< যাত্রাপুস্তক 21 >

1 এখন তুমি এই সব শাসন তাদের সামনে অবশ্যই রাখবে।
“এগুলি সেই বিধিবিধান যা তোমাকে তাদের সামনে রাখতে হবে:
2 তুমি ইব্রীয় দাস কেন, সে ছয় বছর দাসত্ব করবে এবং পরে সপ্তম বছরে মূল্য ছাড়াই মুক্ত হয়ে চলে যাবে।
“যদি তুমি কোনও হিব্রু দাসকে কিনে এনেছ, তবে সে ছয় বছর তোমার সেবা করুক। কিন্তু সপ্তম বছরে, সে স্বাধীন হয়ে চলে যাবে, তাকে কোনও অর্থ খরচ করতে হবে না।
3 যদি সে নিজে নিজেই আসে, তবে সে অবশ্যই নিজে মুক্ত হয়ে যাবে; যদি সে স্ত্রীর সঙ্গে আসে, তবে তার স্ত্রীও তার সঙ্গে মুক্ত হয়ে যাবে।
সে যদি একা এসেছে, তবে সে একাই স্বাধীন হয়ে চলে যাক; কিন্তু আসার সময় যদি তার স্ত্রী তার সঙ্গে ছিল, তবে সেও তার সঙ্গে যাক।
4 যদি তার প্রভু তাহার বিয়ে দেয় এবং সেই স্ত্রী তার জন্য ছেলে কি কন্যা জন্ম দেয়, তবে সেই স্ত্রীতে ও তার সন্তানদের মধ্যে তার প্রভুর স্বত্ব থাকবে এবং সে নিজে নিজেই চলে যাবে।
তার মালিক যদি তাকে এক স্ত্রী দেন এবং সেই স্ত্রী তার জন্য ছেলে বা মেয়েদের জন্ম দেয়, তবে সেই মহিলা ও তার সন্তানেরা তার মালিকের অধিকারভুক্ত হবে, এবং শুধু সেই পুরুষটিই স্বাধীন হয়ে চলে যাবে।
5 কিন্তু ঐ দাস যদি স্পষ্টরূপে বলে, “আমি আমার প্রভুকে এবং নিজের স্ত্রী ও সন্তানদের ভালবাসি, মুক্ত হয়ে চলে যাব না,”
“কিন্তু সেই দাস যদি ঘোষণা করে, ‘আমি আমার মালিককে ও আমার স্ত্রী ও সন্তানদের ভালোবাসি এবং স্বাধীন হয়ে চলে যেতে চাই না,’
6 তাহলে তার প্রভু অবশ্যই তাকে ঈশ্বরের কাছে নিয়ে যাবে এবং সে তাকে দরজার কিম্বা দরজার চৌকাঠের কাছে উপস্থিত করবে, সেখানে তার প্রভু পেরেক মাধ্যমে তার কান বিদ্ধ করবে; তখন সে জীবনের বাকি দিন গুলিতে সেই প্রভুর দাস থাকবে।
তবে তার মালিক অবশ্যই তাকে ঈশ্বরের সামনে নিয়ে যাবেন। মালিক তাকে দরজার কাছে বা দরজার চৌকাঠের কাছে নিয়ে যাবেন এবং একটি কাঁটা দিয়ে তার কান বিদীর্ণ করে দেবেন। তখন সে সারা জীবনের জন্য তাঁর দাস হয়ে যাবে।
7 আর যদি কেউ নিজের মেয়েকে দাসীরূপে বিক্রি করে, তবে দাসেরা যেমন যায়, সে সেরকম যাবে না।
“যদি কোনও লোক তার মেয়েকে এক দাসীরূপে বিক্রি করে দেয়, তবে সে দাসের মতো স্বাধীন হয়ে চলে যেতে পারবে না।
8 তার প্রভু তাকে নিজের জন্য নিরূপণ করলেও যদি তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়, তবে সে তাকে মুক্ত হতে দেবে; তার সঙ্গে প্রবঞ্চনা করাতে অন্য বিদেশী লোকের কাছে তাকে বিক্রি করবার অধিকার তার হবে না।
সে যদি তার সেই মালিককে সন্তুষ্ট করতে না পারে, যিনি তাকে নিজের জন্য পছন্দ করেছিলেন, তবে তিনি যেন অবশ্যই তাকে মুক্ত করে দেন। তাকে বিদেশিদের কাছে বিক্রি করার তাঁর কোনও অধিকার নেই, কারণ তিনি তার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
9 আর যদি সে নিজের ছেলের জন্য তাকে নিরূপণ করে, তবে সে তার প্রতি মেয়েদের সম্পর্কে নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করবে।
সেই মালিক যদি তাকে নিজের ছেলের জন্য পছন্দ করেছেন, তবে তিনি যেন অবশ্যই তাকে এক মেয়ের অধিকার দেন।
