< যিরমিয়ের বই 5 >
1 ১ “তোমরা যিরূশালেমের রাস্তাগুলিতে দৌড়াদৌড়ি কর, দেখ ও তাদের সম্মন্ধে জানো। সেখানকার শহরের চকগুলিতে গিয়ে খোঁজ নাও। যদি এমন কাউকে পাও যে ন্যায় আচরণ করে এবং সৎভাবে চলে তাহলে আমি এই শহরকে ক্ষমা করব।
সদাপ্রভু বলেন, “তোমরা জেরুশালেমের পথে পথে এই মাথা থেকে ওই মাথায় যাও, চারপাশে তাকিয়ে দেখো ও বিবেচনা করো, নগরের চকে চকে অনুসন্ধান করো। যদি তোমরা একজন ব্যক্তিকেও খুঁজে পাও যে ন্যায্য আচরণ করে ও সত্য মেনে চলতে চায়, তাহলে আমি এই নগরকে ক্ষমা করব।
2 ২ এমনকি যদিও তারা বলছে, ‘জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি,’ তবুও তারা মিথ্যা শপথ করে।”
তারা যদিও বলে, ‘জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি,’ তবুও, তারা তা মিথ্যাই শপথ করে।”
3 ৩ হে সদাপ্রভু, তোমার চোখ কি ন্যায় দেখতে পায় না? তুমি তাদের আঘাত কর, কিন্তু তারা ব্যথা অনুভব করে না। তুমি তাদের সম্পূর্ণ পরাজিত করেছ, কিন্তু তারা বাধ্যতা অস্বীকার করেছে। তাদের মুখ তারা পাথরের থেকেও শক্ত করেছে, কারণ তারা অনুতাপ করতে অস্বীকার করেছে।
হে সদাপ্রভু, আমাদের চোখ কি সত্যের প্রতি দৃষ্টি করে না? তুমি তাদের আঘাত করেছ, কিন্তু তাদের কোনো বেদনাবোধ নেই; তুমি তাদের চূর্ণ করেছ, কিন্তু তারা সংশোধিত হতে চায়নি। তারা নিজেদের মুখ পাথরের চেয়েও কঠিন করেছে এবং তারা মন পরিবর্তন করতে চায়নি।
4 ৪ তাই আমি বলেছিলাম, “তারাই একমাত্র গরিব লোক। তারা বোকা, কারণ তারা সদাপ্রভুর পথ জানে না, তাদের ঈশ্বরের নিয়মও জানে না।
আমি ভেবেছিলাম, “এরা তো দরিদ্র শ্রেণীর; এরা মূর্খও, কারণ এরা জানে না সদাপ্রভুর পথ, তাদের ঈশ্বরের চাহিদাগুলি।
5 ৫ আমি মহান লোকদের কাছে যাব এবং তাদের কাছে ঈশ্বরের বার্তা ঘোষণা করব, তারা অন্তত সদাপ্রভুর পথ ও তাদের ঈশ্বরের নিয়ম জানে।” কিন্তু তারা সবাই একসঙ্গে তাদের জোয়াল ভেঙে ফেলেছে এবং তাদের সাথে ঈশ্বরের বাঁধন ছিঁড়ে ফেলেছে।
তাই আমি নেতাদের কাছে যাব ও তাদের সঙ্গে কথা বলব; তারা নিশ্চয়ই সদাপ্রভুর পথ ও তাদের ঈশ্বরের চাহিদাগুলি জানে।” কিন্তু তারাও একযোগে জোয়াল ভেঙে ফেলেছে এবং তাদের বাঁধন ছিঁড়ে ফেলেছে।
6 ৬ তাই ঝোপ থেকে একটি সিংহ এসে তাদের আক্রমণ করবে। আরব থেকে একটি নেকড়ে বাঘ তাদের ধ্বংস করবে। একটি লুকানো চিতাবাঘ তাদের শহরগুলির বিরুদ্ধে আসবে। যদি কেউ সেই শহর থেকে বের হয় সে ছিন্নভিন্ন হবে যাবে। কারণ তাদের অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের অবিশ্বস্ততার ঘটনা অনেক।
সেই কারণে বন থেকে একটি সিংহ এসে তাদের আক্রমণ করবে, মরুপ্রান্তর থেকে একটি নেকড়ে এসে তাদের ধ্বংস করবে, একটি চিতাবাঘ তাদের গ্রামগুলির কাছে এসে ওৎ পেতে থাকবে, যেন কেউ যদি বের হয়ে আসে তো তাকে ছিঁড়ে খণ্ড খণ্ড করে ফেলতে পারে, কারণ তাদের বিদ্রোহের মাত্রা অনেক বেশি এবং তাদের বিপথগমনের সংখ্যা অনেক।
