< মথি 25 >
1 ১ তখন স্বর্গরাজ্য এমন দশটি কুমারীর মতো হবে, যারা নিজের নিজের প্রদীপ নিয়ে বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হল।
ⲁ̅ⲧⲟⲧⲉ ⲥⲛⲁϣⲱⲡⲉ ⲉⲥⲧⲛⲧⲱⲛ ⲛϭⲓ ⲧⲙⲛⲧⲣⲣⲟ ⲛⲙⲡⲏⲩⲉ ⲉⲙⲏⲧⲉ ⲙⲡⲁⲣⲑⲉⲛⲟⲥ ⲛⲁⲓ ⲛⲧⲁⲩϫⲓ ⲛⲛⲉⲩⲗⲁⲙⲡⲁⲥ ⲁⲩⲉⲓ ⲉⲃⲟⲗ ⲉⲧⲱⲙⲛⲧ ⲉⲡⲁⲧϣⲉⲗⲉⲉⲧ
2 ২ তাদের মধ্যে পাঁচ জন বোকা, আর পাঁচ জন বুদ্ধিমতী ছিল।
ⲃ̅ϯ ⲇⲉ ⲉⲃⲟⲗ ⲛϩⲏⲧⲟⲩ ⲛⲛⲉϩⲉⲛⲥⲟϭ ⲛⲉ ⲁⲩⲱ ϯⲛⲛⲉ ϩⲉⲛⲥⲁⲃⲉ ⲛⲉ
3 ৩ কারণ যারা বোকা ছিল, তারা নিজের নিজের প্রদীপ নিল, কিন্তু সঙ্গে তেল নিল না,
ⲅ̅ⲛⲥⲟϭ ⲅⲁⲣ ⲁⲩϫⲓ ⲛⲛⲉⲩⲗⲁⲙⲡⲁⲥ ⲙⲡⲟⲩϫⲓⲛⲉϩ ⲛⲙⲙⲁⲩ
4 ৪ কিন্তু যারা বুদ্ধিমতী তারা তাদের প্রদীপের সঙ্গে পাত্রে তেলও নিল।
ⲇ̅ⲛⲥⲁⲃⲏ ⲇⲉ ⲁⲩϫⲓⲛⲉϩ ϩⲛ ⲛⲉⲩϩⲛⲁⲁⲩ ⲙⲛ ⲛⲉⲩⲗⲁⲙⲡⲁⲥ
5 ৫ আর বড় আসতে দেরি হওয়ায় সবাই ঢুলতে ঢুলতে ঘুমিয়ে পড়ল।
ⲉ̅ⲛⲧⲉⲣⲉϥⲱⲥⲕ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲡⲁⲧϣⲉⲗⲉⲉⲧ ⲁⲩϫⲓ ⲣⲉⲕⲣⲓⲕⲉ ⲧⲏⲣⲟⲩ ⲁⲩⲱ ⲁⲩⲛⲕⲟⲧⲕ
6 ৬ পরে মাঝ রাতে এই আওয়াজ হল, দেখ, বর! তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হও।
ⲋ̅ϩⲛ ⲧⲡⲁϣⲉ ⲇⲉ ⲛⲧⲉⲩϣⲏ ⲉⲓⲥ ⲟⲩⲥⲙⲏ ⲁⲥϣⲱⲡⲉ ϫⲉ ⲉⲓⲥ ⲡⲁⲧϣⲉⲗⲉⲉⲧ ⲁⲙⲏⲓⲧⲛ ⲉⲃⲟⲗ ⲉⲧⲱⲙⲛⲧ ⲉⲣⲟϥ
7 ৭ তাতে সেই কুমারীরা সবাই উঠল এবং নিজের নিজের প্রদীপ সাজালো।
ⲍ̅ⲧⲟⲧⲉ ⲁⲩⲧⲱⲟⲩⲛⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲙⲡⲁⲣⲑⲉⲛⲟⲥ ⲧⲏⲣⲟⲩ ⲉⲧⲙⲙⲁⲩ ⲁⲩⲧⲥⲁⲛⲟ ⲛⲛⲉⲩⲗⲁⲙⲡⲁⲥ
8 ৮ আর বোকা কুমারীরা বুদ্ধিমতিদের বলল, তোমাদের তেল থেকে আমাদেরকে কিছু দাও, কারণ আমাদের প্রদীপ নিভে যাচ্ছে।
ⲏ̅ⲛⲥⲟϭ ⲇⲉ ⲡⲉϫⲁⲩ ⲛⲛⲥⲁⲃⲏ ϫⲉ ⲙⲁ ⲛⲁⲛ ⲉⲃⲟⲗ ϩⲙ ⲡⲉⲧⲛⲛⲉϩ ϫⲉ ⲛⲉⲛⲗⲁⲙⲡⲁⲥ ⲛⲁϫⲉⲛⲁ
9 ৯ কিন্তু বুদ্ধিমতীরা বলল, হয়তো তোমাদের ও আমাদের জন্য এই তেলে কুলাবে না, তোমরা বরং বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে তোমাদের জন্য তেল কিনে নাও।
