< দ্বিতীয় রাজাবলি 5 >

1 অরামের রাজার সেনাপতি নামান ছিলেন তাঁর মনিবের চোখে একজন মহান ও সম্মানিত লোক, কারণ তাঁরই মাধ্যমে সদাপ্রভু অরামকে জয়ী করেছিলেন; আর তিনি ছিলেন বলবান বীর, কিন্তু কুষ্ঠরোগী ছিলেন।
καὶ Ναιμαν ὁ ἄρχων τῆς δυνάμεως Συρίας ἦν ἀνὴρ μέγας ἐνώπιον τοῦ κυρίου αὐτοῦ καὶ τεθαυμασμένος προσώπῳ ὅτι ἐν αὐτῷ ἔδωκεν κύριος σωτηρίαν Συρίᾳ καὶ ὁ ἀνὴρ ἦν δυνατὸς ἰσχύι λελεπρωμένος
2 এক দিনের অরামীয়েরা দলে দলে গিয়েছিল; তারা ইস্রায়েল দেশ থেকে একটি ছোট মেয়েকে বন্দী করে আনলে সে নামানের স্ত্রীর দাসী হয়েছিল।
καὶ Συρία ἐξῆλθον μονόζωνοι καὶ ᾐχμαλώτευσαν ἐκ γῆς Ισραηλ νεάνιδα μικράν καὶ ἦν ἐνώπιον τῆς γυναικὸς Ναιμαν
3 সে তার কর্ত্রীকে বলল, “আমার মনিব যদি শমরিয়ার ভাববাদীর সঙ্গে দেখা করতে পারতেন, তাহলে তিনি তাঁকে কুষ্ঠরোগ থেকে উদ্ধার করতেন।”
ἡ δὲ εἶπεν τῇ κυρίᾳ αὐτῆς ὄφελον ὁ κύριός μου ἐνώπιον τοῦ προφήτου τοῦ θεοῦ τοῦ ἐν Σαμαρείᾳ τότε ἀποσυνάξει αὐτὸν ἀπὸ τῆς λέπρας αὐτοῦ
4 পরে নামান গিয়ে তাঁর মনিবকে বললেন, ইস্রায়েল দেশ থেকে আনা সেই মেয়েটি এই কথা বলছে।
καὶ εἰσῆλθεν καὶ ἀπήγγειλεν τῷ κυρίῳ ἑαυτῆς καὶ εἶπεν οὕτως καὶ οὕτως ἐλάλησεν ἡ νεᾶνις ἡ ἐκ γῆς Ισραηλ
5 অরামের রাজা বললেন, “সেখানে তুমি যাও, আমি ইস্রায়েলের রাজার কাছে চিঠি পাঠাই।” তখন তিনি নিজের সঙ্গে দশ তালন্ত রূপা, ছয় হাজার সোনার মুদ্রা ও দশ জোড়া কাপড় নিয়ে চলে গেলেন।
καὶ εἶπεν βασιλεὺς Συρίας πρὸς Ναιμαν δεῦρο εἴσελθε καὶ ἐξαποστελῶ βιβλίον πρὸς βασιλέα Ισραηλ καὶ ἐπορεύθη καὶ ἔλαβεν ἐν τῇ χειρὶ αὐτοῦ δέκα τάλαντα ἀργυρίου καὶ ἑξακισχιλίους χρυσοῦς καὶ δέκα ἀλλασσομένας στολάς
6 আর তিনি ইস্রায়েলের রাজার কাছে চিঠিটি নিয়ে গেলেন, চিঠিতে লেখা ছিল, “এই চিঠি যখন আপনার কাছে পৌঁছাবে, তখন দেখুন, আমি আমার দাস নামানকে আপনার কাছে পাঠালাম, আপনি তাকে কুষ্ঠরোগ থেকে উদ্ধার করবেন।”
καὶ ἤνεγκεν τὸ βιβλίον πρὸς τὸν βασιλέα Ισραηλ λέγων καὶ νῦν ὡς ἂν ἔλθῃ τὸ βιβλίον τοῦτο πρὸς σέ ἰδοὺ ἀπέστειλα πρὸς σὲ Ναιμαν τὸν δοῦλόν μου καὶ ἀποσυνάξεις αὐτὸν ἀπὸ τῆς λέπρας αὐτοῦ
7 যখন ইস্রায়েলের রাজা সেই চিঠি পড়লেন তিনি তাঁর কাপড় ছিঁড়ে বললেন, “মারবার ও বাঁচাবার ঈশ্বর কি আমি যে, এই ব্যক্তি একজন মানুষকে কুষ্ঠ হতে উদ্ধার করার জন্য আমার কাছে পাঠাচ্ছে? অনুরোধ করি, তোমরা বিচার করে দেখ, সে আমার বিরুদ্ধে তর্কের জন্য সূত্র খোঁজ করছে।”
