< المَزامِير 18 >

لِقَائِدِ الْمُنْشِدِينَ. لِعَبْدِ الرَّبِّ دَاوُدَ. قَصِيدَةٌ خَاطَبَ بِها الرَّبَّ يَوْمَ أَنْقَذَهُ مِنْ قَبْضَةِ كُلِّ أَعْدَائِهِ وَمِنْ يَدِ شَاوُلَ. فَقَالَ: أُحِبُّكَ يَا رَبُّ، يَا قُوَّتِي. ١ 1
প্রধান সংগীত পরিচালকের জন্য। সদাপ্রভুর দাস দাউদের। সদাপ্রভু যেদিন তাঁর দাস দাউদকে সমস্ত শত্রু এবং শৌলের হাত থেকে উদ্ধার করেছিলেন সেদিন দাউদ সদাপ্রভুর উদ্দেশে এই গীত গেয়েছিলেন। দাউদ বলেছিলেন: হে সদাপ্রভু, আমি তোমায় ভালোবাসি, তুমি আমার শক্তি।
الرَّبُّ صَخْرَتِي وَحِصْنِي وَمُنْقِذِي. إِلَهِي صَخْرَتِي بِهِ أَحْتَمِي. تُرْسِي وَرُكْنُ خَلاصِي، وَقَلْعَتِي الْحَصِينَةُ. ٢ 2
সদাপ্রভু আমার শৈল, আমার উচ্চদুর্গ, আমার উদ্ধারকর্তা; আমার ঈশ্বর আমার শৈল, আমি তাঁর শরণাগত, আমার ঢাল, আমার পরিত্রাণের শিং, আমার আশ্রয় দুর্গ।
أَدْعُو الرَّبَّ الْجَدِيرَ بِكُلِّ حَمْدٍ فَيُخَلِّصُنِي مِنْ أَعْدَائِي. ٣ 3
আমি সদাপ্রভুকে ডাকলাম, যিনি প্রশংসার যোগ্য, এবং আমি শত্রুদের হাত থেকে উদ্ধার পেয়েছি।
قَدْ أَحْدَقَتْ بِي حِبَالُ الْمَوْتِ، وَأَفْزَعَتْنِي سُيُولُ الْهَلاكِ. ٤ 4
মৃত্যুর বাঁধন আমাকে আবদ্ধ করেছিল; ধ্বংসের স্রোত আমাকে বিধ্বস্ত করেছিল।
أَحَاطَتْ بِي حِبَالُ الْهَاوِيَةِ، وَأَطْبَقَتْ عَلَيَّ فِخَاخُ الْمَوْتِ. (Sheol h7585) ٥ 5
পাতালের বাঁধন আমাকে জড়িয়ে ধরেছিল; মৃত্যুর ফাঁদ আমার সম্মুখীন হয়েছিল। (Sheol h7585)
فِي ضِيقِي دَعَوْتُ الرَّبَّ وَصَرَخْتُ إِلَى إِلَهِي، فَسَمِعَ صَوْتِي مِنْ هَيْكَلِهِ، وَصَعِدَ صُرَاخِي أَمَامَهُ، بَلْ دَخَلَ أُذُنَيْهِ. ٦ 6
আমার সংকটে আমি সদাপ্রভুকে ডাকলাম; আমার ঈশ্বরের কাছে সাহায্যের জন্য কেঁদে উঠলাম। তাঁর মন্দির থেকে তিনি আমার গলার স্বর শুনলেন, আমার আর্তনাদ তাঁর সামনে এল, তাঁর কানে পৌঁছাল।
عِنْدَئِذٍ ارْتَجَّتِ الأَرْضُ وَتَزَلْزَلَتْ. ارْتَجَفَتْ أَسَاسَاتُ الْجِبَالِ وَاهْتَزَّتْ، لأَنَّ الرَّبَّ غَضِبَ. ٧ 7
তখন পৃথিবী টলে উঠল, কেঁপে উঠল, এবং পর্বতের ভিত নড়ে উঠল; কেঁপে উঠল তাঁর ক্রোধের কারণে।
نَفَثَ أَنْفُهُ دُخَاناً، وَانْقَذَفَتْ نَارٌ آكِلَةٌ مِنْ فَمِهِ، وَكَأَنَّهَا جَمْرٌ مُلْتَهِبٌ. ٨ 8
তাঁর নাক থেকে ধোঁয়া উঠল; মুখ থেকে গ্রাসকারী আগুন বেরিয়ে এল, জ্বলন্ত কয়লা প্রজ্বলিত হল।
طَأْطَأَ السَّمَاوَاتِ وَنَزَلَ، فَكَانَتِ الْغُيُومُ الْمُتَجَهِّمَةُ تَحْتَ قَدَمَيْهِ. ٩ 9
তিনি আকাশমণ্ডল ভেদ করলেন ও নেমে এলেন; তাঁর পায়ের তলায় অন্ধকার মেঘ ছিল।
