< দ্বিতীয় রাজাবলি 9 >
1 ১ তখন ইলীশায় ভাববাদী ভাববাদীদের সন্তানদের একজন শিষ্য ভাববাদীকে ডেকে বললেন, “তুমি কোমর বেঁধে নাও এবং এই তেলের শিশিটি নিয়ে রামোৎ-গিলিয়দে যাও।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇଲୀଶାୟ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାଗଣଙ୍କ ଦଳ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣକୁ ଡାକି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ କଟି ବାନ୍ଧ ଓ ଏହି ତୈଳ ଶିଶି ହସ୍ତରେ ନେଇ ରାମୋତ୍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଯାଅ।
2 ২ সেখানে গিয়ে নিম্শির নাতি যিহোশাফটের ছেলে যেহূর খোঁজ কর এবং কাছে গিয়ে তাঁকে তাঁর ভাইদের মধ্যে থেকে উঠিয়ে একটি ভিতরের কুঠরীতে নিয়ে যাও।
ପୁଣି ତୁମ୍ଭେ ସେଠାରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ, ନିମ୍ଶିଙ୍କର ପୌତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯେହୂଙ୍କର ଅନ୍ୱେଷଣ କର ଓ ଭିତରକୁ ଯାଇ ତାଙ୍କର ଭ୍ରାତୃଗଣ ମଧ୍ୟରୁ ତାଙ୍କୁ ଉଠାଇ ଏକ ଭିତର କୋଠରିକୁ ନେଇଯାଅ।
3 ৩ তারপর তেলের শিশিটি নিয়ে তাঁর মাথায় তেল ঢেলে দিয়ে বল, সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘ইস্রায়েলের উপরে আমি তোমাকে রাজা হিসাবে অভিষেক করলাম।’ পরে তুমি দরজা খুলে পালিয়ে যাবে, দেরি করবে না।”
ପୁଣି ତୈଳ ଶିଶି ନେଇ ତାଙ୍କ ମସ୍ତକରେ ଢାଳି କୁହ, ‘ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜାଭିଷିକ୍ତ କରିଅଛୁ।’ ତହୁଁ ତୁମ୍ଭେ ଦ୍ୱାର ଫିଟାଇ ପଳାଇ ଯାଅ ଓ ବିଳମ୍ବ ନ କର।”
4 ৪ তখন সেই যুবক, সেই যুবক ভাববাদী, রামোৎ-গিলিয়দে গেল।
ତହିଁରେ ସେ ଯୁବା, ଅର୍ଥାତ୍, ସେହି ଯୁବା ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ରାମୋତ୍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଗଲେ।
5 ৫ সে সেখানে পৌঁছে দেখল, সেনাপতিরা এক জায়গায় বসে ছিলেন। সে বলল, “সেনাপতি, আপনার জন্য আমার কিছু খবর আছে।” যেহূ বললেন, “আমাদের সকলের মধ্যে কার জন্য?” সে বলল, “সেনাপতি, আপনার জন্য।”
ଆଉ ସେ ଉପସ୍ଥିତ ହେବା ବେଳେ ଦେଖ, ସେନାପତିମାନେ ବସିଅଛନ୍ତି; ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, “ହେ ସେନାପତି, ତୁମ୍ଭଠାରେ ମୋହର ଏକ କାର୍ଯ୍ୟ ଅଛି।” ତହୁଁ ଯେହୂ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭ ସମସ୍ତଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କାହାଠାରେ?” ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, “ହେ ସେନାପତି, ତୁମ୍ଭଠାରେ।”
6 ৬ তখন যেহূ উঠে গৃহের মধ্যে গেলেন। তাতে সে তাঁর মাথায় তেল ঢেলে তাঁকে বলল, “ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘আমি সদাপ্রভুর প্রজাদের উপরে, ইস্রায়েলের উপরে, তোমাকে রাজা হিসাবে অভিষেক করলাম।
