< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 18 >

1 পরে দায়ূদ নিজের সঙ্গীদেরকে গুনে তাদের উপরে সহস্রপতি ও শতপতিদেরকে নিযুক্ত করলেন৷
καὶ ἐπεσκέψατο Δαυιδ τὸν λαὸν τὸν μετ’ αὐτοῦ καὶ κατέστησεν ἐπ’ αὐτῶν χιλιάρχους καὶ ἑκατοντάρχους
2 আর দায়ূদ যোয়াবের হাতে লোকদের তৃতীয় অংশ, যোয়াবের ভাই সরূয়ার ছেলে অবীশয়ের হাতে তৃতীয় অংশ এবং গাতীয় ইত্তয়ের হাতে তৃতীয় অংশ দিয়ে পাঠালেন৷ আর রাজা লোকদেরকে বললেন, “আমিও তোমাদের সঙ্গে যাবো৷”
καὶ ἀπέστειλεν Δαυιδ τὸν λαόν τὸ τρίτον ἐν χειρὶ Ιωαβ καὶ τὸ τρίτον ἐν χειρὶ Αβεσσα υἱοῦ Σαρουιας ἀδελφοῦ Ιωαβ καὶ τὸ τρίτον ἐν χειρὶ Εθθι τοῦ Γεθθαίου καὶ εἶπεν Δαυιδ πρὸς τὸν λαόν ἐξελθὼν ἐξελεύσομαι καί γε ἐγὼ μεθ’ ὑμῶν
3 কিন্তু লোকেরা বলল, “আপনি যাবেন না; কারণ যদি আমরা পালাই, তবে আমাদের বিষয় তারা মনে করবে না, আমাদের অর্ধেক লোক মারা গেলেও আমাদের বিষয় মনে করবে না; কিন্তু আপনি আমাদের দশ হাজারের সমান; তাই নগর থেকে আমাদের সাহায্য করার জন্য আপনি প্রস্তুত থাকলে ভালো হয়৷”
καὶ εἶπαν οὐκ ἐξελεύσῃ ὅτι ἐὰν φυγῇ φύγωμεν οὐ θήσουσιν ἐφ’ ἡμᾶς καρδίαν καὶ ἐὰν ἀποθάνωμεν τὸ ἥμισυ ἡμῶν οὐ θήσουσιν ἐφ’ ἡμᾶς καρδίαν ὅτι σὺ ὡς ἡμεῖς δέκα χιλιάδες καὶ νῦν ἀγαθὸν ὅτι ἔσῃ ἡμῖν ἐν τῇ πόλει βοήθεια τοῦ βοηθεῖν
4 তখন রাজা তাদেরকে বললেন, “তোমরা যা ভালো বোঝো, আমি তাই করব৷” পরে রাজা নগরের ফটকের পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেন এবং সমস্ত লোক শত শত ও হাজার হাজার হয়ে বেরিয়ে গেল৷
καὶ εἶπεν πρὸς αὐτοὺς ὁ βασιλεύς ὃ ἐὰν ἀρέσῃ ἐν ὀφθαλμοῖς ὑμῶν ποιήσω καὶ ἔστη ὁ βασιλεὺς ἀνὰ χεῖρα τῆς πύλης καὶ πᾶς ὁ λαὸς ἐξεπορεύετο εἰς ἑκατοντάδας καὶ εἰς χιλιάδας
5 তখন রাজা যোয়াব, অবীশয় ও ইত্তয়কে আদেশ দিয়ে বললেন, “তোমরা আমার অনুরোধে সেই যুবকের প্রতি, অবশালোমের প্রতি, নরম ব্যবহার কোরো৷” অবশালোমের বিষয় সমস্ত সেনাপতিকে দেওয়া রাজার এই আদেশ সবাই শুনল৷
