< দ্বিতীয় রাজাবলি 19 >

1 রাজা হিষ্কিয় এই কথা শোনার পর নিজের কাপড় ছিঁড়লেন আর চটের পোশাক পরলেন এবং সদাপ্রভুর গৃহে গেলেন।
Padşah Xizqiya bunu eşidəndə paltarını cırdı və çula bürünüb Rəbbin məbədinə girdi.
2 তিনি রাজবাড়ীর পরিচালক ইলীয়াকীম, রাজার লেখক শিব্‌ন ও যাজকদের প্রাচীনদের চট পরিয়ে আমোসের ছেলে যিশাইয় ভাববাদীর কাছে পাঠিয়ে দিলেন।
O, saray rəisi Elyaqimi, mirzə Şevnanı və kahinlərin ağsaqqallarını çula bürünmüş halda peyğəmbər Amots oğlu Yeşayanın yanına göndərdi.
3 তাঁরা যিশাইয়কে বললেন, “হিষ্কিয় বলছেন যে, আজকের দিন টা হল কষ্টের, তিরস্কার হওয়ার ও অসম্মানের দিন। কারণ যেন সন্তানেরা জন্ম হবার মুখে এসেছে কিন্তু তাদের জন্ম দেবার শক্তি নেই।
Onlar Yeşayaya dedilər: «Xizqiya belə deyir: “Bu gün bəla, təhqir və rüsvayçılıq günüdür, çünki uşaqların doğulması vaxtı çatıb, ancaq doğmağa güc yoxdur.
4 অশূরের রাজা যিনি জীবন্ত ঈশ্বরকে ঠাট্টা বিদ্রূপ করতে রব্‌শাকিকে পাঠিয়েছেন কিন্তু আপনার ঈশ্বর সদাপ্রভু হয়তো সেই সব কথা শুনে তাকে ধমক দেবেন। তাই যারা এখনও বেঁচে আছে তাদের জন্য আপনি প্রার্থনা করুন।”
Bəlkə ağası Aşşur padşahının var olan Allahı təhqir etməyə göndərdiyi baş vəzirin bütün sözlərini Allahın Rəbb eşidib buna görə məzəmmət edər. Ona görə də qalanlar üçün dua et”».
5 তখন রাজা হিষ্কিয়ের কর্মচারীরা যিশাইয়ের কাছে আসলেন,
Padşah Xizqiyanın adamları Yeşayanın yanına gələndə
6 এবং যিশাইয় তাঁদের বললেন “তোমাদের মালিককে বল যে, সদাপ্রভু এই কথা বলছেন, ‘তুমি যা শুনেছ, অর্থাৎ অশূরের রাজার কর্মচারীরা আমার বিরুদ্ধে যে সব অপমানের কথা বলেছে তাতে তুমি ভয় পেয়ো না।
Yeşaya onlara dedi: «Ağanıza söyləyin ki, Rəbb belə deyir: “Aşşur padşahının nökərlərinin Mənə qarşı küfr edərək söylədiyi və sənin eşitdiyin sözlərdən qorxma.
7 দেখো, আমি তার মধ্যে এমন একটা আত্মা দেব যার ফলে সে একটা সংবাদ শুনতে পাবে এবং নিজের দেশে ফিরে যাবে। আমি তাকে তার নিজের দেশে তলোয়ারের দ্বারা শেষ করে দেব’।”
Mən onun daxilinə elə bir ruh göndərəcəyəm ki, bir xəbər eşidib öz ölkəsinə qayıdacaq və orada onu qılıncla öldürtdürəcəyəm”».
8 পরে রব্‌শাকি ফিরে গেলেন এবং দেখলেন যে, অশূরের রাজা লিব্‌নার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছেন। কারণ তিনি লাখীশ থেকে চলে গিয়েছিলেন একথা রব্‌শাকি শুনেছিলেন।
Baş vəzir geri qayıdıb Aşşur padşahının Livna üzərinə hücum etdiyini gördü. Çünki Lakişdən geri çəkildiyini eşitmişdi.
9 অশূরের রাজা সন্‌হেরীব শুনতে পেলেন যে, কূশ দেশের রাজা তির্হকঃ তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার জন্য বের হয়েছেন। তাই তিনি আবার দূতদের দিয়ে হিষ্কিয়ের কাছে খবর পাঠালেন,
Aşşur padşahına «Kuş padşahı Tirhaqa sənin üstünə vuruşmağa gəlir» xəbəri çatdı. O, Xizqiyanın yanına yenidən qasidlər göndərib dedi:
10 ১০ “তোমরা যিহূদার রাজা হিষ্কিয়কে বলবে, তুমি যাঁকে বিশ্বাস কর সেই ঈশ্বর এইরকম বলে তোমাদের প্রতারণা না করুক যে, রাজা অশূরের হাতে যিরূশালেমকে দেওয়া হবে না।
«Yəhuda padşahı Xizqiyaya belə söyləyin: “Qoy güvəndiyin Allahın ‹Yerusəlim Aşşur padşahına təslim edilməyəcək› deyə səni aldatmasın.
