লূক 24
1 ১ কিন্তু সপ্তাহৰ প্ৰথম দিনা অতি দোকমোকালিতে, তেওঁলোকে যুগুত কৰা সুগন্ধি দ্ৰব্য লগত লৈ মৈদামৰ ওচৰলৈ আহিল।
সপ্তাহের প্রথম দিনে খুব ভোরবেলায়, সেই মহিলারা তাঁদের প্রস্তুত করা মশলা নিয়ে সমাধিস্থানে গেলেন।
তাঁরা দেখলেন, সমাধির মুখ থেকে পাথরখানি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু ভিতরে প্রবেশ করে তাঁরা প্রভু যীশুর দেহটি দেখতে পেলেন না।
4 ৪ তাতে তেওঁলোকে এই বিষয়ে সংশয় কৰি থাকোতে, সেই ঠাইত চক্মকীয়া বস্ত্ৰ পিন্ধা দুজন পুৰুষ তেওঁলোকৰ ওচৰত আহি থিয় হ’ল।
তাঁরা এ বিষয়ে যখন অবাক বিস্ময়ে ভাবছিলেন, তখন বিদ্যুতের মতো উজ্জ্বল পোশাক পরা দুজন পুরুষ হঠাৎ তাঁদের পাশে এসে দাঁড়ালেন।
5 ৫ পাছত তিৰোতা সকলে ভয় পাই মাটিৰ ফালে মূৰ দোৱাই থাকোতে, সেই দূতে তেওঁলোকক কলে, “তোমালোকে মৃত লোকৰ মাজত জীৱিত জনক কিয় বিচাৰিছা?”
আতঙ্কে মহিলারা মাটির দিকে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলেন। কিন্তু পুরুষ দুজন তাঁদের বললেন, “তোমরা মৃতদের মধ্যে জীবিতের সন্ধান করছ কেন?
6 ৬ “তেওঁ ইয়াত নাই, কিন্তু তেওঁ উঠিল! তেওঁ গালীল প্ৰদেশত থাকোতেই, যি কথা কৈছিল, সেই কথা তোমালোকে সোঁৱৰণ কৰা,
তিনি এখানে নেই, কিন্তু উত্থাপিত হয়েছেন। তোমাদের সঙ্গে গালীলে থাকার সময়ে তিনি কী বলেছিলেন, মনে করে দেখো।
7 ৭ তেওঁ কৈছিল বোলে, মানুহৰ পুত্ৰ পাপী লোকৰ হাতত সমর্পিত হ’ব আৰু ক্রুচত হত হৈ, তৃতীয় দিনা পুনৰায় উঠিব লাগিব৷”
তিনি বলেছিলেন, ‘মনুষ্যপুত্রকে পাপী মানুষদের হাতে অবশ্যই সমর্পিত হতে হবে, তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ ও তৃতীয় দিনে পুনরুত্থিত হতে হবে।’”
তখন তাঁর কথাগুলি তাঁদের মনে পড়ে গেল।
সমাধিস্থান থেকে ফিরে এসে তাঁরা এ সমস্ত বিষয় সেই এগারোজন ও অন্য সবাইকে বললেন।
10 ১০ তেওঁলোকৰ মাজত মগ্দলীনী মৰিয়ম, যোহানা আৰু যাকোবৰ মাক মৰিয়ম আছিল; আৰু তেওঁলোকে সৈতে আন কেইজনীয়েও পাঁচনি সকলক এইবোৰ কথা ক’লে৷
এরা হলেন মাগ্দালাবাসী মরিয়ম, যোহান্না ও যাকোবের মা মরিয়ম। তাঁদের সঙ্গে আরও অনেকে এই ঘটনার কথা প্রেরিতশিষ্যদের জানালেন।
কিন্তু তাঁরা মহিলাদের কথা বিশ্বাস করলেন না। কারণ তাঁদের এই সমস্ত কথা তাঁরা আজগুবি বলে মনে করলেন।
12 ১২ তথাপি পিতৰে উঠি মৈদামলৈ লৰি গৈ, চাপৰি চাই কেৱল শণ সূতাৰ মিহি কাপোৰ কেইখন দেখিলে৷ পাছে যি ঘটিল তাতে তেওঁ বিস্ময় মানি নিজ ঘৰলৈ গুচি গ’ল।
