< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 24 >
1 ১ সাত বছর বয়সে যোয়াশ রাজত্ব করতে শুরু করেন এবং যিরূশালেমে চল্লিশ বছর রাজত্ব করেন; তাঁর মায়ের নাম সিবিয়া, তিনি বের-শেবা নগরের মেয়ে।
যোয়াশ সাত বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং তিনি জেরুশালেমে চল্লিশ বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম সিবিয়া; তিনি বের-শেবার অধিবাসিনী ছিলেন।
2 ২ যিহোয়াদা যাজকের সমস্ত জীবনকালে যোয়াশ সদাপ্রভুর চোখে যা ঠিক, তাই করতেন।
যাজক যিহোয়াদা যতদিন বেঁচেছিলেন, যোয়াশ ততদিন সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা ভালো, তাই করে গেলেন।
3 ৩ আর যিহোয়াদা তাঁর দুটি বিয়ে দিলেন; তারপর তাঁর ছেলেমেয়ে হল।
যিহোয়াদা যোয়াশের সাথে দুজন স্ত্রীর বিয়ে দিলেন, এবং তাঁর বেশ কয়েকটি ছেলেমেয়ে হল।
4 ৪ পরে যোয়াশ সদাপ্রভুর গৃহ মেরামত করবার জন্য স্থির করলেন।
কিছুকাল পর যোয়াশ সদাপ্রভুর মন্দির মেরামত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
5 ৫ তাতে তিনি যাজকদের ও লেবীয়দের ডেকে জড়ো করে বললেন, “তোমরা যিহূদার নগরে নগরে যাও এবং প্রতি বছর তোমাদের ঈশ্বরের গৃহ মেরামত করবার জন্য সমস্ত ইস্রায়েলের কাছ থেকে রূপা আদায় কর; এই কাজটি তাড়াতাড়ি কর।” কিন্তু লেবীয়েরা সেই কাজ তাড়াতাড়ি করল না।
তিনি যাজক ও লেবীয়দের এক স্থানে ডেকে বললেন, “যিহূদার নগরগুলিতে যাও এবং তোমাদের ঈশ্বরের মন্দিরটি মেরামত করার জন্য ইস্রায়েলীদের সবার কাছ থেকে বাৎসরিক পাওনাগণ্ডা আদায় করে নিয়ে এসো। এখনই তা করো।” কিন্তু লেবীয়েরা তাড়াতাড়ি সে কাজটি করেননি।
6 ৬ পরে রাজা প্রধান যাজক যিহোয়াদাকে ডেকে বললেন, “সাক্ষ্য তাঁবুর জন্য ঈশ্বরের দাস মোশি ও ইস্রায়েল সমাজের মাধ্যমে যে কর নির্ধারিত হয়েছে, তা যিহূদা ও যিরূশালেম থেকে আদায় করতে আপনি লেবীয়দের বলে দেন নি কেন?”
অতএব রাজা প্রধান যাজক যিহোয়াদাকে ডেকে পাঠিয়ে তাঁকে বললেন, “সদাপ্রভুর দাস মোশি ও ইস্রায়েলের জনসমাজ বিধিনিয়মের তাঁবুর জন্য যে কর ধার্য করলেন, তা যিহূদা ও জেরুশালেম থেকে আদায় করে আনার জন্য আপনি কেন লেবীয়দের বলেননি?”
