< দ্বিতীয় রাজাবলি 8 >

1 ইলীশায় যে স্ত্রীলোকটীর ছেলেকে জীবিত করে তুলেছিলেন, তাঁকে বলেছিলেন, “তুমি তোমার পরিবার নিয়ে যেখানে পার সেখানে গিয়ে বাস কর; কারণ সদাপ্রভু দূর্ভিক্ষ পাঠাবেন, আর তা সাত বছর পর্যন্ত এই দেশে থাকবে।”
καὶ Ελισαιε ἐλάλησεν πρὸς τὴν γυναῖκα ἧς ἐζωπύρησεν τὸν υἱόν λέγων ἀνάστηθι καὶ δεῦρο σὺ καὶ ὁ οἶκός σου καὶ παροίκει οὗ ἐὰν παροικήσῃς ὅτι κέκληκεν κύριος λιμὸν ἐπὶ τὴν γῆν καί γε ἦλθεν ἐπὶ τὴν γῆν ἑπτὰ ἔτη
2 তাতে সেই স্ত্রীলোকটী উঠে ঈশ্বরের লোকের বাক্য অনুসারে কাজ করলেন; তিনি ও তাঁর পরিবার সেখান থেকে গিয়ে সাত বছর পলেষ্টীয়দের দেশে বাস করলেন।
καὶ ἀνέστη ἡ γυνὴ καὶ ἐποίησεν κατὰ τὸ ῥῆμα Ελισαιε καὶ ἐπορεύθη αὐτὴ καὶ ὁ οἶκος αὐτῆς καὶ παρῴκει ἐν γῇ ἀλλοφύλων ἑπτὰ ἔτη
3 সাত বছরের শেষে সেই স্ত্রীলোকটী পলেষ্টীয়দের দেশ থেকে ফিরে এসে তাঁর বাড়ি ও জমি ফেরৎ চাওয়ার জন্য রাজার কাছে কাঁদতে গেল।
καὶ ἐγένετο μετὰ τὸ τέλος τῶν ἑπτὰ ἐτῶν καὶ ἐπέστρεψεν ἡ γυνὴ ἐκ γῆς ἀλλοφύλων εἰς τὴν πόλιν καὶ ἦλθεν βοῆσαι πρὸς τὸν βασιλέα περὶ τοῦ οἴκου ἑαυτῆς καὶ περὶ τῶν ἀγρῶν ἑαυτῆς
4 ঐ দিন রাজা ঈশ্বরের লোকের চাকর গেহসির সঙ্গে কথা বলছিলেন; তিনি বললেন, “ইলীশায় যে সব মহান কাজ করেছেন, সেই সব ঘটনা আমাকে বল।”
καὶ ὁ βασιλεὺς ἐλάλει πρὸς Γιεζι τὸ παιδάριον Ελισαιε τοῦ ἀνθρώπου τοῦ θεοῦ λέγων διήγησαι δή μοι πάντα τὰ μεγάλα ἃ ἐποίησεν Ελισαιε
5 তাতে ইলীশায় কিভাবে মৃতকে জীবিত করেছিলেন, রাজাকে তার বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন যাঁর ছেলেকে তিনি জীবিত করেছিলেন, সেই স্ত্রীলোকটী রাজার কাছে তাঁর বাড়ি ও জমির জন্য এসে কাঁদতে লাগলেন। গেহসি তখন বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, এই সেই স্ত্রীলোক এবং এই তাঁর ছেলে, যাকে ইলীশায় বাঁচিয়ে তুলেছিলেন।”