10 ১০ যদি সে অন্য স্ত্রীর সঙ্গে তার বিয়ে দেয়, তবে তার খাবারের ও পোশাকের এবং তার বিয়ের অধিকারের বিষয়ে ত্রুটি করতে পারবে না।
তিনি যদি অন্য কোনও মহিলাকে বিয়ে করেন, তবে তিনি যেন অবশ্যই প্রথমজনকে তার খাদ্য, বস্ত্র ও দাম্পত্য অধিকার থেকে বঞ্চিত না করেন।
11 ১১ আর যদি সে তার প্রতি এই তিনটি কর্তব্য না করে, তবে সেই স্ত্রী অমনি মুক্ত হয়ে চলে যাবে; রূপা লাগবে না।
তিনি যদি তার প্রতি এই তিনটি কর্তব্য পালন না করেন, তবে সেই স্ত্রী কোনও অর্থ খরচ না করে, স্বাধীন হয়ে ফিরে যেতে পারবে।
12 ১২ কেউ যদি কোনো মানুষকে এমন আঘাত করে যে, তার মৃত্যু হয়, তবে অবশ্যই তার মৃত্যুদণ্ড হবে।
“যে কেউ অন্য কাউকে মারাত্মক এক ঘা দিয়ে জখম করে, তাকে মেরে ফেলতে হবে।
13 ১৩ কিন্তু যদি কেউ আগে থেকে সিদ্ধান্ত না নিয়ে হত্যা করে থাকে, অথচ দুর্ঘটনাবশতঃ তাই ঘটে, তাহলে আমি তার জন্য একটি স্থান নির্ধারণ করব, যেখানে সে পালিয়ে যেতে পারবে।
অবশ্য, তা যদি ইচ্ছাকৃতভাবে করা না হয়, কিন্তু ঈশ্বরই তা হতে দিয়েছেন, তবে তাকে এমন এক স্থানে পালিয়ে যেতে হবে যা আমি নির্দিষ্ট করে দেব।
14 ১৪ কিন্তু যদি কেউ ইচ্ছাকৃত ভাবে ছলনা করে তার প্রতিবেশীকে হত্যা করার জন্য তাকে আক্রমণ করে, তবে সে ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড দেবার জন্য তাকে আমার বেদির কাছ থেকেও নিয়ে যাবে।
কিন্তু কেউ যদি চক্রান্ত করে কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করে, তবে সেই লোকটিকে আমার যজ্ঞবেদি থেকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলতে হবে।
15 ১৫ আর যে কেউ তার বাবাকে কি তার মাকে আঘাত করে, তার মৃত্যুদণ্ড অবশ্যই হবে।
“যে কেউ তার বাবা বা মাকে আক্রমণ করে, তাকে মেরে ফেলতে হবে।
16 ১৬ আর কেউ যদি মানুষকে চুরি করে বিক্রি করে দেয়, কিংবা তার হাতে যদি তাকে পাওয়া যায়, তবে তার মৃত্যুদণ্ড অবশ্যই হবে।
“যে কেউ অন্য কাউকে অপহরণ করে সেই অপহৃত লোকটিকে বিক্রি করে দেয় বা তাকে নিজের দখলে রাখে, তবে সেই অপহরণকারীকে মেরে ফেলতে হবে।
17 ১৭ আর কেউ যদি তার বাবাকে কি তার মাকে শাপ দেয়, তার মৃত্যুদণ্ড অবশ্যই হবে।
“যে কেউ তার বাবা বা মাকে অভিশাপ দেয়, তাকে মেরে ফেলতে হবে।
18 ১৮ আর মানুষেরা বিবাদ করে একজন অন্যকে পাথরের আঘাত কিংবা হাত দিয়ে আঘাত করলে সে যদি মারা না গিয়ে শয্যাশায়ী হয়,
“যদি মানুষজন ঝগড়া-বিবাদ করতে করতে একজন অন্যজনকে পাথর দিয়ে আঘাত করে বা তাদের মুষ্টাঘাত করে এবং সেই আঘাতপ্রাপ্ত লোকটি মারা না যায় কিন্তু শয্যাশায়ী হয়, ও
19 ১৯ তখন যদি সে পরে উঠে হাঁটতে পারে এবং লাঠি নিয়ে ব্যবহার করতে পারে, তবে সেই ব্যক্তি যে তাকে মেরেছে সে তার ক্ষতি শোধ করবে। সেই ব্যক্তি অবশ্যই তার চিকিৎসার সব ব্যয় পরিশোধ করবে। কিন্তু সেই ব্যক্তি হত্যার জন্য অপরাধী হবে না।
সে যদি উঠে একটি ছড়ি ধরে বাইরে এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি করতে পারে, তবে যে আঘাত করল তাকে দায়ী করা হবে না; অবশ্য, সেই দোষী লোকটিকে সময়ের ক্ষতিপূরণস্বরূপ সেই আহত লোকটির জন্য খরচপত্র দিতে হবে এবং যতদিন না সে পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছে ততদিন তার দেখাশোনা করতে হবে।
