< Ikinci Padşahlar 18 >

1 İsrail padşahı Ela oğlu Huşənin padşahlığının üçüncü ilində Axaz oğlu Xizqiya Yəhuda üzərində padşah oldu.
এলার ছেলে ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বের তিন বছরের মাথায় যিহূদার রাজা আহসের ছেলে হিষ্কিয় রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
2 O, padşah olduğu vaxt iyirmi beş yaşında idi və Yerusəlimdə iyirmi doqquz il padşahlıq etdi. Anası Zəkəriyyə qızı Avi idi.
তিনি পঁচিশ বছর বয়সী ছিলেন যখন তিনি রাজত্ব করতে শুরু করেছিলেন এবং তিনি ঊনত্রিশ বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর মায়ের নাম ছিল অবী, তিনি সখরিয়ের মেয়ে ছিলেন।
3 Xizqiya babası Davudun etdiyi kimi Rəbbin gözündə doğru olan işlər etdi.
হিষ্কিয় তাঁর পূর্বপুরুষ দায়ূদের সব কাজের মতই সদাপ্রভুর চোখে যা ঠিক তিনি তাই করতেন।
4 O, səcdəgahları aradan qaldırdı, sütunları parça-parça etdi və Aşera bütünü kəsdi. Musanın düzəltdiyi tunc ilanı əzib parçaladı, çünki İsraillilər onun adını Nexuştan qoyub o vaxta qədər ona buxur yandırırdılar.
তিনি উঁচু জায়গাগুলো ধ্বংস করলেন, পাথরের স্তম্ভগুলো নষ্ট করে দিলেন এবং আশেরা মূর্তিগুলি কেটে ফেললেন। মোশি যে পিতল সাপটা তৈরী করেছিলেন তিনি সেটি ভেঙে ফেললেন, কারণ ইস্রায়েলের লোকেরা সেই দিন পর্যন্তও সেই সাপের উদ্দেশ্যে ধূপ জ্বালাচ্ছিল। তিনি ব্রোঞ্জের সাপটার নাম দিলেন নহুষ্টন (পিতলের টুকরো)।
5 Xizqiya İsrailin Allahı Rəbbə güvəndi. Özündən əvvəl və sonra olan bütün Yəhuda padşahları arasında onun kimisi olmadı.
হিষ্কিয় ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর নির্ভর করতেন। সুতরাং তাঁর পরে যিহূদার রাজাদের মধ্যে তাঁর মত আর কেউ ছিলেন না, তাঁর আগেও ছিল না।
6 O, Rəbdən yapışıb Onun yolundan dönmədi və Rəbbin Musaya verdiyi əmrlərinə əməl etdi.
সেজন্য তিনি সদাপ্রভুকে আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন। তাঁর পথ থেকে তিনি ফিরলেন না বরং সদাপ্রভু মোশিকে যে সব আদেশ দিয়েছিলেন সেগুলি সব তিনি পালন করতেন।
7 Rəbb də onunla idi və hara gedirdisə, uğur qazanırdı. Xizqiya Aşşur padşahına qulluq etməkdən boyun qaçırdı.
আর সদাপ্রভু তাঁর সঙ্গে সঙ্গে থাকতেন এবং তিনি যে কোন জায়গায় যেতেন তাতে সফল হতেন। অশূরের রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন এবং তিনি তাঁর অধীনতা অস্বীকার করলেন।
8 Qəzzədə və onun sərhədləri boyu, keşikçi qülləsindən qalalı şəhərə qədər hər yerdə yaşayan Filiştliləri qırdı.
তিনি ঘসা (গাজা) ও তার সীমানা, চৌকি দেওয়ার উঁচু ঘর থেকে উঁচু দেওয়াল বিশিষ্ট শহর পর্যন্ত এবং পলেষ্টীয়দের তিনি আক্রমণ করলেন।
9 Xizqiyanın padşahlığının dördüncü ilində, yəni İsrail padşahı Ela oğlu Huşənin padşahlığının yeddinci ilində Aşşur padşahı Şalmaneser Samariya üzərinə hücum edib oranı mühasirəyə aldı.
রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বের চতুর্থ বছরে, অর্থাৎ ইস্রায়েলের রাজা এলার ছেলে হোশেয়ের রাজত্বের সপ্তম বছরে অশূরের রাজা শল্‌মনেষর শমরিয়ার বিরুদ্ধে এসে শহরটা ঘেরাও করলেন।
10 Üç ildən sonra şəhəri aldılar. Xizqiyanın padşahlığının altıncı ilində, yəni İsrail padşahı Huşənin padşahlığının doqquzuncu ilində Samariya alındı.
১০এবং তিন বছর পরে অশূরের লোকেরা তা অধিকার করল, হিষ্কিয়ের রাজত্বের ষষ্ঠ বছরে আর ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বের নবম বছরে শমরীয়কে দখল বা অধিকার করে নেওয়া হয়।
11 Aşşur padşahı İsrailliləri Aşşur torpağına sürgün etdi və onları Xalahda, Qozan çayı sahilindəki Xavorda və Midiya şəhərlərində yerləşdirdi.
১১পরে অশূরের রাজা ইস্রায়েলের লোকদের বন্দী করে অশূরিয়াতে নিয়ে গেলেন এবং হলহে, হাবোর নদীর ধারে গোষণ এলাকায় এবং মাদীয়দের বিভিন্ন শহরে তাদের বসবাস করতে দিলেন।
12 Bu iş ona görə onların başına gəldi ki, özlərinin Allahı Rəbbin sözünə qulaq asmamışdılar və Onun əhdini, Rəbbin qulu Musanın əmr etdiyi hər şeyi pozmuşdular. Onlar buna nə qulaq asmış, nə də əməl etmişdilər.
১২তিনি এই সব করেছিলেন, কারণ তাদের নিজেদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বাক্য তারা মেনে চলে নি, বরং তাঁর ব্যবস্থা, অর্থাৎ সদাপ্রভুর দাস মোশির সমস্ত আদেশ তারা অমান্য করত। সেই সব আদেশের কথা তারা শুনতও না এবং তা পালন করতে অস্বীকার করেছিল।
13 Xizqiyanın padşahlığının on dördüncü ilində Aşşur padşahı Sanxeriv Yəhudanın bütün qalalı şəhərlərinə hücum edib onları aldı.
১৩পরে রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বের চৌদ্দ বছরেরদিন অশূরের রাজা সন্‌হেরীব যিহূদার সমস্ত দেয়ালে ঘেরা শহরগুলো আক্রমণ করে তাদের দখল করে নিলেন।
14 Yəhuda padşahı Xizqiya Lakişə, Aşşur padşahına xəbər göndərib dedi: «Təqsirkaram, üzərimdən geri çəkil, məndən nə qədər xərac tələb etsən, verərəm». Aşşur padşahı Yəhuda padşahı Xizqiyadan xərac olaraq otuz talant qızıl və üç yüz talant gümüş tələb etdi.
১৪তখন যিহূদার রাজা হিষ্কিয় লাখীশে অশূরের রাজাকে এই কথা বলে পাঠালেন, “আমি তোমার বিরুদ্ধে অন্যায় করেছি। আপনি ফিরে যান। আপনি আমাকে যা ভার দেবেন আমি তা বহন করব।” এতে অশূরের রাজা যিহূদার রাজা হিষ্কিয়ের কাছে প্রায় বারো টন রূপা এবং প্রায় এক টনের মত সোনা দাবি করেছিলেন।
15 Xizqiya Rəbbin məbədində və sarayın xəzinələrində tapılan gümüşün hamısını verdi.
১৫ফলে হিষ্কিয় সদাপ্রভুর গৃহে যত রূপা পেয়েছিলেন এবং রাজবাড়ীর ভান্ডারগুলোতে যত রূপা ছিল সবই তাঁকে দিলেন।
16 O vaxt Yəhuda padşahı Xizqiya Rəbbin məbədinin qapılarının və sütunlarının üstünə özünün örtdüyü qızılı çıxartdı və onu Aşşur padşahına verdi.