7 ৭ কারণ সেই দুষ্টা স্ত্রীলোক অথলিয়ার ছেলেরা ঈশ্বরের গৃহ ভেঙে ফেলেছিল এবং সদাপ্রভুর গৃহের সমস্ত পবিত্র জিনিসগুলি নিয়ে বাল দেবতার জন্য ব্যবহার করেছিল।
সেই দুষ্ট মহিলা অথলিয়ার ছেলেরা জোর করে ঈশ্বরের মন্দিরে ঢুকে পড়েছিল এবং এমনকি সেখানকার পবিত্র জিনিসপত্রও বায়াল-দেবতাদের জন্য ব্যবহার করল।
8 ৮ পরে রাজা আদেশ দিলে তারা একটি সিন্দুক তৈরী করে সদাপ্রভুর গৃহের দরজার ঠিক বাইরে স্থাপন করল।
রাজার আদেশে একটি সিন্দুক তৈরি করে সেটি বাইরে, সদাপ্রভুর মন্দিরের দরজায় রাখা হল।
9 ৯ আর ঈশ্বরের দাস মোশি যে কর মরুপ্রান্তে দিতে হবে বলে ঠিক করেছিল, সদাপ্রভুর কাছে নিয়ে আসার কথা তারা যিহূদা ও যিরূশালেমে ঘোষণা করল।
পরে যিহূদা ও জেরুশালেমে এই আদেশ জারি করা হল যে মরুপ্রান্তরে ঈশ্বরের দাস মোশি ইস্রায়েলের জন্য যে কর ধার্য করে দিলেন, লোকেরা সবাই যেন সদাপ্রভুর কাছে তা নিয়ে আসে।
10 ১০ তাতে সমস্ত শাসনকর্ত্তা ও সমস্ত প্রজা আনন্দ করে তা আনতে লাগল এবং যতক্ষণ না কাজ শেষ হল, ততক্ষণ সিন্দুকে তা রাখত।
কর্মকর্তারা ও প্রজারা সবাই তাদের উপর যে কর ধার্য হল, তা নিয়ে এসে যতক্ষণ না সেই সিন্দুক ভরে গেল, ততক্ষণ সানন্দে তাতে ফেলেই যাচ্ছিল।
11 ১১ আর যে দিনের লেবীয়দের হাতে করে সেই সিন্দুক রাজার কর্মচারীদের কাছে নিয়ে আসত, তখন তার মধ্যে অনেক রূপা দেখা গেলে রাজার লেখক ও প্রধান যাজকের কর্মচারী এসে সিন্দুকটি খালি করত, পরে আবার সেটা তুলে তার জায়গায় রাখত; দিন দিন এই ভাবে অনেক রূপা জমা করলো।
যখনই লেবীয়েরা সেই সিন্দুকটি রাজার কর্মকর্তাদের কাছে নিয়ে আসত ও তারা দেখতেন যে সেখানে প্রচুর অর্থ জমা পড়েছে, তখন রাজ-সচিব ও প্রধান যাজকের কর্মকর্তারা এসে সেই সিন্দুকটি খালি করে আবার সেটি নির্দিষ্ট স্থানে রেখে আসতেন। নিয়মিতভাবে তারা এরকম করে গেলেন এবং প্রচুর অর্থ জমা হল।
12 ১২ পরে রাজা ও যিহোয়াদা সদাপ্রভুর গৃহে যাদের উপর দায়িত্ব ছিল সেগুলি তাদের হাতে দিতেন; তারা সদাপ্রভুর গৃহ মেরামত করবার জন্য রাজমিস্ত্রি ও ছুতোরকে মজুরী দিত এবং সদাপ্রভুর গৃহ মেরামত করার জন্য লোহা ও পিতলের কারিগরদেরকেও দিত।
রাজা ও যিহোয়াদা সেই অর্থ তাদেরই দিলেন, যারা সদাপ্রভুর মন্দিরের কাজ করত। সদাপ্রভুর মন্দির মেরামত করার জন্য তারা রাজমিস্ত্রি ও ছুতোর ভাড়া করল, এবং মন্দির মেরামতির জন্য লোহার ও ব্রোঞ্জের কাজ জানা লোকও তারা ভাড়া করল।
13 ১৩ এই ভাবে যারা সারাইয়ের কাজ করছিল তারা খুব পরিশ্রম করলে তাদের মাধ্যমে কাজ এগিয়ে চলল; আর তারা ঈশ্বরের গৃহটি মেরামত করে আগের মত মজবুত করল।
কাজের দায়িত্বে থাকা লোকজন খুব পরিশ্রমী ছিল, এবং মেরামতির কাজ তাদের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে যাচ্ছিল। মূল নকশা অনুসারে তারা ঈশ্বরের মন্দিরটি আরেকবার তৈরি করল এবং সেটি আরও মজবুত করে তুলেছিল।
14 ১৪ কাজ শেষ করে তারা বাকি রূপা রাজা ও যিহোয়াদার কাছে নিয়ে আসত এবং তার ফলে সদাপ্রভুর গৃহের জন্য নানা পাত্র, অর্থাৎ সেবার জন্য ও হোমের পাত্র এবং চামচ, সোনা ও রূপার পাত্র তৈরী হল। আর তারা যিহোয়াদা যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিন সদাপ্রভুর গৃহে নিয়মিত হোম করত।
