< লুক 2 >
1 ১ সেই দিনের আগস্ত কৈসর এই নির্দেশ দিলেন যেন, সমস্ত রোম সাম্রাজ্যে লোক গণনা করা হয়।
ସେ ସମୟରେ ସମସ୍ତ ସାମ୍ରାଜ୍ୟବାସୀଙ୍କ ନାମ ଲେଖାଯିବା ନିମନ୍ତେ କାଇସର ଅଗଷ୍ଟଙ୍କଠାରୁ ଆଜ୍ଞା ଘୋଷଣା କରାଗଲା।
2 ২ সিরিয়ার শাসনকর্ত্তা কুরীনিয়ের দিনের এই প্রথম নাম লেখানো হয়।
ସିରିୟା ପ୍ରଦେଶର ଶାସନକର୍ତ୍ତା କ୍ୱିରୀଣୀୟଙ୍କ ସମୟରେ ପ୍ରଥମ ଥର ଏହି ଜନଗଣନା ହୋଇଥିଲା।
3 ৩ এজন্য সবাই নাম রচনার জন্য নিজের নিজের শহরে চলে গেলেন।
ସେଥିନିମନ୍ତେ ସମସ୍ତେ ନାମ ଲେଖାଇବା ପାଇଁ ଆପଣା ଆପଣା ନଗରକୁ ଯାଉଥିଲେ।
4 ৪ আর যোষেফও গালীলের নাসরৎ শহর থেকে যিহুদিয়ায় বৈৎলেহম নামে দায়ূদের শহরে গেলেন, কারণ তিনি দায়ূদ বংশের লোক ছিলেন,
ପୁଣି, ଯୋଷେଫ ମଧ୍ୟ ନାମ ଲେଖାଇବା ନିମନ୍ତେ ମରୀୟମଙ୍କ ସହିତ ଗାଲିଲୀର ନାଜରିତ ନଗରରୁ ଯିହୂଦିୟା ପ୍ରଦେଶର ବେଥଲିହିମ ନାମକ ଦାଉଦଙ୍କ ନଗରକୁ ଗଲେ, କାରଣ ସେ ଦାଉଦଙ୍କ ବଂଶ ଓ ଗୋଷ୍ଠୀର ଲୋକ ଥିଲେ;
5 ৫ সে নিজের বাগদত্তা স্ত্রী মরিয়মকেও সঙ্গে নিয়ে নাম লেখানোর জন্য গেলেন, সে দিন তিনি গর্ভবতী ছিলেন।
ତାହାଙ୍କ ସହିତ ମରୀୟମଙ୍କ ବିବାହ ନିର୍ବନ୍ଧ ହୋଇଥିଲା ଓ ସେ ଗର୍ଭବତୀ ଥିଲେ।
6 ৬ তাঁরা যখন সেই জায়গাতে আছেন, তখন মরিয়মের প্রসব ব্যথা উঠল।
ସେମାନେ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଥିବା ସମୟରେ ତାହାଙ୍କ ପ୍ରସବ କାଳ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା,
7 ৭ ও সে নিজের প্রথম সন্তান জন্ম দিলেন এবং তাঁকে কাপড়ে জড়িয়ে যাবপাত্রে শুইয়ে রাখলেন, কারণ অতিথিশালায় তাঁদের জন্য কোনও জায়গা ছিল না।
ପୁଣି, ସେ ଆପଣା ପ୍ରଥମଜାତ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲେ ଏବଂ ତାହାଙ୍କୁ ଲୁଗାରେ ଗୁଡ଼ାଇ ଗୁହାଳକୁଣ୍ଡରେ ଶୁଆଇଲେ, କାରଣ ବସାଘରେ ସେମାନଙ୍କ ପାଇଁ ସ୍ଥାନ ନ ଥିଲା।
8 ৮ ঐ অঞ্চলে মেষপালকেরা মাঠে ছিল এবং রাতে নিজেদের মেষপাল পাহারা দিচ্ছিল।
ସେହି ଅଞ୍ଚଳରେ କେତେକ ମେଷପାଳକ ପଦାରେ ରହି ରାତ୍ରିରେ ସେମାନଙ୍କ ମେଷପଲ ଜଗୁଥିଲେ।
9 ৯ আর হঠাত প্রভুর এক দূত এসে তাদের সামনে দাঁড়ালেন এবং প্রভুর প্রতাপ তাদের চারিদিকে উজ্জ্বল আলোর মত ছড়িয়ে পড়ল; আর তারা খুবই ভয় পেল।
ପ୍ରଭୁଙ୍କର ଜଣେ ଦୂତ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ, ପୁଣି, ପ୍ରଭୁଙ୍କର ଗୌରବର ଆଲୋକ ସେମାନଙ୍କ ଚାରିଅାଡ଼େ ପ୍ରକାଶିତ ହେଲା, ଆଉ ସେମାନେ ଅତିଶୟ ଭୟଗ୍ରସ୍ତ ହେଲେ।
10 ১০ তখন দূত তাদের বললেন, “ভয় পেয়ও না, কারণ দেখ, আমি তোমাদের এক মহা আনন্দের সুসমাচার জানাতে এসেছি, সেই সংবাদ সমস্ত মানুষের জন্য আনন্দের কারণ হবে,