11 ১১ দেখো, অশূরের রাজারা কিভাবে অন্য সব দেশগুলি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছেন তা তুমি নিশ্চয়ই শুনেছ; তাহলে তুমি কি রক্ষা পাবে?
Axı sən eşitdin ki, Aşşur padşahları bütün ölkələrə nə ediblər, oraları necə viran ediblər. Sən qurtula biləcəksənmi?
12 ১২ আমার পূর্বপুরুষেরা যে সব জাতিকে ধ্বংস করেছেন তাদের দেবতারা, অর্থাৎ গোষণ, হারণ, রেৎসফ এবং তলঃসরে বাসকারী এদনের লোকদের দেবতারা কি তাদের রক্ষা করেছে?
Atalarımın məhv etdikləri millətlərin – Qozanın, Xaranın, Resefin və Telassarda olan Edenlilərin allahları onları qurtardımı?
13 ১৩ হমাতের রাজা, অর্পদের রাজা, সফর্বয়িম শহরের রাজা অথবা হেনা ও ইব্বার রাজা কোথায়?”
Hanı Xamat padşahı, Arpad padşahı, Sefarvayim şəhərinin, Henanın və Avvanın padşahı?”»
14 ১৪ হিষ্কিয় দূতদের কাছ থেকে চিঠিখানা নিলেন এবং সেটি পড়লেন। পরে তিনি সদাপ্রভুর গৃহে গেলেন এবং তাঁর সামনে চিঠিটা মেলে দিলেন।
Xizqiya məktubu qasidlərdən alıb oxudu. O, Rəbbin məbədinə qalxıb məktubu Rəbbin önündə yerə sərdi.
15 ১৫ হিষ্কিয় সদাপ্রভুর কাছে এই প্রার্থনা করলেন এবং বললেন, “বাহিনীগনের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, করূবের মাঝে অবস্থিত হে সদাপ্রভু, তুমিই একমাত্র পৃথিবীর সমস্ত রাজ্যের ঈশ্বর। তুমি মহাকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছ।
Xizqiya Rəbbin önündə dua edib dedi: «Ey keruvlar üstündə əyləşən İsrailin Allahı Rəbb! Bütün dünya padşahlıqlarının Allahı yalnız Sənsən. Göyü və yeri Sən yaratmısan.
16 ১৬ হে সদাপ্রভু, কান ফেরাও এবং শোন; তোমার চোখ খোল সদাপ্রভু এবং দেখ, সন্‌হেরীবের কথা শোন যা জীবন্ত ঈশ্বরকে অপমান করবার জন্য বলে পাঠিয়েছে।
Ya Rəbb, qulağın eşitsin, gözün görsün, Sanxerivin var olan Allaha qarşı küfr edərək göndərdiyi sözlərə qulaq as.
17 ১৭ সত্য, হে সদাপ্রভু, যে অশূরের রাজারা সব জাতিকে এবং তাদের দেশ ধ্বংস করেছে।
Ya Rəbb, doğrudur, Aşşur padşahları millətləri və onların torpaqlarını talan etdilər,
18 ১৮ তারা তাদের দেবতাদের আগুনে ফেলে দিয়েছে। কারণ সেগুলো তো ঈশ্বর ছিল না কিন্তু শুধুমাত্র মানুষের হাতে তৈরী কেবল কাঠ আর পাথর; সেইজন্য অশূরেরা তাদের ধ্বংস করে দিয়েছে।
allahlarını oda atıb məhv etdilər. Çünki onlar Allah deyildi, insanlar onları ağac və daşdan düzəltmişdilər.
19 ১৯ এখন হে সদাপ্রভু আমাদের ঈশ্বর, অশূরের রাজার হাত থেকে তুমি আমাদের রক্ষা কর, যাতে পৃথিবীর সমস্ত রাজ্য জানতে পারে যে, হে সদাপ্রভু, তুমি, একমাত্র তুমিই ঈশ্বর।”
Ey Allahımız Rəbb, indi isə yalvarıram, bizi onun əlindən qurtar və bütün dünya padşahlıqları bilsinlər ki, ya Rəbb, Sən, yalnız Sən Allahsan!»
20 ২০ তখন আমোসের ছেলে যিশাইয় হিষ্কিয়ের কাছে একটি খবর পাঠালেন, সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর বলছেন যে, অশূরের রাজা সন্‌হেরীব সম্বন্ধে আপনার প্রার্থনা আমি শুনেছি।
Amots oğlu Yeşaya Xizqiyaya xəbər göndərib dedi: «İsrailin Allahı Rəbb belə deyir: “Aşşur padşahı Sanxeriv barədə Mənə etdiyin duanı eşitdim”.