καὶ ἐγένετο αὐτοῦ ἐξηγουμένου τῷ βασιλεῖ ὡς ἐζωπύρησεν υἱὸν τεθνηκότα καὶ ἰδοὺ ἡ γυνή ἧς ἐζωπύρησεν τὸν υἱὸν αὐτῆς Ελισαιε βοῶσα πρὸς τὸν βασιλέα περὶ τοῦ οἴκου ἑαυτῆς καὶ περὶ τῶν ἀγρῶν ἑαυτῆς καὶ εἶπεν Γιεζι κύριε βασιλεῦ αὕτη ἡ γυνή καὶ οὗτος ὁ υἱὸς αὐτῆς ὃν ἐζωπύρησεν Ελισαιε
6 আর রাজা স্ত্রীলোকটীকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি তাঁকে সব কথা বললেন। আর রাজা তাঁর পক্ষে একজন কর্মচারীকে নিযুক্ত করে বললেন, “তার সব কিছু এবং এ যে দিন থেকে দেশ ছেড়েছে, সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত তার জমিতে যা ফসল উত্পন্ন হয়েছে তা ফিরিয়ে দাও।”
καὶ ἐπηρώτησεν ὁ βασιλεὺς τὴν γυναῖκα καὶ διηγήσατο αὐτῷ καὶ ἔδωκεν αὐτῇ ὁ βασιλεὺς εὐνοῦχον ἕνα λέγων ἐπίστρεψον πάντα τὰ αὐτῆς καὶ πάντα τὰ γενήματα τοῦ ἀγροῦ αὐτῆς ἀπὸ τῆς ἡμέρας ἧς κατέλιπεν τὴν γῆν ἕως τοῦ νῦν
7 এক দিন ইলীশায় দম্মেশকে উপস্থিত হলেন। তখন অরামের রাজা বিনহদদ অসুস্থ ছিলেন; তিনি খবর পেলেন যে, “ঈশ্বরের লোকটি এখানে এসেছেন।”
καὶ ἦλθεν Ελισαιε εἰς Δαμασκόν καὶ υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας ἠρρώστει καὶ ἀνήγγειλαν αὐτῷ λέγοντες ἥκει ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ ἕως ὧδε
8 রাজা তখন হসায়েলকে বললেন, “তুমি একটা উপহার নিয়ে ঈশ্বরের লোকের সঙ্গে দেখা করতে যাও এবং তাঁর মধ্যে দিয়ে সদাপ্রভুকে জিজ্ঞাসা কর, আমি কি এই অসুখে বাঁচব?”
καὶ εἶπεν ὁ βασιλεὺς πρὸς Αζαηλ λαβὲ ἐν τῇ χειρί σου μαναα καὶ δεῦρο εἰς ἀπαντὴν τῷ ἀνθρώπῳ τοῦ θεοῦ καὶ ἐπιζήτησον τὸν κύριον παρ’ αὐτοῦ λέγων εἰ ζήσομαι ἐκ τῆς ἀρρωστίας μου ταύτης
9 পরে হসায়েল তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলেন। তিনি উপহার সঙ্গে নিয়ে, এমন কি, দম্মেশকের সবচেয়ে ভাল ভাল জিনিস চল্লিশটি উটের পিঠে বোঝাই করে নিয়ে এসে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “আপনার ছেলে অরামের রাজা বিনহদদ আপনার কাছে আমাকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন, ‘আমি কি এই অসুখে বাঁচব’?”
