< إرْمِيا 5 >

اذْرَعُوا شَوَارِعَ أُورُشَلِيمَ ذِهَاباً وَإِيَاباً، وَانْظُرُوا وَاعْتَبِرُوا. ابْحَثُوا فِي أَرْجَاءِ سَاحَاتِهَا لَعَلَّكُمْ تَجِدُونَ رَجُلاً وَاحِداً يُجْرِي الْعَدْلَ وَيَنْشُدُ الْحَقَّ، فَأَصْفَحَ عَنْهَا. ١ 1
“তোমরা যিরূশালেমের রাস্তাগুলিতে দৌড়াদৌড়ি কর, দেখ ও তাদের সম্মন্ধে জানো। সেখানকার শহরের চকগুলিতে গিয়ে খোঁজ নাও। যদি এমন কাউকে পাও যে ন্যায় আচরণ করে এবং সৎভাবে চলে তাহলে আমি এই শহরকে ক্ষমা করব।
فَإِنَّهُمْ وَإِنْ قَالُوا: حَيٌّ هُوَ الرَّبُّ، فَإِنَّمَا يَحْلِفُونَ زُوراً. ٢ 2
এমনকি যদিও তারা বলছে, ‘জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি,’ তবুও তারা মিথ্যা শপথ করে।”
أَيُّهَا الرَّبُّ، أَلَيْسَتْ عَيْنَاكَ تَطْلُبَانِ الْحَقَّ؟ لَقَدْ عَاقَبْتَهُمْ وَلَكِنَّهُمْ لَمْ يَتَوَجَّعُوا. أَهْلَكْتَهُمْ وَلَكِنَّهُمْ أَبَوْا التَّقْوِيمَ. صَلَّبُوا وُجُوهَهُمْ أَكْثَرَ مِنَ الصَّخْرِ، وَرَفَضُوا التَّوْبَةَ. ٣ 3
হে সদাপ্রভু, তোমার চোখ কি ন্যায় দেখতে পায় না? তুমি তাদের আঘাত কর, কিন্তু তারা ব্যথা অনুভব করে না। তুমি তাদের সম্পূর্ণ পরাজিত করেছ, কিন্তু তারা বাধ্যতা অস্বীকার করেছে। তাদের মুখ তারা পাথরের থেকেও শক্ত করেছে, কারণ তারা অনুতাপ করতে অস্বীকার করেছে।
فَقُلْتُ فِي نَفْسِي: «إِنَّمَا هُمْ مَسَاكِينُ حَمْقَى، يَجْهَلُونَ طَرِيقَ الرَّبِّ وَقَضَاءَ إِلَهِهِمْ. ٤ 4
তাই আমি বলেছিলাম, “তারাই একমাত্র গরিব লোক। তারা বোকা, কারণ তারা সদাপ্রভুর পথ জানে না, তাদের ঈশ্বরের নিয়মও জানে না।
فَلأَقْصِدَنَّ الْعُظَمَاءَ وَأُكَلِّمْهُمْ لأَنَّهُمْ يَعْرِفُونَ طَرِيقَ الرَّبِّ وَقَضَاءَ إِلَهِهِمْ». فَإِذَا هَؤُلاءِ جَمِيعاً قَدْ حَطَّمُوا النِّيرَ وَقَطَعُوا الرُّبُطَ. ٥ 5
আমি মহান লোকদের কাছে যাব এবং তাদের কাছে ঈশ্বরের বার্তা ঘোষণা করব, তারা অন্তত সদাপ্রভুর পথ ও তাদের ঈশ্বরের নিয়ম জানে।” কিন্তু তারা সবাই একসঙ্গে তাদের জোয়াল ভেঙে ফেলেছে এবং তাদের সাথে ঈশ্বরের বাঁধন ছিঁড়ে ফেলেছে।
لِذَلِكَ يَنْقَضُّ عَلَيْهِمْ أَسَدٌ مِنَ الْغَابِ وَيَقْتُلُهُمْ، وَيَفْتَرِسُهُمْ ذِئْبٌ مِنَ الصَّحْرَاءِ، وَيَكْمُنُ النَّمِرُ حَوْلَ مُدُنِهِمْ، فَيُمَزِّقُ إِرْباً كُلَّ مَنْ يَخْرُجُ مِنْهُمْ، لأَنَّ آثَامَهُمْ كَثِيرَةٌ، وَارْتِدَادَاتِهِمْ مُتَعَاظِمَةٌ. ٦ 6
