< লুক 6 >

1 একদিন যীশু বিশ্রামবারে শস্য ক্ষেতের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন, আর তাঁর শিষ্যেরা শীষ ছিঁড়ে ছিঁড়ে হাতে ডলে খেতে লাগলেন।
εγενετο δε εν σαββατω διαπορευεσθαι αυτον δια σποριμων και ετιλλον οι μαθηται αυτου και ησθιον τους σταχυας ψωχοντες ταις χερσιν
2 তাতে কয়েক জন ফরীশী বলল, “বিশ্রামবারে যা করা উচিত নয়, তোমরা কেন বিশ্রামবারে তাই করছ?”
τινες δε των φαρισαιων ειπαν τι ποιειτε ο ουκ εξεστιν τοις σαββασιν
3 যীশু উত্তরে তাদের বললেন, “দায়ূদ ও তাঁর সঙ্গীদের খিদে পেলে তিনি কি করেছিলেন, সেটা কি তোমরা পড়নি?
και αποκριθεις προς αυτους ειπεν {VAR1: [ο] } {VAR2: ο } ιησους ουδε τουτο ανεγνωτε ο εποιησεν δαυιδ οτε επεινασεν αυτος και οι μετ αυτου {VAR2: [οντες] }
4 তিনি ঈশ্বরের ঘরের ভিতর ঢুকে যে, দর্শনরুটি যাজকরা ছাড়া আর অন্য কারও খাওয়া উচিত ছিল না, তাই তিনি খেয়েছিলেন এবং সঙ্গীদেরকেও দিয়েছিলেন।।”
[ως] εισηλθεν εις τον οικον του θεου και τους αρτους της προθεσεως λαβων εφαγεν και εδωκεν τοις μετ αυτου ους ουκ εξεστιν φαγειν ει μη μονους τους ιερεις
5 পরে তিনি তাদের বললেন, “মনুষ্যপুত্র বিশ্রামবারের কর্তা।”
και ελεγεν αυτοις κυριος εστιν του σαββατου ο υιος του ανθρωπου
6 আর এক বিশ্রামবারে তিনি সমাজঘরে প্রবেশ করে উপদেশ দিলেন; সেখানে একটি লোক ছিল, তার ডান হাত শুকিয়ে গিয়েছিল।
εγενετο δε εν ετερω σαββατω εισελθειν αυτον εις την συναγωγην και διδασκειν και ην ανθρωπος εκει και η χειρ αυτου η δεξια ην ξηρα
7 আর ব্যবস্থার শিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, তিনি বিশ্রামবারে তাকে সুস্থ করেন কি না তা দেখবার জন্য লোকেরা তাঁর প্রতি নজর রাখল; যেন তারা তাঁকে দোষ দেওয়ার কারণ খুঁজে পায়।
παρετηρουντο δε αυτον οι γραμματεις και οι φαρισαιοι ει εν τω σαββατω θεραπευει ινα ευρωσιν κατηγορειν αυτου
8 কিন্তু তিনি তাদের চিন্তা জানতেন, আর সেই ব্যক্তি যার হাত শুকিয়ে গিয়েছিল তাকে বললেন, “ওঠ, সবার মাঝখানে দাঁড়াও। তাতে সে উঠে দাঁড়াল।”
αυτος δε ηδει τους διαλογισμους αυτων ειπεν δε τω ανδρι τω ξηραν εχοντι την χειρα εγειρε και στηθι εις το μεσον και αναστας εστη
9 পরে যীশু তাদের বললেন, “তোমাদের জিজ্ঞাসা করি, বিশ্রামবারে কি করা উচিত? ভাল করা না মন্দ করা? প্রাণ রক্ষা করা না হত্যা করা?”