امْتَطَى مَرْكَبَةً مِنْ مَلائِكَةِ الْكَرُوبِيمِ، وَطَارَ مُسْرِعاً عَلَى أَجْنِحَةِ الرِّيْاحِ. ١٠ 10
করূবের পিঠে চড়ে তিনি উড়ে গেলেন; বাতাসের ডানায় তিনি উড়ে এলেন।
جَعَلَ الظُّلْمَةَ سِتَاراً لَهُ، وَصَارَ ضَبَابُ الْمِيَاهِ وَسُحُبُ الْسَّمَاءِ الدَّاكِنَةُ مِظَلَّتَهُ الْمُحِيطَةَ بِهِ. ١١ 11
তিনি অন্ধকারকে তাঁর আবরণ করলেন, তাঁর চারপাশের আচ্ছাদন করলেন; আকাশের অন্ধকারাচ্ছন্ন মেঘ চতুর্দিকে ঘিরে রাখল তাঁকে।
مِنْ بَهَاءِ طَلْعَتِهِ عَبَرَتِ السُّحُبُ أَمَامَهُ. حَدَثَتْ عَاصِفَةُ بَرَدٍ وَبَرْقٍ كَالْجَمْرِ الْمُلْتَهِبِ. ١٢ 12
তাঁর উপস্থিতির উজ্জ্বলতা থেকে মেঘের ঘনঘটা সরে গেল, শিলাবৃষ্টি ও বজ্রবিদ্যুৎ নেমে এল।
أَرْعَدَ الرَّبُّ فِي السَّمَاوَاتِ، أَطْلَقَ الْعَلِيُّ صَوْتَهُ فَانْهَمَرَ بَرَدٌ، وَانْدَلَعَتْ نَارُ! ١٣ 13
আকাশ থেকে সদাপ্রভু বজ্রনাদ করলেন; শিলাবৃষ্টি ও বজ্রবিদ্যুতের মাঝে প্রতিধ্বনিত হল পরাৎপরের কণ্ঠস্বর।
أَطْلَقَ سِهَامَهُ فَبَدَّدَ أَعْدَائِي، وَأَرْسَلَ بُرُوقَهُ فَأَزْعَجَهُمْ. ١٤ 14
তিনি তাঁর তির ছুঁড়লেন ও শত্রুদের ছত্রভঙ্গ করে দিলেন, বজ্রবিদ্যুতের সাথে তাদের পর্যুদস্ত করলেন।
ظَهَرَتْ مَجَارِي الْمِيَاهِ الْعَمِيقَةِ، وَانْكَشَفَتْ أُسُسُ الْمَسْكُونَةِ مِنْ زَجْرِكَ يَا رَبُّ، وَمِنْ أَنْفِكَ اللّافِحَةِ. ١٥ 15
তোমার আদেশে, হে সদাপ্রভু, তোমার নাকের নিঃশ্বাসের বিস্ফোরণে, সাগরের তলদেশ উন্মুক্ত হল, আর পৃথিবীর ভিত্তিমূল অনাবৃত হল।
مَدَّ الرَّبُّ يَدَهُ مِنَ الْعُلَى وَأَمْسَكَنِي، وَانْتَشَلَنِي مِنَ السُّيُولِ الْغَامِرَةِ. ١٦ 16
তিনি আকাশ থেকে হাত বাড়ালেন ও আমাকে ধারণ করলেন; গভীর জলরাশি থেকে আমাকে টেনে তুললেন।
أَنْقَذَنِي مِنْ عَدُوِّي الْقَويِّ، وَمِنَ مُبْغِضِيَّ، لأَنَّهُمْ كَانُوا أَقْوَى مِنِّي. ١٧ 17
আমার শক্তিশালী শত্রুর কবল থেকে তিনি আমাকে রক্ষা করলেন, যারা আমাকে ঘৃণা করত তাদের হাত থেকে, আর তারা আমার জন্য খুবই শক্তিশালী ছিল।
تَصَدَّوْا لِي فِي يَوْمِ بَلِيَّتِي، فَكَانَ الرَّبُّ سَنَدِي، ١٨ 18
আমার বিপদের দিনে তারা আমার মোকাবিলা করেছিল, কিন্তু সদাপ্রভু আমার সহায় ছিলেন।
وَاقْتَادَنِي إِلَى مَكَانٍ رَحِيبٍ. أَنْقَذَنِي لأَنَّهُ سُرَّ بِي. ١٩ 19
তিনি আমায় মুক্ত করে এক প্রশস্ত স্থানে আনলেন, তিনি আমায় উদ্ধার করলেন, কারণ তিনি আমাতে সন্তুষ্ট ছিলেন।
يُكَافِئُنِي الرَّبُّ بِمُقْتَضَى بِرِّي وَيُعَوِّضُنِي حَسَبَ طَهَارَةِ يَدَيَّ، ٢٠ 20