ଏଥିରେ ସେ ଉଠି ଗୃହ ଭିତରକୁ ଗଲେ; ତହୁଁ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ତାଙ୍କର ମସ୍ତକରେ ତୈଳ ଢାଳି ତାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଲୋକ, ଅର୍ଥାତ୍, ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜାଭିଷିକ୍ତ କଲୁ।
7 ৭ তুমি তোমার মনিব আহাবের বংশকে ধ্বংস করবে এবং আমি আমার ভাববাদীদের রক্তের প্রতিশোধ ও সদাপ্রভুর সব দাসদের রক্তের প্রতিশোধ ঈষেবলের হাত থেকে নেব।
ପୁଣି ଆମ୍ଭେ ଯେପରି ଈଷେବଲ୍ ହସ୍ତରୁ ଆମ୍ଭ ଦାସ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାଗଣଙ୍କ ରକ୍ତର ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦାସସମୂହର ରକ୍ତର ପରିଶୋଧ ନେବୁ, ଏଥିପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ପ୍ରଭୁ ଆହାବର ବଂଶକୁ ଆଘାତ କରିବ।
8 ৮ কারণ আহাবের বংশের সবাই ধ্বংস হবে; আহাবের বংশের প্রত্যেকটি পুরুষকে, ইস্রায়েলের মধ্যে দাস বা স্বাধীন লোককে, আমি উচ্ছেদ করব।
କାରଣ ଆହାବର ସମୁଦାୟ ବଂଶ ବିନଷ୍ଟ ହେବେ ଓ ଆମ୍ଭେ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଆହାବ ସମ୍ପର୍କୀୟ ପ୍ରତ୍ୟେକ ପୁଂସନ୍ତାନକୁ ଓ ବଦ୍ଧ କି ମୁକ୍ତ ଲୋକକୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରିବା।
9 ৯ আর আহাবের বংশকে নবাটের ছেলে যারবিয়ামের বংশের ও অহিয়ের ছেলে বাশার বংশের সমান করব।
ଆଉ ଆମ୍ଭେ ଆହାବ ବଂଶକୁ ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମର ବଂଶ ତୁଲ୍ୟ ଓ ଅହୀୟର ପୁତ୍ର ବାଶାର ବଂଶ ତୁଲ୍ୟ କରିବା।
10 ১০ আর কুকুরেরা ঈষেবলকে যিষ্রিয়েলের জমিতে খাবে, তাকে কেউ কবর দেবে না’।” পরে সেই যুবক দরজা খুলে পালিয়ে গেল।
ପୁଣି କୁକ୍କୁରମାନେ ଈଷେବଲ୍କୁ ଯିଷ୍ରିୟେଲ ଭୂମିରେ ଖାଇବେ ଓ ତାହାକୁ କବର ଦେବା ପାଇଁ କେହି ନ ଥିବ।’” ତହୁଁ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ଦ୍ୱାର ଫିଟାଇ ପଳାଇଗଲେ।
11 ১১ তখন যেহূ তাঁর মনিবের দাসেদের কাছে বাইরে এলে একজন তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “সব কিছু ভাল তো? ঐ পাগলটা তোমার কাছে কেন এসেছিল?” তিনি বললেন, “তোমরা তো তাকে চেন, সে কি রকম কথা বলে তাও জান।”
ତହିଁରେ ଯେହୂ ବାହାର ହୋଇ ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ଦାସମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସନ୍ତେ, ଜଣେ ତାଙ୍କୁ ପଚାରିଲା, “ସବୁ ମଙ୍ଗଳ ତ? ସେ ବାତୁଳଟି କାହିଁକି ତୁମ୍ଭ ନିକଟକୁ ଆସିଥିଲା?” ତହିଁରେ ଯେହୂ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ସେ ଲୋକକୁ ଓ ତାହାର କଥା କଅଣ, ତୁମ୍ଭେମାନେ ତ ଜାଣ।”
12 ১২ তারা বলল, “এই কথা মিথ্যা, আমাদের সত্যি বল।” তখন তিনি বললেন, “সে আমাকে বলল, সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘ইস্রায়েলের রাজা হিসাবে আমি তোমাকে অভিষেক করলাম’।”
ଏଥିରେ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଏ ମିଛ; ଏବେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ କୁହ।” ତହୁଁ ଯେହୂ କହିଲେ, “ସେ ମୋତେ ଏପରି ଏପରି କହିଲା, ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ‘ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜାଭିଷିକ୍ତ କଲୁ।’”