7 ৭ কেন আমি এই লোকদের ক্ষমা করব? তোমার ছেলেরা আমাকে ত্যাগ করেছে এবং যারা ঈশ্বর নয় তাদের কাছে শপথ করেছে। আমি তাদের সম্পূর্ণভাবে প্রতিপালন করেছি, কিন্তু তারা ব্যভিচার করেছে এবং একটি বেশ্যাবৃত্তির বাড়ির চিহ্ন ধারণ করেছে।
“আমি কেন তোমাদের ক্ষমা করব? তোমাদের ছেলেমেয়েরা আমাকে পরিত্যাগ করেছে এবং বিভিন্ন দেবদেবীর নামে শপথ করেছে, যারা দেবতা নয়। আমি তাদের সব প্রয়োজন মিটিয়েছি, তবুও তারা ব্যভিচার করেছে, দলে দলে গিয়েছে বেশ্যাদের বাড়ি।
8 ৮ তারা উত্তপ্ত ঘোড়া। তারা কামুক ঘোড়ার মত একে অন্যের স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হবার জন্য ঘুরে বেড়ায়।
তারা পেট পুরে খাওয়া কামুক অশ্বের মতো, প্রত্যেকে পরস্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার জন্য ডাক দেয়।
9 ৯ এর জন্য কি আমি তাদের শাস্তি দেব না? এটি সদাপ্রভুর ঘোষণা। আমার অন্তর কি এই রকম একটি জাতির উপর প্রতিশোধ নেবে না?
এর জন্য আমি কি তাদের শাস্তি দেব না?” সদাপ্রভু এই কথা বলেন। “এই ধরনের এক জাতির প্রতি আমি স্বয়ং কি প্রতিশোধ নেব না?
10 ১০ তোমরা যিরূশালেমের আঙ্গুর ক্ষেতের কাছে যাও এবং ধ্বংস কর। কিন্তু তাদের সম্পূর্ণভাবে নষ্ট কোরো না। তাদের আঙ্গুরগুলি ছেঁটে ফেল, কারণ এই আঙ্গুর সদাপ্রভুর থেকে আসেনি।
“তোমরা যাও, তার দ্রাক্ষাকুঞ্জগুলির মধ্য দিয়ে গিয়ে তাদের সর্বনাশ করো, কিন্তু তাদের সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস কোরো না। তার ডালপালা সব কেটে ফেলো, কারণ এই লোকেরা সদাপ্রভুর অনুগত নয়।
11 ১১ ইস্রায়েল ও যিহূদার লোকেরা আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, এটি সদাপ্রভুর ঘোষণা।
ইস্রায়েলের গোষ্ঠী ও যিহূদার গোষ্ঠীর লোকেরা, আমার বিরুদ্ধে অত্যন্ত বিশ্বাসঘাতকতা করেছে,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
12 ১২ তারা আমাকে অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, “তিনি সত্য নন। মন্দ আমাদের উপর আসবে না, আমরা কখনও যুদ্ধ বা দূর্ভিক্ষ দেখব না।
তারা সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলেছে; তারা বলেছে, “তিনি কিছুই করবেন না! আমাদের কোনো ক্ষতি হবে না; তরোয়াল বা দুর্ভিক্ষের সম্মুখীন আমরা কখনও হব না।
13 ১৩ ভাববাদীরা অপদার্থ বাতাসের মত হবে এবং তাদের মধ্যে আমাদের জন্য ঘোষণা করা সদাপ্রভুর বাক্য নেই। তাদের হুমকি তাদের উপর আসবে।”
ভাববাদীরা বাতাসের মতো, ঈশ্বরের বাক্য তাদের কাছে নেই; তাই তারা যা বলেন, তা তাদেরই প্রতি ঘটুক।”
14 ১৪ তাই সদাপ্রভু, বাহিনীগনের ঈশ্বর এই কথা বলেন, “কারণ তোমরা এই কথা বলেছ, দেখ, আমি তোমার মুখে আমার বাক্যগুলি আগুনের মত এবং এই লোকেদের কাঠের মত করব! তারা এদের গিলে ফেলবে।”
অতএব, সর্বশক্তিমান ঈশ্বর সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “যেহেতু প্রজারা এসব কথা বলেছে, আমি তোমার মুখে আগুনের মতো আমার বাক্য দেব এবং এই লোকেরা হবে কাঠের মতো, যা দগ্ধ হয়ে যাবে।”