ସେଥିରେ ଦୂତ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, ଭୟ କର ନାହିଁ; ଦେଖ, ମୁଁ ସମସ୍ତ ଲୋକଙ୍କର ଅତ୍ୟନ୍ତ ଆନନ୍ଦଜନକ ସୁସମାଚାର ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଜଣାଉଅଛି,
11 ১১ কারণ আজ দায়ূদের শহরে তোমাদের জন্য মুক্তিদাতা জন্মগ্রহণ করেছেন, তিনি খ্রীষ্ট প্রভু।
କାରଣ ଆଜି ଦାଉଦଙ୍କ ନଗରରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ତ୍ରାଣକର୍ତ୍ତା ଜନ୍ମଗ୍ରହଣ କରିଅଛନ୍ତି, ସେ ଖ୍ରୀଷ୍ଟ ପ୍ରଭୁ।
12 ১২ আর তোমাদের জন্য এটাই চিহ্ন, তোমরা দেখতে পাবে, একটি শিশু কাপড়ে জড়ানো ও যাবপাত্রে শোয়ানো আছে।”
ଆଉ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଏହା ଚିହ୍ନସ୍ୱରୂପ ହେବ, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଜଣେ ଶିଶୁଙ୍କୁ ଲୁଗାରେ ଗୁଡ଼ା ହୋଇ ଗୁହାଳକୁଣ୍ଡରେ ଶୋଇଥିବାର ଦେଖିବ।
13 ১৩ পরে হঠাৎ স্বর্গীয় বাহিনীর একটি বড় দল সেই দূতের সঙ্গী হয়ে এবং ঈশ্বরের স্তবগান করতে করতে বললেন,
ପୁଣି, ହଠାତ୍ ସେହି ଦୂତଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ସ୍ୱର୍ଗୀୟ ବାହିନୀର ଗୋଟିଏ ବୃହତ ଦଳ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପ୍ରଶଂସା କରୁ କରୁ କହିଲେ,
14 ১৪ “উর্ধে ঈশ্বরের মহিমা, পৃথিবীতে তাঁর প্রিয়জনদের মধ্যে শান্তি হোক।”
“ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱଲୋକରେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ମହିମା, ପୁଣି, ପୃଥିବୀରେ ତାହାଙ୍କ ସନ୍ତୋଷପାତ୍ର ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଶାନ୍ତି।”
15 ১৫ দূতেরা তাদের কাছ থেকে স্বর্গে চলে যাওয়ার পর মেষপালকেরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে বলল, “চলো, আমরা একবার বৈৎলেহমে যাই এবং এই যে ঘটনা প্রভু আমাদের নিকট প্রচার করলেন, তা গিয়ে দেখি।”
ଦୂତମାନେ ସେମାନଙ୍କଠାରୁ ସ୍ୱର୍ଗକୁ ଫେରିଗଲା ପରେ ମେଷପାଳକମାନେ ପରସ୍ପର କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ, ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ବେଥଲିହିମ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯାଇ, ପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଏହି ଯେଉଁ ଘଟଣା ଜଣାଇଲେ, ତାହା ଦେଖିବା।
16 ১৬ পরে তারা তাড়াতাড়ি সেই জায়গায় পৌঁছালো এবং মরিয়ম, যোষেফ ও সেই যাবপাত্রে শোয়ানো শিশুটিকে দেখতে পেল।