ⲑ̅ⲁⲩⲟⲩⲱϣⲃ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲛⲥⲁⲃⲏ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲙⲏⲡⲟⲧⲉ ⲛϥⲧⲙⲣⲱϣⲉ ⲉⲣⲟⲛ ⲛⲙⲙⲏⲧⲛ ⲃⲱⲕ ⲛⲧⲟϥ ⲛⲛⲁϩⲣⲛ ⲛⲉⲧϯ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲧⲉⲧⲛϣⲱⲡ ⲛⲏⲧⲛ
10 ১০ তারা তেল কিনতে যাচ্ছে, সেই দিন বর এলো এবং যারা তৈরী ছিল, তারা তাঁর সঙ্গে বিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করল,
ⲓ̅ⲉⲩⲛⲁⲃⲱⲕ ⲇⲉ ⲉϣⲱⲡ ⲁϥⲉⲓ ⲛϭⲓ ⲡⲁⲧϣⲉⲗⲉⲉⲧ ⲁⲩⲱ ⲛⲉⲧⲥⲃⲧⲱⲧ ⲁⲩⲃⲱⲕ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲛⲙⲙⲁϥ ⲉⲡⲙⲁ ⲛϣⲉⲗⲉⲉⲧ ⲁⲩϣⲧⲁⲙ ⲙⲡⲣⲟ
11 ১১ শেষে অন্য সমস্ত কুমারীরাও এলো এবং বলতে লাগল, প্রভু, প্রভু, আমাদেরকে দরজা খুলে দিন।
ⲓ̅ⲁ̅ⲙⲛⲛⲥⲱⲥ ⲇⲉ ⲁⲩⲉⲓ ⲛϭⲓ ⲡⲕⲉⲥⲉⲉⲡⲉ ⲙⲡⲁⲣⲑⲉⲛⲟⲥ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲁⲟⲩⲱⲛ ⲛⲁⲛ
12 ১২ কিন্তু তিনি বললেন, তোমাদের সত্যি বলছি, আমি তোমাদের চিনি না।
ⲓ̅ⲃ̅ⲛⲧⲟϥ ⲇⲉ ⲁϥⲟⲩⲱϣⲃ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ϩⲁⲙⲏⲛ ϯϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲉ ⲛϯⲥⲟⲟⲩⲛ ⲙⲙⲱⲧⲛ ⲁⲛ
13 ১৩ অতএব জেগে থাক, কারণ তোমরা সেই দিন বা সেই মুহূর্ত জান না।
ⲓ̅ⲅ̅ⲣⲟⲉⲓⲥ ϭⲉ ϫⲉ ⲛⲧⲉⲧⲛⲥⲟⲟⲩⲛ ⲁⲛ ⲙⲡⲉϩⲟⲟⲩ ⲟⲩⲧⲉ ⲧⲉⲩⲛⲟⲩ
14 ১৪ এটা সেই রকম, মনে কর, যে কোন ব্যক্তি বিদেশে যাচ্ছেন, তিনি তাঁর দাসদেরকে ডেকে তাঁর সম্পত্তি তাদের হাতে সমর্পণ করলেন।
ⲓ̅ⲇ̅ⲛⲑⲉ ⲅⲁⲣ ⲛⲟⲩⲣⲱⲙⲉ ⲉϥⲛⲁⲁⲡⲟⲇⲏⲙⲉⲓ ⲁϥⲙⲟⲩⲧⲉ ⲉⲛⲉϥϩⲙϩⲁⲗ ⲁϥϯ ⲛⲁⲩ ⲛⲛⲉϥϩⲩⲡⲁⲣⲭⲟⲛⲧⲁ ⲧⲏⲣⲟⲩ
15 ১৫ তিনি এক জনকে পাঁচ তালন্ত, অন্য জনকে দুই তালন্ত এবং আর এক জনকে এক তালন্ত, যার যেমন যোগ্যতা তাকে সেইভাবে দিলেন, পরে বিদেশে চলে গেলেন।
ⲓ̅ⲉ̅ⲟⲩⲁ ⲙⲉⲛ ⲁϥϯ ⲛⲁϥ ⲛϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲟⲩⲁ ⲇⲉ ⲁϥϯ ⲛⲁϥ ⲛⲥⲛⲁⲩ ⲟⲩⲁ ⲇⲉ ⲁϥϯ ⲛⲁϥ ⲛⲟⲩⲁ ⲡⲟⲩⲁ ⲡⲟⲩⲁ ⲕⲁⲧⲁⲧⲉϥϭⲟⲙ ⲁϥⲁⲡⲟⲇⲏⲙⲉⲓ
16 ১৬ যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে তখনই গেল, তা দিয়ে ব্যবসা করল এবং আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করল।