কিন্তু পিতর উঠে সমাধিস্থানের দিকে দৌড়ে গেলেন। তিনি নিচু হয়ে দেখলেন, লিনেন কাপড়ের খণ্ডগুলি পড়ে রয়েছে। বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে কী ঘটেছে ভাবতে ভাবতে তিনি ফিরে গেলেন।
13 ১৩ পাছত তেওঁলোকৰ মাজৰ দুজনে সেই দিনাই যিৰূচালেমৰ পৰা চাৰে সাত মাইল দূৰত থকা ইম্মায়ু নামৰ এখন গাঁৱলৈ গৈ আছিল।
সেদিন, তাঁদের মধ্যে দুজন জেরুশালেম থেকে এগারো কিলোমিটার দূরের ইম্মায়ুস নামে একটি গ্রামে যাচ্ছিলেন।
তাঁরা পরস্পর বিগত ঘটনাবলি সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করছিলেন।
তাঁরা যখন পরস্পরের মধ্যে এ সমস্ত আলোচনা করছিলেন, তখন যীশু স্বয়ং উপস্থিত হয়ে তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে পথ চলতে লাগলেন;
কিন্তু দৃষ্টি রুদ্ধ থাকায় তাঁরা তাঁকে চিনতে পারলেন না।
17 ১৭ যীচুৱে তেওঁলোকক সুধিলে, “তোমালোকে ইজনে সিজনে কি কথা পাতি গৈ আছা?” তাতে তেওঁলোক মলিন মুখেৰে থিয় হৈ ৰ’ল।
তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “পথ চলতে চলতে তোমরা পরস্পর কী আলোচনা করছিলে?” তাঁরা বিষণ্ণ মুখে থমকে দাঁড়ালেন।
18 ১৮ তেতিয়া ক্লিয়পা নামৰ এজনে উত্তৰ দি ক’লে, “যি যি কথা এই কেইদিনত ঘটি আছে, সেইবোৰ কথা যিৰূচালেমত বাস কৰি কেৱল আপুনিয়ে নাজানে হ’বলা?”
তাঁদের মধ্যে যাঁর নাম ক্লিয়োপা তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কি জেরুশালেমে একমাত্র প্রবাসী যে, এই কয় দিনে সেখানে যা ঘটেছে তার কিছুই আপনি জানেন না?”
19 ১৯ যীচুৱে তেওঁলোকক সুধিলে, “কি কথা?” তেওঁলোকে তেওঁক ক’লে, যি নাচৰতীয়া যীচু, ঈশ্বৰ আৰু সকলো লোকৰ সাক্ষাতে কর্মত আৰু বাক্যত পৰাক্ৰমী ভাববাদী আছিল,
তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “কী সব ঘটেছে?” তাঁরা উত্তর দিলেন, “নাসরতের যীশু সম্পর্কিত ঘটনা। তিনি ছিলেন একজন ভাববাদী, ঈশ্বর ও সব মানুষের সাক্ষাতে বাক্যে ও কাজে এক ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তি।
20 ২০ তেওঁক আমাৰ প্ৰধান পুৰোহিত আৰু শাসনকর্তা সকলে কেনেকৈ দোষী কৰি প্ৰাণদণ্ডৰ অর্থে শোধাই দি ক্রুচত দিলে৷
প্রধান যাজকেরা ও আমাদের সমাজভবনের অধ্যক্ষরা তাঁকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার উদ্দেশে সমর্পিত করল এবং তারা তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করল।
21 ২১ কিন্তু যি জনে ইস্ৰায়েল লোকক মুক্ত কৰিব, তেৱেঁই সেই জন বুলি আমি আশা কৰিছিলোঁ। কিন্তু এই সকলোৰ উপৰি এই কথা ঘটা আজি তিনি দিন হৈছে।