ειπεν δε {VAR1: [ο] } {VAR2: ο } ιησους προς αυτους επερωτω υμας ει εξεστιν τω σαββατω αγαθοποιησαι η κακοποιησαι ψυχην σωσαι η απολεσαι
10 ১০ পরে তিনি চারিদিকে তাদের সবার দিকে তাকিয়ে সেই লোকটিকে বললেন, “তোমার হাত বাড়িয়ে দাও।” সে তাই করল, আর তার হাত সুস্থ হল।
και περιβλεψαμενος παντας αυτους ειπεν αυτω εκτεινον την χειρα σου ο δε εποιησεν και απεκατεσταθη η χειρ αυτου
11 ১১ কিন্তু তারা প্রচণ্ড রেগে গেল, আর যীশুর প্রতি কি করবে, তাই তাদের মধ্যে বলাবলি করতে লাগল।
αυτοι δε επλησθησαν ανοιας και διελαλουν προς αλληλους τι αν ποιησαιεν τω ιησου
12 ১২ সেই দিনের তিনি এক দিন প্রার্থনা করার জন্য পর্বতে গেলেন, আর ঈশ্বরের কাছে সমস্ত রাত ধরে প্রার্থনায় দিন কাটালেন।
εγενετο δε εν ταις ημεραις ταυταις εξελθειν αυτον εις το ορος προσευξασθαι και ην διανυκτερευων εν τη προσευχη του θεου
13 ১৩ পরে যখন সকাল হল, তিনি তাঁর শিষ্যদের ডাকলেন এবং তাঁদের মধ্য থেকে বারো জনকে মনোনীত করলেন, আর তাঁদের প্রেরিত নাম দিলেন;
και οτε εγενετο ημερα προσεφωνησεν τους μαθητας αυτου και εκλεξαμενος απ αυτων δωδεκα ους και αποστολους ωνομασεν
14 ১৪ শিমোন যার নাম যীশু “পিতর” দিলেন, তাঁর ভাই আন্দ্রিয়, যাকোব, যোহন, ফিলিপ, বর্থলময়,
σιμωνα ον και ωνομασεν πετρον και ανδρεαν τον αδελφον αυτου και ιακωβον και ιωαννην και φιλιππον και βαρθολομαιον
15 ১৫ এবং মথি, থোমা এবং আলফেয়ের [পুত্র] যাকোব ও শিমোন যাকে জীলট উদযোগী অর্থাৎ আগ্রহে পূর্ণ বলা হত, যাকোবের [পুত্র] যিহূদা।
και μαθθαιον και θωμαν {VAR1: [και] } {VAR2: και } ιακωβον αλφαιου και σιμωνα τον καλουμενον ζηλωτην
16 ১৬ এবং ঈষ্করিয়োতীয় যিহূদা, যে যাকোবের সন্তান তাঁকে শত্রুর হাতে সমর্পণ করেছিল।
και ιουδαν ιακωβου και ιουδαν ισκαριωθ ος εγενετο προδοτης
17 ১৭ পরে তিনি তাঁদের সঙ্গে পাহাড় থেকে নেমে এক সমান ভূমির উপরে গিয়ে দাঁড়ালেন; আর তাঁর অনেক শিষ্য এবং সমস্ত যিহূদীয়া ও যিরুশালেম এবং সোর ও সীদোনের সমুদ্র উপকূল থেকে অনেক লোক এসে উপস্থিত হল।
και καταβας μετ αυτων εστη επι τοπου πεδινου και οχλος πολυς μαθητων αυτου και πληθος πολυ του λαου απο πασης της ιουδαιας και ιερουσαλημ και της παραλιου τυρου και σιδωνος
18 ১৮ তারা তাঁর কথা শুনবার ও নিজেদের অশুচি আত্মার অত্যাচার ও রোগ থেকে সুস্থ হবার জন্য তাঁর কাছে এসেছিল।
οι ηλθον ακουσαι αυτου και ιαθηναι απο των νοσων αυτων και οι ενοχλουμενοι απο πνευματων ακαθαρτων εθεραπευοντο
19 ১৯ আর, সমস্ত লোক তাঁকে স্পর্শ করতে চেষ্টা করল, কারণ তাঁর মধ্যে দিয়ে শক্তি বের হয়ে সবাইকে সুস্থ করছিল।
και πας ο οχλος εζητουν απτεσθαι αυτου οτι δυναμις παρ αυτου εξηρχετο και ιατο παντας
20 ২০ পরে তিনি তাঁর শিষ্যদের দিকে তাকিয়ে তাঁদের বললেন, “ধন্য যারা দরিদ্র, কারণ ঈশ্বরের রাজ্য তাদেরই।”