ⲓ̅ⲋ̅ⲛⲧⲉⲩⲛⲟⲩ ⲇⲉ ⲁϥⲃⲱⲕ ⲛϭⲓ ⲡⲉⲛⲧⲁϥϫⲓ ⲙⲡϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲁϥⲣϩⲱⲃ ⲛϩⲏⲧⲟⲩ ⲁϥϯϩⲏⲩ ⲛⲕⲉϯⲟⲩ
17 ১৭ যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও তেমন করে আরও দুই তালন্ত লাভ করল।
ⲓ̅ⲍ̅ϩⲟⲙⲟⲓⲱⲥ ⲡⲁⲡⲉⲥⲛⲁⲩ ⲁϥϯϩⲏⲩ ⲛⲕⲉⲥⲛⲁⲩ
18 ১৮ কিন্তু যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সে গিয়ে মাটিতে গর্ত খুঁড়ে তার মালিকের টাকা লুকিয়ে রাখল।
ⲓ̅ⲏ̅ⲡⲉⲛⲧⲁϥϫⲓ ⲇⲉ ⲙⲡⲟⲩⲁ ⲁϥⲃⲱⲕ ⲁϥϣⲓⲕⲉ ϩⲙ ⲡⲕⲁϩ ⲁϥⲧⲱⲙⲥ ⲙⲡϩⲁⲧ ⲙⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ
19 ১৯ অনেকদিন পরে সেই দাসদের মালিক এলো এবং তাদের কাছে হিসেব নিলেন।
ⲓ̅ⲑ̅ⲙⲛⲛⲥⲁ ⲟⲩⲛⲟϭ ⲇⲉ ⲛⲟⲩⲟⲉⲓϣ ⲁϥⲉⲓ ⲛϭⲓ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲛⲛϩⲙϩⲁⲗ ⲉⲧⲙⲙⲁⲩ ⲁϥϥⲓⲱⲡ ⲛⲙⲙⲁⲩ
20 ২০ তখন যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে এসে আরও পাঁচ তালন্ত এনে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে পাঁচ তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করেছি।”
ⲕ̅ⲁϥϯ ⲡⲉϥⲟⲩⲟⲓ ⲉⲣⲟϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉⲛⲧⲁϥϫⲓ ⲙⲡϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲁϥⲉⲓⲛⲉ ⲛⲁϥ ⲛⲕⲉϯⲟⲩ ⲛϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲛⲉⲛⲧⲁⲕⲧⲁⲁⲩ ⲛⲁⲓ ⲉⲓⲥ ϩⲏⲏⲧⲉ ⲁⲓϫⲡⲟ ⲛⲕⲉϯⲟⲩ
21 ২১ তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ, উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
ⲕ̅ⲁ̅ⲡⲉϫⲁϥ ⲛⲁϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ ϫⲉ ⲕⲁⲗⲱⲥ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲉⲧⲛⲁⲛⲟⲩϥ ⲁⲩⲱ ⲙⲡⲓⲥⲧⲓⲥ ⲉⲡⲉⲓⲇⲏ ⲛⲉⲕⲛϩⲟⲧ ⲛϩⲛⲕⲟⲩⲓ ϯⲛⲁⲕⲁⲑⲓⲥⲧⲁ ⲙⲙⲟⲕ ⲉϫⲛ ϩⲁϩ ⲃⲱⲕ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲉⲡⲣⲁϣⲉ ⲙⲡⲉⲕϫⲟⲉⲓⲥ
