< রোমীয় 8 >
1 ১ অতএব যারা এখন খ্রীষ্ট যীশুতে আছে তাদের আর কোনো শাস্তির যোগ্য অপরাধ নেই।
১এই কাৰণে এতিয়া খ্ৰীষ্ট যীচুত থকা সকলৰ কোনো দণ্ডাজ্ঞা নাই।
2 ২ কারণ খ্রীষ্ট যীশুতে জীবনের আত্মার যে মূল তত্ত্ব, তা আমাকে পাপের ও মৃত্যুর মূল তথ্য থেকে মুক্ত করেছে।
২কিয়নো খ্ৰীষ্ট যীচুত মোৰ জীৱনক আত্মাৰ বিধানত পাপ আৰু মৃত্যুৰ বিধানৰ পৰা মুক্ত কৰিলে।
3 ৩ কারণ আইন কানুন দেহের মাধ্যমে দুর্বল হয়ে পড়ার জন্য যা করতে পারে নি তা ঈশ্বর করেছেন, তিনি নিজের পুত্রকে আমাদের মত পাপময় দেহে এবং পাপের জন্য বলিরূপে পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং তিনি পুত্রের দেহের মাধ্যমে পাপের বিচার করে দোষী করলেন।
৩বিধান মাংসৰ কাৰণে দূৰ্বল হোৱাত যি কৰিব নোৱাৰিলে, সেয়েহে ঈশ্বৰে নিজৰ পুত্ৰক পাপৰ অৰ্থে উৎসৰ্গিত হ’বলৈ, পাপময় মাংসৰ সাদৃশ্যেৰে পঠিয়ালে, আৰু মাংসত পাপৰ দণ্ডাজ্ঞা দিলে৷
4 ৪ তিনি এটা করেছেন যাতে আইনের বিধিগুলি আমাদের মধ্যে পূর্ণ হয়, আমরা যারা দেহের বশে নয় কিন্তু আত্মার বশে চলি।
৪তেওঁ সেইটোৱে কৰিলে, যাতে আমাৰ জীৱনত যেন বিধানৰ বিধান সিদ্ধ কৰা হয়; সেয়েহে আমি মাংসিকৰ দৰে নহয়, কিন্তু আত্মা অনুসাৰে চলোঁ আহক৷
5 ৫ কারণ যারা দেহের বশে আছে, তারা দেহের বিষয়ের দিকেই মনোযোগ দেয়; কিন্তু যারা আত্মার অধীনে আছে, তারা আত্মিক বিষয় এর দিকে মনোযোগ দেয়।
৫কিয়নো মাংস অনুসাৰে জীয়াই থকা সকলে মাংসিক বিষয় ভাবে; কিন্তু আত্মা অনুসাৰে জীয়াই থকা সকলে আত্মিক বিষয় ভাবে।
6 ৬ কারণ দেহের মনোবৃত্তি হলো মৃত্যু কিন্তু আত্মার মনোবৃত্তি জীবন ও শান্তি।
৬কাৰণ মাংসৰ ভাব হ’ল মৃত্যু; কিন্তু আত্মাৰ ভাব হৈছে জীৱন আৰু শান্তি,
7 ৭ কারণ দেহের মনোবৃত্তি হলো ঈশ্বরের বিরুদ্ধতা, আর তা ঈশ্বরের আইন মেনে চলতে পারে না, বাস্তবে হতে পারেও না।
৭কিয়নো মাংসৰ ভাব ঈশ্বৰলৈ শত্ৰুতা; কাৰণ সেয়ে ঈশ্বৰৰ বিধানৰ বশীভূত নহয় আৰু হ’বও নোৱাৰে৷
8 ৮ যারা দেহের অধীনে থাকে তারা ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম নয়।
৮যি সকলে মাংসৰ বশত আছে, তেওঁলোকে ঈশ্বৰক সন্তুষ্ট কৰিব নোৱাৰে।
9 ৯ যদিও, তোমরা দেহের অধীনে নও কিন্তু আত্মার অধীনে আছ যদি বাস্তবে ঈশ্বরের আত্মা তোমাদের মধ্যে বাস করেন। কিন্তু যদি করো খ্রীষ্টের আত্মা নেই, তবে সে খ্রীষ্টের থেকে নয়।