আমার ধার্মিকতা অনুযায়ী সদাপ্রভু আমায় প্রতিফল দিলেন, আমার হাতের পরিচ্ছন্নতা অনুযায়ী আমাকে পুরস্কৃত করলেন।
لأَنِّي سَلَكْتُ دَائِماً فِي طُرُقِ الرَّبِّ وَلَمْ أَعْصَ إِلَهِي. ٢١ 21
কারণ আমি সদাপ্রভুর নির্দেশিত পথে চলেছি, আমার ঈশ্বরকে পরিত্যাগ করার অপরাধী আমি নই।
جَعَلْتُ أَحْكَامَهُ دَائِماً نُصْبَ عَيْنَيَّ، وَلَمْ أَحِدْ عَنْ فَرَائِضِهِ. ٢٢ 22
তাঁর সব বিধান আমার সামনে রয়েছে, তাঁর আদেশ থেকে আমি কখনও দূরে সরে যাইনি।
وَأَكُونُ مَعَهُ كَامِلاً وَأَصُونُ نَفْسِي مِنْ إِثْمِي. ٢٣ 23
তাঁর সামনে আমি নিজেকে নির্দোষ রেখেছি আর পাপ থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছি।
فَيُكَافِئُنِي الرَّبُّ وَفْقاً لِبِرِّي، بِحَسَبِ طَهَارَةِ يَدَيَّ أَمَامَ عَيْنَيْهِ. ٢٤ 24
যা ন্যায়পরায়ণ তা পালন করার জন্য সদাপ্রভু আমায় পুরস্কার দিয়েছেন, এবং তাঁর দৃষ্টিতে আমার নির্মল হাতের সততা অনুসারে দিয়েছেন।
مَعَ الرَّحِيمِ تَكُونُ رَحِيماً، وَمَعَ الْكَامِلِ تَكُونُ كَامِلاً، ٢٥ 25
যারা বিশ্বস্ত, তাদের প্রতি তুমি বিশ্বস্ত, যারা নির্দোষ, তাদের প্রতি তুমি সিদ্ধ।
وَمَعَ الطَّاهِرِ تَكُونُ طَاهِراً، وَمَعَ الْمُعْوَجِّ تَكُونُ مُعْوَجّاً. ٢٦ 26
যারা শুদ্ধ, তাদের প্রতি তুমি শুদ্ধ, কিন্তু যারা কুটিল, তাদের প্রতি তুমি চতুর আচরণ করো।
لأَنَّكَ أَنْتَ تُخَلِّصُ الشَّعْبَ الْمُتَضَايِقَ، أَمَّا الْمُتَرَفِّعُونَ فَتَخْفِضُ عُيُونَهُمْ. ٢٧ 27
তুমি নম্রকে উদ্ধার করে থাকো কিন্তু যাদের দৃষ্টি উদ্ধত তাদের তুমি নত করে থাকো।
لأَنَّكَ أَيُّهَا الرَّبُّ إِلَهِي تَضِيءُ مِصْبَاحِي، وَتُحَوِّلُ ظَلامِي نُوراً ٢٨ 28
তুমি, হে সদাপ্রভু, আমার প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখো; আমার ঈশ্বর আমার অন্ধকার আলোতে পরিণত করেন।
لأَنِّي بِكَ اقْتَحَمْتُ جَيْشاً، وَبِمَعُونَةِ إِلَهِي اخْتَرَقْتُ أَسْوَاراً. ٢٩ 29
তোমার সাহায্যে আমি বিপক্ষের বিরুদ্ধে অগ্রসর হতে পারি, আমার ঈশ্বর সহায় হলে আমি প্রাচীর অতিক্রম করতে পারি।
مَا أَكْمَلَ طَرِيقَ الرَّبِّ! إِنَّ كَلِمَتَهُ نَقِيَّةٌ، وَهُوَ تُرْسٌ يَحْمِي جَمِيعَ الْمُلْتَجِئِينَ إِلَيْهِ. ٣٠ 30
ঈশ্বরের সমস্ত পথ সিদ্ধ: সদাপ্রভুর বাক্য নিখুঁত; যারা তাঁতে শরণ নেয় তিনি তাদের ঢাল।
فَمَنْ هُوَ إِلْهٌ غَيْرُ الرَّبِّ؟ وَمَنْ هُوَ صَخْرَةٌ سِوَى إِلَهِنَا؟ ٣١ 31
কারণ সদাপ্রভু ছাড়া আর ঈশ্বর কে আছে? আমাদের ঈশ্বর ছাড়া আর শৈল কে আছে?