καὶ ἐνετείλατο ὁ βασιλεὺς τῷ Ιωαβ καὶ τῷ Αβεσσα καὶ τῷ Εθθι λέγων φείσασθέ μοι τοῦ παιδαρίου τοῦ Αβεσσαλωμ καὶ πᾶς ὁ λαὸς ἤκουσεν ἐντελλομένου τοῦ βασιλέως πᾶσιν τοῖς ἄρχουσιν ὑπὲρ Αβεσσαλωμ
6 পরে লোকেরা ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জায়গায় চলে গেল; ইফ্রয়িম বনে যুদ্ধ হল৷
καὶ ἐξῆλθεν πᾶς ὁ λαὸς εἰς τὸν δρυμὸν ἐξ ἐναντίας Ισραηλ καὶ ἐγένετο ὁ πόλεμος ἐν τῷ δρυμῷ Εφραιμ
7 সেখানে ইস্রায়েলের লোকেরা দায়ূদের দাসদের সামনে আহত হল, আর সেদিন সেখানে বড় হত্যাকান্ড হল, কুড়ি হাজার লোক মারা গেল৷
καὶ ἔπταισεν ἐκεῖ ὁ λαὸς Ισραηλ ἐνώπιον τῶν παίδων Δαυιδ καὶ ἐγένετο ἡ θραῦσις μεγάλη ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ εἴκοσι χιλιάδες ἀνδρῶν
8 তার ফলে যুদ্ধ সেখানকার সমস্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে গেল এবং সেই দিন তলোয়ার যত লোককে শেষ করল, বরং তার থেকে বেশি লোককে শেষ করল৷
καὶ ἐγένετο ἐκεῖ ὁ πόλεμος διεσπαρμένος ἐπὶ πρόσωπον πάσης τῆς γῆς καὶ ἐπλεόνασεν ὁ δρυμὸς τοῦ καταφαγεῖν ἐκ τοῦ λαοῦ ὑπὲρ οὓς κατέφαγεν ἐν τῷ λαῷ ἡ μάχαιρα ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ
9 আর অবশালোম হঠাৎ দায়ূদের দাসেদের সামনে পড়ল; অবশালোম নিজের খচ্চরে চড়েছিল, সেই খচ্চর সেখানকার বড় একটা এলা গাছের ডালের নীচে দিয়ে যাওয়ার দিন সেই এলা গাছে অবশালোমের মাথা আটকে গেল; তাতে সে আকাশের ও পৃথিবীর মধ্যে ঝুলে রইল এবং যে খচ্চরটী তার নীচে ছিল, সেটি চলে গেল৷
καὶ συνήντησεν Αβεσσαλωμ ἐνώπιον τῶν παίδων Δαυιδ καὶ Αβεσσαλωμ ἐπιβεβηκὼς ἐπὶ τοῦ ἡμιόνου αὐτοῦ καὶ εἰσῆλθεν ὁ ἡμίονος ὑπὸ τὸ δάσος τῆς δρυὸς τῆς μεγάλης καὶ ἐκρεμάσθη ἡ κεφαλὴ αὐτοῦ ἐν τῇ δρυί καὶ ἐκρεμάσθη ἀνὰ μέσον τοῦ οὐρανοῦ καὶ ἀνὰ μέσον τῆς γῆς καὶ ὁ ἡμίονος ὑποκάτω αὐτοῦ παρῆλθεν
10 ১০ আর একটি লোক সেটা দেখে যোয়াবকে বলল, “দেখুন, আমি দেখলাম, অবশালোম এলা বৃক্ষে ঝুলছে৷”
καὶ εἶδεν ἀνὴρ εἷς καὶ ἀνήγγειλεν Ιωαβ καὶ εἶπεν ἰδοὺ ἑώρακα τὸν Αβεσσαλωμ κρεμάμενον ἐν τῇ δρυί
