< বংশাবলির প্রথম খণ্ড 16 >

1 ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটি রাখার জন্য দাউদ যে তাঁবুটি খাটিয়েছিলেন, তারা সেটি সেই তাঁবুর মধ্যে এনে রেখেছিল, এবং তারা ঈশ্বরের সামনে হোমবলি ও মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্য উৎসর্গ করল।
ঈশ্বরের সিন্দুকের জন্য দায়ূদ যে তাঁবু খাটিয়েছিলেন লোকেরা সিন্দুকটি এনে তার ভিতরে রাখল। এর পর ঈশ্বরের সামনে হোমবলি ও মঙ্গলার্থক বলি উত্সর্গ করা হল।
2 দাউদ হোমবলি ও মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্য উৎসর্গ করার পর সদাপ্রভুর নামে প্রজাদের আশীর্বাদ করলেন।
সেই সব উৎসর্গের অনুষ্ঠান করা শেষ হয়ে গেলে পর দায়ূদ সদাপ্রভুর নামে লোকদের আশীর্বাদ করলেন।
3 পরে তিনি প্রত্যেক ইস্রায়েলী পুরুষ ও মহিলাকে একটি করে রুটি, একটি করে খেজুরের ও কিশমিশের পিঠে দিলেন।
তারপর তিনি ইস্রায়েলীয় প্রত্যেক স্ত্রীলোক ও পুরুষকে একটা করে রুটি, এক খণ্ড মাংস ও এক কিশমিশের পিঠে দিলেন।
4 লেবীয়দের মধ্যে কয়েকজনকে তিনি সদাপ্রভুর নিয়ম-সিন্দুকের সামনে পরিচর্যা করার, ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর গুণকীর্তন করার, তাঁকে ধন্যবাদ জানানোর, ও তাঁর প্রশংসা করার জন্য নিযুক্ত করলেন:
সদাপ্রভুর সিন্দুকের সামনে সেবা কাজের জন্য দায়ূদ কয়েকজন লেবীয়কে নিযুক্ত করলেন যাতে তারা প্রার্থনা করতে, ধন্যবাদ দিতে এবং ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর গৌরব করতে পারে।
5 তাদের মধ্যে প্রধান ছিলেন আসফ, পদমর্যাদায় তাঁর অধঃস্তন ছিলেন সখরিয়, পরে ছিলেন যাশীয়েল, শমীরামোৎ, যিহীয়েল, মত্তিথিয়, ইলীয়াব, বনায়, ওবেদ-ইদোম ও যিয়ীয়েল। তাদের খঞ্জনি ও বীণা বাজাতে হত, আসফকে সুরবাহারে ঝংকার তুলতে হত,
এই লোকদের নেতা ছিলেন আসফ, দ্বিতীয় ছিলেন সখরিয়, তারপরে ছিলেন যিয়ীয়েল, শমীরামোৎ, যিহীয়েল, মত্তিথিয়, ইলীয়াব, বনায়, ওবেদ ইদোম ও যিয়ীয়েল। এঁরা বাজাতেন বীণা ও সুরবাহার আর আসফ বাজাতেন করতাল;
6 এবং যাজক বনায় ও যহসীয়েলকে পর্যায়ক্রমে ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকের সামনে শিঙা বাজাতে হত।
যাজক বনায় আর যহসীয়েল ঈশ্বরের সেই ব্যবস্থা সিন্দুকের সামনে নিয়মিত ভাবে তূরী বাজাতেন।
7 সেদিন দাউদ এইভাবে সদাপ্রভুর উদ্দেশে প্রশংসা জানানোর জন্য প্রথমেই আসফ ও তাঁর সঙ্গীসাথীদের নিযুক্ত করলেন:
সেই দিন দায়ূদ প্রথমে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে ধন্যবাদের এই গান গাইবার ভার আসফ ও তাঁর ভাইদের উপর দিলেন:
8 সদাপ্রভুর প্রশংসা করো, তাঁর নাম ঘোষণা করো; জাতিদের জানাও তিনি কী করেছেন।
“সদাপ্রভুকে ধন্যবাদ দাও, তাঁর গুণের কথা ঘোষণা কর; তাঁর কাজের কথা অন্যান্য জাতিদের জানাও।
9 তাঁর উদ্দেশে গান গাও, তাঁর উদ্দেশে প্রশংসাগীত গাও; তাঁর সুন্দর সুন্দর সব কাজের কথা বলো।
তাঁর উদ্দেশ্যে গান গাও, তাঁর প্রশংসা গান কর; তাঁর সব আশ্চর্য্য কাজের কথা বল।”
10 তাঁর পবিত্র নামের মহিমা করো; যারা সদাপ্রভুর খোঁজ করে তাদের অন্তর উল্লসিত হোক।
১০তাঁর পবিত্রতার গৌরব কর; যারা সদাপ্রভুকে গভীরভাবে জানতে আগ্রহী তাদের অন্তর আনন্দিত হোক।
11 সদাপ্রভুর ও তাঁর শক্তির দিকে চেয়ে দেখো; সর্বদা তাঁর শ্রীমুখের খোঁজ করো।
১১সদাপ্রভু ও তাঁর শক্তিকে বুঝতে চেষ্টা কর; সব দিন তাঁর উপস্থিতিতে থাকতে আগ্রহী হও।
12 মনে রেখো তাঁর করা আশ্চর্য কাজগুলি, তাঁর অলৌকিক কার্যাবলি ও তাঁর ঘোষণা করা শাস্তি,
১২তাঁর আশ্চর্য্য কাজগুলোর কথা মনে রেখো; তাঁর আশ্চর্য্য কাজ ও মুখনির্গত আদেশ সব।
13 তোমরা তাঁর দাস, হে ইস্রায়েলের বংশধরেরা, তাঁর মনোনীত লোকেরা, হে যাকোবের সন্তানেরা।
১৩হে তাঁর দাস ইস্রায়েললের বংশধরেরা, তাঁর মনোনীত যাকোবের লোকেরা।
14 তিনিই আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু; তাঁর বিচার সমগ্র পৃথিবীতে বিরাজমান।
১৪তিনিই আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু; গোটা দুনিয়া তাঁরই শাসনে চলছে।
15 তিনি চিরকাল তাঁর নিয়ম মনে রাখেন, যে প্রতিজ্ঞা তিনি করেছেন, হাজার বংশ পর্যন্ত,
১৫যে বাক্যের নির্দেশ তিনি দিয়েছিলেন হাজার হাজার বংশের জন্য, তাঁর সেই ব্যবস্থার কথা চিরকাল মনে রেখো।
16 যে নিয়ম তিনি অব্রাহামের সাথে স্থাপন করলেন, যে শপথ তিনি ইস্‌হাকের কাছে করলেন।
১৬সেই নিয়ম তিনি অব্রাহামের জন্য স্থাপন করেছিলেন আর ইস্‌হাকের কাছে শপথ করেছিলেন।
17 তা তিনি যাকোবের কাছে এক বিধানরূপে সুনিশ্চিত করলেন, ইস্রায়েলের কাছে করলেন এক চিরস্থায়ী নিয়মরূপে:
১৭তিনি তা যাকোবের জন্য বিধি হিসাবে আর ইস্রায়েলের কাছে অনন্তকালীন নিয়ম হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন।
18 “তোমাকেই আমি সেই কনান দেশ দেব সেটিই হবে তোমার উত্তরাধিকারের অংশ।”
১৮তিনি বলেছিলেন, “আমি তোমাকে কনান দেশ দেব, সেটাই হবে তোমার পাওনা সম্পত্তি।”
19 তারা যখন সংখ্যায় ছিল অতি নগণ্য, সত্যিই নগণ্য, ও সেখানে ছিল তারা বিদেশি,
১৯সেখানে তোমরা সংখ্যায় বেশি ছিলে না, অল্প ছিলে এবং সেখানে বিদেশী ছিলে।