και αυτος επαρας τους οφθαλμους αυτου εις τους μαθητας αυτου ελεγεν μακαριοι οι πτωχοι οτι υμετερα εστιν η βασιλεια του θεου
21 ২১ ধন্য তোমরা, যারা এখন ক্ষুধার্ত, কারণ তোমরা পরিতৃপ্ত হবে। ধন্য তোমরা, যারা এখন কাঁদছে কারণ তোমরা হাসবে।
μακαριοι οι πεινωντες νυν οτι χορτασθησεσθε μακαριοι οι κλαιοντες νυν οτι γελασετε
22 ২২ ধন্য তোমরা, যখন লোকে মনুষ্যপুত্রের জন্য তোমাদের ঘৃণা করে, আর যখন তোমাদের তাদের সমাজ থেকে আলাদা করে দেয় ও নিন্দা করে এবং তোমাদের নামে মন্দ কথা বলে দূর করে দেয়।
μακαριοι εστε οταν μισησωσιν υμας οι ανθρωποι και οταν αφορισωσιν υμας και ονειδισωσιν και εκβαλωσιν το ονομα υμων ως πονηρον ενεκα του υιου του ανθρωπου
23 ২৩ সেদিন আনন্দ করও নাচ, কারণ দেখ, স্বর্গে তোমাদের অনেক পুরষ্কার আছে; কারণ তাদের বংশধরেরাও ভাববাদীদের প্রতি তাই করত।
χαρητε εν εκεινη τη ημερα και σκιρτησατε ιδου γαρ ο μισθος υμων πολυς εν τω ουρανω κατα τα αυτα γαρ εποιουν τοις προφηταις οι πατερες αυτων
24 ২৪ কিন্তু ধনবানেরা ধিক তোমাদের, কারণ তোমরা তোমাদের সান্ত্বনা পেয়েছ।
πλην ουαι υμιν τοις πλουσιοις οτι απεχετε την παρακλησιν υμων
25 ২৫ ধিক তোমাদের, যারা এখন পরিতৃপ্ত, কারণ তোমরা ক্ষুধিত হবে; ধিক তোমাদের, যারা হাসে, কারণ তোমরা দুঃখ করবে ও কাঁদবে।
ουαι υμιν οι εμπεπλησμενοι νυν οτι πεινασετε ουαι οι γελωντες νυν οτι πενθησετε και κλαυσετε
26 ২৬ ধিক তোমাদের, যখন সবাই তোমাদের বিষয়ে ভালো বলে, কারণ তোমাদের বংশধরেরা ভাক্ত ভাববাদীদের প্রতি তাই করত।
ουαι οταν {VAR1: καλως υμας } {VAR2: υμας καλως } ειπωσιν παντες οι ανθρωποι κατα τα αυτα γαρ εποιουν τοις ψευδοπροφηταις οι πατερες αυτων
27 ২৭ কিন্তু তোমরা যারা শুনছ, আমি তোমাদের বলি, তোমরা নিজের নিজের শত্রুদের ভালবাসো, যারা তোমাদের ঘৃণা করে, তাদের ভালো কর;
αλλα υμιν λεγω τοις ακουουσιν αγαπατε τους εχθρους υμων καλως ποιειτε τοις μισουσιν υμας
28 ২৮ যারা তোমাদের অভিশাপ দেয়, তাদের আশীর্বাদ কর; যারা তোমাদের নিন্দা করে, তাদের জন্য প্রার্থনা কর।
ευλογειτε τους καταρωμενους υμας προσευχεσθε περι των επηρεαζοντων υμας
29 ২৯ যে তোমার এক গালে চড় মারে, তার দিকে অন্য এক গালও পেতে দাও এবং যে তোমার পোশাক জোর করে খুলে নিতে চায়, তাকে তোমার অন্তর্বাসও দিয়ে দাও, বারণ করও না।
τω τυπτοντι σε επι την σιαγονα παρεχε και την αλλην και απο του αιροντος σου το ιματιον και τον χιτωνα μη κωλυσης
30 ৩০ যে কেউ তোমার কাছে কিছু চায়, তাকে সেটা দিও এবং যে তোমার জিনিস জোর করে নিয়ে নেয়, তার কাছে সেটা আর চেও না।
παντι αιτουντι σε διδου και απο του αιροντος τα σα μη απαιτει
31 ৩১ আর তোমরা যেমন ইচ্ছা কর যে, লোকে তোমাদের জন্য করুক তোমরাও তাদের প্রতি তেমনই কর।