22 ২২ পরে যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে দুই তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও দুই তালন্ত লাভ করেছি।”
ⲕ̅ⲃ̅ⲁϥϯ ⲡⲉϥⲟⲩⲟⲓ ⲉⲣⲟϥ ⲛϭⲓ ⲡⲁⲡϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲥⲛⲁⲩ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲥⲛⲁⲩ ⲛⲉⲛⲧⲁⲕⲧⲁⲁⲩ ⲛⲁⲓ ⲉⲓⲥ ϩⲏⲏⲧⲉ ⲁⲓϯϩⲏⲩ ⲛⲕⲉⲥⲛⲁⲩ
23 ২৩ তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ! উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
ⲕ̅ⲅ̅ⲡⲉϫⲁϥ ⲛⲁϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ ϫⲉ ⲕⲁⲗⲱⲥ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲉⲧⲛⲁⲛⲟⲩϥ ⲁⲩⲱ ⲙⲡⲓⲥⲧⲟⲥ ⲉⲡⲉⲓⲇⲏ ⲛⲉⲕⲛϩⲟⲧ ⲛϩⲛⲕⲟⲩⲓ ϯⲛⲁⲕⲁⲑⲓⲥⲧⲁ ⲙⲙⲟⲕ ⲉϫⲛ ϩⲁϩ ⲃⲱⲕ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲉⲡⲣⲁϣⲉ ⲙⲡⲉⲕϫⲟⲉⲓⲥ
24 ২৪ পরে যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আমি জানতাম, আপনি খুবই কঠিন লোক, যেখানে বীজ রোপণ করেননি, সেখানে ফসল কেটে থাকেন ও যেখানে বীজ ছড়ান নি, সেখানে ফসল কুড়িয়ে থাকেন।”
ⲕ̅ⲇ̅ⲁϥϯ ⲙⲡⲉϥⲟⲩⲟⲓ ϩⲱⲱϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉⲛⲧⲁϥϫⲓ ⲙⲡϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲁⲓⲉⲓⲙⲉ ϫⲉ ⲛⲧⲕⲟⲩⲣⲱⲙⲉ ⲛⲥⲕⲗⲏⲣⲟⲥ ⲉⲕⲱϩⲥ ⲙⲡⲉⲧⲙⲡⲉⲕϫⲟϥ ⲁⲩⲱ ⲉⲕⲥⲱⲟⲩϩ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲙⲡⲙⲁ ⲉⲧⲙⲡⲉⲕϫⲱⲱⲣⲉ ⲉⲣⲟϥ
25 ২৫ তাই আমি ভয়ে আপনার তালন্ত মাটির নিচে লুকিয়ে রেখেছিলাম, দেখুন, আপনার যা ছিল তাই আপনি পেলেন।
ⲕ̅ⲉ̅ⲁⲓⲣ ϩⲟⲧⲉ ⲁⲓⲃⲱⲕ ⲁⲓϩⲱⲡ ⲙⲡⲉⲕϭⲓⲛϭⲱⲣ ϩⲙ ⲡⲕⲁϩ ⲉⲓⲥ ϩⲏⲏⲧⲉ ⲉⲓⲥ ϩⲏⲏⲧⲉ ⲉⲓⲥ ⲡⲉⲧⲉⲡⲱⲕ ⲡⲉ
26 ২৬ কিন্তু তার মালিক উত্তর করে তাকে বললেন, “দুষ্টু অলস দাস, তুমি নাকি জানতে, আমি যেখানে বুনিনা, সেখানে কাটি এবং যেখানে ছড়াই না, সেখানে কুড়াই?