তাদের কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর, তারা বাকি অর্থ রাজার ও যিহোয়াদার কাছে নিয়ে এসেছিল, এবং সেই অর্থ দিয়ে সদাপ্রভুর মন্দিরের জন্য এইসব জিনিসপত্র তৈরি করা হল: সেবাকাজের ও হোমবলির জন্য কিছু জিনিসপত্র, এবং সোনা ও রুপোর থালা ও অন্যান্য জিনিসপত্র। যতদিন যিহোয়াদা বেঁচেছিলেন, ততদিন সদাপ্রভুর মন্দিরে নিয়মিতভাবে হোমবলি উৎসর্গ করা হত।
15 ১৫ পরে যিহোয়াদা বুড়ো হয়ে আয়ু পূর্ণ হলে মারা গেলেন; সেই দিনের তাঁর একশো ত্রিশ বছর বয়স হয়েছিল।
যিহোয়াদা বৃদ্ধ ও পূর্ণায়ূ হয়ে গেলেন, এবং 130 বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হল।
16 ১৬ লোকেরা দায়ূদ নগরে রাজাদের সঙ্গে তাঁর কবর দিল, কারণ তিনি ইস্রায়েলের মধ্যে এবং ঈশ্বর ও তাঁর গৃহের জন্য ভাল কাজ করেছিলেন।
দাউদ-নগরে রাজাদের সাথেই তাঁকে কবর দেওয়া হল, কারণ ঈশ্বরের ও তাঁর মন্দিরের জন্য ইস্রায়েলে তিনি খুব ভালো কাজ করেছিলেন।
17 ১৭ যিহোয়াদার মৃত্যুর পরে যিহূদার শাসনকর্তারা এসে রাজাকে প্রণাম করল; তখন রাজা তাদের কথাই শুনলেন।
যিহোয়াদার মৃত্যুর পর, যিহূদার কর্মকর্তারা এসে রাজাকে সম্মান প্রদর্শন করল, এবং তিনি তাদের কথাই শুনতে শুরু করলেন।
18 ১৮ পরে তারা তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর গৃহ ত্যাগ করে আশেরা-মূর্তির ও নানা প্রতিমার পূজা করতে লাগল; আর তাদের এই পাপের জন্য যিহূদা ও যিরূশালেমের উপর ক্রোধ নেমে এল।
তারা তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর মন্দির পরিত্যক্ত করে রেখে, আশেরা-খুঁটির ও প্রতিমার পুজো করতে শুরু করল। তাদের এই অপরাধের কারণে ঈশ্বরের ক্রোধ যিহূদা ও জেরুশালেমের উপর নেমে এসেছিল।
19 ১৯ যদিও সদাপ্রভুর দিকে তাদের ফিরিয়ে আনবার জন্য তিনি তাদের কাছে ভাববাদীদেরকে পাঠালেন, আর তাঁরা তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন; কিন্তু লোকরা সেই কথা শুনতে চাইল না।
সদাপ্রভু যদিও লোকদের তাঁর কাছে ফিরিয়ে আনার জন্য ভাববাদীদের তাদের কাছে পাঠালেন, এবং যদিও তারা তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিলেন, তবুও তারা কোনো কথা শোনেনি।
20 ২০ পরে ঈশ্বরের আত্মা যিহোয়াদা যাজকের ছেলে সখরিয়ের উপর এলে, তিনি লোকদের থেকে উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে তাদের বললেন, “ঈশ্বর এই কথা বলছেন, ‘তোমরা কেন সদাপ্রভুর আদেশ অমান্য করছ? এতে সফল হবে না। তোমরা সদাপ্রভুকে ত্যাগ করেছ, তিনিও তোমাদের ত্যাগ করলেন।’”
তখন ঈশ্বরের আত্মা যাজক যিহোয়াদার ছেলে সখরিয়ের উপর নেমে এলেন। তিনি লোকজনের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “ঈশ্বর একথাই বলেন: ‘তোমরা কেন সদাপ্রভুর আদেশ অমান্য করছ? তোমরা সফল হবে না। যেহেতু তোমরা সদাপ্রভুকে পরিত্যাগ করেছ, তাই তিনিও তোমাদের পরিত্যাগ করেছেন।’”
21 ২১ তাতে লোকেরা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে রাজার আদেশে সদাপ্রভুর গৃহের উঠানে তাঁকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলল।
কিন্তু তারা সখরিয়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করল, এবং রাজার আদেশে তারা সদাপ্রভুর মন্দিরের উঠোনে তাঁর উপর পাথর ছুঁড়ে, তাঁকে মেরে ফেলেছিল।