και καθως θελετε ινα ποιωσιν υμιν οι ανθρωποι ποιειτε αυτοις ομοιως
32 ৩২ আর যারা তোমাদের ভালবাসে, যদি শুধু তাদেরই ভালবাসো তবে তাতে ধন্যবাদের কি আছে? কারণ পাপীরাও, যারা তাদের ভালবাসে, তারাও তাদেরই ভালবাসে।
και ει αγαπατε τους αγαπωντας υμας ποια υμιν χαρις εστιν και γαρ οι αμαρτωλοι τους αγαπωντας αυτους αγαπωσιν
33 ৩৩ আর যারা তোমাদের উপকার করে, তোমরা যদি তাদের উপকার কর, তবে তোমরা কি করে ধন্যবাদ পেতে পার? পাপীরাও তাই করে।
και [γαρ] εαν αγαθοποιητε τους αγαθοποιουντας υμας ποια υμιν χαρις εστιν και οι αμαρτωλοι το αυτο ποιουσιν
34 ৩৪ আর যাদের কাছে পাবার আশা আছে, যদি তাদেরই ধার দাও, তবে তোমরা কেমন করে ধন্যবাদ পেতে পার? পাপীরাও পাপীদেরই ধার দেয়, যেন সেই পরিমাণে পুনরায় পায়।
και εαν δανισητε παρ ων ελπιζετε λαβειν ποια υμιν χαρις [εστιν] και αμαρτωλοι αμαρτωλοις δανιζουσιν ινα απολαβωσιν τα ισα
35 ৩৫ কিন্তু তোমরা নিজের নিজের শত্রুদেরও ভালবাসো, তাদের ভালো কর এবং কখনও নিরাশ না হয়ে ধার দিও, যদি তোমরা এমন কর তোমরা অনেক পুরষ্কার পাবে এবং তোমরা মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের সন্তান হবে, কারণ তিনি অকৃতজ্ঞ ও মন্দ লোকেদেরও দয়া করেন।
πλην αγαπατε τους εχθρους υμων και αγαθοποιειτε και δανιζετε μηδεν απελπιζοντες και εσται ο μισθος υμων πολυς και εσεσθε υιοι υψιστου οτι αυτος χρηστος εστιν επι τους αχαριστους και πονηρους
36 ৩৬ তোমার স্বর্গীয় পিতা যেমন দয়ালু, তোমরাও তেমন দয়ালু হও।
γινεσθε οικτιρμονες καθως {VAR2: [και] } ο πατηρ υμων οικτιρμων εστιν
37 ৩৭ আর তোমরা বিচার করও না, তাতে বিচারিত হবে না। আর কাউকে দোষ দিও না, তাতে তোমাদেরও দোষ ধরা হবে না। তোমরা ক্ষমা কর, তাতে তোমাদেরও ক্ষমা করা হবে।
και μη κρινετε και ου μη κριθητε και μη καταδικαζετε και ου μη καταδικασθητε απολυετε και απολυθησεσθε
38 ৩৮ দাও, তাতে তোমাদেরও দেওয়া যাবে; লোকে আরো বেশি পরিমাণে চেপে চেপে ঝাঁকিয়ে উপচিয়ে তোমাদের কোলে দেবে; কারণ তোমরা যে পরিমাণে পরিমাপ কর, সেই পরিমাণে তোমাদের জন্য পরিমাপ করা যাবে।
διδοτε και δοθησεται υμιν μετρον καλον πεπιεσμενον σεσαλευμενον υπερεκχυννομενον δωσουσιν εις τον κολπον υμων ω γαρ μετρω μετρειτε αντιμετρηθησεται υμιν
39 ৩৯ আর তিনি তাদের একটি উপমা দিলেন, অন্ধ কি অন্ধকে পথ দেখাতে পারে? দুজনেই কি গর্তে পড়বে না?
ειπεν δε και παραβολην αυτοις μητι δυναται τυφλος τυφλον οδηγειν ουχι αμφοτεροι εις βοθυνον εμπεσουνται
40 ৪০ শিষ্য গুরুর থেকে বড় নয়, কিন্তু যে কেউ পরিপক্ক হয়, সে তার গুরুর তুল্য হবে।
ουκ εστιν μαθητης υπερ τον διδασκαλον κατηρτισμενος δε πας εσται ως ο διδασκαλος αυτου
41 ৪১ আর তোমার ভাইয়ের চোখে যে ছোট খড়ের টুকরো আছে, সেটা কেন দেখছ, অথচ তোমার নিজের চোখে যে কড়িকাঠ আছে, তা কেন ভেবে দেখছ না?