13 ১৩ তখন তারা তাড়াতাড়ি করে তাদের গায়ের কাপড় খুলে সিঁড়ির উপর তাঁর পায়ের নীচে পেতে দিল এবং তূরী বাজিয়ে বলল, “যেহূ রাজা হলেন।”
ତହୁଁ ସେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଶୀଘ୍ର ଆପଣା ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ନେଇ ସୋପାନ ଉପରେ ଯେହୂଙ୍କର ତଳେ ରଖିଲେ ଓ ତୂରୀ ବଜାଇ କହିଲେ, “ଯେହୂ ରାଜା ହେଲେ।”
14 ১৪ এই ভাবে নিম্শির নাতি যিহোশাফটের ছেলে যেহূ যোরামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করলেন। সেই দিন যোরাম ও সমস্ত ইস্রায়েলীয়রা অরামের রাজা হসায়েলের থেকে রামোৎ-গিলিয়দ রক্ষা করেছিলেন;
ଏଥିରେ ନିମ୍ଶିଙ୍କର ପୌତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯେହୂ ଯୋରାମ୍ଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଚକ୍ରାନ୍ତ କଲେ। (ସେସମୟରେ ଯୋରାମ୍ ଓ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ ଅରାମର ରାଜା ହସାୟେଲଠାରୁ ରାମୋତ୍-ଗିଲୀୟଦ ରକ୍ଷା କରୁଥିଲେ।
15 ১৫ কিন্তু অরামের রাজা হসায়েলের সঙ্গে যোরামের রাজার যুদ্ধের দিন অরামীয়েরা তাঁকে যেসব আঘাত করেছিল, তা থেকে সুস্থ হয়ে উঠার জন্য তিনি যিষ্রিয়েলে ফিরে গিয়েছিলেন। পরে যেহূ যোরামের দাসেদের বললেন, “যদি তোমরা একমত হও, তবে যিষ্রিয়েলে খবর দেবার জন্য কাউকে পালিয়ে এই নগর থেকে বেরতে দিও না।”
ମାତ୍ର ଯୋରାମ୍ ରାଜା ଅରାମର ରାଜା ହସାୟେଲ ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ବେଳେ ଅରାମୀୟ ଲୋକମାନେ ତାଙ୍କୁ ଯେଉଁ କ୍ଷତବିକ୍ଷତ କରିଥିଲେ, ତହିଁରୁ ସେ ସୁସ୍ଥ ହେବା ନିମନ୍ତେ ଯିଷ୍ରିୟେଲକୁ ଫେରି ଯାଇଥିଲେ)। ପୁଣି ଯେହୂ କହିଲେ, “ଯେବେ ଏ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ମତ, ତେବେ ଯିଷ୍ରିୟେଲରେ ଏହା ଜଣାଇବା ପାଇଁ କାହାରିକୁ ନଗରର ବାହାରକୁ ପଳାଇ ଯିବାକୁ ନ ଦିଅ।”
16 ১৬ তারপর যেহূ রথে চড়ে যিষ্রিয়েলে গেলেন, কারণ যোরাম সেখানে বিছানায় শুয়ে ছিলেন। আর যিহূদার রাজা অহসিয় যোরামকে দেখতে নেমে গিয়েছিলেন।
ତହିଁରେ ଯେହୂ ରଥରେ ଚଢ଼ି ଯିଷ୍ରିୟେଲକୁ ଗଲେ; କାରଣ ସେସ୍ଥାନରେ ଯୋରାମ୍ ଶଯ୍ୟାଗତ ହୋଇଥିଲେ। ପୁଣି ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅହସୀୟ ଯୋରାମ୍ଙ୍କୁ ଦେଖିବାକୁ ଆସିଥିଲେ।
17 ১৭ তখন যিষ্রিয়েলের দুর্গের উপর পাহারাদার দাঁড়িয়েছিল; যেহূর আসার দিনের সে তাঁর দলকে দেখে বলল, “আমি একটি দল দেখছি।” যোরাম বললেন, “তাদের সঙ্গে দেখা করতে একজন ঘোড়াচালককে পাঠিয়ে দাও, সে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুক, ‘সব কিছু ঠিক আছে তো’?”
ସେତେବେଳେ ଯିଷ୍ରିୟେଲ ଦୁର୍ଗ ଉପରେ ପ୍ରହରୀ ଠିଆ ହୋଇଥିଲା, ପୁଣି ଯେହୂ ଆସୁ ଆସୁ ପ୍ରହରୀ ତାଙ୍କର ଲୋକଦଳକୁ ଦେଖି କରି କହିଲା, “ମୁଁ ଏକ ଦଳ ଲୋକ ଦେଖୁଅଛି।” ତହିଁରେ ଯୋରାମ୍ କହିଲେ, “ଜଣେ ଅଶ୍ୱାରୋହୀକୁ ନେଇ ସେମାନଙ୍କୁ ସାକ୍ଷାତ କରିବା ପାଇଁ ପଠାଅ ଓ ସେ ପଚାରୁ, ‘କୁଶଳ କି?’”