20 ২০ আর যদি কেউ নিজের দাসকে অথবা দাসীকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে এবং দাসেরা যদি তার আঘাতে মরে, তবে সে অবশ্যই শাস্তি পাবে।
“যদি কেউ তার ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীকে একটি লাঠি দিয়ে মারে ও এর প্রত্যক্ষ ফলস্বরূপ সে যদি মারা যায় তবে অবশ্যই তাকে শাস্তি দিতে হবে,
21 ২১ কিন্তু সেই দাস যদি দুই এক দিন বাঁচে, তবে তার মালিক শাস্তি পাবে না, তার দাসকে হারানোর জন্য কষ্ট পেতে হবে। কারণ সে তার রূপার সমান।
কিন্তু যদি সেই ক্রীতদাস বা দাসী দুই একদিন পর সুস্থ হয়ে ওঠে তবে তাকে শাস্তি দেওয়া যাবে না, যেহেতু সেই ক্রীতদাস বা দাসী তারই সম্পত্তি।
22 ২২ আর পুরুষেরা লড়াই করে কোনো গর্ভবতী স্ত্রীকে আঘাত করলে যদি তার গর্ভপাত হয়, কিন্তু পরে তার আর কোন বিপদ না ঘটে, তবে ঐ স্ত্রীর স্বামীর দাবী অনুযায়ী তার অর্থদণ্ড অবশ্যই হবে ও সে বিচারকর্তাদের বিচার অনুযায়ী টাকা দেবে।
“যদি লোকজন মারামারি করার সময় কোনও গর্ভবতী মহিলাকে আঘাত করে ও সে অকালে সন্তানের জন্ম দেয় কিন্তু বড়ো ধরনের আঘাত না পায়, তবে সেই মহিলার স্বামী যা দাবি করবে এবং আদালত যেমনটি অনুমতি দেবে সেইমতোই অবশ্য অপরাধীর জরিমানা ধার্য করতে হবে।
23 ২৩ কিন্তু যদি কোন গুরুতর বিপদ ঘটে, তবে তোমাকে সেই জীবনের জন্য জীবন প্রতিশোধ দিতে হবে;
কিন্তু সেই মহিলাটি যদি বড়ো ধরনের আঘাত পায়, তবে তোমাদের প্রাণের পরিবর্তে প্রাণ,
24 ২৪ চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত, হাতের বদলে হাত, পায়ের বদলে পা,
চোখের পরিবর্তে চোখ, দাঁতের পরিবর্তে দাঁত, হাতের পরিবর্তে হাত, পায়ের পরিবর্তে পা,
25 ২৫ পোড়ার বদলে পোড়ানো, আঘাতের বদলে আঘাত, কালশিরার বদলে কালশিরা।
দহনের পরিবর্তে দহন, ক্ষতের পরিবর্তে ক্ষত, কালশিটের পরিবর্তে কালশিটে আদায় করতে হবে।
26 ২৬ আর কেউ নিজের দাস কি দাসীর চোখে আঘাত করলে যদি তা নষ্ট হয়ে যায়, তবে তার চোখ নষ্ট হবার জন্য সে তাকে স্বাধীন করে দেবে।
“যে মালিক তাঁর ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীর চোখে আঘাত করে তা নষ্ট করে দেন, তাঁকে অবশ্যই সেই চোখের ক্ষতিপূরণ করার জন্য সেই ক্রীতদাস বা দাসীকে স্বাধীন করে দিতে হবে।
27 ২৭ আর যদি আঘাত দিয়ে নিজের দাস অথবা দাসীর দাঁত ভেঙে ফেলে, তবে ঐ দাঁতের জন্য সে তাকে স্বাধীন করে দেবে।
আর যে মালিক মেরে ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীর দাঁত উপড়ে ফেলেন, তাঁকে অবশ্যই সেই দাঁতের ক্ষতিপূরণ করার জন্য সেই ক্রীতদাস বা দাসীকে স্বাধীন করে দিতে হবে।
28 ২৮ আর গরু কোনো পুরুষ কি স্ত্রীকে শিং দিয়ে আঘাত করলে সে যদি মরে, তবে ঐ গরু অবশ্যই পাথরের আঘাতে হত্যা হবে এবং তার মাংস খাওয়া হবে না; কিন্তু গরুর মালিক শাস্তি পাবে না।
“একটি বলদ যদি ঢুঁ মেরে কোনও পুরুষ বা মহিলাকে মেরে ফেলে, তবে সেই বলদটিকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে হবে, এবং সেটির মাংস অবশ্যই খাওয়া যাবে না। কিন্তু সেই বলদটির মালিক দোষী সাব্যস্ত হবে না।