ଏଥିରେ ସେମାନେ ଶୀଘ୍ର ଯାଇ, ଅନ୍ୱେଷଣ କରି, ମରୀୟମ ଓ ଯୋଷେଫଙ୍କୁ, ପୁଣି, ଗୁହାଳକୁଣ୍ଡରେ ଶିଶୁଙ୍କୁ ଶୋଇଥିବା ଦେଖିଲେ।
17 ১৭ আর শিশুটির বিষয়ে যে সব কথা তাদের বলা হয়েছিল, তারা সেগুলো লোকেদের জানাল।
ସେମାନେ ଏହା ଦେଖି ସେହି ଶିଶୁଙ୍କ ବିଷୟରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଯେଉଁ କଥା କୁହାଯାଇଥିଲା, ତାହା ପ୍ରକାଶ କଲେ,
18 ১৮ এবং যত লোক মেষপালকদের মুখে ঐ সব কথা শুনল, সবাই খুবই আশ্চর্য্য বোধ করলো।
ପୁଣି, ଯେତେ ଲୋକ ମେଷପାଳକମାନଙ୍କ ଠାରୁ ସେହିସବୁ କଥା ଶୁଣିଲେ, ସେମାନେ ସମସ୍ତେ ସେହି କଥାରେ ଚମତ୍କୃତ ହେଲେ।
19 ১৯ কিন্তু মরিয়ম এসব কথা মনে মনে চিন্তা করতে লাগলেন এবং নিজের হৃদয়ে সেগুলো সঞ্চয় করে রাখলেন।
କିନ୍ତୁ ମରୀୟମ ଏହି ସମସ୍ତ କଥା ହୃଦୟରେ ରଖି ଭାବିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
20 ২০ আর মেষপালকদের যেমন যেমন বলা হয়েছিল, তারা তেমনই সমস্ত কিছু দেখতে পেয়ে ঈশ্বরের গৌরব ও স্তবগান করতে করতে ফিরে গেল।
ଆଉ, ମେଷପାଳକମାନଙ୍କୁ ଯେପରି କୁହାଯାଇଥିଲା, ସେହିପରି ସେମାନେ ଯାହା ଯାହା ଶୁଣିଲେ ଓ ଦେଖିଲେ, ସେ ସମସ୍ତ ସକାଶେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଗୌରବ ଓ ପ୍ରଶଂସା କରୁ କରୁ ଫେରିଗଲେ।
21 ২১ এবং আট দিন পরে যখন শিশুটির ত্বকছেদের করা হল, তখন তাঁর নাম যীশু রাখা হল; এই নাম তাঁর গর্ভস্থ হবার আগেই দূতের দ্বারা এই নাম রাখা হয়েছিল।
ତାହାଙ୍କୁ ସୁନ୍ନତ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆଠ ଦିନ ହେବାରୁ, ତାହାଙ୍କର ନାମ ଯୀଶୁ ଦିଆଗଲା; ଏହି ନାମ ତାହାଙ୍କ ଗର୍ଭାସ୍ଥ ହେବା ପୂର୍ବରୁ ଦୂତଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଦିଆଯାଇଥିଲା।
22 ২২ পরে যখন মোশির ব্যবস্থা অনুযায়ী যোষেফ এবং মরিয়মের বিশুদ্ধ হবার দিন পূর্ণ হলো, তখন তাঁরা যীশুকে যিরুশালেমে নিয়ে এলেন, যেন তাঁকে প্রভুর কাছে উপস্থিত করতে পারেন,
ପରେ ଯେତେବେଳେ ମୋଶାଙ୍କ ବ୍ୟବସ୍ଥା ଅନୁସାରେ ମରୀୟମଙ୍କ ଶୁଚି ହେବା ସମୟ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହେଲା,
23 ২৩ যেমন প্রভুর ব্যবস্থায় লেখা আছে, গর্ভের প্রথম পুরুষ সন্তান প্রভুর উদ্দেশ্যে পবিত্র হবে,
ସେତେବେଳେ ପ୍ରତ୍ୟେକ ପ୍ରଥମଜାତ ପୁତ୍ରସନ୍ତାନ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ପବିତ୍ର ବୋଲି ଗଣିତ ହେବେ,
24 ২৪ আর যেন বলি উৎসর্গ করেন, যেমন প্রভুর ব্যবস্থায় লেখা আছে, এক জোড়া ঘুঘু কিংবা দুটি পায়রা শাবক।