18 ১৮ পরে একজন ঘোড়াচালক তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে বলল, “রাজা জিজ্ঞাসা করেছেন, ‘সব কিছু ঠিক আছে তো’?” যেহূ বললেন, “মঙ্গল নিয়ে তোমার দরকার কি? তুমি আমার পিছনে পিছনে এস।” পরে পাহারাদার এই খবর দিল, “সেই দূত তাদের কাছে গেল ঠিকই, কিন্তু ফিরে এলো না।”
ତହିଁରେ ଜଣେ ଅଶ୍ୱ ଚଢ଼ି ତାଙ୍କୁ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ଯାଇ କହିଲା, “ରାଜା ପଚାରୁଅଛନ୍ତି, ‘କୁଶଳ କି?’” ତହିଁରେ ଯେହୂ କହିଲେ, “କୁଶଳରେ ତୁମ୍ଭର କଅଣ ଅଛି? ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପଛକୁ ଯାଅ।” ଏଥିରେ ପ୍ରହରୀ ଜଣାଇ କହିଲା, “ଦୂତ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲା, ମାତ୍ର ସେ ଫେରିଆସୁ ନାହିଁ।”
19 ১৯ তখন রাজা আর এক জনকে ঘোড়ায় করে পাঠালেন; সে তাদের কাছে গিয়ে বলল, “রাজা জিজ্ঞাসা করেছেন, ‘সব কিছু ঠিক আছে তো’?” যেহূ বললেন, “মঙ্গল নিয়ে তোমার দরকার কি? তুমি আমার পিছনে পিছনে এস।”
ତହୁଁ ଯୋରାମ୍ ଦ୍ୱିତୀୟ ଜଣକୁ ଅଶ୍ୱରେ ପଠାନ୍ତେ, ସେ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ କହିଲା, “ରାଜା ପଚାରୁଅଛନ୍ତି, ‘କୁଶଳ କି?’” ପୁଣି ଯେହୂ ଉତ୍ତର କଲେ, “କୁଶଳରେ ତୁମ୍ଭର କଅଣ ଅଛି? ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପଛକୁ ଯାଅ।”
20 ২০ সেই পাহারদারটি খবর দিল, “এই লোকটি তাদের কাছে গেল, কিন্তু সেও এলো না; আর রথ চালানো দেখে মনে হচ্ছে নিম্শির নাতি যেহূ, কারণ সে পাগলের মতই রথ চালায়।”
ଏଥିରେ ପ୍ରହରୀ ଜଣାଇ କହିଲା, “ସେ ଜଣ ହିଁ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲା, ଆଉ ସେ ଫେରିଆସୁ ନାହିଁ; ପୁଣି ରଥଚାଳନ ନିମ୍ଶିର ପୁତ୍ର ଯେହୂର ଚାଳନା ପରି; କାରଣ ସେ ଅତି ପ୍ରଚଣ୍ଡ ବେଗରେ ଚଳାଏ।”
21 ২১ তখন যোরাম বললেন, “রথ সাজাও।” তখন তারা তাঁর রথ সাজাল। তারপর ইস্রায়েলের রাজা যোরাম ও যিহূদার রাজা অহসিয় নিজের নিজের রথে চড়ে যেহূর সঙ্গে দেখা করবার জন্য বের হলেন। যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের জমিতে তাঁর দেখা পেলেন।
ତେବେ ଯୋରାମ୍ କହିଲେ, “ରଥ ପ୍ରସ୍ତୁତ କର।” ତହିଁରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କର ରଥ ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲେ। ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋରାମ୍ ଓ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅହସୀୟ ଆପଣା ଆପଣା ରଥରେ ବାହାରିଲେ, ଆଉ ସେମାନେ ଯେହୂଙ୍କୁ ଭେଟିବାକୁ ଯାଇ ଯିଷ୍ରିୟେଲୀୟ ନାବୋତର ଭୂମିରେ ତାଙ୍କୁ ଦେଖିଲେ।
22 ২২ যোরাম যেহূকে দেখেই জিজ্ঞাসা করলেন, “যেহূ, সব কিছু ঠিক আছে তো?” উত্তরে তিনি বললেন, “যতক্ষণ তোমার মা ঈষেবলের ব্যভিচার ও যাদুবিদ্যা থাকে, সে পর্যন্ত মঙ্গল কি করে হতে পারে?”