১৬যিহূদার রাজা হিষ্কিয় সদাপ্রভুর গৃহের দরজা ও দরজার চৌকাঠ যে সোনা দিয়ে মুড়িয়েছিলেন সেগুলি কেটে নিয়ে অশূরের রাজাকে দিলেন।
17 Aşşur padşahı öz ordu başçısını, baş məmuru və baş vəzirini böyük qoşunla Lakişdən Yerusəlimə, padşah Xizqiyanın yanına göndərdi. Onlar çıxıb Yerusəlimə gəldilər və Mahudbasan tarlası yoluna, yuxarı hovuzun su kəmərinin yanına qalxıb orada dayandılar.
১৭পরে অশূরের রাজা লাখীশ থেকে তর্ত্তনকে, রব্‌সারীসকে ও রব্‌শাকিকে মস্ত বড় এক দল সৈন্য দিয়ে যিরূশালেমে রাজা হিষ্কিয়ের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। তাঁরা যাত্রা করে যিরূশালেমে এসে ধোপার মাঠের রাস্তার ধারে উঁচু জায়গার পুকুরের সঙ্গে লাগানো জলের নালার কাছে পৌঁছালেন।
18 Onlar padşahı çağırdılar. Saray rəisi Xilqiya oğlu Elyaqim, mirzə Şevna və salnaməçi Asəf oğlu Yoah onların qabağına çıxdı.
১৮যখন তাঁরা রাজাকে ডাকলেন তখন রাজবাড়ীর পরিচালক হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, রাজার লেখক শিব্‌ন এবং ইতিহাস লেখক আসফের ছেলে যোয়াহ বের হয়ে তাঁদের কাছে দেখা করতে গেলেন।
19 Baş vəzir onlara dedi: «İndi Xizqiyaya söyləyin ki, böyük padşah – Aşşur padşahı belə deyir: “Nəyə güvənirsən?
১৯তখন রব্‌শাকি তাঁদের বললেন, “আপনারা হিষ্কিয়কে এই কথা বলুন যে, সেই মহান রাজা, অশূরের রাজা বলেছেন, ‘তোমার বিশ্বাসের উত্স কি?
20 Sən yalnız boş sözlər deyirsən, müharibə üçün tədbir və güc lazımdır. İndi sən kimə güvənirsən ki, mənə qarşı çıxırsan?
২০তুমি বলেছ তোমার যুদ্ধ করবার বুদ্ধি ও শক্তি আছে, কিন্তু সেগুলো শুধু মুখের কথা মাত্র। বল দেখি, তুমি কার উপর নির্ভর করছ? কে তোমাকে সাহস দিয়েছে আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে?
21 Yəqin sən əzilmiş qamış çubuğuna – Misirə güvənirsən. Bil ki, kim ona söykənsə, əlinə batıb deşər. Misir padşahı firon ona güvənənlərin hamısı üçün belədir.
২১দেখো, তুমি তো নির্ভর করছ সেই থেঁৎলে যাওয়া নলের মত দণ্ডে, অর্থাৎ মিশরের উপর। কিন্তু যে কেউ সেই নলের উপর নির্ভর করবে তা তার হাতে ফুটে বিদ্ধ করবে। মিশরের রাজা ফরৌণের উপর যারা নির্ভর করে তাদের প্রতি সে সেইরূপ করে।’
22 Bəlkə mənə ‹biz Allahımız Rəbbə güvənirik› söyləyəsiniz. Məgər bu həmin Allah deyildi ki, Xizqiya Onun səcdəgahlarını və qurbangahlarını aradan qaldırdı? O, Yəhudalılara və Yerusəlimlilərə də ‹yalnız Yerusəlimdəki bu qurbangahın önündə səcdə edin› demədimi?
২২কিন্তু তোমরা যদি আমাকে বল যে, আমরা নিজেদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপরে নির্ভর করেছি, তাহলে কি তিনি সেই নন যাঁর উঁচু স্থান ও বেদীগুলো হিষ্কিয় দূর করে দিয়েছেন এবং যিহূদা ও যিরূশালেমের লোকদের বলেছে তোমরা যিরূশালেমের এই বেদির সামনে উপাসনা করবে?