καὶ ἐγένετο ὡς ἀνέγνω βασιλεὺς Ισραηλ τὸ βιβλίον διέρρηξεν τὰ ἱμάτια αὐτοῦ καὶ εἶπεν μὴ θεὸς ἐγὼ τοῦ θανατῶσαι καὶ ζωοποιῆσαι ὅτι οὗτος ἀποστέλλει πρός με ἀποσυνάξαι ἄνδρα ἀπὸ τῆς λέπρας αὐτοῦ ὅτι πλὴν γνῶτε δὴ καὶ ἴδετε ὅτι προφασίζεται οὗτός με
8 পরে ইস্রায়েলের রাজা কাপড় ছিঁড়েছেন এই কথা শুনে ঈশ্বরের লোক ইলীশায় রাজার কাছে এই কথা বলে পাঠালেন, “কেন আপনি কাপড় ছিঁড়েছেন? সে ব্যক্তি আমার কাছে আসুক; তাতে জানতে পারবে যে, ইস্রায়েলের মধ্যে একজন ভাববাদী আছে।”
καὶ ἐγένετο ὡς ἤκουσεν Ελισαιε ὅτι διέρρηξεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ τὰ ἱμάτια ἑαυτοῦ καὶ ἀπέστειλεν πρὸς τὸν βασιλέα Ισραηλ λέγων ἵνα τί διέρρηξας τὰ ἱμάτιά σου ἐλθέτω δὴ πρός με Ναιμαν καὶ γνώτω ὅτι ἔστιν προφήτης ἐν Ισραηλ
9 কাজেই নামান তাঁর সব রথ ও ঘোড়া নিয়ে এসে ইলীশায়ের বাড়ীর দরজার কাছে গিয়ে উপস্থিত হলেন।
καὶ ἦλθεν Ναιμαν ἐν ἵππῳ καὶ ἅρματι καὶ ἔστη ἐπὶ θύρας οἴκου Ελισαιε
10 ১০ তখন ইলীশায় তাঁর কাছে একজন লোক পাঠিয়ে বললেন, “আপনি গিয়ে সাতবার যর্দনে স্নান করুন, আপনার নতুন মাংস হবে ও আপনি শুচি হবেন।”
καὶ ἀπέστειλεν Ελισαιε ἄγγελον πρὸς αὐτὸν λέγων πορευθεὶς λοῦσαι ἑπτάκις ἐν τῷ Ιορδάνῃ καὶ ἐπιστρέψει ἡ σάρξ σού σοι καὶ καθαρισθήσῃ
11 ১১ তখন নামান ভীষণ রেগে চলে গেলেন, আর বললেন, “দেখ, আমি ভেবেছিলাম, তিনি নিশ্চয়ই বের হয়ে আমার কাছে আসবেন এবং দাঁড়িয়ে তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভুকে ডাকবেন, আর কুষ্ঠরোগের উপরে হাত বুলিয়ে কুষ্ঠীকে সুস্থ করবেন।
καὶ ἐθυμώθη Ναιμαν καὶ ἀπῆλθεν καὶ εἶπεν ἰδοὺ δὴ ἔλεγον ὅτι ἐξελεύσεται πρός με καὶ στήσεται καὶ ἐπικαλέσεται ἐν ὀνόματι θεοῦ αὐτοῦ καὶ ἐπιθήσει τὴν χεῖρα αὐτοῦ ἐπὶ τὸν τόπον καὶ ἀποσυνάξει τὸ λεπρόν
12 ১২ ইস্রায়েলের সমস্ত জলাশয় থেকে দম্মেশকের অবানা ও পর্পর নদী কি ভাল নয়? সেখানে স্নান করে কি আমি শুচি হতে পারি না?” আর তিনি মুখ ফিরিয়ে রেগে গিয়ে ফিরে গেলেন।
οὐχὶ ἀγαθὸς Αβανα καὶ Φαρφαρ ποταμοὶ Δαμασκοῦ ὑπὲρ Ιορδάνην καὶ πάντα τὰ ὕδατα Ισραηλ οὐχὶ πορευθεὶς λούσομαι ἐν αὐτοῖς καὶ καθαρισθήσομαι καὶ ἐξέκλινεν καὶ ἀπῆλθεν ἐν θυμῷ
13 ১৩ কিন্তু তাঁর দাসেরা কাছে গিয়ে অনুরোধ করে বলল, “বাবা, ঐ ভাববাদী যদি আপনাকে কোনো কঠিন কাজ করতে আদেশ দিতেন, তাহলে কি আপনি তা করতেন না? তবে ‘স্নান করে শুচি হন’ তাঁর এই আদেশটি কি মানবেন না?”