11 ১১ তখন যোয়াব সেই সংবাদদাতাকে বললেন, “দেখ, তুমি দেখেছিলে, তবে কেন সেই জায়গায় তাকে মেরে মাটিতে ফেলে দিলে না? সেটা করলে আমি তোমাকে দশ শেকল রূপা ও একটি কোমরবন্ধনী দিতাম৷”
καὶ εἶπεν Ιωαβ τῷ ἀνδρὶ τῷ ἀπαγγέλλοντι καὶ ἰδοὺ ἑόρακας τί ὅτι οὐκ ἐπάταξας αὐτὸν εἰς τὴν γῆν καὶ ἐγὼ ἂν δεδώκειν σοι δέκα ἀργυρίου καὶ παραζώνην μίαν
12 ১২ সেই ব্যক্তি যোয়াবকে বলল, আমি যদিও হাজার শেকল রূপা এই হাতে পেতাম, তবুও রাজপুত্রের বিরুদ্ধে হাত তুলতাম না; কারণ আমাদেরই কানের কাছে রাজা আপনাকে, অবীশয়কে ও ইত্তয়কে এই আদেশ দিয়েছিলেন, তোমরা যে কেউ হও, সেই যুবক অবশালোমের বিষয়ে সাবধান থাকবে৷
εἶπεν δὲ ὁ ἀνὴρ πρὸς Ιωαβ καὶ ἐγώ εἰμι ἵστημι ἐπὶ τὰς χεῖράς μου χιλίους σίκλους ἀργυρίου οὐ μὴ ἐπιβάλω χεῖρά μου ἐπὶ τὸν υἱὸν τοῦ βασιλέως ὅτι ἐν τοῖς ὠσὶν ἡμῶν ἐνετείλατο ὁ βασιλεὺς σοὶ καὶ Αβεσσα καὶ τῷ Εθθι λέγων φυλάξατέ μοι τὸ παιδάριον τὸν Αβεσσαλωμ
13 ১৩ আর যদি আমি তাঁর প্রাণের বিরুদ্ধে বিশাসঘাতকতা করতাম, রাজার থেকে তো কোন বিষয় লুকানো থাকে না তবে আপনি আমার বিপক্ষ হতেন৷
μὴ ποιῆσαι ἐν τῇ ψυχῇ αὐτοῦ ἄδικον καὶ πᾶς ὁ λόγος οὐ λήσεται ἀπὸ τοῦ βασιλέως καὶ σὺ στήσῃ ἐξ ἐναντίας
14 ১৪ তখন যোয়াব বললেন, “তোমার সামনে আমার এরকম দেরী করা অনুচিত৷” পরে তিনি হাতে তিনটি খোঁচা নিয়ে অবশালোমের বুক বিদ্ধ করলেন; তখনও সে এলা গাছের মধ্যে জীবিত ছিল৷
καὶ εἶπεν Ιωαβ τοῦτο ἐγὼ ἄρξομαι οὐχ οὕτως μενῶ ἐνώπιόν σου καὶ ἔλαβεν Ιωαβ τρία βέλη ἐν τῇ χειρὶ αὐτοῦ καὶ ἐνέπηξεν αὐτὰ ἐν τῇ καρδίᾳ Αβεσσαλωμ ἔτι αὐτοῦ ζῶντος ἐν τῇ καρδίᾳ τῆς δρυὸς
15 ১৫ আর যোয়াবের অস্ত্র বহনকারী দশ জন যুবক অবশালোমকে ঘিরে ধরল ও আঘাত করে হত্যা করল৷
καὶ ἐκύκλωσαν δέκα παιδάρια αἴροντα τὰ σκεύη Ιωαβ καὶ ἐπάταξαν τὸν Αβεσσαλωμ καὶ ἐθανάτωσαν αὐτόν
16 ১৬ পরে যোয়াব তূরী বাজালেন, তাতে লোকেরা ইস্রায়েলের পিছনে তাড়া করা বন্ধ করল; কারণ যোয়াব লোকদেরকে ফিরিয়ে আনলেন৷
καὶ ἐσάλπισεν Ιωαβ ἐν κερατίνῃ καὶ ἀπέστρεψεν ὁ λαὸς τοῦ μὴ διώκειν ὀπίσω Ισραηλ ὅτι ἐφείδετο Ιωαβ τοῦ λαοῦ