21 ২১ তার বিষয়ে সদাপ্রভু এই কথা বলছেন, “সিয়োন কুমারী মেয়ে তোমাকে তুচ্ছ করছে এবং হাঁসাহাঁসি করছে। যিরূশালেমের মেয়েরা তোমার দিকে মাথা নাড়ছে।
Onun haqqında Rəbbin söylədiyi söz budur: “Bakirə Sion qızı Sənə xor baxıb lağ edir, Yerusəlim qızı Sənin arxanca başını bulayır.
22 ২২ তুমি কাকে তুচ্ছ করেছ? কার বিরুদ্ধে অপমানের কথা বলেছ? তুমি কার বিরুদ্ধে চিৎকার করেছ এবং গর্ব সহকারে চোখ তুলে তাকিয়েছ? তুমি ইস্রায়েলের পবিত্রতমের বিরুদ্ধেই এই সব করেছ।
Kimi söyüb küfr etdin? Kimə qarşı səsini qaldırdın? Kimə lovğalıqla baxdın? İsrailin Müqəddəsinə!
23 ২৩ তোমার লোকদের দিয়ে তুমি প্রভুকে অপমান করে বলেছ যে, আমি সব রথ দিয়ে পাহাড়গুলোর চূড়ায় উঠেছি, লেবাননের সবচেয়ে উঁচু চূড়ায় উঠেছি। আমি তার সবচেয়ে লম্বা লম্বা এরস গাছ আর ভাল ভাল দেবদারু গাছ কেটে ফেলব। আমি তার বনের শেষপ্রান্ত, সুন্দর ফলবান জায়গায় ঢুকব।
Qasidlərinin vasitəsilə Rəbbi təhqir edib dedin: ‹Çoxlu döyüş arabalarımla Dağların zirvəsinə, Livanın ən uca yerlərinə çıxdım. Uca sidr ağaclarını, Gözəl sərv ağaclarını kəsdim, Ən son məskəninə, Yaşıl meşələrinə girdim.
24 ২৪ আমি বিদেশের মাটিতে কুয়ো খুঁড়েছি এবং সেখানকার জল খেয়েছি। আমি নিজের পা দিয়ে মিশরের সব নদীগুলো শুকনো করব।
Quyu qazdım və özgə sularını içdim, Misirin bütün çaylarını ayağımla qurutdum›.
25 ২৫ তুমি কি শোন নি যে, বহুদিন পূর্বেই আমি তা ঠিক করে রেখেছিলাম? বহুকাল আগেই আমি তার পরিকল্পনা করেছিলাম? আর এখন আমি তা করলাম। তোমার মাধ্যমে দেয়াল দিয়ে ঘেরা শহরগুলো ধ্বংস করে পাথরের ঢিবি করতে পেরেছি।
Məgər eşitməmisən ki, Mən çoxdan bu işi hazırladım, Qədimdən bəri müəyyən etdiyimi İndi yerinə yetirirəm ki, Sən qalalı şəhərləri dağıdıb Viranəliyə çevirəsən.
26 ২৬ সেখানকার লোকেরা শক্তিহীন হয়েছে এবং ভীষণ ভয় ও লজ্জা পেয়েছে। তারা ক্ষেতের চারার মত, গজিয়ে ওঠা সবুজ ঘাসের মত, ছাদের উপরে গজানো ঘাসের মত যা বেড়ে উঠবার আগেই শুকিয়ে যাবে সেরকম হলো।
Bu şəhərlərin sakinləri zəiflədi, Çaşqınlığa və xəcalətə düşdülər. Yetişməmişdən əvvəl yandırılan Çöl otu, göyərti və damda bitən ot kimi oldular.
27 ২৭ কিন্তু তোমার মধ্যে বসে থাকা আর কখন বাইরে যাওয়া বা ভিতরে আসা এবং কেমন করে আমার বিরুদ্ধে রেগে ওঠ আমি তা জানি।
Sənin oturuşunu, Girişini-çıxışını, Mənə qarşı hiddətini bilirəm.
28 ২৮ কারণ আমার বিরুদ্ধে তুমি রেগে উঠেছ এবং তোমার গর্বের কথা আমার কানে এসেছে বলে আমি আমার কড়া তোমার নাকে লাগাব এবং তোমার মুখে আমার বল্‌গা লাগাব; আর যে পথ দিয়ে তুমি এসেছ সেই পথেই তোমাকে ফিরিয়ে দেব৷”
Mənə qarşı hiddətləndiyinə görə, Lovğalığın qulağıma çatdığına görə Halqamı burnuna və yüyənimi ağzına taxacağam, Səni gəldiyin yolla geri qaytaracağam.