কিন্তু আমরা আশা করেছিলাম যে, তিনিই সেই ব্যক্তি, যিনি ইস্রায়েলকে মুক্ত করতে চলেছেন। আর তিন দিন হল এই সমস্ত ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়াও, আমাদের কয়েকজন মহিলা আমাদের হতবাক করে দিয়েছেন। তাঁরা আজ খুব ভোরবেলা সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন,
23 ২৩ কিয়নো তেওঁৰ দেহ নাপাই উলটি আহি ক’লে যে, তেওঁলোকে দূত সকলক দেখা পালে আৰু তেওঁ জীয়াই উঠিল বুলি কোৱা শুনিলে।
কিন্তু তাঁর দেহের সন্ধান পাননি। তাঁরা এসে আমাদের বললেন যে, তাঁরা স্বর্গদূতদের দর্শন লাভ করেছেন। তাঁরা আরও বললেন যে, যীশু জীবিত আছেন।
24 ২৪ পাছত আমাৰ লগৰ কেইজনমান মানুহ মৈদামলৈ গৈ তিৰোতা সকলে কোৱাৰ দৰেই দেখিলে; কিন্তু তেওঁক দেখা নাপালে।
তারপর আমাদের কয়েকজন সঙ্গী সমাধিস্থলে গিয়ে মহিলারা যেমন বলেছিলেন, ঠিক সেইমতো দেখলেন, কিন্তু তাঁকে তাঁরা দেখতে পাননি।”
25 ২৫ যীচুৱে তেওঁলোকক ক’লে, “হে নির্ব্বোধ আৰু ভাববাদীয়ে কোৱা সকলো কথাত বিশ্বাস কৰিবলৈ ভোতোহা মনৰ মানুহ!
যীশু তাঁদের বললেন, “তোমরা কত অবোধ! আর ভাববাদীরা যেসব কথা বলে গেছেন, সেগুলি বিশ্বাস করতে তোমাদের মন কেমন শিথিল!
এই প্রকার দুঃখ বরণ করার পরই কি খ্রীষ্ট স্বমহিমায় প্রবেশ করতেন না?”
27 ২৭ পাছত তেওঁ মোচিৰ পৰা আৰু সকলো ভাববাদীৰে পৰা আৰম্ভ কৰি গোটেই ধৰ্মশাস্ত্ৰত নিজৰ বিষয়ে লিখা কথা তেওঁলোকক বুজাই দিলে।
এরপর মোশি ও সমস্ত ভাববাদী গ্রন্থ থেকে শুরু করে সমগ্র শাস্ত্রে তাঁর সম্পর্কে যা লেখা আছে, সে সমস্তই তিনি তাঁদের কাছে ব্যাখ্যা করলেন।
যে গ্রামে তারা যাচ্ছিলেন, সেখানে উপস্থিত হলে যীশু আরও দূরে এগিয়ে যাওয়ার ভাব দেখালেন।
29 ২৯ কিন্তু তেওঁলোকে যীচুক বৰকৈ অনুৰোধ কৰি ক’লে, “চাওক, এতিয়া দিনৰ শেষ; প্রায় সন্ধিয়া হবলৈ হৈছে। আপুনি আমাৰ সৈতে থাকি যাওঁক৷”
কিন্তু তাঁরা তাঁকে সাধাসাধি করে বললেন, “সন্ধ্যা হয়ে এসেছে, দিনও প্রায় শেষ হয়ে এল, আপনি আমাদের সঙ্গে থাকুন।” তাই তিনি তাঁদের সঙ্গে থাকার জন্য ভিতরে গেলেন।
30 ৩০ তেতিয়া তেওঁ তেওঁলোকৰ সৈতে থাকিল। পাছত তেওঁ ভোজন কৰিবলৈ তেওঁলোকৰ লগত বহোঁতে পিঠা লৈ আশীৰ্বাদ কৰি ভাঙি তেওঁলোকক দিলে।
তাঁদের সঙ্গে আহারে বসে তিনি রুটি নিলেন, ধন্যবাদ দিলেন এবং তা ভেঙে তাঁদের হাতে দিলেন।
সেই মুহূর্তে তাঁদের চোখ খুলে গেল, আর তাঁরা তাঁকে চিনতে পারলেন। কিন্তু যীশু তাঁদের চোখের সামনে থেকে অদৃশ্য হয়ে গেলেন।
32 ৩২ পাছত তেওঁলোকে পৰস্পৰে কোৱা-কুই কৰি ক’লে, “বাটত আহি থাকোতে তেওঁ যেতিয়া আমাৰ সৈতে কথোপকথন কৰিছিল আৰু ধৰ্মশাস্ত্ৰৰ অর্থ বুজাই দিছিল, তেতিয়া আমাৰ হৃদয় প্ৰজ্বলিত নহৈছিল নে?”