তাই ঝোপ থেকে একটি সিংহ এসে তাদের আক্রমণ করবে। আরব থেকে একটি নেকড়ে বাঘ তাদের ধ্বংস করবে। একটি লুকানো চিতাবাঘ তাদের শহরগুলির বিরুদ্ধে আসবে। যদি কেউ সেই শহর থেকে বের হয় সে ছিন্নভিন্ন হবে যাবে। কারণ তাদের অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের অবিশ্বস্ততার ঘটনা অনেক।
«كَيْفَ أَعْفُو عَنْ أَعْمَالِكِ؟ تَخَلَّى عَنِّي أَبْنَاؤُكِ وَأَقْسَمُوا بِأَوْثَانٍ. وَعِنْدَمَا أَشْبَعْتُهُمْ ارْتَكَبُوا الْفِسْقَ، وَهَرْوَلُوا طَوَائِفَ إِلَى مَوَاخِيرِ الزَّانِيَاتِ. ٧ 7
কেন আমি এই লোকদের ক্ষমা করব? তোমার ছেলেরা আমাকে ত্যাগ করেছে এবং যারা ঈশ্বর নয় তাদের কাছে শপথ করেছে। আমি তাদের সম্পূর্ণভাবে প্রতিপালন করেছি, কিন্তু তারা ব্যভিচার করেছে এবং একটি বেশ্যাবৃত্তির বাড়ির চিহ্ন ধারণ করেছে।
صَارُوا كَحُصُنٍ مَعْلُوفَةٍ سَائِبَةٍ يَصْهَلُ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمْ عَلَى امْرَأَةِ صَاحِبِهِ. ٨ 8
তারা উত্তপ্ত ঘোড়া। তারা কামুক ঘোড়ার মত একে অন্যের স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হবার জন্য ঘুরে বেড়ায়।
أَلا أُعَاقِبُهُمْ عَلَى هَذِهِ الأُمُورِ؟» يَقُولُ الرَّبُّ، «أَلا أَنْتَقِمُ لِنَفْسِي مِنْ أُمَّةٍ مِثْلَ هَذِهِ؟ ٩ 9
এর জন্য কি আমি তাদের শাস্তি দেব না? এটি সদাপ্রভুর ঘোষণা। আমার অন্তর কি এই রকম একটি জাতির উপর প্রতিশোধ নেবে না?
اذْهَبُوا إِلَى أَتْلامِ كُرُومِهَا وَدَمِّرُوهَا وَلَكِنْ لَا تُفْنُوهَا. انْزِعُوا أَغْصَانَهَا لأَنَّهَا لَيْسَتْ لِلرَّبِّ. ١٠ 10
১০তোমরা যিরূশালেমের আঙ্গুর ক্ষেতের কাছে যাও এবং ধ্বংস কর। কিন্তু তাদের সম্পূর্ণভাবে নষ্ট কোরো না। তাদের আঙ্গুরগুলি ছেঁটে ফেল, কারণ এই আঙ্গুর সদাপ্রভুর থেকে আসেনি।
فَذُرِّيَّةُ إِسْرَائِيلَ وَذُرِّيَّةُ يَهُوذَا قَدْ غَدَرَتَا بِي»، يَقُولُ الرَّبُّ. ١١ 11
১১ইস্রায়েল ও যিহূদার লোকেরা আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, এটি সদাপ্রভুর ঘোষণা।
قَدْ أَنْكَرُوا الرَّبَّ وَقَالُوا: «لَنْ يُعَاقِبَنَا وَلَنْ يُصِيبَنَا مَكْرُوهٌ، وَلَنْ نَرَى سَيْفاً وَلَنْ نَتَعَرَّضَ لِجُوعٍ، ١٢ 12