29 ২৯ আর হে হিষ্কিয়, তোমার জন্য চিহ্ন হবে এই, এই বছরে নিজের থেকেই যা জন্মাবে তোমরা তাই খাবে এবং দ্বিতীয় বছরে তা থেকে যা জন্মাবে তা খাবে। কিন্তু তৃতীয় বছরে তোমরা অবশ্যই বীজ বুনবে ও ফসল কাটবে আর আঙুর গাছ লাগিয়ে তার ফল খাবে।
Ancaq sənin üçün əlamət budur, ey Xizqiya! Bu il və gələn il özü yetişən barını, Üçüncü il isə taxıl zəmilərini, Üzüm bağları salıb onların bəhrəsini yeyin.
30 ৩০ যিহূদা গোষ্ঠীর যে লোকেরা তখনও বেঁচে থাকবে তারা আবার গাছের মত নীচে শিকড় বসাবে আর উপরে ফল দেবে।
Yəhuda nəslindən xilas olub qalanlar Yenə aşağıya doğru kök atacaqlar, Yuxarıya doğru bəhrə verəcəklər.
31 ৩১ যিরূশালেম থেকে অবশিষ্ট লোকেরা আসবে, আর সিয়োন পাহাড় থেকে আসবে বেঁচে যাওয়া লোক। বাহিনীগনের সদাপ্রভুর আগ্রহেই এই সব করবে।
Çünki qalanlar Yerusəlimdən, Xilas olanlar Sion dağından çıxacaqlar. Rəbbin qeyrəti bunu edəcək”.
32 ৩২ সেজন্য অশূরের রাজার সম্পর্কে সদাপ্রভু এই কথা বলেন, সে এই শহরে আসবে না কিম্বা এখানে একটা তীরও ছুড়বে না। সে ঢাল নিয়ে এর সামনে আসবে না কিম্বা ওঠা নামা করবার জন্য কিছু তৈরী করবে না।
Buna görə Aşşur padşahı barədə Rəbb belə deyir: “O bu şəhərə girməyəcək, Oraya ox atmayacaq, Qarşısına qalxanla çıxmayacaq, Qala önündə torpaq qalağı qurmayacaq.
33 ৩৩ সে যে পথ দিয়ে এসেছে সেই পথ দিয়েই ফিরে যাবে; এই শহরে সে প্রবেশ করবে না। এটাই হলো সদাপ্রভুর ঘোষণা।
Ancaq gəldiyi yolla geri qayıdacaq, Bu şəhərə girməyəcək” Rəbb belə bəyan edir.
34 ৩৪ কারণ আমি আমার ও আমার দাস দায়ূদের জন্য এই শহরটা রক্ষা করব ও তার ঢাল হয়ে থাকব।
“Mən bu şəhəri Özüm üçün, Qulum Davudun xatirinə qoruyub xilas edəcəyəm”».
35 ৩৫ সেই রাতে সদাপ্রভুর দূত বের হয়ে অশূরীয়দের শিবির আক্রমণ করলেন এবং এক লক্ষ পঁচাশি হাজার সৈন্যকে মেরে ফেললেন। পরদিন ভোরবেলায় লোকেরা যখন উঠল তখন দেখতে পেল সব জায়গায় শুধু মৃতদেহ।
O gecə Rəbbin mələyi çıxıb Aşşur ordugahında yüz səksən beş min nəfəri qırdı. Səhər erkən qalxıb gördülər ki, onların hamısı öldürülüb.
36 ৩৬ সেজন্য অশূর রাজা সন্‌হেরীব তাঁর সৈন্যদল নিয়ে ইস্রায়েল থেকে চলে গেলেন এবং নীনবীতে ফিরে গিয়ে সেখানে থাকতে লাগলেন।
Aşşur padşahı Sanxeriv geri çəkilib getdi və Ninevada qaldı.
37 ৩৭ পরে, সন্‌হেরীব যেমন তাঁর দেবতা নিষ্রোকের মন্দিরে পূজা করছিলেন, তাঁর ছেলেরা অদ্রম্মেলক ও শরেৎসর তাঁকে তলোয়ার দিয়ে মেরে ফেলে তারা অরারট দেশে পালিয়ে গেল। তখন সন্‌হেরীবের জায়গায় তাঁর ছেলে এসর-হদ্দোন রাজা হলেন।
O öz allahı Nisrokun məbədində səcdə edərkən oğulları Adrammelek və Şareser onu qılıncla öldürdülər və Urartu ölkəsinə qaçdılar. Sanxerivin yerinə oğlu Esar-Xaddon padşah oldu.

< দ্বিতীয় রাজাবলি 19 >