22 ২২ তাঁর বাবা যিহোয়াদা রাজার প্রতি যে দয়া দেখিয়েছিলেন, তা মনে না রেখে যোয়াশ রাজা তাঁর ছেলেকে মেরে ফেললেন; তিনি মারা যাবার দিন বললেন, “সদাপ্রভু এই কাজ দেখে আপনাকে শাস্তি দেবেন।”
সখরিয়ের বাবা যিহোয়াদা, রাজা যোয়াশের প্রতি যে দয়া দেখিয়েছিলেন, তা তিনি মনে রাখেননি কিন্তু তাঁর সেই ছেলেকে তিনি মেরে ফেলেছিলেন, যিনি মরতে মরতে বললেন, “সদাপ্রভু এসব দেখছেন আর তিনিই আপনার কাছে এর হিসেব নেবেন।”
23 ২৩ পরের বছর অরামের সৈন্যেরা যোয়াশের বিরুদ্ধে আসল। তারা যিহূদা ও যিরূশালেম আক্রমণ করে সব শাসনকর্ত্তাদের মেরে ফেলল এবং তাদের সমস্ত জিনিস লুট করে দম্মেশকে রাজার কাছে পাঠিয়ে দিল।
বছর ঘুরে আসার পর, অরামের সৈন্যদল যোয়াশের বিরুদ্ধে কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে এসেছিল; তারা যিহূদা ও জেরুশালেমে সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়ে প্রজাদের সব নেতাকে মেরে ফেলেছিল। তারা সব লুটসামগ্রী দামাস্কাসে তাদের রাজার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিল।
24 ২৪ বাস্তবিক অরামীয় সৈন্যদলে কম লোক আসলো, আর সদাপ্রভু তাদের হাতে অনেক বড় সৈন্যদলকে তুলে দিলেন, কারণ লোকেরা তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে ত্যাগ করেছিল। এই ভাবে অরামীয়দের মাধ্যমে যোয়াশকে শাস্তি দেওয়া হল।
অরামীয় সৈন্যদল যদিও অল্প কয়েকজন লোকলস্কর নিয়ে এসেছিল, তবুও সদাপ্রভু বিশাল এক সৈন্যদল তাদের হাতে সঁপে দিলেন। যেহেতু যিহূদার প্রজারা তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে পরিত্যাগ করল, তাই যোয়াশকে দণ্ড দেওয়া হল।
25 ২৫ তারা তাঁকে খুব আহত অবস্থায় ফেলে রেখে চলে গেলে তাঁর দাসেরা যিহোয়াদা যাজকের ছেলেদের রক্তপাতের জন্য তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তাঁর বিছানার উপরেই তাঁকে মেরে ফেলল এবং তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁকে দায়ূদ নগরে তাঁর কবর দিল ঠিকই, কিন্তু রাজাদের কবরের জায়গায় কবর দিল না।
অরামীয়েরা চলে যাওয়ার সময় যোয়াশকে সাংঘাতিকভাবে আহত করে ফেলে রেখে গেল। তিনি যাজক যিহোয়াদার ছেলেকে হত্যা করলেন বলে তাঁর কর্মকর্তারা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করল, এবং বিছানাতেই তারা তাঁকে হত্যা করল। এইভাবে তাঁর মৃত্যু হল এবং তাঁকে দাউদ-নগরে কবর দেওয়া হল, তবে রাজাদের কবরে তাঁকে কবর দেওয়া হয়নি।
26 ২৬ অম্মোনীয় শিমিয়তের ছেলে সাবদ ও মোয়াবীয়া শিম্রীতের ছেলে যিহোষাবদ, এই দুজন তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল।
যারা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে শামিল হল, তারা হল অম্মোনীয় এক মহিলা শিমিয়তের ছেলে সাবদ, এবং মোয়াবীয় এক মহিলা শিম্রীতের ছেলে যিহোষাবদ।
27 ২৭ তাঁর ছেলেদের কথা, তাঁর বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভাববানীর কথা ও ঈশ্বরের গৃহ মেরামতের বর্ণনা দেখো, এইসব বিষয় “রাজাদের ইতিহাস” নামক বইতে ব্যাখ্যান গ্রন্থে লেখা আছে; পরে তাঁর জায়গায় তাঁর ছেলে অমৎসিয় রাজা হলেন।
তাঁর ছেলেদের বিবরণ, তাঁর বিষয়ে করা প্রচুর ভাববাণী, এবং ঈশ্বরের মন্দিরের মেরামতির বিবরণ, এসব রাজাদের পুস্তকের টীকায় লেখা আছে। তাঁর ছেলে অমৎসিয় রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।