καὶ ἐπορεύθη Αζαηλ εἰς ἀπαντὴν αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν μαναα ἐν τῇ χειρὶ αὐτοῦ καὶ πάντα τὰ ἀγαθὰ Δαμασκοῦ ἄρσιν τεσσαράκοντα καμήλων καὶ ἦλθεν καὶ ἔστη ἐνώπιον αὐτοῦ καὶ εἶπεν πρὸς Ελισαιε ὁ υἱός σου υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας ἀπέστειλέν με πρὸς σὲ λέγων εἰ ζήσομαι ἐκ τῆς ἀρρωστίας μου ταύτης
10 ১০ ইলীশায় তাঁকে বললেন, “আপনি গিয়ে তাঁকে বলুন যে, আপনি অবশ্যই সুস্থ হবেন; কিন্তু সদাপ্রভু আমার কাছে প্রকাশ করেছেন যে, তিনি অবশ্যই মারা যাবেন।”
καὶ εἶπεν Ελισαιε δεῦρο εἰπὸν αὐτῷ ζωῇ ζήσῃ καὶ ἔδειξέν μοι κύριος ὅτι θανάτῳ ἀποθανῇ
11 ১১ আর হসায়েল লজ্জা না পাওয়া পর্যন্ত তিনি তার দিকে একভাবে তাকিয়ে থাকলেন; তারপর ঈশ্বরের লোক কাঁদতে লাগলেন।
καὶ παρέστη τῷ προσώπῳ αὐτοῦ καὶ ἔθηκεν ἕως αἰσχύνης καὶ ἔκλαυσεν ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ
12 ১২ হসায়েল জিজ্ঞাসা করলেন, “আমার প্রভু কেন কাঁদছেন?” উত্তরে তিনি বললেন, “কারণ আপনি ইস্রায়েল সন্তানদের কি ক্ষতি করবেন তা আমি জানি; আপনি তাদের মজবুত দুর্গগুলি আগুনে পোড়াবেন, তরোয়ালের ঘায়ে তাদের যুবকদের মেরে ফেলবেন, তাদের শিশুদেরকে ধরে আছাড় মারবেন এবং তাদের গর্ভবতী স্ত্রীলোকদের পেট চিরে দেবেন।”
καὶ εἶπεν Αζαηλ τί ὅτι ὁ κύριός μου κλαίει καὶ εἶπεν ὅτι οἶδα ὅσα ποιήσεις τοῖς υἱοῖς Ισραηλ κακά τὰ ὀχυρώματα αὐτῶν ἐξαποστελεῖς ἐν πυρὶ καὶ τοὺς ἐκλεκτοὺς αὐτῶν ἐν ῥομφαίᾳ ἀποκτενεῖς καὶ τὰ νήπια αὐτῶν ἐνσείσεις καὶ τὰς ἐν γαστρὶ ἐχούσας αὐτῶν ἀναρρήξεις
13 ১৩ হসায়েল বললেন, “আপনার এই কুকুরের মত দাস কে যে, এমন বড় কাজ করবে?” ইলীশায় বললেন, “সদাপ্রভু আমাকে দেখিয়েছেন যে, আপনি অরামের রাজা হবেন।”
καὶ εἶπεν Αζαηλ τίς ἐστιν ὁ δοῦλός σου ὁ κύων ὁ τεθνηκώς ὅτι ποιήσει τὸ ῥῆμα τοῦτο καὶ εἶπεν Ελισαιε ἔδειξέν μοι κύριός σε βασιλεύοντα ἐπὶ Συρίαν
14 ১৪ তখন তিনি ইলীশায়ের কাছ থেকে তাঁর মনিবের কাছে চলে গেলেন; রাজা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “ইলীশায় তোমাকে কি বলেছেন?” হসায়েল বললেন, “তিনি আমাকে বলেছেন, আপনি নিশ্চয়ই সুস্থ হবেন।”
καὶ ἀπῆλθεν ἀπὸ Ελισαιε καὶ εἰσῆλθεν πρὸς τὸν κύριον αὐτοῦ καὶ εἶπεν αὐτῷ τί εἶπέν σοι Ελισαιε καὶ εἶπεν εἶπέν μοι ζωῇ ζήσῃ
15 ১৫ কিন্তু তার পরের দিন হসায়েল কম্বল জলে ডুবিয়ে রাজার মুখের উপর চাপা দিলেন, তাতে রাজা মারা গেলেন এবং হসায়েল তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।