তাঁরা পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমাদের সঙ্গে পথ চলতে চলতে তিনি যখন আমাদের কাছে শাস্ত্রের ব্যাখ্যা করছিলেন, তখন কি আমাদের অন্তরে এক আবেগের উত্তাপ অনুভব হচ্ছিল না?”
33 ৩৩ সেই সময়তে তেওঁলোক দুজন উঠি, যিৰূচালেমলৈ উলটি আহিল; তাতে একে ঠাইতে গোট খোৱা এঘাৰ জন আৰু লগত থকা সকলক দেখা পাই,
সেই মুহূর্তে তাঁরা উঠে জেরুশালেমে ফিরে গেলেন। সেখানে সেই এগারোজন এবং তাঁদের সঙ্গীদের তাঁরা দেখতে পেলেন।
তাঁরা এক স্থানে মিলিত হয়ে বলাবলি করছিলেন, “সত্যিই, প্রভু পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং শিমোনকে দর্শন দিয়েছেন।”
35 ৩৫ পাছত বাটত যি যি হ’ল আৰু পিঠা ভাঙোতে তেওঁক কেনেকৈ চিনি পালে, সেই সকলোবোৰ সেই দুজন লোকে তেওঁলোকক ক’লে।
তখন সেই দুজন, পথে কী ঘটেছিল এবং যীশু রুটি ভেঙে দেওয়ার পর তাঁরা কেমনভাবে তাঁকে চিনতে পেরেছিলেন, সেইসব কথা জানালেন।
তাঁরা তখনও এ বিষয়ে আলোচনা করছিলেন, সেই সময় যীশু তাঁদের মধ্যে এসে দাঁড়ালেন এবং তাঁদের বললেন, “তোমাদের শান্তি হোক।”
কোনও ভূত দেখছেন ভেবে তাঁরা ভয়ভীত হলেন ও বিহ্বল হয়ে পড়লেন।
38 ৩৮ তেতিয়া যীচুৱে তেওঁলোকক ক’লে, “তোমালোকৰ মনত কিয় উগুল-থুগুল লাগিছে? আৰু তোমালোকৰ অন্তৰত কি কাৰণে প্ৰশ্ন জাগিছে?
তিনি তাঁদের বললেন, “তোমরা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হচ্ছো কেন? তোমাদের মনে সংশয়ই বা জাগছে কেন?
39 ৩৯ মোৰ হাত আৰু ভৰি চাই জ্ঞাত হোৱা যে মইহে, মোক স্পৰ্শ কৰি চোৱা৷ যি দৰে মোক দেখিছা, সেইদৰে আত্মাৰ হ’লে হাড় আৰু মাংস নাই”;
আমার হাত ও পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখো! এ স্বয়ং আমি! আমাকে স্পর্শ করো, দেখো! ভূতের এরকম হাড় মাংস নেই; তোমরা দেখতে পাচ্ছ, আমার তা আছে।”
এই কথা বলার পর তিনি তাঁর দু-হাত ও পা তাঁদের দেখালেন।
41 ৪১ কিন্তু তেওঁলোক আনন্দিত হ’লেও, তেতিয়াও অবিশ্বাস কৰি বিস্ময় মানি থকা বাবে, যীচুৱে তেওঁলোকক ক’লে, “তোমালোকৰ কিবা খোৱা বস্তু আছে নে?”
আনন্দে ও বিস্ময়ে তাঁরা তখনও বিশ্বাস করতে পারছেন না দেখে, যীশু তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “এখানে তোমাদের কাছে কিছু খাবার আছে?”