ପ୍ରଭୁଙ୍କ ବ୍ୟବସ୍ଥାରେ ଲିଖିତ ଏହି ଆଜ୍ଞାନୁସାରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଉତ୍ସର୍ଗ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଓ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ବ୍ୟବସ୍ଥାରେ ଲେଖାଯାଇଥିବା ଅନୁସାରେ ଦୁଇଟି ଘୁଘୁ ବା ଦୁଇଟି କାପ୍ତାଛୁଆ ବଳିଦାନ କରିବା ସକାଶେ ତାହାଙ୍କୁ ଯିରୂଶାଲମ ସହରକୁ ନେଇଗଲେ।
25 ২৫ আর দেখ, শিমিয়োন নামে এক ব্যক্তি যিরুশালেমে ছিলেন, তিনি ধার্মিক ও ঈশ্বরভক্ত, ইস্রায়েলের সান্ত্বনাদাতার অপেক্ষাতে ছিলেন এবং পবিত্র আত্মা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
ଆଉ ଦେଖ, ଯିରୂଶାଲମ ସହରରେ ଶିମିୟୋନ ନାମକ ଜଣେ ଧାର୍ମିକ ଓ ଭକ୍ତ ବ୍ୟକ୍ତି ଥିଲେ; ସେ ଇସ୍ରାଏଲର ସାନ୍ତ୍ୱନା ଅପେକ୍ଷା କରୁଥିଲେ, ପୁଣି, ପବିତ୍ର ଆତ୍ମା ତାହାଙ୍କଠାରେ ଅଧିଷ୍ଠାନ କରିଥିଲେ।
26 ২৬ আর পবিত্র আত্মার মাধ্যমে তাঁর কাছে প্রকাশ করা হয়েছিল যে, তিনি প্রভুর খ্রীষ্টকে দেখতে না পেলে তাঁর মৃত্যু হবে না।
ପ୍ରଭୁ ଖ୍ରୀଷ୍ଟଙ୍କର ଦର୍ଶନ ନ ପାଇଲେ ତାହାଙ୍କର ଯେ ମୃତ୍ୟୁ ହେବ ନାହିଁ, ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ତାହାଙ୍କୁ ଏହି ପ୍ରତ୍ୟାଦେଶ ଦିଆଯାଇଥିଲା।
27 ২৭ শিমিয়োন একদিন পবিত্র আত্মার পরিচালনায় ঈশ্বরের মন্দিরে এলেন এবং শিশু যীশুর মা বাবা যখন তাঁর জন্য ব্যবস্থার রীতি অনুযায়ী কাজ করবার জন্য তাঁকে ভিতরে আনলেন,
ସେ ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଚାଳିତ ହୋଇ ମନ୍ଦିରକୁ ଆସିଲେ, ପୁଣି, ଶିଶୁ ଯୀଶୁଙ୍କ ପିତାମାତା ଯେତେବେଳେ ତାହାଙ୍କ ବିଷୟରେ ମୋଶାଙ୍କ ବ୍ୟବସ୍ଥାର ନିୟମ ଅନୁଯାୟୀ କର୍ମ କରିବା ନିମନ୍ତେ ତାହାଙ୍କୁ ଭିତରକୁ ଆଣିଲେ,
28 ২৮ তখন তিনি তাঁকে কোলে নিলেন, আর ঈশ্বরের ধন্যবাদ করলেন ও বললেন,
ସେତେବେଳେ ସେ ତାହାଙ୍କୁ କୋଳରେ ଘେନି ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପ୍ରଶଂସା କରି କହିଲେ,
29 ২৯ “হে প্রভু, এখন তোমার প্রতিজ্ঞা অনুযায়ী তুমি তোমার দাসকে শান্তিতে বিদায় কর,
“ହେ ପ୍ରଭୁ, ଏବେ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ବାକ୍ୟ ଅନୁସାରେ ନିଜ ଦାସକୁ ଶାନ୍ତିରେ ଯିବାକୁ ଦେଉଅଛ;
30 ৩০ কারণ আমি নিজের চোখে তোমার পরিত্রান দেখতে পেলাম,
କାରଣ ମୋହର ଚକ୍ଷୁ ତୁମ୍ଭର ପରିତ୍ରାଣ ଦେଖିଅଛି,
31 ৩১ যা তুমি সমস্ত জাতির চোখের সামনে প্রস্তুত করেছ,
ଯାହା ତୁମ୍ଭେ ସମସ୍ତ ଲୋକମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରି,