20 তারা এক জাতি থেকে অন্য জাতির মধ্যে, এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে ঘুরে বেড়ালো।
২০তারা এক জাতি থেকে অন্য জাতির কাছে, এক রাজ্য থেকে অন্য লোকদের কাছে বেড়াত।
21 তিনি কাউকে তাদের উপর অত্যাচার করতে দেননি; তাদের সুবিধার্থে তিনি রাজাদের তিরস্কার করলেন:
২১তখন তিনি কাউকে তাদের অত্যাচার করতে দিতেন না। তাদের জন্য তিনি রাজাদের শাস্তি দিতেন,
22 “আমার অভিষিক্ত জনেদের স্পর্শ কোরো না; আমার ভাববাদীদের কোনও ক্ষতি কোরো না।”
২২বলতেন, “আমার অভিষিক্ত লোকদের ছোঁবে না; আমার ভাববাদীদের কোনো ক্ষতি করবে না।”
23 হে সমস্ত পৃথিবী, সদাপ্রভুর উদ্দেশে গান গাও; দিনের পর দিন তাঁর পরিত্রাণ ঘোষণা করো।
২৩পৃথিবীর সব লোক, সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে গান গাও; তাঁর দেওয়া উদ্ধারের কথা দিনের পর দিন ঘোষণা কর।
24 সমস্ত জাতির মধ্যে তাঁর মহিমা আর সব লোকের মাঝে তাঁর বিস্ময়কর কাজের কথা প্রচার করো।
২৪বিভিন্ন জাতির মধ্যে তাঁর মহিমা ঘোষণা কর; সমস্ত লোকের মধ্যে তাঁর সব আশ্চর্য্য কাজের কথা ঘোষণা কর।
25 সদাপ্রভু মহান এবং সর্বোচ্চ প্রশংসার যোগ্য; সব দেবতার উপরে তিনি সম্ভ্রমের যোগ্য।
২৫সদাপ্রভুই মহান এবং সবার উপরে প্রশংসার যোগ্য; সব দেব দেবতার চেয়ে তিনি বেশী ভয়ার্হ।
26 কারণ, জাতিগণের সমস্ত দেবতা কেবল প্রতিমা মাত্র, কিন্তু সদাপ্রভু আকাশমণ্ডল সৃষ্টি করেছেন।
২৬বিভিন্ন জাতির দেব দেবতারা অসার মাত্র, কিন্তু সদাপ্রভু আকাশমন্ডলের সৃষ্টিকর্ত্তা।
27 তাঁর সামনে রয়েছে সমারোহ ও প্রতাপ; শক্তি ও আনন্দ রয়েছে তাঁর বাসস্থানে।
২৭তাঁকেই ঘিরে রয়েছে গৌরব ও মহিমা; তাঁর বাসস্থানে রয়েছে শক্তি ও আনন্দ।
28 জাতিগণের সমস্ত কুল সদাপ্রভুকে স্বীকার করো, স্বীকার করো যে সদাপ্রভু মহিমান্বিত ও পরাক্রমী।
২৮হে বিভিন্ন জাতির সমস্ত গোষ্ঠী, স্বীকার কর সমস্ত গৌরব ও শক্তি সদাপ্রভুরই।
29 সদাপ্রভুকে তাঁর যোগ্য মহিমায় মহিমান্বিত করো! নৈবেদ্য সাজিয়ে তাঁর প্রাঙ্গণে প্রবেশ করো। তাঁর পবিত্র শোভায় সদাপ্রভুর আরাধনা করো।
২৯তাঁর নামের গৌরব বর্ননা কর; নৈবেদ্য নিয়ে তাঁর সামনে এস। পবিত্রতার ঐশ্বর্য্যে সদাপ্রভুর আরাধনা কর।
30 সমস্ত পৃথিবী, তাঁর সামনে কম্পিত হও! পৃথিবী দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত, তা বিচলিত হবে না।
৩০পৃথিবীর সমস্ত লোক, তোমরা তাঁর সামনে কেঁপে ওঠো। পৃথিবী অটলভাবে স্থাপিত হল, তা কখনও নড়বে না।
31 আকাশমণ্ডল আনন্দ করুক, পৃথিবী উল্লসিত হোক; জাতিদের মধ্যে তারা বলুক, “সদাপ্রভু রাজত্ব করেন!”