ⲕ̅ⲋ̅ⲁϥⲟⲩⲱϣⲃ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲁϥ ϫⲉ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲙⲡⲟⲛⲏⲣⲟⲥ ⲁⲩⲱ ⲛⲣⲉϥϫⲛⲁⲁⲩ ⲉϣϫⲉ ⲕⲥⲟⲟⲩⲛ ϫⲉ ϯⲱϩⲥ ⲙⲡⲙⲁ ⲉⲧⲙⲡⲉⲓϫⲟϥ ⲁⲩⲱ ϯⲥⲱⲟⲩϩ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲙⲡⲙⲁ ⲉⲧⲙⲡⲉⲓϫⲱⲱⲣⲉ ⲉⲣⲟϥ
27 ২৭ তবে মহাজনদের হাতে আমার টাকা রেখে দাওয়া তোমার উচিত ছিল, তা করলে আমি এসে আমার যা তা সুদের সঙ্গে পেতাম।
ⲕ̅ⲍ̅ⲛⲉϣϣⲉ ϭⲉ ⲉⲣⲟⲕ ⲡⲉ ⲉⲛⲟⲩϫⲉ ⲙⲡⲁϩⲁⲧ ⲛⲛⲉⲧⲣⲁⲡⲉⲍⲓⲧⲏⲥ ⲁⲛⲟⲕ ⲇⲉ ⲛⲉⲓⲛⲁⲉⲓ ⲛⲧⲁϫⲓ ⲙⲡⲉⲧⲉⲡⲱⲓ ⲡⲉ ⲙⲛ ⲧⲉϥⲙⲏⲥⲉ
28 ২৮ অতএব তোমরা এর কাছ থেকে ঐ তালন্ত নিয়ে নাও এবং যার দশ তালন্ত আছে, তাকে দাও,
ⲕ̅ⲏ̅ϥⲓ ϭⲉ ⲛⲧⲟⲟⲧϥ ⲙⲡϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲛⲧⲉⲧⲛⲧⲁⲁϥ ⲙⲡⲉⲧⲉⲟⲩⲛⲧⲁϥ ⲙⲙⲁⲩ ⲙⲡⲙⲏⲧ ⲛϭⲓⲛϭⲱⲣ
29 ২৯ কারণ যে ব্যক্তির কাছে আছে, তাকে দাওয়া হবে, তাতে তার আরো বেশি হবে, কিন্তু যার নেই, তার যা আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নাওয়া হবে।
ⲕ̅ⲑ̅ⲟⲩⲟⲛ ⲅⲁⲣ ⲛⲓⲙ ⲉⲧⲉⲟⲩⲛⲧⲁϥ ⲥⲉⲛⲁϯ ⲛⲁϥ ⲁⲩⲱ ⲛϥⲣϩⲟⲩⲟ ⲡⲉⲧⲉⲙⲛⲧⲁϥ ⲇⲉ ⲡⲕⲉⲉⲧⲛⲧⲁϥ ⲥⲉⲛⲁϥⲓⲧϥ ⲛⲧⲟⲟⲧϥ
30 ৩০ আর তোমরা ঐ অনুপযোগী দাসকে বাইরের অন্ধকারে ফেলে দাও, সেই জায়গায় সে কাঁদবে ও দাঁতে দাঁত ঘষবে।”
ⲗ̅ⲁⲩⲱ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲛⲁⲧϣⲁⲩ ⲛⲧⲉⲧⲛⲛⲟⲩϫⲉ ⲙⲙⲟϥ ⲉⲃⲟⲗ ⲉⲡⲕⲁⲕⲉ ⲉⲧϩⲁⲃⲟⲗ ⲉϥⲛⲁϣⲱⲡⲉ ⲙⲙⲁⲩ ⲛϭⲓ ⲡⲣⲓⲙⲉ ⲁⲩⲱ ⲡϭⲁϩϭϩ ⲛⲛⲟⲃϩⲉ
31 ৩১ আর যখন মনুষ্যপুত্র সমস্ত দূতদের সঙ্গে নিয়ে নিজের মহিমায় আসবেন, তখন তিনি তাঁর প্রতাপের সিংহাসনে বসবেন।
ⲗ̅ⲁ̅ϩⲟⲧⲁⲛ ⲇⲉ ⲉϥϣⲁⲛⲉⲓ ⲛϭⲓ ⲡϣⲏⲣⲉ ⲙⲡⲣⲱⲙⲉ ϩⲣⲁⲓ ϩⲙ ⲡⲉϥⲉⲟⲟⲩ ⲙⲛ ⲛⲉϥⲁⲅⲅⲉⲗⲟⲥ ⲧⲏⲣⲟⲩ ⲛⲙⲙⲁϥ ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁϩⲙⲟⲟⲥ ⲉϫⲙ ⲡⲉⲑⲣⲟⲛⲟⲥ ⲙⲡⲉϥⲉⲟⲟⲩ
32 ৩২ আর সমস্ত জাতি তাঁর সামনে জমায়েত হবে, পরে তিনি তাদের একজন থেকে অন্য জনকে আলাদা করবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগলের পাল থেকে ভেড়া আলাদা করে,