তাঁরা তাঁকে আগুনে ঝলসানো এক টুকরো মাছ দিলেন।
তিনি সেটি নিয়ে তাঁদের সামনেই আহার করলেন।
44 ৪৪ আৰু তেওঁ তেওঁলোকক ক’লে, “মোচিৰ বিধানত, ভাববাদী সকলৰ বিধান-শাস্ত্ৰত আৰু গীতমালাত মোৰ বিষয়ে যি যি বচন লিখা আছে, সেই সকলো সিদ্ধ হ’ব লাগে বুলি তোমালোকৰ লগত থাকোতেই, যি কথা মই কৈছিলোঁ, মোৰ সেই কথা এই।”
তিনি তাঁদের বললেন, “তোমাদের সঙ্গে থাকার সময়েই আমি এই কথা বলেছিলাম, মোশির বিধানে, ভাববাদীদের গ্রন্থে ও গীতসংহিতায় আমার সম্পর্কে যা লেখা আছে, তার সবকিছুই পূর্ণ হবে।”
তারপর তিনি তাঁদের মনের দ্বার খুলে দিলেন, যেন তাঁরা শাস্ত্র বুঝতে পারেন।
46 ৪৬ আৰু তেওঁ তেওঁলোকক ক’লে, “এইদৰে লিখা আছে, যে খ্ৰীষ্টে দুখভোগ কৰি তৃতীয় দিনা মৃত লোকৰ মাজৰ পৰা পুনৰায় উঠিব৷
তিনি তাঁদের বললেন, “একথা লেখা আছে, খ্রীষ্ট কষ্টভোগ করবেন ও তৃতীয় দিনে মৃতলোক থেকে পুনরুত্থিত হবেন
47 ৪৭ আৰু যিৰূচালেমৰ পৰা আৰম্ভ কৰি সকলো জাতিৰ আগত মন-পালটন আৰু পাপ মোচনৰ কথা তেওঁৰ নামেৰে ঘোষণা কৰা হ’ব।
এবং জেরুশালেম থেকে শুরু করে সমস্ত জাতির কাছে তাঁরই নামে মন পরিবর্তন ও পাপক্ষমার কথা প্রচার করা হবে।
আর তোমরাই এ সমস্ত বিষয়ের সাক্ষী।
49 ৪৯ চোৱা মোৰ পিতৃয়ে যি প্ৰতিজ্ঞা কৰিছিল, সেই প্ৰতিজ্ঞা তোমালোকলৈ পঠাই দিম৷ কিন্তু ওপৰৰ পৰা শক্তি নোপোৱালৈকে এই নগৰতে থাকা।”
আর দেখো, পিতার প্রতিশ্রুত দান আমি তোমাদের জন্য পাঠিয়ে দিতে যাচ্ছি; কিন্তু ঊর্ধ্বলোক থেকে আগত শক্তি লাভ না করা পর্যন্ত তোমরা এই নগরেই অবস্থান করো।”
50 ৫০ পাছত যীচুৱে তেওঁলোকক বৈথনিয়া গাৱঁৰ সন্মূখলৈকে আগবঢ়াই আনি, তেওঁ হাত উঠাই তেওঁলোকক আশীর্বাদ কৰিলে।
তারপর তিনি তাঁদের বেথানির কাছাকাছি নিয়ে গিয়ে, তাঁদের দিকে হাত তুলে আশীর্বাদ করলেন।
51 ৫১ এইদৰে তেওঁলোকক আশীর্বাদ কৰি থকা সময়ত, তেওঁ তেওঁলোকৰ পৰা পৃথক হ’ল আৰু তেওঁক স্বৰ্গলৈ নিয়া হ’ল।
আশীর্বাদরত অবস্থাতেই তিনি তাঁদের ছেড়ে গেলেন ও স্বর্গে নীত হলেন।
তাঁরা তখন তাঁকে প্রণাম জানিয়ে মহা আনন্দে জেরুশালেমে ফিরে গেলেন
এবং মন্দিরে নিরন্তর ঈশ্বরের বন্দনা করতে থাকলেন।