৯যিয়েই নহওক, আপোনালোক মাংসৰ বশত নহয় কিন্তু আত্মাৰ বশতহে আছে, আৰু সেয়াই যদি সত্য হয়, তেনেহলে ঈশ্বৰৰ আত্মা আপোনালোকৰ অন্তৰত বাস কৰে। কিন্তু যি জনত খ্ৰীষ্টৰ আত্মা নাই, তেওঁ খ্ৰীষ্টৰ নহয়।
10 ১০ যদি খ্রীষ্ট তোমাদের অন্তরে থাকেন, তবে একদিকে দেহ পাপের জন্য মৃত বটে, কিন্তু অন্য দিকে ধার্মিকতার দিক থেকে আত্মা জীবিত।
১০যদি খ্ৰীষ্ট আপোনালোকৰ জীৱনত থাকে, তেনেহলে পাপৰ কাৰণে এই শৰীৰ মৰা; কিন্তু ধাৰ্মিকতাৰ বাবে আত্মাই জীৱন।
11 ১১ আর যিনি মৃতদের মধ্য থেকে যীশুকে উঠিয়েছেন, তাঁর আত্মা যদি তোমাদের মধ্যে বাস করেন, তবে যিনি মৃতদের মধ্য থেকে খ্রীষ্ট যীশুকে পুনরুত্থিত করেছেন তিনি তোমাদের অন্তরে বাস করছেন এবং নিজের আত্মার মাধ্যমে তোমাদের মরণশীল দেহকেও জীবিত করবেন।
১১যি জনে খ্ৰীষ্ট যীচুক মৃত লোকৰ মাজৰ পৰা তুলিলে, তেওঁৰ আত্মা যদি আপোনালোকৰ জীৱনত থাকে, তেনেহলে খ্ৰীষ্ট যীচুক মৃত লোকৰ মাজৰ পৰা তোলা জনে আপোনালোকত নিবাস কৰা তেওঁৰ আত্মাৰ যোগেদি, আপোনালোকৰ মৰ্ত্ত্য দেহকো জীয়াব।
12 ১২ সুতরাং, হে ভাইয়েরা, আমরা ঋণী কিন্তু দেহের কাছে নয় যে, দেহের ইচ্ছা অনুযায়ী জীবন যাপন করব।
১২এতেকে হে ভাই সকল, আমি মাংসৰ বশত জীয়াই থাকিবলৈ মাংসৰ ধৰুৱা নহওঁ।
13 ১৩ কারণ যদি দেহের ইচ্ছায় জীবন যাপন কর, তবে তোমরা নিশ্চিত ভাবে মরবে, কিন্তু যদি পবিত্র আত্মাতে দেহের সব খারাপ কাজগুলি মেরে ফেল তবে জীবিত থাকবে।
১৩কাৰণ আপোনালোকে যদি মাংসৰ বশত জীয়াই থাকে, তেনেহলে আপোনালোক যেনে হ’লেও মৰিব; কিন্তু আত্মাৰ দ্বাৰাই যদি শৰীৰৰ কৰ্মবোৰ বধ কৰা হয়, তেনেহলে আপোনালোক জীৱ।
14 ১৪ কারণ যত লোক ঈশ্বরের আত্মায় পরিচালিত হয় তারা সবাই ঈশ্বরের পুত্র।
১৪কিয়নো যিমান লোক ঈশ্বৰৰ আত্মাৰ দ্বাৰা চালিত হয়, সেই সকলোৱে ঈশ্বৰৰ সন্তান।
15 ১৫ আর তোমরা দাসত্ব করবার জন্য আত্মা পাও নি যে, আবার ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের জন্য আত্মা পেয়েছ, যে মন্দ আত্মার মাধ্যমে আমরা আব্বা, পিতা, বলে ডেকে উঠি।
১৫সেয়েহে আপোনালোকে ভয় কৰিবলৈ পুনৰায় দাসত্বৰ আত্মা পাইছে, এনে নহয়; কিন্তু যি আত্মাৰ দ্বাৰা আমি আব্বা, পিতৃ বুলি মাতোঁ, এনে তোলনীয়া পুত্ৰৰ আত্মা পালে।
16 ১৬ পবিত্র আত্মা নিজেই আমাদের আত্মার সঙ্গে সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, আমরা ঈশ্বরেরই সন্তান।
১৬আমি যে ঈশ্বৰৰ সন্তান, এই বিষয়ে পবিত্ৰ আত্মাই নিজে আমাৰ আত্মাৰ সৈতে সাক্ষ্য দিয়ে।