ପୁଣି ଯୋରାମ୍ ଯେହୂଙ୍କୁ ଦେଖନ୍ତେ, ତାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ଯେହୂ କୁଶଳ କି?” ତହିଁରେ; ସେ ଉତ୍ତର କଲେ, “ଯେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତୁମ୍ଭ ମାତା ଈଷେବଲ୍ର ଏତେ ବ୍ୟଭିଚାର ଓ ମାୟାବୀତ୍ୱ ଅଛି, ସେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ କି କୁଶଳ?”
23 ২৩ তখন যোরাম ঘুরে পালাবার দিন অহসিয়কে ডেকে বললেন, “হে অহসিয়, বিশ্বাসঘাতকতা।”
ଏଥିରେ ଯୋରାମ୍ ଆପଣା ହସ୍ତ ଫେରାଇ ପଳାଇଲେ ଓ ଅହସୀୟଙ୍କୁ କହିଲେ, “ହେ ଅହସୀୟ, ବିଶ୍ୱାସଘାତକତା ହେଲା।”
24 ২৪ পরে যেহূ তাঁর সমস্ত শক্তি দিয়ে ধনুকে টান দিয়ে যোরামের দুই কাঁধের মাঝখানে তীর ছুঁড়লেন, আর তির গিয়ে তাঁর হৃদপিণ্ডে বিঁধল, তাতে তিনি তাঁর রথের মধ্যে নিচু হয়ে পড়ে গেলেন।
ତହୁଁ ଯେହୂ ଆପଣାର ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ବଳରେ ଧନୁ ଟାଣି ଯୋରାମ୍ଙ୍କର ଦୁଇ ବାହୁ ମଧ୍ୟକୁ ମାରନ୍ତେ, ତୀର ତାଙ୍କ ହୃଦୟ ଦେଇ ବାହାରିଗଲା, ତହିଁରେ ସେ ଆପଣା ରଥରେ ନଇଁ ପଡ଼ିଲେ।
25 ২৫ তখন যেহূ তাঁর সেনাপতি বিদ্করকে বললেন, “তুমি ওকে তুলে নিয়ে যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের জমিতে ফেলে দাও; কারণ মনে করে দেখ, আমি আর তুমি তাঁর বাবা আহাবের পিছনে ঘোড়ায় করে যখন যাচ্ছিলাম, তখন সদাপ্রভু তাঁর বিরুদ্ধে এই ভাববাণী বলেছিলেন,
ତେବେ ଯେହୂ ଆପଣା ସେନାପତି ବିଦ୍କରକୁ କହିଲେ, “ତାହାକୁ ଉଠାଇ ନେଇ ଯିଷ୍ରିୟେଲୀୟ ନାବୋତର କ୍ଷେତ୍ରଭୂମିରେ ପକାଇଦିଅ; କାରଣ ମୁଁ ଓ ତୁମ୍ଭେ ଆରୋହଣ କରି ଏକତ୍ର ତାହାର ପିତା ଆହାବର ପଶ୍ଚାତ୍ଗମନ କରିବା ବେଳେ ସଦାପ୍ରଭୁ କିପ୍ରକାରେ ତାହା ଉପରେ ଏହି ଭାରୋକ୍ତି ଥୋଇଥିଲେ, ଏହା ସ୍ମରଣ କର:
26 ২৬ ‘গতকাল আমি নাবোত ও তার ছেলেদের রক্ত দেখেছি, এটাই সদাপ্রভু বলেন,’ আর সদাপ্রভু বলেন, ‘এই জমিতে তোমার আমি প্রতিশোধ নেব।’ অতএব, তুমি এখন সদাপ্রভুর কথা অনুসারে ওকে তুলে নিয়ে ঐ জমিতে ফেলে দাও।”
ଯଥା, ସଦାପ୍ରଭୁ କହନ୍ତି, ‘ଆମ୍ଭେ ନିଶ୍ଚୟ ଗତ କାଲି ନାବୋତର ରକ୍ତ ଓ ତାହାର ପୁତ୍ରମାନଙ୍କ ରକ୍ତ ଦେଖିଲୁ; ପୁଣି ଆମ୍ଭେ ଏହି ଭୂମିରେ ତୁମ୍ଭକୁ ପ୍ରତିଫଳ ଦେବା, ଏହା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉକ୍ତି।’ ଏହେତୁ ତୁମ୍ଭେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉକ୍ତି ଅନୁସାରେ ତାହାକୁ ନେଇ ସେହି କ୍ଷେତ୍ରଭୂମିରେ ପକାଇଦିଅ।”