23 İndi ağam Aşşur padşahı ilə mərcə gəl: əgər sən iki min süvari tapa bilsən, mən sənə o qədər at verərəm.
২৩অশূররে এখন তুমি আমার হয়ে তোমাদের রাজাকে একবার বল, ‘তুমি যদি পার তবে আমার মালিক অশূরের রাজার সঙ্গে এই প্রতিজ্ঞা কর যে, আমি তোমাকে দুই হাজার ঘোড়া দেব যদি তুমি তাতে চড়বার জন্য লোক দিতে পার।
24 Görək sən ağamın kiçik qulu olan bir başçını necə məğlub edəcəksən. Sən hələ döyüş arabaları və süvarilər almaq üçün Misirə güvənirsən!
২৪যদি তাই না পার তবে আমার মালিকের কর্মচারীদের মধ্যে সব থেকে যে ছোট তাকেই বা তুমি কেমন করে বাধা দেবে? তুমিতো মিশরের রথ আর ঘোড়সওয়ারের উপর নির্ভর করেছ!
25 Məgər indi mən bu yeri viran etməyə Rəbbin istəyi ilə gəlmədimmi? Rəbb mənə ‹bu ölkəyə hücum edib onu viran et› dedi”».
২৫আমি কি সদাপ্রভুর কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই এই জায়গা আক্রমণ ও ধ্বংস করতে এসেছি? সদাপ্রভুই আমাকে বলেছেন, এই দেশের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে তা ধ্বংস করে দিতে’।”
26 Xilqiya oğlu Elyaqim, Şevna və Yoah baş vəzirə dedi: «Xahiş edirik, bu qullarınla Arami dilində danış, biz bu dili başa düşürük, amma divar üzərindəki xalqın eşitdiyi yerdə bizimlə Yəhudi dilində danışma».
২৬তখন হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, শিব্‌ন ও যোয়াহ রব্‌শাকিকে বললেন, “অনুরোধ করি আপনার দাসদের কাছে আপনি অরামীয় ভাষায় কথা বলুন, কারণ আমরা এটা বুঝতে পারি। দেয়ালের উপরকার লোকদের সামনে আপনি আমাদের সঙ্গে ইব্রীয় ভাষায় কথা বলবেন না।”
27 Baş vəzir onlara dedi: «Məgər ağam məni göndərib ki, bu sözləri təkcə sənin ağana və sənə söyləyim, yoxsa divar üzərində oturan bu adamlara? Axı onlar da sizinlə birgə nəcislərini yeyib sidiklərini içəcəklər».
২৭কিন্তু রব্‌শাকি উত্তর দিয়ে তাদের বললেন, “আমার মালিক কি কেবল তোমাদের মালিক ও তোমাদের কাছে এই সব কথা বলতে আমাকে পাঠিয়েছেন? যারা দেয়ালের উপরে বসা ঐ সব লোকেদের কাছে, যারা তোমার মত নিজের নিজের পায়খানা ও প্রস্রাব খেতে হবে তাদের কাছেও কি বলে পাঠান নি?”
28 Onda baş vəzir durub Yəhudi dilində uca səslə bağıraraq dedi: «Böyük padşahın – Aşşur padşahının sözünü eşidin!
২৮তারপর রব্‌শাকি দাঁড়িয়ে জোরে জোরে ইব্রীয় ভাষায় বললেন, “তোমরা মহান রাজা অশূর রাজার কথা শোন।
29 Padşah belə deyir: “Xizqiya sizi aldatmasın, sizi mənim əlimdən qurtara bilməyəcək.
২৯রাজা বলছেন যে, হিষ্কিয় যেন তোমাদের না ঠকায়। কারণ সে তাঁর শক্তি থেকে তোমাদের রক্ষা করতে পারবে না।
30 Qoy Xizqiya sizə ‹Rəbb bizi hökmən qurtaracaq və bu şəhər Aşşur padşahına təslim edilməyəcək› deyib Rəbbə arxayın etməsin”.