17 ১৭ যখন আমরা সন্তান, তখন আমরা উত্তরাধিকারী, একদিকে ঈশ্বরের উত্তরাধিকারী এবং অন্য দিকে খ্রীষ্টের সহউত্তরাধিকারী, যদি বাস্তবে আমরা তাঁর সঙ্গে দুঃখভোগ করি, তবে যেন তাঁর সঙ্গে আমরা মহিমান্বিত হই।
১৭আমি যদি সন্তান হওঁ, তেনেহলে উত্তৰাধিকাৰীও হওঁ। খ্ৰীষ্টে সৈতে মহিমান্বিত হ’বলৈ যদিহে আমি তেৱেঁ সৈতে দুখভোগ কৰোঁ, তেনেহলে আমি ঈশ্বৰৰ উত্তৰাধিকাৰী আৰু খ্ৰীষ্টে সৈতেও উত্তৰাধিকাৰী হওঁ।
18 ১৮ কারণ আমার সিদ্ধান্ত এই যে, আমাদের জন্য যে মহিমা প্রকাশিত হবে, তার সঙ্গে এই বর্ত্তমান দিনের র কষ্ট ও দুঃখভোগ তুলনার যোগ্য নয়।
১৮কিয়নো আমাৰ বাবে যি প্ৰতাপ প্ৰকাশিত হ’ব, তাৰে সৈতে বৰ্ত্তমান সময়ৰ দুখৰ তুলনা কৰিবলৈ মই কোনো বিষয় যোগ্য নহয় বুলি গণ্য কৰোঁ।
19 ১৯ কারণ সৃষ্টির একান্ত আশা ঈশ্বরের পুত্রদের প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করছে।
১৯কাৰণ ঈশ্বৰৰ সন্তান সকল প্ৰকাশিত হোৱালৈ, সৃষ্টিৰ আশাই বাট চাই আছে।
20 ২০ কারণ সৃষ্টির উদ্দেশ্যটাই অসার হয়ে গেছে, এটা নিজের আশায় হলো তা নয়, কিন্তু তাঁর ইচ্ছাতেই হয়েছে এবং তার সঙ্গে দৃঢ় আস্থাও দিয়েছেন।
২০কাৰণ সৃষ্টি খন যে আপোন ইচ্ছাৰে অসাৰতাৰ বশীকৃত হ’ল, এনে নহয়; কিন্তু বশকৰ্ত্তাৰ কাৰণেহে হ’ল; সেয়ে এই আশাৰে হ’ল যে,
21 ২১ এই আশা হলো যে, সৃষ্টি নিজেও বিনাশের দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়ে ঈশ্বরের সন্তানদের মহিমায় স্বাধীনতা পাবে।
২১সৃষ্টিখনে নিজেও যেন ক্ষয়মূলক দাসত্বৰ পৰা মুক্ত হৈ ঈশ্বৰৰ সন্তান সকলৰ প্ৰতাপ মূলক মুক্তি পাব।
22 ২২ কারণ আমরা জানি যে, সব সৃষ্টি এখনও পর্যন্ত একসঙ্গে যন্ত্রণায় চিত্কার করছে এবং একসঙ্গে ব্যথা পাচ্ছে।
২২কিয়নো এতিয়াও গোটেই সৃষ্টিয়ে প্ৰসৱ বেদনাৰ দৰে দুখ পাই একেলগে কেঁকাই আছে, ইয়াক আমি জানো।
23 ২৩ কিন্তু শুধু তাই নয়; এমনকি আমরাও যাদের আত্মার প্রথম ফল আছে, সেই আমরা নিজেরাও দত্তক পুত্রের জন্য নিজেদের শরীরের মুক্তির অপেক্ষা করতে করতে নিজেদের মধ্যে যন্ত্রণায় চিত্কার করছি।
২৩অকল সেয়ে নহয়, আত্মাৰ প্ৰথম ফল পোৱা যি আমি, আমিও তোলনীয়া পুত্ৰৰ বাবলৈ বাট চাই, আমাৰ শৰীৰৰ মুক্তিৰ অপেক্ষাৰে অন্তৰত কেঁকাই আছোঁ।
24 ২৪ কারণ আমাদের দৃঢ় আস্থা আছে যে পরিত্রান পেয়েছি। কিন্তু যে দৃঢ় আস্থা দেখতে পাচ্ছি তা আসলে আস্থা নয়। কারণ যে যা দেখে সে তার উপর কেন দৃঢ় আশা করবে?
২৪কিয়নো আমি আশাৰেহে পৰিত্ৰাণ পালোঁ; কিন্তু দেখাত যি আশা, সেয়েই আশা নহয়; কাৰণ যিহক দেখা যায়, তালৈ কোনে আশা কৰে?