يَشُدُّنِي اللهُ بِحِزامٍ مِنَ الْقُوَّةِ، وَيَجْعَلُ طَرِيقِي كَامِلاً، ٣٢ 32
ঈশ্বর আমায় শক্তি জোগান আর আমার পথ সুরক্ষিত রাখেন।
يُثَبِّتُ قَدَمَيَّ كَأَقْدَامِ الإيَّلِ وَيُصْعِدُنِي عَلَى مُرْتَفَعَاتِي الْوَعِرَةِ. ٣٣ 33
তিনি আমার পা হরিণের পায়ের মতো করেন; উঁচু স্থানে দাঁড়াতে আমাকে সক্ষম করেন।
يُدَرِّبُ يَدَيَّ عَلَى فَنِّ الْحَرْبِ، فَتَشُدُّ ذِرَاعَايَ قَوْساً مِنْ نُحَاسٍ. ٣٤ 34
তিনি আমার হাত যুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষিত করেন; আমার বাহু পিতলের ধনুক বাঁকাতে পারে।
تَجْعَلُ أَيْضاً خَلاصَكَ تُرْساً لِي، فَتُعَضِّدُنِي بِيَمِينِكَ، وَيُعَظِّمُنِي لُطْفُكَ. ٣٥ 35
তুমি আমাকে তোমার বিজয়ের ঢাল দিয়েছ, তোমার ডান হাত আমায় সহায়তা করে; তোমার সাহায্য আমায় মহান করেছে।
وَسَّعْتَ طَرِيقِي تَحْتَ قَدَمَيَّ، فَلَمْ تَتَقَلْقَلْ عَقِبَايَ. ٣٦ 36
তুমি আমার চলার পথ প্রশস্ত করেছ, যেন আমার পা পিছলে না যায়।
أُطَارِدُ أَعْدَائِي فَأُدْرِكُهُمْ، وَلَا أَرْجِعُ حَتَّى أُبِيدَهُمْ. ٣٧ 37
আমি শত্রুদের পিছনে ধাওয়া করে তাদের ধরে ফেলেছি; তারা ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত আমি পিছু হটিনি।
أَسْحَقُهُمْ فَلَا يَسْتَطِيعُونَ النُّهُوضَ. يَسْقُطُونَ تَحْتَ قَدَمَيَّ. ٣٨ 38
আমি তাদের চূর্ণবিচূর্ণ করেছি, যেন তারা আর উঠে দাঁড়াতে না পারে; তারা আমার পায়ের তলায় পতিত হয়েছে।
تُمَنْطِقُنِي بِحِزَامٍ مِنَ الْقُوَّةِ تَأَهُّباً لِلْقِتَالِ. تُخْضِعُ لِسُلْطَانِي الْمُتَمَرِّدِينَ عَلَيَّ. ٣٩ 39
যুদ্ধের জন্য তুমি আমাকে শক্তি দিয়েছ; আমার সামনে আমার বিপক্ষদের তুমি নত করেছ।
يُوَلُّونَ الأَدْبَارَ هَرَباً أَمَامِي. وَأُفْنِي الَّذِينَ يُبْغِضُونَنِي. ٤٠ 40
তুমি আমার শত্রুদের পালাতে বাধ্য করেছ, আর আমি আমার শত্রুদের ধ্বংস করেছি।
يَسْتَغِيثُونَ وَلَا مُخَلِّصَ. يُنَادُونَ الرَّبَّ فَلَا يَسْتَجِيبُ لَهُمْ. ٤١ 41
তারা সাহায্যের জন্য আর্তনাদ করেছে, কিন্তু কেউ তাদের রক্ষা করেনি, তারা সদাপ্রভুকে ডেকেছে কিন্তু তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেননি।
