< আদিপুস্তক 21 >

1 সদাপ্রভু নিজের কথা অনুযায়ী সারার যত্ন নিলেন; সদাপ্রভু যা বলেছেন, সারার প্রতি তাই করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସାରାର ତତ୍ତ୍ୱାବଧାନ କଲେ; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଯାହା କହିଥିଲେ, ସାରା ପ୍ରତି ତାହା କଲେ।
2 সারা গর্ভবতী হয়ে ঈশ্বরের বলা নির্দিষ্ট দিনের অব্রাহামের বৃদ্ধ বয়সে তাঁর জন্য একটি ছেলের জন্ম দিলেন।
ତହିଁରେ ସାରା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ଗର୍ଭବତୀ ହୋଇ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ନିରୂପିତ ସମୟରେ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲେ।
3 অব্রাহাম সারার গর্ভজাত নিজের ছেলের নাম ইস্‌হাক অর্থাৎ হাস্য, রাখলেন।
ସେତେବେଳେ ଅବ୍ରହାମ ସାରାର ଗର୍ଭଜାତ ନିଜ ପୁତ୍ରର ନାମ ଇସ୍‌ହାକ ରଖିଲେ।
4 পরে ঐ ছেলে ইস্‌হাকের আট দিন বয়সে অব্রাহাম ঈশ্বরের আজ্ঞানুসারে তাঁর ত্বকছেদ করলেন।
ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆଜ୍ଞାନୁସାରେ ଆପଣା ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକକୁ ଅଷ୍ଟମ ଦିନରେ ସୁନ୍ନତ କଲେ।
5 যখন ইসহাকের জন্ম হয়, তখন অব্রাহামের একশো বছর বয়স ছিল।
ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଶହେ ବର୍ଷ ବୟସରେ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ଜାତ ହେଲା।
6 আর সারা বললেন, “ঈশ্বর আমাকে হাঁসালেন; যে কেউ এটা শুনবে, সে আমার সঙ্গে হাসবে।”
ଆଉ ସାରା କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ ହସାଇଲେ, ଏହା ଶୁଣି ସମସ୍ତେ ମୋʼ ସହିତ ହସିବେ।”
7 তিনি আরও বললেন, “সারা শিশুদেরকে স্তন পান করাবে, এমন কথা অব্রাহামকে কে বলতে পারত? কারণ আমি তাঁর বৃদ্ধ বয়সে তাঁর জন্য ছেলের জন্ম দিলাম!”
ସେ ଆହୁରି କହିଲେ, “ସାରା ସନ୍ତାନମାନଙ୍କୁ ସ୍ତନପାନ କରାଇବ, ଏ କଥା ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କିଏ କହିପାରନ୍ତା? ଯେହେତୁ ମୁଁ ଏବେ ତାଙ୍କର ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲି।”
8 পরে বালকটি বড় হয়ে স্তন পান ত্যাগ করল এবং যে দিন ইস্‌হাক স্তন পান ত্যাগ করল, সেই দিন অব্রাহাম মহাভোজ প্রস্তুত করলেন।
ଆଉ ବାଳକ ବଡ଼ ହୁଅନ୍ତେ, ସେମାନେ ତାକୁ ସ୍ତନପାନ ତ୍ୟାଗ କରାଇଲେ; ପୁଣି, ଯେଉଁ ଦିନ ଇସ୍‌ହାକକୁ ସ୍ତନପାନ ତ୍ୟାଗ କରାଇଲେ, ସେହି ଦିନ ଅବ୍ରହାମ ମହାଭୋଜ ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲେ।
9 আর মিস্রীয়া হাগার অব্রাহামের জন্য যে ছেলের জন্ম দিয়েছিল, সারা তাকে ঠাট্টা করতে দেখলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମିସରୀୟା ହାଗାର ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ପୁତ୍ର ଜନ୍ମ କରିଥିଲା, ସାରା ଦେଖିଲା, ସେ ପରିହାସ କରୁଅଛି।