15 ১৫ সদাপ্রভু বলেন, “হে ইস্রায়েল কুল, দেখ! আমি তোমাদের বিরুদ্ধে অনেক দূর থেকে একটি জাতিকে আনব। এটি একটি মজবুত জাতি, একটি পুরানো জাতি! তুমি সেই জাতির ভাষা জান না, তারা কি বলে তা তোমরা বুঝবে না।
সদাপ্রভু ঘোষণা করেন, “ওহে ইস্রায়েল গোষ্ঠীর লোকেরা, আমি দূরে স্থিত এক জাতিকে তোমার বিরুদ্ধে নিয়ে আসছি, তারা অতি প্রাচীন ও শক্তিমান এক জাতি; সেই জাতির ভাষা তোমরা জানো না, তাদের কথা তোমরা বুঝতে পারবে না।
16 ১৬ তাদের তির রাখার জায়গা খোলা কবরের মত। তারা সবাই যোদ্ধা।
তাদের তূণগুলি যেন খোলা কবর; তারা সবাই শক্তিশালী যোদ্ধা।
17 ১৭ তারা তোমাদের ফসল, তোমাদের ছেলে মেয়েদের ও খাবার গিলে ফেলবে। তারা তোমাদের গরু ও ভেড়ার পাল খেয়ে ফেলবে; তারা তোমাদের সব আঙ্গুর ফল ও ডুমুর গাছ খেয়ে ফেলবে। তুমি যে সব সুরক্ষিত শহরে বিশ্বাস করেছ, সেগুলো তারা তরোয়াল দিয়ে ধ্বংস করবে।”
তারা তোমাদের সব শস্য ও খাবার খেয়ে ফেলবে, তারা তোমাদের ছেলেমেয়েদের গ্রাস করবে; তারা তোমাদের মেষ ও ছাগল-গোরুর পাল গ্রাস করবে, গ্রাস করবে তোমাদের সব আঙুর ও ডুমুর গাছের ফল। তরোয়াল দিয়ে তারা ধ্বংস করবে তোমাদের সুরক্ষিত নগরগুলি, যেগুলির উপরে তোমরা নির্ভর করে থাকো।”
18 ১৮ কিন্তু সদাপ্রভু বলছেন, “সেই দিন গুলিতেও আমি সম্পূর্ণভাবে তোমাদেরকে ধ্বংস করব না।
সদাপ্রভু ঘোষণা করেন, “এমনকি, সেই সমস্ত দিনেও আমি তোমাদের সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করব না।
19 ১৯ এটা ঘটবে যখন তোমাদের লোকেরা, ইস্রায়েল ও যিহূদা, বলবে, ‘আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু আমাদের প্রতি এই সব কেন করলেন?’ তখন তুমি, যিরমিয়, তাদের বলবে, ‘যেমন তোমরা আমাকে ত্যাগ করেছ এবং তোমাদের দেশে বিদেশী দেবতার সেবা করেছ, তেমনি যে দেশ তোমাদের নিজেদের নয় সেই দেশে তোমরা বিদেশীদের সেবা করবে’।”
আর লোকেরা যখন জিজ্ঞাসা করবে, ‘কেন সদাপ্রভু, আমাদের ঈশ্বর, আমাদের প্রতি এরকম আচরণ করেছেন?’ তুমি তাদের বোলো, ‘তোমরা যেমন আমাকে পরিত্যাগ করেছ এবং স্বদেশে বিজাতীয় দেবদেবীর উপাসনা করেছ, তেমনই এবার তোমরা সেই দেশে গিয়ে বিদেশিদের সেবা করবে, যে দেশ তোমাদের নয়।’
20 ২০ যাকোবের বংশকে এই কথা জানাও এবং যিহূদার কাছে এই কথা ঘোষণা কর। বল,
“যাকোবের কুলে গিয়ে একথা বলো, যিহূদায় গিয়ে ঘোষণা করো:
21 ২১ “বোকা লোকেরা! এটা শোনো। মূর্তিদের কোন ইচ্ছাশক্তি নেই; তাদের চোখ আছে, কিন্তু দেখতে পায় না। তাদের কান আছে, কিন্তু তারা শুনতে পায় না।
মূর্খ ও বুদ্ধিহীন জাতির লোকেরা, তোমরা একথা শ্রবণ করো, তোমাদের চোখ আছে, কিন্তু দেখতে পাও না, কান আছে, কিন্তু শুনতে পাও না।”
22 ২২ সদাপ্রভু বলেন, তোমরা কি আমাকে ভয় করবে না? আমার সামনে কি তোমরা কাঁপবে না? আমি সমুদ্রের বিরুদ্ধে বালি দিয়ে একটি সীমানা ঠিক করেছি, একটি চিরস্থায়ী আদেশ যা সমুদ্র কখনো অমান্য করে না, এমনকি সমুদ্রের ঢেউগুলি ওঠা নামা করে, তবুও তারা তা অমান্য করে না। যদিও তার ঢেউগুলি গর্জন করে, তবু তারা তা অতিক্রম করে না।
সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “তোমরা কি আমাকে ভয় করবে না? আমার সামনে তোমরা কি ভয়ে কাঁপবে না? বালুকাবেলাকে আমি সমুদ্রের জন্য সীমারেখা তৈরি করেছি, তা এক চিরকালীন সীমা, যা কখনও সে উল্লঙ্ঘন করতে পারে না। তরঙ্গ আছড়ে পড়তে পারে, কিন্তু সফল হবে না, তারা গর্জন করতে পারে, কিন্তু অতিক্রম করতে পারবে না।
23 ২৩ কিন্তু এই লোকদের অবাধ্য হৃদয় আছে। তারা বিদ্রোহ করে বিপথে চলে গেছে।
কিন্তু এই লোকদের এক জেদি ও বিদ্রোহী হৃদয় আছে; তারা পিছন ফিরে আমাকে ত্যাগ করে চলে গিয়েছে।
24 ২৪ তারা মনে মনেও বলে না, ‘এস, আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে আমরা ভয় করি, যিনি নির্দিষ্ট দিনের প্রথম ও শেষ বৃষ্টি দেন, আমাদের জন্য ফসল কাটবার নির্দিষ্ট সপ্তাহ রক্ষা করেন।’
তারা মনে মনেও বলে না, ‘এসো, আমরা আমাদের ঈশ্বর, সদাপ্রভুকে ভয় করি, যিনি যথাসময়ে আমাদের শরৎ ও বসন্তকালের বৃষ্টি দেন, যিনি আমাদের ফসল কাটার জন্য নিয়মিত সময়ের আশ্বাস দেন।’
25 ২৫ তোমাদের অন্যায় এই সব দূরে রেখেছে। তোমাদের পাপ তোমাদের মঙ্গল হতে বাধা দেয়।
তোমাদের অন্যায়ের সব কাজ এগুলি দূরে সরিয়ে রেখেছে, তোমাদের সমস্ত পাপের জন্য কোনো মঙ্গল তোমাদের হয় না।
26 ২৬ কারণ আমার লোকেদের মধ্যে মন্দ লোক খুঁজে পাওয়া যায়। তারা পাখী শিকারীদের মত দেখে; তারা ফাঁদ পাতে এবং মানুষ ধরে।
“আমার প্রজাদের মধ্যে রয়েছে দুষ্ট লোকেরা, ফাঁদ পেতে পাখি শিকারীদের মতো তারা ওৎ পেতে থাকে, তারা তাদের মতো, যারা ফাঁদ পেতে মানুষ ধরে।
27 ২৭ পাখীতে ভরা খাঁচার মত, তাদের বাড়ীও ছলনায় ভরা। তারা উন্নত ও ধনী হয়েছে।
পাখিতে ভরা খাঁচার মতো, তাদের গৃহ প্রতারণায় পূর্ণ; তারা ধনী ও শক্তিশালী হয়েছে
28 ২৮ তারা মোটা হয়েছে; তারা চকচকে হয়েছে। তারা মন্দ কাজের সীমানা পেরিয়ে গেছে। অনাথেরা যাতে ন্যায়বিচার পায় সেইজন্য তারা তাদের পক্ষে দাঁড়ায় না এবং তারা গরিবদের ন্যায়বিচার করে না।
এবং তারা হয়েছে সুপুষ্ট, চিকণ চেহারা সদৃশ। তাদের অন্যায় কর্মের কোনো সীমা নেই; তারা ন্যায়বিচার করে না। তারা অনাথদের কল্যাণের জন্য বিচার করে না, দরিদ্রের ন্যায়সংগত অধিকার তারা সমর্থন করে না।
29 ২৯ সদাপ্রভু বলেন, ‘আমি কি এর জন্য তাদের শাস্তি দেব না? আমি কি এই রকম জাতির উপর প্রতিশোধ নেব না?’
এই সবের জন্য আমি কি তাদের শাস্তি দেব না?” সদাপ্রভু এই কথা বলেন। “এই ধরনের জাতির কাছ থেকে আমি স্বয়ং কি প্রতিশোধ গ্রহণ করব না?
30 ৩০ দেশের মধ্যে ভয়ঙ্কর ও নিষ্ঠুর ঘটনা ঘটেছে।
“এক রোমহর্ষক ও ভয়ংকর ঘটনা এই দেশে ঘটেছে;
31 ৩১ ভাববাদীরা মিথ্যা ভাববাণী করে এবং যাজকেরা নিজের ক্ষমতায় শাসন করে। আমার প্রজারা এই পথই ভালবাসে, কিন্তু শেষে কি ঘটবে?”
ভাববাদীরা মিথ্যা ভাববাণী বলে, যাজকেরা নিজেদের অধিকারবশত কর্তৃত্ব ফলায়, আর আমার প্রজারা এরকমই ভালোবাসে। কিন্তু শেষে তোমরা কী করবে?