25 ২৫ কিন্তু আমরা যা এখনো দেখতে পায়নি তার উপর যদি দৃঢ় আস্থা করি, তবে ধৈর্য্যের সঙ্গে তার আশায় থাকি।
২৫কিন্তু আমি যিহক দেখা নাই, তালৈ যদি আশা কৰোঁ, তেনেহলে ধৈৰ্যৰেহে তালৈ বাট চাই থাকোঁ।
26 ২৬ ঠিক সেইভাবে আত্মাও আমাদের দুর্বলতায় সাহায্য করেন; কারণ আমরা জানি না কেমন করে প্রার্থনা করতে হয়, কিন্তু আত্মা নিজে মধ্যস্থতা করে যন্ত্রণার মাধ্যমে আমাদের জন্য অনুরোধ করেন।
২৬সেই একেদৰে আত্মায়ো আমাৰ দূৰ্বলতাত উপকাৰ কৰে৷ কাৰণ, উচিত মতে কি প্ৰাৰ্থনা কৰিব লাগে, সেই বিষয়ে আমি নাজানো; কিন্তু আত্মাই নিজে আমাৰ বাবে অনিৰ্ব্বচনীয় কেঁকনিৰে নিবেদন কৰে।
27 ২৭ আর যিনি হৃদয়ের সন্ধান করেন তিনি জানেন আত্মার মনোভাব কি, কারণ তিনি পবিত্রদের জন্য ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুযায়ী মধ্যস্থতা করে অনুরোধ করেন।
২৭আত্মাৰ ভাব কি, সেই বিষয়ে অন্তৰ্য্যামী ঈশ্বৰে জানে, কাৰণ ঈশ্বৰৰ ইচ্ছা অনুসৰি, তেওঁ পবিত্ৰ লোকৰ বাবে নিবেদন কৰে।
28 ২৮ এবং আমরা জানি যারা ঈশ্বরকে ভালবাসে, যারা তাঁর সঙ্কল্প অনুযায়ী মনোনীত, সবকিছু একসঙ্গে তাদের মঙ্গলের জন্য কাজ করছে।
২৮আমি জানো যে, যি সকলে ঈশ্বৰক প্ৰেম কৰে, সেই সকল তেওঁৰ অভিপ্ৰায় অনুসাৰে আমন্ত্ৰিত, তেওঁলোকৰ বাবে তেওঁ মঙ্গলৰ অৰ্থে সকলো উত্তম কাৰ্য একেলগে কৰিছে।
29 ২৯ কারণ তিনি যাদের আগে থেকে জানতেন, তাদেরকে নিজের পুত্রের প্রতিমূর্ত্তির মত হবার জন্য আগে থেকে ঠিক করে রেখেছিলেন; যেন তিনি অনেক ভাইয়ের মধ্যে প্রথমজাত ভাই হন।
২৯কিয়নো ঈশ্বৰৰ পুত্ৰ যেন অনেক ভাই সকলৰ মাজত প্ৰথমে জন্মা হয়, এই কাৰণে ঈশ্বৰে যি সকলক আগেয়ে জানিলে, তেওঁলোকক তেওঁৰ সেই পুত্ৰৰ প্ৰতিমূৰ্তিৰ অনুৰূপ হ’বলৈ, আগেয়ে নিৰূপণো কৰিলে;
30 ৩০ আর তিনি যাদেরকে আগে থেকে ঠিক করলেন, তাদেরকে তিনি আহ্বানও করলেন। আর যাদেরকে আহ্বান করলেন, তাদেরকে তিনি ধার্মিক বলে গন্যও করলেন; আর যাদেরকে ধার্মিক বলে গণ্য করলেন তাদেরকে মহিমান্বিতও করলেন।
৩০আৰু যি সকলক আগেয়ে নিৰূপণ কৰিলে, তেওঁলোকক আমন্ত্ৰণো কৰিলে৷ যি সকলক আমন্ত্ৰণ কৰিলে, তেওঁলোকক ধাৰ্মিক বুলি গণিত কৰিলে; আৰু যি সকলক ধাৰ্মিক বুলি গণিত কৰিলে, তেওঁলোকক মহিমান্বিতো কৰিলে।
31 ৩১ এখন আমরা এই সব বিষয়ে কি বলব? যখন ঈশ্বর আমাদের পক্ষে, তখন কে আমাদের বিরুদ্ধে হতে পারে?
৩১তেতিয়াহলে এইবোৰ কথাত আমি কি ক’ম? যদি ঈশ্বৰ আমাৰ সপক্ষ হয়, তেনেহলে আমাৰ বিপক্ষ কোন হ’ব পাৰে?