10 ১০ তাতে তিনি অব্রাহামকে বললেন, “তুমি ঐ দাসীকে ও ওর ছেলেকে তাড়িয়ে দাও; কারণ আমার ছেলে ইস্‌হাকের সঙ্গে ঐ দাসীর ছেলে উত্তরাধিকারী হবে না।”
ଏହେତୁ ସେ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଦାସୀକୁ ଓ ଏହାର ପୁତ୍ରକୁ ଦୂର କରିଦିଅ; କାରଣ ଏହି ଦାସୀର ପୁତ୍ର ମୋହର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ସହିତ ଉତ୍ତରାଧିକାରୀ ହେବ ନାହିଁ।”
11 ১১ এই কথায় অব্রাহাম নিজের ছেলের কারণে অতি দুঃখিত হলেন।
ଏହି କଥା ଶୁଣି ଅବ୍ରହାମ ଆପଣା ପୁତ୍ର ସକାଶୁ ଅତି ଦୁଃଖିତ ହେଲେ।
12 ১২ কিন্তু ঈশ্বর অব্রাহামকে বললেন, “ঐ বালকের কারণে ও তোমার ঐ দাসীর কারণে দুঃখিত হয়ো না; সারা তোমাকে যা বলছে, তার সেই কথা শোন; কারণ ইস্‌হাকের মাধ্যমে তোমার বংশ আখ্যাত হবে।
ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱର ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଏହି ବାଳକ ଓ ତୁମ୍ଭ ଦାସୀ ନିମନ୍ତେ ଦୁଃଖିତ ହୁଅ ନାହିଁ; ସାରା ତୁମ୍ଭକୁ ଯାହା କହୁଅଛି, ତାହାର ସେହି କଥାରେ ମନୋଯୋଗ କର; ଯେହେତୁ ଇସ୍‌ହାକଠାରୁ ତୁମ୍ଭର ବଂଶ ବିଖ୍ୟାତ ହେବ।
13 ১৩ আর ঐ দাসীর ছেলে থেকেও আমি এক জাতি তৈরী করব, কারণ সে তোমার বংশীয়।”
ଆଉ ଏହି ଦାସୀର ପୁତ୍ର ତୁମ୍ଭର ବଂଶ, ଏଣୁ ଆମ୍ଭେ ତାହାଠାରୁ ଏକ ଗୋଷ୍ଠୀ ଉତ୍ପନ୍ନ କରିବା।”
14 ১৪ পরে অব্রাহাম ভোরবেলায় উঠে রুটি ও জলের থলি নিয়ে হাগারের কাঁধে দিয়ে ছেলেটিকে সমর্পণ করে তাকে বিদায় করলেন। তাতে সে চলে গিয়ে বের-শেবা মরুপ্রান্তে ঘুরে বেড়াল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠି ରୁଟି ଓ ଜଳପୂର୍ଣ୍ଣ କୁମ୍ପା ଘେନି ହାଗାରର ସ୍କନ୍ଧରେ ଦେଇ ବାଳକଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କରି ତାହାଙ୍କୁ ବିଦାୟ କଲେ; ତହିଁରେ ସେ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ବେର୍‍ଶେବା ନାମକ ପ୍ରାନ୍ତରରେ ପଥ ହରାଇଲା।
15 ১৫ যখন থলির জল শেষ হল, তাতে সে এক ঝোপের নীচে ছেলেটিকে ফেলে রাখল;
ପୁଣି, କୁମ୍ପାର ଜଳ ଶେଷ ହୁଅନ୍ତେ, ହାଗାର ଗୋଟିଏ ବୁଦାର ମୂଳରେ ବାଳକଙ୍କୁ ଛାଡ଼ିଦେଲା।
16 ১৬ তারপর সে তার কাছ থেকে কিছুটা দূরে গিয়ে বসল, কারণ সে বলল, “ছেলেটির মৃত্যু আমি দেখব না।” আর সে তার কাছ থেকে দূরে বসে উচ্চৈঃস্বরে কাঁদতে লাগল।
ପୁଣି, ସେ ତାହା ଆଗରୁ ଦୂରକୁ ତୀରେକ ପରିମାଣ ଯାଇ ବସିଲା; କାରଣ ସେ କହିଲା, “ବାଳକର ମରଣ ମୁଁ ଦେଖିବି ନାହିଁ।” ପୁଣି, ସେ ତାହା ଆଗରେ ବସି ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ରୋଦନ କଲା।
17 ১৭ ঈশ্বর ছেলেটির বর শুনলেন; এবং ঈশ্বরের দূত আকাশ থেকে ডেকে হাগারকে বললেন, “হাগার, তোমার কি হল? ভয় কর না, ছেলেটি যেখানে আছে, ঈশ্বর সেখান থেকে তার রব শুনলেন;
ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱର ବାଳକର ରବ ଶୁଣିଲେ; ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦୂତ ଆକାଶରୁ ଡାକି ହାଗାରଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆଗୋ ହାଗାର, ତୁମ୍ଭର କଅଣ ହେଲା? ଭୟ କର ନାହିଁ; କାରଣ, ଯେଉଁ ସ୍ଥାନରେ ବାଳକ ଅଛି, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର ରବ ଶୁଣିଅଛନ୍ତି।