καὶ ἤγγισαν οἱ παῖδες αὐτοῦ καὶ ἐλάλησαν πρὸς αὐτόν μέγαν λόγον ἐλάλησεν ὁ προφήτης πρὸς σέ οὐχὶ ποιήσεις καὶ ὅτι εἶπεν πρὸς σέ λοῦσαι καὶ καθαρίσθητι
14 ১৪ তখন তিনি ঈশ্বরের লোকের আদেশ অনুযায়ী নেমে গিয়ে যর্দনে সাতবার ডুব দিলেন, তাতে ছোট ছেলের মত তাঁর নতুন মাংস হল ও তিনি শুচি হলেন।
καὶ κατέβη Ναιμαν καὶ ἐβαπτίσατο ἐν τῷ Ιορδάνῃ ἑπτάκι κατὰ τὸ ῥῆμα Ελισαιε καὶ ἐπέστρεψεν ἡ σὰρξ αὐτοῦ ὡς σὰρξ παιδαρίου μικροῦ καὶ ἐκαθαρίσθη
15 ১৫ পরে তিনি তাঁর সঙ্গীদের জনগনের সঙ্গে ঈশ্বরের লোকের কাছে ফিরে এসে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “দেখুন, আমি এখন জানতে পারলাম যে, একমাত্র ইস্রায়েলের ঈশ্বর ছাড়া সারা পৃথিবীতে আর কোন ঈশ্বর নেই; অতএব অনুরোধ করি, আপনার দাসের কাছ থেকে উপহার নিন।”
καὶ ἐπέστρεψεν πρὸς Ελισαιε αὐτὸς καὶ πᾶσα ἡ παρεμβολὴ αὐτοῦ καὶ ἦλθεν καὶ ἔστη καὶ εἶπεν ἰδοὺ δὴ ἔγνωκα ὅτι οὐκ ἔστιν θεὸς ἐν πάσῃ τῇ γῇ ὅτι ἀλλ’ ἢ ἐν τῷ Ισραηλ καὶ νῦν λαβὲ τὴν εὐλογίαν παρὰ τοῦ δούλου σου
16 ১৬ কিন্তু তিনি বললেন, “আমি যাঁর সামনে দাঁড়িয়ে আছি, সেই জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি যে, আমি কোনো কিছু নেব না।” নামান জোর করলেও তিনি রাজি হলেন না।
καὶ εἶπεν Ελισαιε ζῇ κύριος ᾧ παρέστην ἐνώπιον αὐτοῦ εἰ λήμψομαι καὶ παρεβιάσατο αὐτὸν λαβεῖν καὶ ἠπείθησεν
17 ১৭ পরে নামান বললেন, “তা যদি না হয়, তবে অনুরোধ করি, দুটো খচ্চরে বয়ে নিয়ে যেতে পারে এমন মাটি আপনার দাসকে দিন; কারণ আজ থেকে আপনার এই দাস সদাপ্রভু ছাড়া অন্য কোন দেবতার উদ্দেশ্যে হোম কিংবা বলিদান করবে না।