32 ৩২ অযিহূদীর লোকেদের কাছে সত্য প্রকাশ করবার জন্য আলো ও তোমার প্রজা ইস্রায়েলের গৌরব হবে।”
ଅଣଯିହୁଦୀମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ସତ୍ୟ ପ୍ରକାଶକ ଆଲୋକ, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭ ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲର ଗୌରବସ୍ୱରୂପ କରିଅଛ।”
33 ৩৩ তাঁর বিষয়ে যা বলা হলো, সে সব শুনে তাঁর মা বাবা আশ্চর্য্য হতে লাগলেন।
ତାହାଙ୍କ ସମ୍ବନ୍ଧୀୟ କୁହାଯାଇଥିବା ସମସ୍ତ ବିଷୟରେ ତାହାଙ୍କ ପିତାମାତା ଚମତ୍କୃତ ହେଉଥିଲେ।
34 ৩৪ আর শিমিয়োন তাঁদের আশীর্বাদ করলেন এবং তাঁর মা মরিয়মকে বললেন, “দেখ, ইনি ইস্রায়েলের মধ্যে অনেকের পতন ও উত্থানের জন্য এবং যার বিরুদ্ধে কথা বলা হবে, এমন চিহ্ন হবার জন্য স্থাপিত,
ଆଉ, ଶିମିୟୋନ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି ତାହାଙ୍କ ମାତା ମରୀୟମଙ୍କୁ କହିଲେ, ଦେଖ, ଯେପରି ଅନେକଙ୍କ ହୃଦୟର ଭାବନା ପ୍ରକାଶିତ ହୁଏ,
35 ৩৫ যেন অনেকের হৃদয়ের চিন্তা প্রকাশ হয়। আর তোমার নিজের প্রাণও তলোয়ারে বিদ্ধ হবে,”
ସେଥିପାଇଁ ଏହି ଶିଶୁ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଅନେକଙ୍କ ପତନ ଓ ଉତ୍ଥାନ ନିମନ୍ତେ ଏବଂ ଯାହା ବିରୁଦ୍ଧରେ କଥା କୁହାଯିବ, ଏପରି ଚିହ୍ନ ହେବା ନିମନ୍ତେ ନିରୂପିତ, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭ ନିଜ ପ୍ରାଣକୁ ମଧ୍ୟ ଖଡ୍ଗ ବିଦ୍ଧ କରିବ।
36 ৩৬ আর হান্না নামে একজন ভাববাদীনী ছিলেন, তিনি পনুয়েলের মেয়ে, আশের বংশে তার জন্ম, তাঁর অনেক বয়স হয়েছিল, তিনি বিয়ের পর সাত বছর স্বামীর সঙ্গে বসবাস করেন,
ଆଉ ହାନ୍ନା ନାମ୍ନୀ ଜଣେ ଭାବବାଦିନୀ ଥିଲେ; ସେ ଆଶେର ବଂଶଜ ଫିନୂୟେଲଙ୍କ କନ୍ୟା। ତାହାଙ୍କର ଅନେକ ବୟସ ହୋଇଥିଲା; ସେ କୁମାରୀ ଅବସ୍ଥା ପରେ ସାତ ବର୍ଷ ସ୍ୱାମୀଙ୍କ ସହିତ ବାସ କରିଥିଲେ ଓ ଚଊରାଅଶୀ ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ବିଧବା ହୋଇ ରହିଥିଲେ।
37 ৩৭ আর চুরাশী বছর পর্যন্ত বিধবা হয়ে ছিলেন, তিনি ঈশ্বরের মন্দিরে সবদিন থাকতেন এবং উপবাস ও প্রার্থনার মাধ্যমে রাত দিন উপাসনা করতেন।
ସେ ମନ୍ଦିର ନ ଛାଡ଼ି ଉପବାସ ଓ ନିବେଦନ ସହ ଦିନରାତି ଉପାସନା କରୁଥିଲେ।
38 ৩৮ তিনিও সেই মুহূর্তে উপস্থিত হয়ে ঈশ্বরের ধন্যবাদ করলেন এবং যত লোক যিরুশালেমের মুক্তির অপেক্ষা করছিল, তাদের যীশুর কথা বলতে লাগলেন।
