର ଅନ୍ତଃକରଣ ଯାବଜ୍ଜୀବନ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତି ସିଦ୍ଧ ଥିଲା।
15 সদাপ্রভুর মন্দিরে তিনি রুপো ও সোনা এবং সেইসব জিনিসপত্র এনে রেখেছিলেন, যেগুলি তিনি ও তাঁর বাবা উৎসর্গ করলেন।
ପୁଣି, ସେ ଆପଣା ପିତାଙ୍କର ପ୍ରତିଷ୍ଠିତ, ଆପଣାର ପ୍ରତିଷ୍ଠିତ ରୂପା, ସୁନା ଓ ପାତ୍ରସବୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହକୁ ଆଣିଲେ।
16 আসা ও ইস্রায়েলের রাজা বাশার মধ্যে তাদের অধিকারভুক্ত এলাকার সর্বত্র যুদ্ধ লেগেই ছিল।
ପୁଣି, ଆସା ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ବାଶାଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ସେମାନଙ୍କର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ଯୁଦ୍ଧ ଚାଲିଲା।
17 ইস্রায়েলের রাজা বাশা যিহূদার বিরুদ্ধে উঠে গেলেন এবং রামা নগরটি সুরক্ষিত করে সেখানে ঘাঁটি গেড়েছিলেন, যেন যিহূদার রাজা আসার এলাকা থেকে কেউ বেরিয়ে আসতে না পারে বা সেখানে ঢুকতেও না পারে।
ଆଉ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଆସାଙ୍କ ନିକଟକୁ କାହାରିକୁ ଯିବା ଆସିବାକୁ ନ ଦେବା ପାଇଁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ବାଶା ଯିହୁଦା ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯାତ୍ରା କରି ରାମା ନଗର ଦୃଢ଼ କଲେ।
18 আসা তখন সদাপ্রভুর মন্দির থেকে ও তাঁর নিজের প্রাসাদের কোষাগারে পড়ে থাকা সব রুপো ও সোনা নিয়ে তাঁর কর্মকর্তাদের হাতে তুলে দিলেন এবং সেগুলি অরামের রাজা সেই বিন্‌হদদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন, যিনি হিষিয়োণের নাতি ও টব্রিম্মোণের ছেলে ছিলেন, এবং তখন যিনি দামাস্কাসে রাজত্ব করছিলেন।
ତହିଁରେ ଆସା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ଭଣ୍ଡାରରୁ, ରାଜଗୃହର ଭଣ୍ଡାରରୁ ଅବଶିଷ୍ଟ ସବୁ ରୂପା ଓ ସୁନା ନେଇ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେ ଓ ଆସା ରାଜା ହିଷୀୟୋଣର ପୌତ୍ର ଟବ୍ରିମ୍ମୋଣର ପୁତ୍ର ବିନ୍‍ହଦଦ୍‍ ନାମକ ଦମ୍ମେଶକ ନିବାସୀ ଅରାମୀୟ ରାଜା ନିକଟକୁ ସେମାନଙ୍କୁ ପଠାଇ ଏହି କଥା କହିଲେ,
19 “আপনার ও আমার মধ্যে এক চুক্তি হোক,” তিনি বললেন, “যেমনটি আমার বাবা ও আপনার বাবার মধ্যে ছিল। দেখুন, আমি আপনার কাছে রুপো ও সোনার কিছু উপহার পাঠাচ্ছি। এখন আপনি ইস্রায়েলের রাজা বাশার সঙ্গে করা আপনার চুক্তিটি ভেঙে ফেলুন, তবেই সে আমার কাছ থেকে পিছিয়ে যাবে।”
“ମୋର ଓ ତୁମ୍ଭ ମଧ୍ୟରେ, ମୋʼ ପିତା ଓ ତୁମ୍ଭ ପିତାଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ନିୟମ ଅଛି; ଦେଖ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ନିକଟକୁ ରୂପା ଓ ସୁନାର ଭେଟି ପଠାଇଲି; ଯାଅ, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ବାଶା ସଙ୍ଗେ ତୁମ୍ଭର ଯେଉଁ ନିୟମ ଅଛି, ତାହା ଭାଙ୍ଗିଦିଅ, ତହିଁରେ ସେ ମୋʼ ନିକଟରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରିବ।”
20 বিন্‌হদদ আসার কথায় রাজি হলেন এবং ইস্রায়েলের নগরগুলির বিরুদ্ধে তাঁর সৈন্যদলের সেনাপতিদের পাঠালেন। নপ্তালি ছাড়াও তিনি ইয়োন, দান, আবেল বেথ-মাখা ও সম্পূর্ণ কিন্নেরৎ দখল করে নিয়েছিলেন।
ଏଥିରେ ବିନ୍‍ହଦଦ୍‍ ଆସା ରାଜାଙ୍କର କଥାରେ ମନୋଯୋଗ କରି ଆପଣା ସେନାପତିମାନଙ୍କୁ ଇସ୍ରାଏଲର ନାନା ନଗର ବିରୁଦ୍ଧରେ ପଠାଇ ଇୟୋନ୍‍, ଦାନ୍, ଆବେଲ୍‍-ବେଥ୍-ମାଖା, ସମୁଦାୟ କିନ୍ନେରତ୍‍ ଓ ନପ୍ତାଲିର ସମସ୍ତ ଦେଶ ପରାସ୍ତ କଲା।
21 বাশা যখন একথা শুনতে পেলেন, তিনি রামা নগরটি গড়ে তোলার কাজ বন্ধ করে দিলেন এবং তির্সার দিকে পিছিয়ে গেলেন।