18 ১৮ তুমি ওঠ, ছেলেটিকে তোলো এবং তাকে উত্সাহ দাও; কারণ আমি তার মধ্যে দিয়ে এক মহাজাতি তৈরী করব।”
ତୁମ୍ଭେ ଠିଆ ହୋଇ ବାଳକଙ୍କୁ ଉଠାଇ ହସ୍ତରେ ଧର; ଆମ୍ଭେ ତାହାଠାରୁ ଏକ ମହାଗୋଷ୍ଠୀ ଉତ୍ପନ୍ନ କରିବା।”
19 ১৯ তখন ঈশ্বর তার চোখ খুলে দিলেন এবং সে এক জলের কুয়ো দেখতে পেল। সে সেখানে গিয়ে জলের থলিতে জল ভরে ছেলেটিকে পান করাল।
ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର ଚକ୍ଷୁ ପ୍ରସନ୍ନ କରନ୍ତେ, ସେ ସଜଳ କୂପ ଦେଖିବାକୁ ପାଇ ସେଠାକୁ ଯାଇ କୁମ୍ପାରେ ଜଳ ପୂରାଇ ବାଳକକୁ ପାନ କରାଇଲା।
20 ২০ পরে ঈশ্বর ছেলেটির সঙ্গে ছিলেন এবং সে বড় হয়ে উঠল। সে মরুভূমি থেকে ধনুকধারী হয়ে উঠল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର ବାଳକର ସହାୟ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ବଡ଼ ହେଲା, ପୁଣି, ପ୍ରାନ୍ତରରେ ଥାଇ ଧନୁର୍ଦ୍ଧର ହେଲା।
21 ২১ সে পারন প্রান্তরে বাস করল এবং তার মা তার বিয়ের জন্য মিশর দেশ থেকে একটি মেয়ে আনল।
ସେ ପାରଣ ନାମକ ପ୍ରାନ୍ତରରେ ବସତି କଲା; ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ତାହାର ମାତା ଏକ ମିସର ଦେଶୀୟା କନ୍ୟା ସଙ୍ଗେ ତାହାର ବିବାହ କଲା।
22 ২২ ঐ দিনের অবীমেলক এবং তাঁর সেনাপতি ফীখোল অব্রাহামকে বললেন, “আপনি যা কিছু করেন, সে সব কিছুতেই ঈশ্বর আপনার সঙ্গী।”
ଏହି ସମୟରେ ଅବିମେଲକ ଓ ଫୀଖୋଲ ନାମକ ତାଙ୍କର ସେନାପତି ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭର ସବୁ କାର୍ଯ୍ୟରେ ସହାୟ ଅଟନ୍ତି।
23 ২৩ “অতএব আপনি এখন এই জায়গায় ঈশ্বরের দিব্যি করে আমাকে বলুন যে, আমার প্রতি ও আমার ছেলে ও বংশধরদের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করবেন না; আমি আপনার যেমন চুক্তির প্রতি বিশ্বস্ততা করেছি, আপনিও আমার প্রতি ও আপনার বাসস্থান এই দেশের প্রতি সেরকম চুক্তির প্রতি বিশ্বস্ততা করবেন।”
ଏଥିପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପ୍ରତି ଓ ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ରପୌତ୍ର ପ୍ରତି ବିଶ୍ୱାସଘାତକତା କରିବ ନାହିଁ; ପୁଣି, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଯେପରି ଅନୁଗ୍ରହ କରିଅଛୁ, ତଦନୁସାରେ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପ୍ରତି ଓ ତୁମ୍ଭର ପ୍ରବାସ ସ୍ଥାନ ଏହି ଦେଶ ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ କରିବ, ଆମ୍ଭ ଆଗରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଶପଥ କରି ଏହି କଥା କୁହ।”
24 ২৪ তখন অব্রাহাম বললেন, “শপথ করব।”
ତହିଁରେ ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ମୁଁ ଶପଥ କରିବି।”
25 ২৫ কিন্তু অবীমেলকের দাসেরা একটি জলপূর্ণ কূপ সবলে অধিকার করেছিল, এই জন্য অব্রাহাম অবীমেলককে অভিযোগ করলেন।