ସେହି ଦଣ୍ଡରେ ସେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପ୍ରଶଂସା କରୁ କରୁ ଯିରୂଶାଲମ ସହରର ମୁକ୍ତି ଅପେକ୍ଷାରେ ଥିବା ସମସ୍ତଙ୍କୁ ତାହାଙ୍କ ବିଷୟ କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
39 ৩৯ আর প্রভুর ব্যবস্থা অনুযায়ী সব কাজ শেষ করার পর তাঁরা গালীলে তাঁদের শহর নাসরতে, ফিরে গেলেন।
ପରେ ସେମାନେ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ବ୍ୟବସ୍ଥାନୁଯାୟୀ ସମସ୍ତ କାର୍ଯ୍ୟ ସମାପ୍ତ କରି ଗାଲିଲୀକୁ, ନିଜ ନଗର ନାଜରିତକୁ ଫେରିଗଲେ।
40 ৪০ পরে শিশুটি বড় হয়ে উঠতে ও শক্তিশালী হতে লাগলেন, জ্ঞানে পূর্ণ হতে থাকলেন, আর ঈশ্বরের অনুগ্রহ তাঁর উপরে ছিল।
ଆଉ, ଶିଶୁ ବୃଦ୍ଧି ପାଇବାକୁ ଲାଗିଲେ ଓ ଜ୍ଞାନରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହେଉ ହେଉ ଶକ୍ତିମାନ ହେଲେ, ପୁଣି, ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଅନୁଗ୍ରହ ତାହାଙ୍କ ଉପରେ ଥିଲା।
41 ৪১ তাঁর মা ও বাবা প্রতি বছর নিস্তারপর্ব্বের দিনের যিরুশালেমে যেতেন।
ତାହାଙ୍କ ପିତାମାତା ପ୍ରତିବର୍ଷ ନିସ୍ତାର ପର୍ବ ସମୟରେ ଯିରୂଶାଲମ ସହରକୁ ଯାଉଥିଲେ।
42 ৪২ তাঁর বারো বছর বয়স হলে, তাঁরা রীতি অনুসারে পর্বের জন্য যিরুশালেমে গেলেন;
ତାହାଙ୍କର ବାର ବର୍ଷ ସମୟରେ ସେମାନେ ପର୍ବର ରୀତି ଅନୁସାରେ ସେଠାକୁ ଯାତ୍ରା କଲେ।
43 ৪৩ এবং পর্ব শেষ করে যখন তাঁরা ফিরে আসছিলেন, তখন বালক যীশু যিরুশালেমে থেকে গেলেন, আর তার মা বাবা সেটা জানতে পারলেন না,
ପର୍ବର ସମୟ ସମାପ୍ତ କରି ଯେତେବେଳେ ସେମାନେ ଫେରିଆସୁଥିଲେ, ସେତେବେଳେ ବାଳକ ଯୀଶୁ ଯିରୂଶାଲମ ସହରରେ ରହିଗଲେ, ଆଉ ତାହାଙ୍କ ପିତାମାତା ତାହା ଜାଣି ନ ଥିଲେ।
44 ৪৪ কিন্তু তিনি সহযাত্রীদের সঙ্গে আছেন, মনে করে তাঁরা এক দিনের র পথ গেলেন, পরে তাঁরা আত্মীয়স্বজন ও পরিচিত লোকদের মধ্যে তাঁর খোঁজ করতে লাগলেন,
କିନ୍ତୁ ସେ ସହଯାତ୍ରୀମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ଅଛନ୍ତି ବୋଲି ମନେ କରି ସେମାନେ ଦିନକର ବାଟ ଚାଲିଗଲେ, ପୁଣି, ସମ୍ପର୍କୀୟ ଓ ପରିଚିତ ଲୋକଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ତାହାଙ୍କୁ ଖୋଜିବାକୁ ଲାଗିଲେ,
45 ৪৫ আর তাঁকে না পেয়ে তাঁর খোঁজ করতে করতে যিরুশালেমে ফিরে গেলেন।
ଆଉ ତାହାଙ୍କୁ ନ ପାଇ ଖୋଜୁ ଖୋଜୁ ଯିରୂଶାଲମ ସହରକୁ ଫେରିଗଲେ।
46 ৪৬ তিন দিন পরে তাঁরা তাঁকে ঈশ্বরের মন্দিরে পেলেন; তিনি ধর্মগুরুদের মধ্যে বসে তাঁদের কথা শুনছিলেন ও তাঁদের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করছিলেন;