فَأَسْحَقُهُمْ كَالْغُبَارِ فِي مَهَبِّ الرِّيحِ، وَأَطْرَحُهُمْ مِثْلَ الطِّينِ فِي الشَّوَارِعِ. ٤٢ 42
বাতাসে ওড়া ধুলোর মতো আমি তাদের চূর্ণ করি; রাস্তার কাদার মতো আমি তাদের পদদলিত করি।
تُنْقِذُنِي مِنْ ثَوْرَاتِ الشَّعْبِ، وَتَجْعَلُنِي سَيِّداً لِلأُمَمِ، حَتَّى صَارَ شَعْبٌ لَمْ أَكُنْ أَعْرِفُهُ عَبْداً يَخْدِمُنِي. ٤٣ 43
তুমি আমাকে লোকেদের আক্রমণ থেকে বাঁচিয়েছ, তুমি আমাকে জাতিদের প্রধান নিযুক্ত করেছ। আমার অপরিচিত লোকেরাও এখন আমার সেবা করে।
فَمَا إِنْ يَسْمَعُوا أَمْرِي حَتَّى يُلَبُّوهُ. الْغُرَبَاءُ يَتَذَلَّلُونَ لِي ٤٤ 44
অইহুদিরা আমার সামনে মাথা নত হয়ে থাকে; যে মুহূর্তে তারা আমার আদেশ শোনে, তা পালন করে।
الْغُرَبَاءُ يَخُورُونَ، يَخْرُجُونَ مِنْ حُصُونِهِمْ مُرْتَعِدِينَ. ٤٥ 45
তারা সবাই সাহস হারায়; কাঁপতে কাঁপতে তারা তাদের দুর্গ থেকে বেরিয়ে আসে।
حَيٌّ هُوَ الرَّبُّ، وَمُبَارَكٌ صَخْرَتِي، وَمُتَعَالٍ إِلَهُ خَلاصِي، ٤٦ 46
সদাপ্রভু জীবিত! আমার শৈলের প্রশংসা হোক! ঈশ্বর, আমার পরিত্রাতার, গৌরব হোক!
الإِلَهُ الْمُنْتَقِمُ لِي، يُخْضِعُ الشُّعُوبَ لِسُلْطَانِي، ٤٧ 47
তিনিই সেই ঈশ্বর যিনি আমার হয়ে প্রতিশোধ নেন, তিনি জাতিদের আমার অধীনস্থ করেন,
مُنْقِذِي مِنْ أَعْدَائِي، رَافِعِي عَلَى الْمُتَمَرِّدِينَ عَلَيَّ، وَمِنَ الرَّجُلِ الطَّاغِي تُخَلِّصُنِي. ٤٨ 48
তিনি আমার শত্রুদের কবল থেকে আমাকে উদ্ধার করেন। আমার প্রতিপক্ষদের থেকে তুমি আমাকে উন্নত করেছ; মারমুখী লোকের কবল থেকে তুমি আমাকে রক্ষা করেছ।
لِهَذَا أَعْتَرِفُ لَكَ بَيْنَ الأُمَمِ وَأُرَتِّلُ لاِسْمِكَ. ٤٩ 49
তাই, হে সদাপ্রভু, আমি জাতিদের মাঝে তোমার প্রশংসা করব; আমি তোমার নামের প্রশংসাগান করব।
يَا مَانِحَ الْخَلاصِ الْعَظِيمِ لِمَلِكِهِ، وَصَانِعَ الرَّحْمَةِ لِمَسِيحِهِ، لِدَاوُدَ وَنَسْلِهِ إِلَى الأَبَدِ. ٥٠ 50
তিনি তাঁর রাজাকে মহান বিজয় প্রদান করেন; তাঁর অভিষিক্ত দাউদ ও তাঁর বংশধরদের প্রতি তিনি চিরকাল তাঁর অবিচল প্রেম প্রদর্শন করেন।

< المَزامِير 18 >