৩১আকাশমন্ডল আনন্দ করুক, পৃথিবী খুশী হোক; বিভিন্ন জাতির মধ্যে তারা ঘোষণা করুক, “সদাপ্রভুই রাজত্ব করেন।”
32 সমুদ্র ও সেখানকার সবকিছু গর্জন করুক; ক্ষেতখামার ও সেখানকার সবকিছু আনন্দ করুক!
৩২সাগর ও তার মধ্যেকার সব কিছু গর্জন করুক; মাঠ ও তার মধ্যেকার সব কিছু আনন্দিত হোক।
33 জঙ্গলের সকল গাছ আনন্দ সংগীত করুক, সদাপ্রভুর সামনে তারা আনন্দে গান করুক, কারণ তিনি পৃথিবীর বিচার করতে আসছেন।
৩৩তাহলে বনের গাছপালাও সদাপ্রভুর সামনে আনন্দে গান করবে, কারণ তিনি পৃথিবীর বিচার করতে আসছেন।
34 সদাপ্রভুর ধন্যবাদ করো, কারণ তিনি মঙ্গলময়; তাঁর দয়া অনন্তকালস্থায়ী।
৩৪তোমরা সদাপ্রভুর ধন্যবাদ কর, কারণ তিনি মঙ্গলময়; তাঁর অটল ভালবাসা অনন্তকাল স্থায়ী।
35 চিৎকার করে বলো, “হে আমাদের ত্রাণকর্তা ঈশ্বর, আমাদের উদ্ধার করো; আমাদের সংগ্রহ করো ও জাতিদের হাত থেকে রক্ষা করো, যেন আমরা তোমার পবিত্র নামের ধন্যবাদ করতে পারি, ও তোমার প্রশংসায় মহিমা করতে পারি।”
৩৫তোমরা বল, “হে আমাদের উদ্ধারকর্তা ঈশ্বর, আমাদের উদ্ধার কর; অন্যান্য জাতিদের মধ্য থেকে তুমি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে এসে আমাদের রক্ষা কর, যাতে আমরা তোমার পবিত্রতা নামের স্তব করি, জয়ধ্বনি সহকারে তোমার প্রশংসা করি।”
36 ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর প্রশংসা হোক, অনাদিকাল থেকে অনন্তকাল পর্যন্ত। তখন সব লোকে বলে উঠেছিল “আমেন” ও “সদাপ্রভুর প্রশংসা হোক।”
৩৬আদি থেকে অনন্তকাল পর্যন্ত ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর গৌরব হোক। এর পর সব লোকেরা বলল, “আমেন” এবং সদাপ্রভুর প্রসংসা করলো।
37 প্রতিদিনের চাহিদানুসারে পর্যায়ক্রমে সদাপ্রভুর নিয়ম-সিন্দুকটির সামনে পরিচর্যা করার জন্য দাউদ সেখানে আসফ ও তাঁর সহকর্মীদের ছেড়ে গেলেন।
৩৭প্রতিদিনের প্রয়োজন অনুসারে নিয়মিত সেবা কাজের জন্য দায়ূদ সদাপ্রভুর নিয়ম সিন্দুকের কাছে আসফ ও তাঁর ভাইদের রাখলেন।
38 এছাড়াও তাদের সাথে পরিচর্যা করার জন্য তিনি ওবেদ-ইদোম ও তাঁর 68 জন সহকর্মীকেও ছেড়ে গেলেন। যিদূথূনের ছেলে ওবেদ-ইদোম, ও হোষাও দ্বাররক্ষী ছিলেন।