ତିନି ଦିନ ପରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ମନ୍ଦିରରେ ପାଇଲେ; ସେ ପଣ୍ଡିତମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବସି ସେମାନଙ୍କ କଥା ଶୁଣୁଥିଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କୁ ପ୍ରଶ୍ନ ପଚାରୁଥିଲେ,
47 ৪৭ আর যারা তাঁর কথা শুনছিল, তাঁরা সবাই তাঁর বুদ্ধি ও উত্তরে খুবই আশ্চর্য্য বোধ করলো।
ଆଉ ଯେତେ ଲୋକ ତାହାଙ୍କ କଥା ଶୁଣୁଥିଲେ, ସମସ୍ତେ ତାହାଙ୍କ ବୁଦ୍ଧି ଓ ଉତ୍ତରରେ ଆଚମ୍ଭିତ ହେଉଥିଲେ।
48 ৪৮ তাঁকে দেখে তাঁরা খুবই অবাক হলেন এবং তাঁর মা তাঁকে বললেন, “পুত্র, আমাদের সঙ্গে এমন ব্যবহার কেন করলে? দেখ, তোমার বাবা এবং আমি খুবই চিন্তিত হয়ে তোমার খোঁজ করছিলাম।”
ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଦେଖି ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟାନ୍ୱିତ ହେଲେ, ଆଉ ତାହାଙ୍କର ମାତା ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ପୁଅରେ, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପ୍ରତି କାହିଁକି ଏପରି ବ୍ୟବହାର କଲୁ? ଦେଖ୍, ତୋର ବାପା ଓ ମୁଁ ଅତିଶୟ ବ୍ୟାକୁଳ ହୋଇ ତୋତେ ଖୋଜୁଥିଲୁ।
49 ৪৯ তিনি তাঁদের বললেন, “কেন আমার খোঁজ করলে? আমার পিতার বাড়িতেই আমাকে থাকতে হবে, এটা কি জানতে না?”
ଏଥିରେ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “କାହିଁକି ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋତେ ଖୋଜୁଥିଲ? ମୋହର ପିତାଙ୍କ ଗୃହରେ ରହିବା ଯେ ମୋହର କର୍ତ୍ତବ୍ୟ, ଏହା କଅଣ ଜାଣି ନ ଥିଲ?”
50 ৫০ কিন্তু তিনি তাঁদের যে কথা বললেন, তা তাঁরা বুঝতে পারলেন না।
କିନ୍ତୁ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଯେଉଁ କଥା କହିଲେ, ତାହା ସେମାନେ ବୁଝିଲେ ନାହିଁ।
51 ৫১ পরে তিনি তাঁদের সঙ্গে নাসরতে চলে গেলেন ও তাঁদের বাধ্য হয়ে থাকলেন। আর তাঁর মা এ সমস্ত কথা নিজের হৃদয়ে সঞ্চয় করে রাখলেন।
ପରେ ସେ ସେମାନଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ଫେରି ନାଜରିତକୁ ଆସିଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ବାଧ୍ୟ ହୋଇ ରହିଲେ; ପୁଣି, ତାହାଙ୍କ ମାତା ଏହି ସମସ୍ତ କଥା ସାବଧାନ ରୂପେ ଆପଣା ହୃଦୟରେ ରଖିଲେ।
52 ৫২ পরে যীশু জ্ঞানে ও বয়সে এবং ঈশ্বরের ও মানুষের কাছে অনুগ্রহে বৃদ্ধি পেতে থাকলেন।
ଆଉ, ଯୀଶୁ ଜ୍ଞାନରେ ଓ ଶରୀରରେ, ପୁଣି, ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଓ ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କ ଅନୁଗ୍ରହରେ ବୃଦ୍ଧି ପାଇଲେ।