17 ১৭ আর তারা অবশালোমকে নিয়ে বনের এক বড় গর্তে ফেলে দিয়ে তার উপরে পাথরের এক বড় ঢিবি করলো৷ ইতিমধ্যে সমস্ত ইস্রায়েলীয় নিজেদের তাঁবুতে পালিয়ে গেল৷
καὶ ἔλαβεν τὸν Αβεσσαλωμ καὶ ἔρριψεν αὐτὸν εἰς χάσμα μέγα ἐν τῷ δρυμῷ εἰς τὸν βόθυνον τὸν μέγαν καὶ ἐστήλωσεν ἐπ’ αὐτὸν σωρὸν λίθων μέγαν σφόδρα καὶ πᾶς Ισραηλ ἔφυγεν ἀνὴρ εἰς τὸ σκήνωμα αὐτοῦ
18 ১৮ রাজার উপত্যকাতে যে স্তম্ভ আছে, অবশালোম জীবনকালে সেটা তৈরী করে নিজের জন্য স্থাপন করেছিল, কারণ সে বলেছিল, “আমার নাম রক্ষা করার জন্য আমার ছেলে নেই;” তাই সে নিজের নাম অনুসারে ঐ স্তম্ভের নাম রেখেছিল; আজ পর্যন্ত সেটা অবশালোমের স্তম্ভ বলে বিখ্যাত আছে৷
καὶ Αβεσσαλωμ ἔτι ζῶν καὶ ἔστησεν ἑαυτῷ τὴν στήλην ἐν ᾗ ἐλήμφθη καὶ ἐστήλωσεν αὐτὴν λαβεῖν τὴν στήλην τὴν ἐν τῇ κοιλάδι τοῦ βασιλέως ὅτι εἶπεν οὐκ ἔστιν αὐτῷ υἱὸς ἕνεκεν τοῦ ἀναμνῆσαι τὸ ὄνομα αὐτοῦ καὶ ἐκάλεσεν τὴν στήλην Χεὶρ Αβεσσαλωμ ἕως τῆς ἡμέρας ταύτης
19 ১৯ পরে সাদোকের ছেলে অহীমাস বলল, “আমি দৌড়ে গিয়ে, সদাপ্রভু কি ভাবে রাজার শত্রুদেরহাত থেকে রাজাকে বাঁচিয়েছেন, এই খবর রাজাকে দিই৷”
καὶ Αχιμαας υἱὸς Σαδωκ εἶπεν δράμω δὴ καὶ εὐαγγελιῶ τῷ βασιλεῖ ὅτι ἔκρινεν αὐτῷ κύριος ἐκ χειρὸς τῶν ἐχθρῶν αὐτοῦ
20 ২০ কিন্তু যোয়াব তাকে বললেন, “আজ তুমি সংবাদদাতা হবে না, অন্য দিন খবর দেবে; রাজপুত্র মারা গেছে, এই জন্য আজ তুমি খবর দেবে না৷”
καὶ εἶπεν αὐτῷ Ιωαβ οὐκ ἀνὴρ εὐαγγελίας σὺ ἐν τῇ ἡμέρᾳ ταύτῃ καὶ εὐαγγελιῇ ἐν ἡμέρᾳ ἄλλῃ ἐν δὲ τῇ ἡμέρᾳ ταύτῃ οὐκ εὐαγγελιῇ οὗ εἵνεκεν ὁ υἱὸς τοῦ βασιλέως ἀπέθανεν
21 ২১ পরে যোয়াব কূশীয়কে বললেন, “যাও যা দেখলে, রাজাকে গিয়ে বল৷” তাতে কূশীয় যোয়াবকে প্রণাম করে দৌড়ে চলে গেল৷
καὶ εἶπεν Ιωαβ τῷ Χουσι βαδίσας ἀνάγγειλον τῷ βασιλεῖ ὅσα εἶδες καὶ προσεκύνησεν Χουσι τῷ Ιωαβ καὶ ἐξῆλθεν
22 ২২ পরে সাদোকের ছেলে অহীমাস আবার যোয়াবকে বলল, “যা হয় হোক, অনুরোধ করি, কূশীয়ের পিছনে আমাকেও দৌড়াতে দিন ৷” যোয়াব বললেন, “বাছা তুমি কেন দৌড়াবে? তুমি তো খবরের জন্য পুরষ্কার পাবে না?”