27 ২৭ তখন যিহূদার রাজা অহসিয় তা দেখে বাগানবাড়ির পথ ধরে পালিয়ে গেলেন; আর যেহূ তাঁর পিছনে যেতে যেতে বললেন, “ওকেও রথের মধ্যে আঘাত কর,” তখন তারা যিব্লিয়মের কাছে গূরের নামে উঠবার পথে তাঁকে আঘাত করল; পরে তিনি মগিদ্দোতে পালিয়ে গিয়ে সেখানে মারা গেলেন।
ମାତ୍ର ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅହସୀୟ ଏହା ଦେଖି ଉଦ୍ୟାନ ଗୃହର ପଥ ଦେଇ ପଳାଇଲେ। ତହିଁରେ ଯେହୂ ତାଙ୍କର ପଛେ ପଛେ ଯାଇ କହିଲେ, “ତାହାକୁ ମଧ୍ୟ ରଥରେ ଆଘାତ କର।” ତହୁଁ ସେମାନେ ଯିବ୍ଲିୟିମ ନିକଟସ୍ଥ ଗୂର୍ ନାମକ ଉଠାଣି ନିକଟରେ ତାଙ୍କୁ ଆଘାତ କଲେ। ଆଉ ସେ ମଗିଦ୍ଦୋକୁ ପଳାଇ ସେଠାରେ ମଲେ।
28 ২৮ আর তাঁর দাসেরা তাঁকে রথে করে যিরূশালেমে নিয়ে গিয়ে দায়ূদ নগরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে তাঁর কবরে তাঁকে কবর দিল।
ତହୁଁ ତାଙ୍କର ଦାସମାନେ ତାଙ୍କୁ ରଥରେ ଯିରୂଶାଲମକୁ ନେଇଗଲେ ଓ ଦାଉଦ-ନଗରରେ ତାଙ୍କର ପିତୃଲୋକଙ୍କ ସହିତ ତାଙ୍କର କବରରେ ତାଙ୍କୁ କବର ଦେଲେ।
29 ২৯ আহাবের ছেলে অহসিয় যিহোরামের রাজত্বের এগারো বছরে যিহূদার রাজত্ব শুরু করেছিলেন।
ଆହାବଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯୋରାମ୍ଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଏକାଦଶ ବର୍ଷରେ ଅହସୀୟ ଯିହୁଦା ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିଥିଲେ।
30 ৩০ পরে যেহূ যিষ্রিয়েলে গেলেন; ঈষেবল সেই কথা শুনে চোখে কাজল দিয়ে সুন্দর করে চুল বেঁধে জানলা দিয়ে দেখছিল
ଏଉତ୍ତାରେ ଯେହୂ ଯିଷ୍ରିୟେଲରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ଈଷେବଲ୍ ତାହା ଶୁଣିଲା; ତହୁଁ ସେ ଆପଣା ଚକ୍ଷୁରେ ଅଞ୍ଜନ ଦେଇ ଓ ଆପଣା ମସ୍ତକ ଭୂଷିତ କରି ଝରକା ନିକଟରେ ବାହାରକୁ ଅନାଇଲା।
31 ৩১ এবং যেহূ ফটক দিয়ে ঢুকলে সে তাঁকে বলল, “ওহে সিম্রি! নিজের মনিবের হত্যাকারী! মঙ্গল তো?”
ପୁଣି ଯେହୂ ଦ୍ୱାରରେ ପ୍ରବେଶ କରିବା ବେଳେ ଈଷେବଲ୍ କହିଲା, “ହେ ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ହତ୍ୟାକାରୀ ସିମ୍ରି, କୁଶଳ କି?”