১২তারা আমাকে অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, “তিনি সত্য নন। মন্দ আমাদের উপর আসবে না, আমরা কখনও যুদ্ধ বা দূর্ভিক্ষ দেখব না।
وَالأَنْبِيَاءُ كَالرِّيحِ وَوَحْيُ الرَّبِّ لَيْسَ مَعَهُمْ. فَلْيَأْتِ عَلَيْهِمْ مَا تَنَبَّأُوا بِهِ». ١٣ 13
১৩ভাববাদীরা অপদার্থ বাতাসের মত হবে এবং তাদের মধ্যে আমাদের জন্য ঘোষণা করা সদাপ্রভুর বাক্য নেই। তাদের হুমকি তাদের উপর আসবে।”
لِذَلِكَ يُعْلِنُ السَّيِّدُ الرَّبُّ الْقَدِيرُ: «لأَنَّكُمْ قُلْتُمْ هَذَا الْكَلامَ، فَهَا أَنَا أَجْعَلُ كَلِمَاتِي فِي فَمِكَ نَاراً، وَهَذَا الشَّعْبَ حَطَباً، فَتَلْتَهِمُهُمُ النَّارُ. ١٤ 14
১৪তাই সদাপ্রভু, বাহিনীগনের ঈশ্বর এই কথা বলেন, “কারণ তোমরা এই কথা বলেছ, দেখ, আমি তোমার মুখে আমার বাক্যগুলি আগুনের মত এবং এই লোকেদের কাঠের মত করব! তারা এদের গিলে ফেলবে।”
هَا أَنَا أَجْلِبُ عَلَيْكُمْ يَا ذُرِّيَّةَ إِسْرَائِيلَ، أُمَّةً قَدِيمَةً قَوِيَّةً مِنْ أَرْضٍ نَائِيَةٍ، تَجْهَلُونَ لُغَةَ أَهْلِهَا وَلا تَفْهَمُونَ مَا يَقُولُونَ. ١٥ 15
১৫সদাপ্রভু বলেন, “হে ইস্রায়েল কুল, দেখ! আমি তোমাদের বিরুদ্ধে অনেক দূর থেকে একটি জাতিকে আনব। এটি একটি মজবুত জাতি, একটি পুরানো জাতি! তুমি সেই জাতির ভাষা জান না, তারা কি বলে তা তোমরা বুঝবে না।
جُعْبَتُهَا كَقَبْرٍ مَفْتُوحٍ، وَكُلُّ رِجَالِهَا جَبَابِرَةٌ، ١٦ 16
১৬তাদের তির রাখার জায়গা খোলা কবরের মত। তারা সবাই যোদ্ধা।
فَيَأْكُلُونَ حَصَادَكُمْ وَطَعَامَكُمْ، وَيُهْلِكُونَ أَبْنَاءَكُمْ وَبَنَاتِكُمْ، وَيَلْتَهِمُونَ مَوَاشِيَكُمْ وَقُطْعَانَكُمْ، وَيَأْكُلُونَ كُرُومَكُمْ وَأَشْجَارَ تِينِكُمْ، وَيُدَمِّرُونَ بِالسَّيْفِ مُدُنَكُمُ الْحَصِينَةَ الَّتِي عَلَيْهَا تَتَوَكَّلُونَ. ١٧ 17
১৭তারা তোমাদের ফসল, তোমাদের ছেলে মেয়েদের ও খাবার গিলে ফেলবে। তারা তোমাদের গরু ও ভেড়ার পাল খেয়ে ফেলবে; তারা তোমাদের সব আঙ্গুর ফল ও ডুমুর গাছ খেয়ে ফেলবে। তুমি যে সব সুরক্ষিত শহরে বিশ্বাস করেছ, সেগুলো তারা তরোয়াল দিয়ে ধ্বংস করবে।”
وَلَكِنْ حَتَّى فِي تِلْكَ الأَيَّامِ لَنْ أُفْنِيَكُمْ»، يَقُولُ الرَّبُّ. ١٨ 18
১৮কিন্তু সদাপ্রভু বলছেন, “সেই দিন গুলিতেও আমি সম্পূর্ণভাবে তোমাদেরকে ধ্বংস করব না।