καὶ εἶπεν Ναιμαν καὶ εἰ μή δοθήτω δὴ τῷ δούλῳ σου γόμος ζεύγους ἡμιόνων καὶ σύ μοι δώσεις ἐκ τῆς γῆς τῆς πυρρᾶς ὅτι οὐ ποιήσει ἔτι ὁ δοῦλός σου ὁλοκαύτωμα καὶ θυσίασμα θεοῖς ἑτέροις ἀλλ’ ἢ τῷ κυρίῳ μόνῳ
18 ১৮ শুধু এই বিষয়ে সদাপ্রভু তাঁর দাসকে ক্ষমা করুন; আমার মনিব উপাসনা করার জন্য যখন রিম্মোণের মন্দিরে ঢুকে আমার হাতের উপর ভর দেন, তখন যদি আমি রিম্মোণের মন্দিরে প্রণাম করি, তবে সদাপ্রভু যেন এই ব্যাপারে আমাকে ক্ষমা করেন।”
καὶ ἱλάσεται κύριος τῷ δούλῳ σου ἐν τῷ εἰσπορεύεσθαι τὸν κύριόν μου εἰς οἶκον Ρεμμαν προσκυνῆσαι αὐτὸν καὶ ἐπαναπαύσεται ἐπὶ τῆς χειρός μου καὶ προσκυνήσω ἐν οἴκῳ Ρεμμαν ἐν τῷ προσκυνεῖν αὐτὸν ἐν οἴκῳ Ρεμμαν καὶ ἱλάσεται δὴ κύριος τῷ δούλῳ σου ἐν τῷ λόγῳ τούτῳ
19 ১৯ ইলীশায় তাঁকে বললেন, “শান্ত ভাবে চলে যান। পরে তিনি তাঁর সামনে থেকে কিছু দূর এগিয়ে গেলেন।”
καὶ εἶπεν Ελισαιε πρὸς Ναιμαν δεῦρο εἰς εἰρήνην καὶ ἀπῆλθεν ἀπ’ αὐτοῦ εἰς δεβραθα τῆς γῆς
20 ২০ তখন ঈশ্বরের লোক ইলীশায়ের চাকর গেহসি নিজের মনে বলল, “দেখ, আমার মনিব ঐ অরামীয় নামানকে এমনিই ছেড়ে দিলেন, যা এনেছিলেন তা নিলেন না, জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, আমি তাঁর পিছনে পিছনে দৌড়ে গিয়ে তাঁর কাছ থেকে কিছু নেব।”
καὶ εἶπεν Γιεζι τὸ παιδάριον Ελισαιε ἰδοὺ ἐφείσατο ὁ κύριός μου τοῦ Ναιμαν τοῦ Σύρου τούτου τοῦ μὴ λαβεῖν ἐκ χειρὸς αὐτοῦ ἃ ἐνήνοχεν ζῇ κύριος ὅτι εἰ μὴ δραμοῦμαι ὀπίσω αὐτοῦ καὶ λήμψομαι παρ’ αὐτοῦ τι
21 ২১ পরে গেহসি নামানের অনুসরণ করে দৌড়ে গেল; তাতে নামান তাঁর পিছনে দৌড়ে আসতে দেখে তার সঙ্গে দেখা করবার জন্য রথ থেকে নেমে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “সব খবর ভালো তো?”