29 ২৯ কিন্তু ঐ গরু যদি আগে শিং দিয়ে আঘাত করত, তার প্রমাণ পেলেও তার মালিক তাকে সাবধানে না রাখে এবং যদি সে কোনো পুরুষকে অথবা কোনো স্ত্রীকে হত্যা করে, তবে সে গরু পাথরের আঘাতে হত্যা হবে এবং তার মালিকেরও মৃত্যুদণ্ড হবে।
অবশ্য যদি, সেই বলদটির ঢুঁ মারার অভ্যাস ছিল এবং সেই মালিককে সাবধান করে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু সে সেটিকে খোঁয়াড়ে বেঁধে রাখেনি ও সেটি কোনও পুরুষ বা মহিলাকে মেরে ফেলেছে, তবে সেই বলদটিকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে হবে এবং সেটির মালিককেও মেরে ফেলতে হবে।
30 ৩০ যদি তার জন্যে তাকে মূল্য দেওয়ার ধার্য্য হয়, তবে সে মুক্তির জন্য অবশ্যই সমস্ত মূল্য দেবে।
অবশ্য, যদি খরচপত্র দাবি করা হয়, তবে সেই মালিক দাবিমতো খরচপত্র দিয়ে তার প্রাণ মুক্ত করতে পারবে।
31 ৩১ তার গরু যদি কোনো ব্যক্তির ছেলেকে বা মেয়েকে শিং দিয়ে আঘাত করে, তবে ঐ একই বিচারনুযায়ী তার প্রতি করা যাবে।
সেই বলদটি যদি কোনও ছেলে বা মেয়েকে ঢুঁ মারে, সেক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
32 ৩২ আর তার গরু যদি কোনো ব্যক্তির দাস বা দাসীকে শিং দিয়ে আঘাত করে, তবে গরুর মালিক তাদের মালিককে ত্রিশ শেকল রূপা দেবে এবং গরুটিকে পাথরের আঘাতে হত্যা করা হবে।
সেই বলদটি যদি কোনও ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীকে ঢুঁ মারে, তবে সেই মালিককে অবশ্যই সেই ক্রীতদাস বা দাসীর মালিককে ত্রিশ শেকল রুপো দিতে হবে, এবং সেই বলদটিকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে হবে।
33 ৩৩ আর কেউ যদি কোনো গর্ত খুলে রাখে, অথবা একজন ব্যক্তি কূপ খুঁড়ে তা না ঢেকে রাখে, তবে তার মধ্যে কোন গরু অথবা গাধা পড়লে,
“যদি কেউ একটি খানাখন্দ অনাবৃত রাখে বা সেটি ঢেকে রাখতে ব্যর্থ হয় এবং কোনও বলদ বা কোনও গাধা সেটির মধ্যে পড়ে যায়,
34 ৩৪ সেই কূপের মালিক ক্ষতিপূরণ দেবে, সে পশুর মালিককে মূল্য হিসাবে রূপা দেবে, কিন্তু ঐ মৃত পশু তারই হবে।
তবে যে সেই খন্দটি খুঁড়েছিল সে অবশ্যই সেই মালিককে ক্ষতিপূরণ দেবে ও পরিবর্তে মৃত পশুটি নিয়ে নেবে।
35 ৩৫ যদি এক জন লোকের গরু অন্য জন লোকের গরুকে শিং দিয়ে আঘাত করে এবং সেটা যদি মরে, তবে তারা জীবিত গরু বিক্রি করে তার মূল্য দুই ভাগ করবে এবং ঐ মৃত গরুটিও দুই ভাগ করে নেবে।
“যদি কোনও লোকের বলদ অন্য কোনও লোকের বলদকে আহত করে ও সেটি মারা যায়, তবে দুই পক্ষই জীবিত বলদটিকে বিক্রি করবে এবং সেই অর্থ ও মৃত পশুটিকে সমপরিমাণে ভাগ করে নেবে।
36 ৩৬ কিন্তু এটা যদি জানা যায় যে, সেই গরুটি আগে থেকে শিং দিয়ে আঘাত করত এবং তার মালিক তাকে সাবধানে রাখেনি, তবে সে গরুর পরিবর্ত্তে অন্য গরু দেবে, কিন্তু মৃত গরুটি তারই হবে।
অবশ্য, যদি জানা ছিল যে সেই বলদটির ঢুঁ মারার অভ্যাস ছিল, অথচ মালিক সেটিকে খোঁয়াড়ে বেঁধে রাখেনি, তবে সেই মালিক অবশ্যই পশুর জন্য পশু দেবে, এবং পরিবর্তে মৃত পশুটি নিয়ে নেবে।

< যাত্রাপুস্তক 21 >