32 ৩২ যিনি নিজের পুত্রের উপর মায়া করলেন না, কিন্তু আমাদের সবার জন্য তাঁকে দান করলেন, তিনি কি তাঁর সঙ্গে সবই আমাদেরকে অনুগ্রহের সঙ্গে দান করবেন না?
৩২যি জনে নিজৰ পুত্ৰকো মৰম নকৰি, আমাৰ আটাইৰে কাৰণে তেওঁক শোধাই দিলে, সেই জনে আমাক অনুগ্ৰহ কৰি তেওঁৰ সৈতে সকলো নিদিব নে?
33 ৩৩ ঈশ্বর যাদের মনোনীত করেছেন তাদের বিপক্ষে কে অভিযোগ করবে? ঈশ্বর ত তাদেরকে ধার্মিক করেন।
৩৩ঈশ্বৰৰ মনোনীত সকলৰ বিৰুদ্ধে কোনে অপবাদ দিব? ঈশ্বৰেহে ধাৰ্মিক বুলি গণিত কৰোঁতা।
34 ৩৪ তবে কে তাদের দোষী করবে? তিনি কি খ্রীষ্ট যীশু যিনি মরলেন এবং তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভাবে মৃতদের মধ্য থেকে উঠলেন; আর তিনিই ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন এবং আমাদের জন্য অনুরোধ করছেন।
৩৪দণ্ডাজ্ঞা দিওঁতা নো কোন? যি জন মৰিল, এনে কি, মৃত লোকৰ মাজৰ পৰা তোলাও হ’ল, সেই জন খ্ৰীষ্ট যীচু; তেওঁ ঈশ্বৰৰ সোঁফালে থাকি, আমাৰ কাৰণে নিবেদনো কৰি আছে।
35 ৩৫ কে আমাদের খ্রীষ্টের ভালবাসা থেকে পৃথক করবে? কি দারুন যন্ত্রণা? কি কষ্ট? কি তাড়না? কি দূর্ভিক্ষ? কি উলঙ্গতা? কি প্রাণ-সংশয়? কি খড়্গ?
৩৫খ্ৰীষ্টৰ প্ৰেমৰ পৰা কোনে আমাক বিচ্ছিন্ন কৰিব পাৰে? ক্লেশ বা সঙ্কট, তাড়না বা আকাল, বস্ত্ৰহীনতা বা প্ৰাণ সংশয় বা তৰোৱাল, এইবোৰে পাৰে নে?
36 ৩৬ যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে, “তোমার জন্য আমরা সারাটা দিন ধরে নিহত হচ্ছি। আমরা পশুবধের জন্য মেষের মত বিবেচিত হলাম।”
৩৬এই বিষয়ে লিখাও আছে, “আমি তোমাৰ কাৰণে ওৰে দিনটো হত হ’ব লাগিছোঁ৷ কাটিবলৈ নিয়া মেৰৰ দৰে আমি গণিত হ’লোঁ।”
37 ৩৭ যিনি আমাদেরকে ভালবেসেছেন, তাঁরই মাধ্যমে আমরা এই সব বিষয়ে বিজয়ী অপেক্ষাও অনেক বেশি জয়ী হয়েছি।
৩৭তথাপি আমাক প্ৰেম কৰা জনৰ যোগেদি, এই সকলো কথাত আমি জয়তকৈয়ো জয়যুক্ত।
38 ৩৮ কারণ আমি নিশ্চয় জানি যে, কি মৃত্যু, কি জীবন, কি দূতগণ, কি আধিপত্য সকল, কি বর্তমান বিষয়গুলি, কি ভবিষ্যতের বিষয়, কি পরাক্রম,
৩৮কিয়নো মোৰ এনে দৃঢ় বিশ্বাস আছে যে, তাৰ পৰা মৃত্যু বা জীৱন, স্বৰ্গৰ দূত বা শাসনকৰ্তা, বৰ্ত্তমান বা ভবিষ্যত বিষয় বা পৰাক্ৰম,
39 ৩৯ কি উচ্চ জায়গা, কি গভীরতা, এমনকি অন্য কোন সৃষ্টির জিনিস, কোনো কিছুই আমাদের প্রভু খ্রীষ্ট যীশুতে ঈশ্বরের ভালবাসা থেকে আমাদের আলাদা করতে পারবে না।
৩৯ওপৰ বা তল বা আন কোনো সৃষ্ট বস্তুৱেই আমাক প্ৰভু খ্ৰীষ্ট যীচুত থকা ঈশ্বৰৰ প্ৰেমৰ পৰা বিচ্ছিন্ন কৰিব নোৱাৰে।