ତହୁଁ ବାଶା ଏହି କଥା ଶୁଣି ରାମା ଦୃଢ଼କରଣରୁ କ୍ଷାନ୍ତ ହୋଇ ତିର୍ସାରେ ବାସ କଲେ।
22 তখন রাজা আসা যিহূদার সর্বত্র এক আদেশ জারি করলেন—কেউ এর এক্তিয়ার থেকে অব্যাহতি পায়নি—এবং তারা রামা থেকে সেইসব পাথর ও কাঠ তুলে নিয়ে এসেছিল, যেগুলি বাশা সেখানে ব্যবহার করছিলেন। সেগুলি দিয়েই রাজা আসা বিন্যামীনে গেবা, ও পাশাপাশি মিস্‌পাও গেঁথে তুলেছিলেন।
ତେବେ ଆସା ରାଜା ସମୁଦାୟ ଯିହୁଦା ନିକଟରେ ଘୋଷଣା କଲେ; କାହାକୁ ହିଁ ଛାଡ଼ିଲେ ନାହିଁ; ତହୁଁ ବାଶା ଯେଉଁ ପ୍ରସ୍ତର ଓ କାଷ୍ଠ ନେଇ ରାମା ନଗର ନିର୍ମାଣ କରିଥିଲେ, ତାହାସବୁ ସେମାନେ ବହି ନେଇଗଲେ। ତହିଁରେ ଆସା ରାଜା ବିନ୍ୟାମୀନ୍‍ର ଗେବା ଓ ମିସ୍ପା ନଗର ଦୃଢ଼ କଲେ।
23 আসার রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা, তাঁর সব কীর্তি, তিনি যা যা করলেন ও যেসব নগর তিনি তৈরি করলেন, তার বিবরণ কি যিহূদার রাজাদের ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা নেই? বৃদ্ধ বয়সে অবশ্য তাঁর পায়ে রোগ দেখা দিয়েছিল।
ଏହି ଆସାଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ସମସ୍ତ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ତାଙ୍କର ସମସ୍ତ ପରାକ୍ରମ ଓ ସମସ୍ତ କ୍ରିୟା, ପୁଣି, ଯେ ଯେ ନଗର ସେ ଦୃଢ଼ କରିଥିଲେ, ସେହି ସବୁ କଥା କି ଯିହୁଦାର ରାଜାମାନଙ୍କ ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ? ମାତ୍ର ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ତାଙ୍କର ପାଦରେ ରୋଗ ହୋଇଥିଲା।
24 পরে আসা তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন ও তাঁকে তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদের নগরে তাদের কাছেই কবর দেওয়া হল। তাঁর ছেলে যিহোশাফট রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଆସାଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁ ପରେ, ସେ ଆପଣା ପିତା ଦାଉଦ-ନଗରରେ ଆପଣା ପିତୃଲୋକଙ୍କ ସହିତ କବର ପାଇଲେ, ପୁଣି, ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ତାହାଙ୍କ ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
25 যিহূদার রাজা আসার রাজত্বের দ্বিতীয় বছরে যারবিয়ামের ছেলে নাদব ইস্রায়েলে রাজা হলেন, এবং ইস্রায়েলে তিনি দুই বছর রাজত্ব করলেন।
ଯିହୁଦାର ଆସା ରାଜାଙ୍କର ରାଜତ୍ଵର ଦ୍ୱିତୀୟ ବର୍ଷରେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ପୁତ୍ର ନାଦବ୍‍ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ ଓ ସେ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ଦୁଇ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
26 তাঁর বাবার পথ অনুসরণ করে ও তাঁর বাবা ইস্রায়েলকে দিয়ে যে পাপ করিয়েছিলেন, সেই একই পাপ করে তিনিও সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা মন্দ, তাই করলেন।
ଆଉ ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲେ ଓ ଆପଣା ପିତାଙ୍କର ପଥରେ ଓ ତାଙ୍କର ପିତା ଯଦ୍ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଥିଲେ, ସେହି ପାପରେ ଚାଲିଲେ।
27 ইষাখর-কুলভুক্ত অহিয়র ছেলে বাশা নাদবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করলেন, এবং নাদব ও সমস্ত ইস্রায়েল যখন ফিলিস্তিনী এক নগর গিব্বথোনের চারদিকে অবরোধ গড়ে তুলেছিলেন, তখন সেখানেই বাশা তাঁকে আঘাত করে মেরে ফেলেছিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇଷାଖର ବଂଶୀୟ ଅହୀୟର ପୁତ୍ର ବାଶା ତାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଚକ୍ରାନ୍ତ କଲେ; ପୁଣି, ବାଶା ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଗିବ୍ବଥୋନ ନଗର ନିକଟରେ ତାଙ୍କୁ ବଧ କଲେ; କାରଣ ନାଦବ୍‍ ଓ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ ସେସମୟରେ ଗିବ୍ବଥୋନ ଅବରୋଧ କରୁଥିଲେ।