32 ৩২ যেহূ তখন উপরে জানলার দিকে তাকিয়ে বললেন, “আমার পক্ষে কে? কে?” তখন দুই তিনজন নপুংসক তাঁর দিকে চেয়ে দেখল।
ଏଥିରେ ଯେହୂ ଝରକା ଆଡ଼େ ଆପଣା ମୁଖ ଉଠାଇ କହିଲେ, “କିଏ ମୋʼ ପକ୍ଷରେ ଅଛି? କିଏ?” ତହୁଁ ତାଙ୍କ ଆଡ଼କୁ ଦୁଇ ବା ତିନି ନପୁଂସକ ଅନାଇଲେ।
33 ৩৩ আর তিনি আদেশ দিলেন, “ওকে নীচে ফেলে দাও।” তারা ঈষেবলকে নীচে ফেলে দিল, আর তাঁর রক্ত ছিট্কে গিয়ে দেয়ালে আর ঘোড়ার গায়ে ছিটকে পড়ল; যেহূ তাকে পা দিয়ে মাড়িয়ে গেলেন।
ଏଥିରେ ଯେହୂ କହିଲେ, “ତାକୁ ତଳକୁ ପକାଇଦିଅ।” ତହୁଁ ସେମାନେ ଈଷେବଲ୍କୁ ତଳକୁ ପକାଇଦେଲେ; ପୁଣି ତାହାର କିଛି ରକ୍ତ ପ୍ରାଚୀର ଓ ଅଶ୍ୱମାନଙ୍କ ଉପରେ ଛିଟ୍କି ପଡ଼ିଲା ଓ ସେ ତାକୁ ପାଦ ତଳେ ଦଳିଲେ।
34 ৩৪ তারপর যেহূ ভিতরে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করলেন; আর বললেন, “তোমরা ঐ অভিশপ্তাকে কবর দাও, কারণ সে একজন রাজকন্যা।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯେହୂ ଭିତରକୁ ଯାଇ ଭୋଜନପାନ କଲେ; ଆଉ ସେ କହିଲେ, “ଏବେ ସେହି ଅଭିଶପ୍ତ ସ୍ତ୍ରୀର ବିଷୟ ବୁଝ ଓ ତାକୁ କବର ଦିଅ; କାରଣ ସେ ରାଜକନ୍ୟା।”
35 ৩৫ এতে লোকেরা তাকে কবর দিতে গেল, কিন্তু তার মাথার খুলি, হাত ও পা ছাড়া আর কিছুই পেল না।
ଏଥିରେ ସେମାନେ ତାକୁ କବର ଦେବାକୁ ଗଲେ; ମାତ୍ର ତାହା ମୁଣ୍ଡର ଖପୁରୀ ଓ ପାଦ ଓ ହାତ ପାପୁଲି ଛଡ଼ା ଆଉ କିଛି ପାଇଲେ ନାହିଁ
36 ৩৬ কাজেই তারা ফিরে গিয়ে তাঁকে খবর দিলে তিনি বললেন, “এটা সদাপ্রভুর বাক্য অনুসারে হল, তিনি তাঁর দাস তিশ্বীয় এলিয়ের মধ্যে দিয়ে এই কথা বলেছিলেন, ‘যিষ্রিয়েলের জমিতে কুকুরেরা ঈষেবলের মাংস খাবে
ଏହେତୁ ସେମାନେ ଫେରିଆସି ଯେହୂଙ୍କୁ ଜଣାଇଲେ। ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, “ଏ ତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ, ସେ ଆପଣା ଦାସ ତିଶ୍ବୀୟ ଏଲୀୟଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଏହା କହିଥିଲେ, ଯଥା, ‘ଯିଷ୍ରିୟେଲୀୟ ଭୂମିରେ କୁକ୍କୁରମାନେ ଈଷେବଲ୍ର ମାଂସ ଖାଇବେ;
37 ৩৭ এবং যিষ্রিয়েলের জমিতে ঈষেবলের মৃতদেহ এমন সারের মত পড়ে থাকবে যে, কেউ বলতে পারবে না যে, এটাই ঈষেবল’।”
ଆଉ ଯିଷ୍ରିୟେଲୀୟ ଭୂମିରେ ଈଷେବଲ୍ର ଶବ କ୍ଷେତ୍ର ଉପରେ ଖତ ପରି ହେବ; ତହିଁରେ ଏ ଈଷେବଲ୍ ବୋଲି ଲୋକେ କହିବେ ନାହିଁ।’”