καὶ ἐγένετο τῇ ἐπαύριον καὶ ἔλαβεν τὸ μαχμα καὶ ἔβαψεν ἐν τῷ ὕδατι καὶ περιέβαλεν ἐπὶ τὸ πρόσωπον αὐτοῦ καὶ ἀπέθανεν καὶ ἐβασίλευσεν Αζαηλ ἀντ’ αὐτοῦ
16 ১৬ ইস্রায়েলের রাজা আহাবের ছেলে যোরামের রাজত্বের পঞ্চম বছরে যখন যিহোশাফট যিহূদার রাজা ছিলেন, তখন যিহূদার রাজা যিহোশাফটের ছেলে যিহোরাম রাজত্ব করতে শুরু করেন।
ἐν ἔτει πέμπτῳ τῷ Ιωραμ υἱῷ Αχααβ βασιλεῖ Ισραηλ ἐβασίλευσεν Ιωραμ υἱὸς Ιωσαφατ βασιλεὺς Ιουδα
17 ১৭ যিহোরাম বত্রিশ বছর বয়সে রাজত্ব করতে শুরু করে আট বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেন।
υἱὸς τριάκοντα καὶ δύο ἐτῶν ἦν ἐν τῷ βασιλεύειν αὐτὸν καὶ ὀκτὼ ἔτη ἐβασίλευσεν ἐν Ιερουσαλημ
18 ১৮ আহাবের বংশের লোকদের মতই তিনি ইস্রায়েলের রাজাদের পথে চলতেন, কারণ তিনি আহাবের মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন; ফলে সদাপ্রভুর চোখে যা মন্দ, তিনি তাই করতেন।
καὶ ἐπορεύθη ἐν ὁδῷ βασιλέων Ισραηλ καθὼς ἐποίησεν οἶκος Αχααβ ὅτι θυγάτηρ Αχααβ ἦν αὐτῷ εἰς γυναῖκα καὶ ἐποίησεν τὸ πονηρὸν ἐνώπιον κυρίου
19 ১৯ তবুও সদাপ্রভু নিজের দাস দায়ূদের কথা মনে করে যিহূদাকে ধ্বংস করতে চাইলেন না, তিনি তো দায়ূদের কাছে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, তাঁকে তাঁর সন্তানদের জন্য চিরকাল একটি প্রদীপ দেবেন।
καὶ οὐκ ἠθέλησεν κύριος διαφθεῖραι τὸν Ιουδαν διὰ Δαυιδ τὸν δοῦλον αὐτοῦ καθὼς εἶπεν δοῦναι αὐτῷ λύχνον καὶ τοῖς υἱοῖς αὐτοῦ πάσας τὰς ἡμέρας
20 ২০ তাঁর দিনের ইদোম যিহূদার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে নিজেদের জন্য একজন রাজা ঠিক করল।
ἐν ταῖς ἡμέραις αὐτοῦ ἠθέτησεν Εδωμ ὑποκάτωθεν χειρὸς Ιουδα καὶ ἐβασίλευσαν ἐφ’ ἑαυτοὺς βασιλέα
21 ২১ তাই যোরাম তাঁর সব রথ সঙ্গে নিয়ে সায়ীরে গেলেন; আর রাতের বেলায় উঠে, যারা তাঁকে ঘিরে ছিল, সেই ইদোমীয়দেরকে ও তাদের রথের সেনাপতিদেরকে আঘাত করলেন, আর সেই লোকেরা নিজেদের তাঁবুতে পালিয়ে গেল।
καὶ ἀνέβη Ιωραμ εἰς Σιωρ καὶ πάντα τὰ ἅρματα μετ’ αὐτοῦ καὶ ἐγένετο αὐτοῦ ἀναστάντος καὶ ἐπάταξεν τὸν Εδωμ τὸν κυκλώσαντα ἐπ’ αὐτὸν καὶ τοὺς ἄρχοντας τῶν ἁρμάτων καὶ ἔφυγεν ὁ λαὸς εἰς τὰ σκηνώματα αὐτῶν
22 ২২ এই ভাবে ইদোম আজও যিহূদার বিদ্রোহী হয়ে আছে। আর ঐ একই দিনের লিব্‌নাও বিদ্রোহ করল।
καὶ ἠθέτησεν Εδωμ ὑποκάτωθεν χειρὸς Ιουδα ἕως τῆς ἡμέρας ταύτης τότε ἠθέτησεν Λοβενα ἐν τῷ καιρῷ ἐκείνῳ
23 ২৩ যোরামের বাকি সমস্ত কাজের কথা যিহূদার রাজাদের ইতিহাস বইটিতে কি লেখা নেই?