28 যিহূদার রাজা আসার রাজত্বের তৃতীয় বছরে বাশা নাদবকে হত্যা করলেন ও রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
ଯିହୁଦାର ଆସା ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ତୃତୀୟ ବର୍ଷରେ ବାଶା ନାଦବ୍‍କୁ ବଧ କରି ତାଙ୍କ ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
29 রাজত্ব শুরু করামাত্রই তিনি যারবিয়ামের পরিবারের সবাইকে হত্যা করে ফেলেছিলেন। সদাপ্রভু তাঁর দাস শীলোনীয় অহিয়র মাধ্যমে যে কথা বললেন, সেই কথানুসারে তিনি যারবিয়ামের পরিবারে শ্বাস নেওয়ার জন্যও কাউকে অবশিষ্ট রাখেননি, কিন্তু তাদের সবাইকে মেরে ফেলেছিলেন।
ପୁଣି, ସେ ରାଜା ହେବାକ୍ଷଣେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ସମୁଦାୟ ବଂଶକୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କଲେ; ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ଦାସ ଶୀଲୋନୀୟ ଅହୀୟ ହସ୍ତରେ ଯେଉଁ କଥା କହିଥିଲେ, ତଦନୁସାରେ ବାଶା ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଏକ ପ୍ରାଣୀକୁ ହିଁ ଅବଶିଷ୍ଟ ରଖିଲେ ନାହିଁ, ସମସ୍ତଙ୍କୁ ସଂହାର କଲେ।
30 যারবিয়াম যেহেতু স্বয়ং পাপ করলেন ও ইস্রায়েলকে দিয়েও পাপ করিয়েছিলেন, এবং যেহেতু ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর ক্রোধ তিনি জাগিয়ে তুলেছিলেন, তাই এরকমটি হল।
କାରଣ ଯାରବୀୟାମ ନିଜେ ପାପ କରି ତଦ୍ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଲେ ଓ ବିରକ୍ତିଜନକ କର୍ମ ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ବିରକ୍ତ କଲେ।
31 নাদবের রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা, ও তিনি যেসব কাজ করলেন, তার বিবরণ কি ইস্রায়েলের রাজাদের ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা নেই?
ଏହି ନାଦବ୍‍ଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ସକଳ କ୍ରିୟା କି ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାମାନଙ୍କ ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
32 আসা ও ইস্রায়েলের রাজা বাশার মধ্যে তাদের অধিকারভুক্ত এলাকার সর্বত্র যুদ্ধ লেগেই ছিল।
ପୁଣି, ଆସା ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ବାଶାଙ୍କର ମଧ୍ୟରେ ସେମାନଙ୍କର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ଯୁଦ୍ଧ ଚାଲିଲା।
33 যিহূদার রাজা আসার রাজত্বের তৃতীয় বছরে অহিয়র ছেলে বাশা তির্সায় সমস্ত ইস্রায়েলের রাজা হলেন, এবং তিনি চব্বিশ বছর রাজত্ব করলেন।
ଯିହୁଦାର ଆସା ରାଜାଙ୍କର ରାଜତ୍ଵର ତୃତୀୟ ବର୍ଷରେ ଅହୀୟର ପୁତ୍ର ବାଶା ତିର୍ସାରେ ସମୁଦାୟ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରି ଚବିଶ ବର୍ଷ ରାଜତ୍ୱ କଲେ।
34 যারবিয়ামের পথ অনুসরণ করে ও যারবিয়াম ইস্রায়েলকে দিয়ে যে পাপ করিয়েছিলেন, সেই একই পাপ করে তিনিও সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা মন্দ, তাই করলেন।
ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲେ ଓ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ପଥରେ ଓ ଯଦ୍ଦ୍ୱାରା ଯାରବୀୟାମ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଥିଲେ, ତାଙ୍କର ସେହି ପାପରେ ଚାଲିଲେ।

< প্রথম রাজাবলি 15 >