καὶ ἐδίωξε Γιεζι ὀπίσω τοῦ Ναιμαν καὶ εἶδεν αὐτὸν Ναιμαν τρέχοντα ὀπίσω αὐτοῦ καὶ ἐπέστρεψεν ἀπὸ τοῦ ἅρματος εἰς ἀπαντὴν αὐτοῦ
22 ২২ সে বলল, “সব ঠিক আছে। আমার মনিব এই কথা বলবার জন্য আমাকে পাঠিয়েছেন যে, দেখুন, ইফ্রয়িমের পর্বতময় এলাকা থেকে ভাববাদীদের সন্তানদের মধ্যে দুজন যুবক এসেছে; অনুরোধ করি, তাদের জন্য এক তালন্ত রূপা ও দুই জোড়া পোশাক দিন।”
καὶ εἶπεν εἰρήνη ὁ κύριός μου ἀπέστειλέν με λέγων ἰδοὺ νῦν ἦλθον πρός με δύο παιδάρια ἐξ ὄρους Εφραιμ ἀπὸ τῶν υἱῶν τῶν προφητῶν δὸς δὴ αὐτοῖς τάλαντον ἀργυρίου καὶ δύο ἀλλασσομένας στολάς
23 ২৩ নামান বললেন, “দয়া করে দুই তালন্ত নাও।” পরে তিনি আগ্রহের সঙ্গে দুই তালন্ত রূপা দুটি থলিতে বেঁধে দুই জোড়া কাপড় তাঁর দুজন দাসকে দিলে তারা তার আগে আগে বয়ে নিয়ে যেতে লাগল।
καὶ εἶπεν Ναιμαν λαβὲ διτάλαντον ἀργυρίου καὶ ἔλαβεν ἐν δυσὶ θυλάκοις καὶ δύο ἀλλασσομένας στολὰς καὶ ἔδωκεν ἐπὶ δύο παιδάρια αὐτοῦ καὶ ἦραν ἔμπροσθεν αὐτοῦ
24 ২৪ পরে পাহাড়ে এসে গেহসি তাদের কাছ থেকে সেগুলি নিয়ে গৃহের মধ্যে রাখল এবং তাদের বিদায় করে দিলে তারা চলে গেল।
καὶ ἦλθον εἰς τὸ σκοτεινόν καὶ ἔλαβεν ἐκ τῶν χειρῶν αὐτῶν καὶ παρέθετο ἐν οἴκῳ καὶ ἐξαπέστειλεν τοὺς ἄνδρας
25 ২৫ পরে সে ভিতরে গিয়ে তার মনিবের সামনে দাঁড়াল। তখন ইলীশায় তাকে বললেন, “গেহসি, তুমি কোথায় গিয়েছিলে?” এবং সে বলল, “আপনার দাস কোথাও যায় নি।”
καὶ αὐτὸς εἰσῆλθεν καὶ παρειστήκει πρὸς τὸν κύριον αὐτοῦ καὶ εἶπεν πρὸς αὐτὸν Ελισαιε πόθεν Γιεζι καὶ εἶπεν Γιεζι οὐ πεπόρευται ὁ δοῦλός σου ἔνθα καὶ ἔνθα
26 ২৬ তখন তিনি তাকে বললেন, “সেই লোকটি যখন তোমার সঙ্গে দেখা করবার জন্য রথ থেকে নামলেন, তখন আমার মন কি তোমার সাথে যায় নি? রূপা, পোশাক, জিতবৃক্ষের বাগান, আঙ্গুর ক্ষেত, গরু, ভেড়া, দাস ও দাসী নেবার এটাই কি দিন?
καὶ εἶπεν πρὸς αὐτὸν Ελισαιε οὐχὶ ἡ καρδία μου ἐπορεύθη μετὰ σοῦ ὅτε ἐπέστρεψεν ὁ ἀνὴρ ἀπὸ τοῦ ἅρματος εἰς συναντήν σοι καὶ νῦν ἔλαβες τὸ ἀργύριον καὶ νῦν ἔλαβες τὰ ἱμάτια καὶ λήμψῃ ἐν αὐτῷ κήπους καὶ ἐλαιῶνας καὶ ἀμπελῶνας καὶ πρόβατα καὶ βόας καὶ παῖδας καὶ παιδίσκας
27 ২৭ অতএব নামানের কুষ্ঠরোগ তোমার ও তোমার বংশের মধ্যে চিরকাল লেগে থাকবে।” তখন গেহসি তুষারের মত সাদা কুষ্ঠগ্রস্ত হয়ে তাঁর সামনে থেকে চলে গেল।
καὶ ἡ λέπρα Ναιμαν κολληθήσεται ἐν σοὶ καὶ ἐν τῷ σπέρματί σου εἰς τὸν αἰῶνα καὶ ἐξῆλθεν ἐκ προσώπου αὐτοῦ λελεπρωμένος ὡσεὶ χιών

< দ্বিতীয় রাজাবলি 5 >