৩০আর হিষ্কিয় যেন এই কথা বলে সদাপ্রভুর উপর তোমাদের বিশ্বাস না জন্মায় যে, ‘সদাপ্রভু অবশ্যই আমাদের উদ্ধার করবেন; এই শহর অশূর রাজার হাতে তুলে দেবেন না।’
31 Ona qulaq asmayın! Çünki Aşşur padşahı belə deyir: “Mənimlə sülh bağlayın və yanıma gəlin. Mən gələnə qədər hər kəs öz üzüm meynəsinin və əncir ağacının bəhrəsindən yeyib öz quyusunun suyundan içəcək.
৩১তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনো না। কারণ অশূরের রাজা এই কথা বলেছেন যে, ‘আমার সঙ্গে তোমরা সন্ধি কর এবং বের হয়ে আমার কাছে এস। তখন তোমরা প্রত্যেকে তার নিজের আঙুর ও ডুমুর গাছের ফল খেতে পারবে এবং নিজের কুয়ো থেকে জল পান করতে পারবে।
32 Sonra mən gəlib sizi ölkənizə bənzər bir ölkəyə – buğda, şərab, çörək, üzüm bağları, zeytun yağı və bal olan bir torpağa aparacağam. Beləcə ölməyib sağ qalarsınız. ‹Rəbb bizi qurtaracaq› deyib sizi azdıran Xizqiyaya qulaq asmayın.
৩২তারপর আমি এসে তোমাদের নিজের দেশের মত আর এক দেশে তোমাদের নিয়ে যাব। সেই দেশ হল শস্য ও নতুন আঙুর রসের দেশ, রুটি ও আঙুর ক্ষেতের দেশ, জিতবৃক্ষের ও মধুর দেশ। তাতে তোমরা মরবে না বরং বাঁচবে। কিন্তু হিষ্কিয়ের কথা শুনো না যখন তোমাদের বলবে এবং ভুলাবে যে, সদাপ্রভু আমাদের উদ্ধার করবেন।
33 Millətlərin allahlarından biri öz ölkəsini Aşşur padşahının əlindən qurtardımı?
৩৩অন্যান্য জাতির কোন দেবতারা কি অশূর রাজার শক্তি থেকে নিজের নিজের দেশ রক্ষা করতে পেরেছে?
34 Hanı Xamatın və Arpadın allahları? Hanı Sefarvayimin, Henanın və Avvanın allahları? Onlar Samariyanı mənim əlimdən qurtardılarmı?
৩৪হমাৎ ও অর্পদের দেবতারা কোথায়? সফর্বয়িম, হেনা ও ইব্বার দেবতারা কোথায়? তারা কি আমার হাত থেকে শমরিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে?
35 Bütün bu allahlardan hansı öz ölkəsini mənim əlimdən qurtardı? Bəs Rəbb necə Yerusəlimi mənim əlimdən qurtara bilər?”»
৩৫এই সব দেশের সমস্ত দেব দেবতাদের মধ্যে কে আমার হাত থেকে নিজের দেশকে রক্ষা করেছে? তবে কেমন করে সদাপ্রভু আমার হাত থেকে যিরূশালেমকে রক্ষা করবেন’?”
36 Xalq susdu və onun cavabında heç nə demədi. Çünki padşah «ona cavab verməyin» deyə əmr etmişdi.
৩৬কিন্তু লোকেরা চুপ করে রইল, কোন উত্তর দিল না, কারণ রাজা কোন উত্তর না দেওয়ার তাদের আদেশ করেছিলেন।
37 Saray rəisi Xilqiya oğlu Elyaqim, mirzə Şevna və salnaməçi Asəf oğlu Yoah cırılmış paltarlarda Xizqiyanın yanına gəlib baş vəzirin sözlərini ona çatdırdılar.
৩৭তার পরে রাজবাড়ীর পরিচালক হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, রাজার লেখক শিব্‌ন এবং ইতিহাস লেখক আসফের ছেলে যোয়াহ তাঁদের নিজের কাপড় ছিঁড়ে হিষ্কিয়ের কাছে গেলেন এবং রব্‌শাকির সমস্ত কথা তাঁকে জানালেন।

< Ikinci Padşahlar 18 >