ⲗ̅ⲃ̅ⲛⲥⲉⲥⲱⲟⲩϩ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲙⲡⲉϥⲙⲧⲟ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲛϩⲉⲑⲛⲟⲥ ⲧⲏⲣⲟⲩ ⲛϥⲡⲱⲣϫ ⲙⲙⲟⲟⲩ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲛⲉⲩⲉⲣⲏⲩ ⲛⲑⲉ ⲛⲟⲩϣⲱⲥ ⲛϣⲁϥⲡⲱⲣϫ ⲛⲛⲉⲥⲟⲟⲩ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲛⲃⲁⲁⲙⲡⲉ
33 ৩৩ আর তিনি ভেড়াদের তাঁর ডানদিকে ও ছাগলদেরকে বাঁদিকে রাখবেন।
ⲗ̅ⲅ̅ⲛⲉⲥⲟⲟⲩ ⲙⲉⲛ ⲛϥⲧⲁϩⲟⲟⲩ ⲉⲣⲁⲧⲟⲩ ϩⲓⲟⲩⲛⲁⲙ ⲙⲙⲟϥ ⲛⲃⲁⲁⲙⲡⲉ ⲇⲉ ϩⲓϩⲃⲟⲩⲣ ⲙⲙⲟϥ
34 ৩৪ তখন রাজা তাঁর ডানদিকের লোকদেরকে বলবেন, “এস, আমার পিতার আশীর্বাদ ধন্য পাত্রেরা, জগত সৃষ্টির প্রথম থেকে যে রাজ্য তোমাদের জন্য তৈরী করা হয়েছে, তার অধিকারী হও।
ⲗ̅ⲇ̅ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁϫⲟⲟⲥ ⲛϭⲓ ⲡⲣⲣⲟ ⲛⲛⲉⲧϩⲓⲟⲩⲛⲁⲙ ⲙⲙⲟϥ ϫⲉ ⲁⲙⲏⲓⲧⲛ ⲛⲉⲧⲥⲙⲁⲙⲁⲁⲧ ⲛⲧⲉⲡⲁⲉⲓⲱⲧ ⲛⲧⲉⲧⲛⲕⲗⲏⲣⲟⲛⲟⲙⲉⲓ ⲛⲧⲙⲛⲧⲣⲣⲟ ⲛⲧⲁⲩⲥⲃⲧⲱⲧⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲓⲛⲉⲧⲕⲁⲧⲁⲃⲟⲗⲏ ⲙⲡⲕⲟⲥⲙⲟⲥ
35 ৩৫ কারণ যখন আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তখন তোমরা আমাকে খাবার দিয়েছিলে, আর যখন আমি পিপাসিত ছিলাম, তখন আমাকে পান করিয়েছিলে, অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে থাকার আশ্রয় দিয়েছিলে,
ⲗ̅ⲉ̅ⲁⲓϩⲕⲟ ⲅⲁⲣ ⲁⲧⲉⲧⲛⲧⲙⲟⲓ ⲁⲓⲉⲓⲃⲉ ⲁⲧⲉⲧⲛⲧⲥⲟⲓ ⲛⲉⲓⲟ ⲛϣⲙⲙⲟ ⲡⲉ ⲁⲧⲉⲧⲛϣⲟⲡⲧ ⲉⲣⲱⲧⲛ
36 ৩৬ বস্ত্রহীন হয়েছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরিয়েছিলে, অসুস্থ হয়েছিলাম, আর আমার যত্ন নিয়েছিলে, জেলখানায় বন্দী ছিলাম, আর আমার কাছে এসেছিলে,”
ⲗ̅ⲋ̅ⲛⲉⲓⲕⲏ ⲕⲁϩⲏⲩ ⲁⲧⲉⲧⲛϯ ϩⲓⲱⲱⲧ ⲛⲉⲓϣⲱⲛⲉ ⲁⲧⲉⲧⲛϭⲙ ⲡⲁϣⲓⲛⲉ ⲛⲉⲓϩⲙⲡⲉϣⲧⲉⲕⲟ ⲡⲉ ⲁⲧⲉⲧⲛⲉⲓ ϣⲁⲣⲟⲓ
37 ৩৭ তখন ধার্ম্মিকেরা তাঁকে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত দেখে খেতে দিয়েছিলাম, কিম্বা পিপাসিত দেখে পান করিয়েছিলাম?