৩৮তাদের সাহায্য করবার জন্য তিনি ওবেদ ইদোম ও তাঁর আটষট্টি জন লোককেও রাখলেন। যিদূথূনের ছেলে ওবেদ ইদোম ও হোষা ছিলেন দরজার পাহারাদার।
39 গিবিয়োনে আরাধনার উঁচু স্থানটিতে সদাপ্রভুর সমাগম তাঁবুর সামনে দাউদ যাজক সাদোক ও তাঁর সহকর্মী যাজকদের ছেড়ে গেলেন
৩৯দায়ূদ গিবিয়োনের উপাসনার উঁচু স্থানে সদাপ্রভুর আবাস তাঁবুর সামনে যাজক সাদোক ও তাঁর সঙ্গী যাজকদের রাখলেন।
40 যেন তারা পর্যায়ক্রমে, সকাল-সন্ধ্যায় সদাপ্রভু ইস্রায়েলকে যে বিধানপুস্তক দিলেন তাতে লেখা যাবতীয় নিয়মানুসারে হোমবলির বেদিতে সদাপ্রভুর উদ্দেশে হোমবলি উপস্থিত করতে পারেন।
৪০এর উদ্দেশ্য ছিল সদাপ্রভু ইস্রায়েলীয়দের যে ব্যবস্থার আদেশ দিয়েছিলেন তাতে যা যা লেখা ছিল সেই অনুসারে যেন তাঁরা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে বেদির উপর প্রতিদিন সকালে ও বিকালে নিয়মিতভাবে হোমবলির অনুষ্ঠান করতে পারেন।
41 হেমন ও যিদূথূন এবং “তাঁর প্রেম নিত্যস্থায়ী,” এই বলে সদাপ্রভুকে ধন্যবাদ জানানোর জন্য নাম ধরে ধরে যাদের মনোনীত করা হল ও দায়িত্ব দেওয়া হল, অবশিষ্ট সেই লোকজনও তাদের সাথে ছিলেন।
৪১তাঁদের সঙ্গে ছিলেন হেমন ও যিদূথূন আর বাদবাকী লোক, যাদের নাম উল্লেখ করে বেছে নেওয়া হয়েছিল যাতে তারা সদাপ্রভুর অনন্তকাল স্থায়ী অটল ভালবাসার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ দিতে পারে।
42 হেমন ও যিদূথূনকে দায়িত্ব দেওয়া হল যেন তারা শিঙা ও সুরবাহার বাজান এবং পবিত্র গানের সাথে সাথে অন্যান্য বাজনাও বাজান। যিদূথূনের ছেলেরা সদাপ্রভুর মন্দিরের দরজায় মোতায়েন ছিল।
৪২ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে গান করবার দিনের তূরী, করতাল ও অন্যান্য বাজনা বাজাবার জন্য হেমন ও যিদূথূনের উপর ভার দেওয়া হল। যিদূথূনের ছেলেরা লোকদের দরজার পাহারাদার হল।
43 পরে লোকেরা সবাই নিজের নিজের ঘরে ফিরে গেল, এবং দাউদও তাঁর পরিবার-পরিজনদের আশীর্বাদ করার জন্য ঘরে ফিরে গেলেন।
৪৩এর পর সব লোক যে যার বাড়ীর দিকে রওনা হল এবং দায়ূদ তাঁর পরিবারের লোকদের আশীর্বাদ করবার জন্য বাড়িতে ফিরে গেলেন।

< বংশাবলির প্রথম খণ্ড 16 >