καὶ τὰ λοιπὰ τῶν λόγων Ιωραμ καὶ πάντα ὅσα ἐποίησεν οὐκ ἰδοὺ ταῦτα γέγραπται ἐπὶ βιβλίῳ λόγων τῶν ἡμερῶν τοῖς βασιλεῦσιν Ιουδα
24 ২৪ পরে যোরাম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রাগত হলেন এবং তাঁকে দায়ূদ নগরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে কবর দেওয়া হল। তাঁর ছেলে অহসিয় তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।
καὶ ἐκοιμήθη Ιωραμ μετὰ τῶν πατέρων αὐτοῦ καὶ ἐτάφη μετὰ τῶν πατέρων αὐτοῦ ἐν πόλει Δαυιδ τοῦ πατρὸς αὐτοῦ καὶ ἐβασίλευσεν Οχοζιας υἱὸς αὐτοῦ ἀντ’ αὐτοῦ
25 ২৫ ইস্রায়েলের রাজা আহাবের ছেলে যোরামের রাজত্বের বারো বছরের দিন যিহূদার রাজা যিহোরামের ছেলে অহসিয় রাজত্ব করতে শুরু করেন।
ἐν ἔτει δωδεκάτῳ τῷ Ιωραμ υἱῷ Αχααβ βασιλεῖ Ισραηλ ἐβασίλευσεν Οχοζιας υἱὸς Ιωραμ
26 ২৬ অহসিয় বাইশ বছর বয়সে রাজত্ব শুরু করে এক বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেন। তাঁর মা অথলিয়া, তিনি ইস্রায়েলের রাজা অম্রির নাতনী।
υἱὸς εἴκοσι καὶ δύο ἐτῶν Οχοζιας ἐν τῷ βασιλεύειν αὐτὸν καὶ ἐνιαυτὸν ἕνα ἐβασίλευσεν ἐν Ιερουσαλημ καὶ ὄνομα τῆς μητρὸς αὐτοῦ Γοθολια θυγάτηρ Αμβρι βασιλέως Ισραηλ
27 ২৭ অহসিয় আহাবের বংশের লোকেদের পথে চলতেন, সদাপ্রভুর চোখে যা খারাপ, আহাবের বংশের মত তাই করতেন, কারণ তিনি আহাবের বংশের জামাই ছিলেন।
καὶ ἐπορεύθη ἐν ὁδῷ οἴκου Αχααβ καὶ ἐποίησεν τὸ πονηρὸν ἐνώπιον κυρίου καθὼς ὁ οἶκος Αχααβ
28 ২৮ তিনি আহাবের ছেলে যোরামের সঙ্গে অরামের রাজা হসায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার জন্য রামোৎ-গিলিয়দে গেলেন; তাতে অরামীয়েরা যোরামকে আঘাত করল।
καὶ ἐπορεύθη μετὰ Ιωραμ υἱοῦ Αχααβ εἰς πόλεμον μετὰ Αζαηλ βασιλέως ἀλλοφύλων ἐν Ρεμμωθ Γαλααδ καὶ ἐπάταξαν οἱ Σύροι τὸν Ιωραμ
29 ২৯ অতএব যোরাম রাজা অরামের রাজা হসায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার দিনের রামাতে অরামীয়েরা তাঁকে যে সব আঘাত করে, তা থেকে ভাল হবার জন্য যিষ্রিয়েলে ফিরে গেলেন; আর আহাবের ছেলে যোরাম আঘাত পেয়েছিলেন বলে যিহূদার রাজা যিহোরামের ছেলে অহসিয় তাঁকে দেখতে যিষ্রিয়েলে নেমে গেলেন।
καὶ ἐπέστρεψεν ὁ βασιλεὺς Ιωραμ τοῦ ἰατρευθῆναι ἐν Ιεζραελ ἀπὸ τῶν πληγῶν ὧν ἐπάταξαν αὐτὸν ἐν Ρεμμωθ ἐν τῷ πολεμεῖν αὐτὸν μετὰ Αζαηλ βασιλέως Συρίας καὶ Οχοζιας υἱὸς Ιωραμ κατέβη τοῦ ἰδεῖν τὸν Ιωραμ υἱὸν Αχααβ ἐν Ιεζραελ ὅτι ἠρρώστει αὐτός

< দ্বিতীয় রাজাবলি 8 >