ଆଉ ଅବିମେଲକଙ୍କ ଦାସଗଣ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଏକ ସଜଳ କୂପ ବଳରେ ଅଧିକାର କରିଥିଲେ, ତେଣୁକରି ଅବ୍ରହାମ ଅବିମେଲକଙ୍କୁ ଅନୁଯୋଗ କଲେ।
26 ২৬ অবীমেলক বললেন, “এই কাজ কে করেছে, তা আমি জানি না; আপনিও আমাকে জানাননি এবং আমিও কেবল আজ এ কথা শুনলাম।”
ତହିଁରେ ଅବିମେଲକ କହିଲେ, “ଏ କର୍ମ କିଏ କଲା, ତାହା ଆମ୍ଭେ ଜାଣି ନାହୁଁ; ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ହିଁ ଆମ୍ଭକୁ ଜଣାଇ ନାହଁ; ଆମ୍ଭେ କେବଳ ଆଜି ଏ କଥା ଶୁଣିଲୁ।”
27 ২৭ পরে অব্রাহাম ভেড়া ও গরু নিয়ে অবীমেলককে দিলেন এবং উভয়ে একটি নিয়ম তৈরী করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ମେଷ ଓ ଗୋରୁ ଘେନି ଅବିମେଲକଙ୍କୁ ଦେଲେ, ପୁଣି, ଦୁହେଁ ଗୋଟିଏ ନିୟମ ସ୍ଥିର କଲେ।
28 ২৮ আর অব্রাহাম পাল থেকে সাতটা বাচ্চা ভেড়া আলাদা করে রাখলেন।
ଆଉ ଅବ୍ରହାମ ପଲରୁ ସାତଗୋଟି ମେଷବତ୍ସା ପୃଥକ କରି ରଖିଲେ।
29 ২৯ অবীমেলক অব্রাহামকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কি অর্থে এই সাত বাচ্চা ভেড়া আলাদা করে রাখলেন?”
ତହିଁରେ ଅବିମେଲକ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କି ଅଭିପ୍ରାୟରେ ଏହି ସାତଗୋଟି ମେଷବତ୍ସା ପୃଥକ କରି ରଖିଲ?”
30 ৩০ তিনি বললেন, “আমি যে এই কুয়ো খুঁড়েছি, তাঁর প্রমাণের জন্য আমার থেকে এই সাত বাচ্চা ভেড়া আপনাকে গ্রহণ করতে হবে।”
ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯେ ଏହି କୂପ ଖୋଳିଅଛି, ତହିଁର ପ୍ରମାଣ ନିମନ୍ତେ ମୋʼ ଠାରୁ ଏହି ସାତଗୋଟି ମେଷବତ୍ସା ନେବାକୁ ହେବ।”
31 ৩১ এজন্য তিনি সে জায়গার নাম বের-শেবা [শপথের কুয়ো] রাখলেন, কারণ সেই জায়গায় তাঁরা উভয়ে শপথ করলেন।
ଏଣୁ ସେହି ସ୍ଥାନର ନାମ ବେର୍‍ଶେବା (ଶପଥ-କୂପ) ହେଲା, ଯେହେତୁ ସେହିଠାରେ ସେ ଦୁହେଁ ଶପଥ କଲେ।
32 ৩২ এই ভাবে তাঁরা বের-শেবাতে নিয়ম তৈরী করলেন এবং পরে অবীমেলক ও তাঁর সেনাপতি ফীখোল উঠে পলেষ্টীয়দের দেশে ফিরে গেলেন।
ଏହିରୂପେ ସେମାନେ ବେର୍‍ଶେବା ନିକଟରେ ନିୟମ ସ୍ଥିର କରନ୍ତେ, ଅବିମେଲକ ଓ ଫୀଖୋଲ ନାମକ ତାଙ୍କର ସେନାପତି ଉଠି ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଦେଶକୁ ଫେରିଗଲେ।
33 ৩৩ পরে অব্রাহাম বের-শেবায় ঝাউগাছ রোপণ করে সেই জায়গায় অনন্তকালস্থায়ী ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামে উপাসনা করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ସେହି ବେର୍‍ଶେବା ନିକଟରେ ଏକ ଝାଉଁ ବୃକ୍ଷ ରୋପଣ କରି ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଅନାଦି ଅନନ୍ତ ପରମେଶ୍ୱର ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲେ।
34 ৩৪ অব্রাহাম পলেষ্টীয়দের দেশে অনেক দিন বাস করলেন।
ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଦେଶରେ ବହୁ ଦିନ ପ୍ରବାସ କଲେ।

< আদিপুস্তক 21 >