ⲗ̅ⲍ̅ⲧⲟⲧⲉ ⲥⲉⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲛⲁϥ ⲛϭⲓ ⲛⲇⲓⲕⲁⲓⲟⲥ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲛⲧⲁⲛⲛⲁⲩ ⲉⲣⲟⲕ ⲧⲛⲁⲩ ⲉⲕϩⲕⲁⲉⲓⲧ ⲁⲛⲧⲙⲙⲟⲕ ⲏ ⲉⲕⲟⲃⲉ ⲁⲛⲧⲥⲟⲕ
38 ৩৮ কবেই বা আপনাকে অতিথিরূপে আশ্রয় দিয়েছিলাম, কিম্বা বস্ত্রহীন দেখে বস্ত্র পরিয়েছিলাম?
ⲗ̅ⲏ̅ⲛⲧⲁⲛⲛⲁⲩ ⲇⲉ ⲉⲣⲟⲕ ⲧⲛⲁⲩ ⲉⲕⲟ ⲛϣⲙⲙⲟ ⲁⲛϣⲟⲡⲕ ⲉⲣⲟⲛ ⲏ ⲉⲕⲕⲏ ⲕⲁϩⲏⲩ ⲁⲛϯ ϩⲓⲱⲱⲕ
39 ৩৯ কবেই বা আপনাকে অসুস্থ, কিম্বা জেলখানায় আপনাকে দেখে আপনার কাছে গিয়েছিলাম?”
ⲗ̅ⲑ̅ⲛⲧⲁⲛⲛⲁⲩ ⲇⲉ ⲉⲣⲟⲕ ⲧⲛⲁⲩ ⲉⲕϣⲱⲛⲉ ⲏ ⲉⲕϩⲙ ⲡⲉϣⲧⲉⲕⲟ ⲁⲛⲉⲓ ϣⲁⲣⲟⲕ
40 ৪০ তখন রাজা এর উত্তরে তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমার এই ভাইদের, এই ক্ষুদ্রতমদের মধ্যে এক জনের প্রতি যখন এই সব করেছিলে, তখন আমারই প্রতি করেছিলে।”
ⲙ̅ϥⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲡⲣⲣⲟ ⲛϥϫⲟⲟⲥ ⲛⲁⲩ ϫⲉ ϩⲁⲙⲏⲛ ϯϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲉ ⲉⲫⲟⲥⲟⲛ ⲁⲧⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲟⲩⲁ ⲛⲛⲉⲓⲥⲛⲏⲩ ⲉⲧⲥⲟⲃⲕ ⲛⲧⲁⲧⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲁⲓ
41 ৪১ পরে তিনি বাঁদিকের লোকদেরকেও বলবেন, তোমরা শাপগ্রস্ত সবাই, আমার কাছ থেকে দূর হও, দিয়াবলের ও তার দূতদের জন্য যে অনন্ত আগুন প্রস্তুত করা হয়েছে, তার মধ্যে যাও। (aiōnios )
ⲙ̅ⲁ̅ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲛϥϫⲟⲟⲥ ⲛⲛⲕⲟⲟⲩⲉ ⲉⲧϩⲓϩⲃⲟⲩⲣ ⲙⲙⲟϥ ϫⲉ ⲥⲁϩⲉⲧⲏⲩⲧⲛ ⲉⲃⲟⲗ ⲙⲙⲟⲓ ⲛⲉⲧⲥϩⲟⲩⲟⲣⲧ ⲉⲧⲥⲁⲧⲉ ⲛϣⲁ ⲉⲛⲉϩ ⲛⲧⲁⲩⲥⲃⲧⲱⲧⲥ ⲙⲡⲇⲓⲁⲃⲟⲗⲟⲥ ⲙⲛ ⲛⲉϥⲁⲅⲅⲉⲗⲟⲥ (aiōnios )
42 ৪২ কারণ আমি ক্ষুধার্ত হয়েছিলাম, আর তোমরা আমাকে খাবার দাও নি, পিপাসিত হয়েছিলাম, আর আমাকে পান করাও নি,