καὶ προσέθετο ἔτι Αχιμαας υἱὸς Σαδωκ καὶ εἶπεν πρὸς Ιωαβ καὶ ἔστω ὅτι δράμω καί γε ἐγὼ ὀπίσω τοῦ Χουσι καὶ εἶπεν Ιωαβ ἵνα τί τοῦτο τρέχεις υἱέ μου δεῦρο οὐκ ἔστιν σοι εὐαγγελία εἰς ὠφέλειαν πορευομένῳ
23 ২৩ সে বলল, “যা হয় হোক, আমি দৌড়াব৷” তাতে তিনি বললেন, “দৌড়াও৷” তখন অহীমাস সমভূমির পথ দিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে কূশীয়কে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল৷
καὶ εἶπεν τί γὰρ ἐὰν δραμοῦμαι καὶ εἶπεν αὐτῷ Ιωαβ δράμε καὶ ἔδραμεν Αχιμαας ὁδὸν τὴν τοῦ Κεχαρ καὶ ὑπερέβη τὸν Χουσι
24 ২৪ সেই দিনের দায়ূদ দুই নগরের ফটকের মাঝখানে বসেছিলেন৷ আর পাহারাদার নগরের ফটকের উপরের দিকে, প্রাচীরে উঠল, আর চোখ তুলে পর্যবেক্ষণ করল, আর দেখল, একজন একা দৌড়ে আসছে৷
καὶ Δαυιδ ἐκάθητο ἀνὰ μέσον τῶν δύο πυλῶν καὶ ἐπορεύθη ὁ σκοπὸς εἰς τὸ δῶμα τῆς πύλης πρὸς τὸ τεῖχος καὶ ἐπῆρεν τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτοῦ καὶ εἶδεν καὶ ἰδοὺ ἀνὴρ τρέχων μόνος ἐνώπιον αὐτοῦ
25 ২৫ তাতে পাহারাদার চিত্কার করে রাজাকে সেটা বলল; রাজা বললেন, “সে যদি একা হয়, তবে তার কাছে খবর আছে৷” পরে সে আসতে আসতে কাছাকাছি এল৷
καὶ ἀνεβόησεν ὁ σκοπὸς καὶ ἀπήγγειλεν τῷ βασιλεῖ καὶ εἶπεν ὁ βασιλεύς εἰ μόνος ἐστίν εὐαγγελία ἐν τῷ στόματι αὐτοῦ καὶ ἐπορεύετο πορευόμενος καὶ ἐγγίζων
26 ২৬ পাহারাদার আর এক জনকে দৌড়ে আসতে দেখে চিত্কার করে দারোয়ানকে বলল, “দেখ, আর একজন একা দৌড়ে আসছে৷” তখন রাজা বললেন, “সেও খবর আনছে৷”
καὶ εἶδεν ὁ σκοπὸς ἄνδρα ἕτερον τρέχοντα καὶ ἐβόησεν ὁ σκοπὸς πρὸς τῇ πύλῃ καὶ εἶπεν ἰδοὺ ἀνὴρ ἕτερος τρέχων μόνος καὶ εἶπεν ὁ βασιλεύς καί γε οὗτος εὐαγγελιζόμενος
27 ২৭ পরে পাহারাদার বলল, “প্রথম যে ব্যক্তি দৌড়াচ্ছে তাকে সাদোকের ছেলে অহীমাস বলে মনে হচ্ছে৷” রাজা বললেন, “সে ভাল মানুষ, ভাল খবর নিয়ে আসছে৷”
καὶ εἶπεν ὁ σκοπός ἐγὼ ὁρῶ τὸν δρόμον τοῦ πρώτου ὡς δρόμον Αχιμαας υἱοῦ Σαδωκ καὶ εἶπεν ὁ βασιλεύς ἀνὴρ ἀγαθὸς οὗτος καί γε εἰς εὐαγγελίαν ἀγαθὴν ἐλεύσεται
28 ২৮ তখন অহীমাস চিত্কার করে রাজাকে বলল, “মঙ্গল হোক৷” পরে সে রাজার সামনে উপুড় হয়ে প্রণাম করে বলল, “আপনার ঈশ্বর সদাপ্রভু ধন্য, আমার প্রভু মহারাজের বিরুদ্ধে যে লোকেরা হাত তুলেছিল, তাদেরকে তিনি সমর্পণ করেছেন৷”