τι δε βλεπεις το καρφος το εν τω οφθαλμω του αδελφου σου την δε δοκον την εν τω ιδιω οφθαλμω ου κατανοεις
42 ৪২ তোমার চোখে যে কড়িকাঠ আছে, সেটা যখন দেখতে পাচ্ছ না, তখন তুমি কেমন করে নিজের ভাইকে বলতে পার, ভাই, এসো, আমি তোমার চোখ থেকে কুটোটা বের করে দিই? তোমার নিজের চোখে যে কড়িকাঠ আছে, সেটা তো তুমি দেখছ ন! হে ভণ্ড, আগে নিজের চোখ থেকে কড়িকাঠ বের কর, তারপর তোমার ভাইয়ের চোখে যে কুটোটা আছে, তা বের করার জন্য স্পষ্ট দেখতে পাবে।
πως δυνασαι λεγειν τω αδελφω σου αδελφε αφες εκβαλω το καρφος το εν τω οφθαλμω σου αυτος την εν τω οφθαλμω σου δοκον ου βλεπων υποκριτα εκβαλε πρωτον την δοκον εκ του οφθαλμου σου και τοτε διαβλεψεις το καρφος το εν τω οφθαλμω του αδελφου σου εκβαλειν
43 ৪৩ কারণ এমন ভালো গাছ নেই, যাতে পচা ফল ধরে এবং এমন পচা গাছও নেই, যাতে ভালো ফল ধরে।
ου γαρ εστιν δενδρον καλον ποιουν καρπον σαπρον ουδε παλιν δενδρον σαπρον ποιουν καρπον καλον
44 ৪৪ নিজের নিজের ফলের মাধমেই গাছকে চেনা যায়; লোকে শিয়ালকাঁটা থেকে ডুমুর সংগ্রহ করে না এবং কাঁটাগাছ থেকে আঙ্গুর সংগ্রহ করে না।
εκαστον γαρ δενδρον εκ του ιδιου καρπου γινωσκεται ου γαρ εξ ακανθων συλλεγουσιν συκα ουδε εκ βατου σταφυλην τρυγωσιν
45 ৪৫ ভালো মানুষ নিজের হৃদয়ের ভালো ভান্ডার থেকে ভালো জিনিসই বের করে এবং মন্দ লোক মন্দ ভান্ডার থেকে মন্দ জিনিসই বের করে; কারণ তার হৃদয়ে যা থাকে সে মুখেও তাই বলে।
ο αγαθος ανθρωπος εκ του αγαθου θησαυρου της καρδιας προφερει το αγαθον και ο πονηρος εκ του πονηρου προφερει το πονηρον εκ γαρ περισσευματος καρδιας λαλει το στομα αυτου
46 ৪৬ আর তোমরা কেন আমাকে হে প্রভু, হে প্রভু বলে ডাক, অথচ আমি যা যা বলি, তা করও না?
τι δε με καλειτε κυριε κυριε και ου ποιειτε α λεγω
47 ৪৭ যে কেউ আমার কাছে এসে আমার কথা শুনে পালন করে, সে কার মতো তা আমি তোমাদের জানাচ্ছি।
πας ο ερχομενος προς με και ακουων μου των λογων και ποιων αυτους υποδειξω υμιν τινι εστιν ομοιος
48 ৪৮ সে এমন এক ব্যক্তির মতো, যে বাড়ি তৈরির দিন খুঁড়ল, খুঁড়ে গভীর করল ও পাথরের উপরে বাড়ির ভিত গাঁথল; পরে বন্যা হলে সেই বাড়ি জলের প্রবল স্রোতের মধ্যে পড়ল, কিন্তু বাড়িটিকে হেলাতে পারল না, কারণ বাড়িটিকে ভালোভাবে তৈরি করা হয়েছিল।
ομοιος εστιν ανθρωπω οικοδομουντι οικιαν ος εσκαψεν και εβαθυνεν και εθηκεν θεμελιον επι την πετραν πλημμυρης δε γενομενης προσερηξεν ο ποταμος τη οικια εκεινη και ουκ ισχυσεν σαλευσαι αυτην δια το καλως οικοδομησθαι αυτην
49 ৪৯ কিন্তু যে শুনে পালন না করে, সে এমন একজন বোকা লোকের মত, যে মাটির উপরে, বিনা ভিতে, ঘর তৈরি করল; পরে প্রচণ্ড জলের স্রোত এসে সেই ঘরে লাগল, আর অমনি তা পড়ে গেল এবং সেই বাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হল।
ο δε ακουσας και μη ποιησας ομοιος εστιν ανθρωπω οικοδομησαντι οικιαν επι την γην χωρις θεμελιου η προσερηξεν ο ποταμος και ευθυς συνεπεσεν και εγενετο το ρηγμα της οικιας εκεινης μεγα

< লুক 6 >