ⲙ̅ⲃ̅ⲁⲓϩⲕⲟ ⲅⲁⲣ ⲙⲡⲉⲧⲛⲧⲙⲟⲓ ⲁⲓⲉⲓⲃⲉ ⲙⲡⲉⲧⲛⲧⲥⲟⲓ
43 ৪৩ অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে আশ্রয় দাও নি, বস্ত্রহীন ছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরাও নি, অসুস্থ ও জেলখানায় ছিলাম, আর আমার যত্ন কর নি।
ⲙ̅ⲅ̅ⲛⲉⲓⲟ ⲛϣⲙⲙⲟ ⲙⲡⲉⲧⲛϣⲟⲡⲧ ⲉⲣⲱⲧⲛ ⲛⲉⲓⲕⲏ ⲕⲁϩⲏⲩ ⲙⲡⲉⲧⲛϯ ϩⲓⲱⲱⲧ ⲛⲉⲓϣⲱⲛⲉ ⲁⲩⲱ ⲉⲓϩⲙⲡⲉϣⲧⲉⲕⲟ ⲙⲡⲉⲧⲛϭⲙⲡⲁϣⲓⲛⲉ
44 ৪৪ তখন তারাও এর উত্তরে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত, কি পিপাসিত, কি অতিথি, কি বস্ত্রহীন, কি অসুস্থ, কি জেলখানায় দেখে আপনার সেবা করিনি?”
ⲙ̅ⲇ̅ⲧⲟⲧⲉ ⲥⲉⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ϩⲱⲟⲩ ⲟⲛ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲛⲧⲁⲛⲛⲁⲩ ⲉⲣⲟⲕ ⲧⲛⲁⲩ ⲉⲕϩⲕⲁⲉⲓⲧ ⲏ ⲉⲕⲟⲃⲉ ⲏ ⲉⲕⲟ ⲛϣⲙⲙⲟ ⲏ ⲉⲕⲕⲏ ⲕⲁϩⲏⲩ ⲏ ⲉⲕϣⲱⲛⲉ ⲏ ⲉⲕϩⲙⲡⲉϣⲧⲉⲕⲟ ⲙⲡⲉⲛⲇⲓⲁⲕⲟⲛⲉⲓ ⲛⲁⲕ
45 ৪৫ তখন তিনি তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তোমরা এই ক্ষুদ্রতমদের কোন এক জনের প্রতি যখন এই সব কর নি, তখন আমারই প্রতি কর নি।”
ⲙ̅ⲉ̅ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲛⲁⲩ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ϩⲁⲙⲏⲛ ϯϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲉ ⲉⲫⲟⲥⲟⲛ ⲙⲡⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲟⲩⲁ ⲛⲛⲉⲓⲕⲟⲩⲓ ⲁⲛⲟⲕ ⲡⲉⲧⲙⲡⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲁⲓ
46 ৪৬ পরে তারা অনন্তকালের জন্য শাস্তি পেতে, কিন্তু ধার্ম্মিকেরা অনন্ত জীবনে প্রবেশ করবে। (aiōnios )
ⲙ̅ⲋ̅ⲛⲁⲓ ⲙⲉⲛ ⲥⲉⲛⲁⲃⲱⲕ ⲉⲩⲕⲟⲗⲁⲥⲓⲥ ⲛϣⲁ ⲉⲛⲉϩ ⲛⲇⲓⲕⲁⲓⲟⲥ ⲇⲉ ⲛⲧⲟⲟⲩ ⲉⲩⲱⲛϩ ϣⲁ ⲉⲛⲉϩ (aiōnios )