καὶ ἐβόησεν Αχιμαας καὶ εἶπεν πρὸς τὸν βασιλέα εἰρήνη καὶ προσεκύνησεν τῷ βασιλεῖ ἐπὶ πρόσωπον αὐτοῦ ἐπὶ τὴν γῆν καὶ εἶπεν εὐλογητὸς κύριος ὁ θεός σου ὃς ἀπέκλεισεν τοὺς ἄνδρας τοὺς μισοῦντας τὴν χεῖρα αὐτῶν ἐν τῷ κυρίῳ μου τῷ βασιλεῖ
29 ২৯ পরে রাজা জিজ্ঞাসা করলেন, “যুবক অবশালোম কি ভালো আছে?” অহীমাস বলল, “যে দিনের যোয়াব মহারাজের দাসকে, আপনার দাস আমাকে পাঠান, সেই দিনের অনেক লোকের ভীড় দেখলাম, কিন্তু কি হয়েছিল তা জানি না৷”
καὶ εἶπεν ὁ βασιλεύς εἰρήνη τῷ παιδαρίῳ τῷ Αβεσσαλωμ καὶ εἶπεν Αχιμαας εἶδον τὸ πλῆθος τὸ μέγα τοῦ ἀποστεῖλαι τὸν δοῦλον τοῦ βασιλέως Ιωαβ καὶ τὸν δοῦλόν σου καὶ οὐκ ἔγνων τί ἐκεῖ
30 ৩০ রাজা বললেন, “এক পাশে যাও, এখানে দাঁড়াও; তাতে সে গিয়ে এক পাশে দাঁড়াল৷”
καὶ εἶπεν ὁ βασιλεύς ἐπίστρεψον στηλώθητι ὧδε καὶ ἐπεστράφη καὶ ἔστη
31 ৩১ আর দেখ, কূশীয় আসল ও কূশীয় বলল, “আমার প্রভু মহারাজের জন্য খবর এনেছি; আপনার বিরুদ্ধে যারা উঠেছিল, সেই সবার হাত থেকে সদাপ্রভু আজ আপনাকে রক্ষা করেছেন৷”
καὶ ἰδοὺ ὁ Χουσι παρεγένετο καὶ εἶπεν τῷ βασιλεῖ εὐαγγελισθήτω ὁ κύριός μου ὁ βασιλεύς ὅτι ἔκρινέν σοι κύριος σήμερον ἐκ χειρὸς πάντων τῶν ἐπεγειρομένων ἐπὶ σέ
32 ৩২ রাজা কূশীয়কে জিজ্ঞাসা করলেন, “যুবক অবশালোম কি ভালো আছে?” কূশীয় বলল, “আমার প্রভু মহারাজের শত্রুরা ও যারা অমঙ্গল করার জন্য আপনার বিরুদ্ধে উঠে, তারা সকলের সেই যুবকের মত হোক৷”
καὶ εἶπεν ὁ βασιλεὺς πρὸς τὸν Χουσι εἰ εἰρήνη τῷ παιδαρίῳ τῷ Αβεσσαλωμ καὶ εἶπεν ὁ Χουσι γένοιντο ὡς τὸ παιδάριον οἱ ἐχθροὶ τοῦ κυρίου μου τοῦ βασιλέως καὶ πάντες ὅσοι ἐπανέστησαν ἐπ’ αὐτὸν εἰς κακά
33 ৩৩ তখন রাজা অধৈর্য্য হয়ে নগরের ফটকের ছাদের উপরের কুঠরীতে উঠে কাঁদতে লাগলেন এবং যেতে যেতে বললেন, “হায়! আমার ছেলে অবশালোম! আমার ছেলে, আমার ছেলে অবশালোম! কেন তোমার পরিবর্তে আমি মারা গেলাম না? হায় অবশালোম! আমার ছেলে! আমার ছেলে!”
καὶ ἐταράχθη ὁ βασιλεὺς καὶ ἀνέβη εἰς τὸ ὑπερῷον τῆς πύλης καὶ ἔκλαυσεν καὶ οὕτως εἶπεν ἐν τῷ πορεύεσθαι αὐτόν υἱέ μου Αβεσσαλωμ υἱέ μου υἱέ μου Αβεσσαλωμ τίς δῴη τὸν θάνατόν μου ἀντὶ σοῦ ἐγὼ ἀντὶ σοῦ Αβεσσαλωμ υἱέ μου υἱέ μου

< শমূয়েলের দ্বিতীয় বই 18 >