«وَعِنْدَمَا يَسْأَلُونَ:’لِمَاذَا صَنَعَ الرَّبُّ إِلَهُنَا بِنَا هَذِهِ الأُمُورَ كُلَّهَا؟‘تَقُولُ لَهُمْ:’كَمَا أَنَّكُمْ تَخَلَّيْتُمْ عَنِّي وَعَبَدْتُمُ الأَوْثَانَ الْغَرِيبَةَ فِي أَرْضِكُمْ، كَذَلِكَ تُسْتَعْبَدُونَ لِلْغُرَبَاءِ فِي أَرْضٍ لَيْسَتْ لَكُمْ‘». ١٩ 19
১৯এটা ঘটবে যখন তোমাদের লোকেরা, ইস্রায়েল ও যিহূদা, বলবে, ‘আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু আমাদের প্রতি এই সব কেন করলেন?’ তখন তুমি, যিরমিয়, তাদের বলবে, ‘যেমন তোমরা আমাকে ত্যাগ করেছ এবং তোমাদের দেশে বিদেশী দেবতার সেবা করেছ, তেমনি যে দেশ তোমাদের নিজেদের নয় সেই দেশে তোমরা বিদেশীদের সেবা করবে’।”
وَأَذيعُوا أَيْضاً هَذَا فِي ذُرِّيَّةِ يَعْقُوبَ، وَأَعْلِنُوهُ لِبَنِي يَهُوذَا قَائِلِينَ: ٢٠ 20
২০যাকোবের বংশকে এই কথা জানাও এবং যিহূদার কাছে এই কথা ঘোষণা কর। বল,
«اسْمَعْ هَذَا أَيُّهَا الشَّعْبُ الأَحْمَقُ الْغَبِيُّ، يَا مَنْ لَهُ عُيُونٌ وَلَكِنَّهُ لَا يُبْصِرُ، وَلَهُ آذَانٌ وَلَكِنَّهُ لَا يَسْمَعُ. ٢١ 21
২১“বোকা লোকেরা! এটা শোনো। মূর্তিদের কোন ইচ্ছাশক্তি নেই; তাদের চোখ আছে, কিন্তু দেখতে পায় না। তাদের কান আছে, কিন্তু তারা শুনতে পায় না।
أَلا تَخْشَوْنَنِي؟»، يَقُولُ الرَّبُّ، «أَلا تَرْتَعِدُونَ فِي حَضْرَتِي؟ قَدْ جَعَلْتُ الرَّمْلَ حَدّاً لِمِيَاهِ الْبَحْرِ، حَاجِزاً أَبَدِيًّا لَا يَتَخَطَّاهُ. تَتَلاطَمُ أَمْوَاجُهُ وَلَكِنَّهَا تَعْجَزُ عَنْ تَعَدِّيهِ، وَتَهْدِرُ وَلَكِنَّهَا لَا تَتَجَاوَزُهُ. ٢٢ 22
২২সদাপ্রভু বলেন, তোমরা কি আমাকে ভয় করবে না? আমার সামনে কি তোমরা কাঁপবে না? আমি সমুদ্রের বিরুদ্ধে বালি দিয়ে একটি সীমানা ঠিক করেছি, একটি চিরস্থায়ী আদেশ যা সমুদ্র কখনো অমান্য করে না, এমনকি সমুদ্রের ঢেউগুলি ওঠা নামা করে, তবুও তারা তা অমান্য করে না। যদিও তার ঢেউগুলি গর্জন করে, তবু তারা তা অতিক্রম করে না।
أَمَّا هَذَا الشَّعْبُ فَذُو قَلْبٍ مُتَمَرِّدٍ عَاصٍ، ثَارُوا عَلَيَّ وَمَضَوْا، ٢٣ 23
২৩কিন্তু এই লোকদের অবাধ্য হৃদয় আছে। তারা বিদ্রোহ করে বিপথে চলে গেছে।
وَلَمْ يَتَنَاجَوْا فِي قُلُوبِهِمْ قَائِلِينَ:’لِنَتَّقِ الرَّبَّ إِلَهَنَا الَّذِي يُغْدِقُ الْمَطَرَ فِي مَوَاعِيدِهِ فِي مَوْسِمَيِ الرَّبِيعِ وَالْخَرِيفِ، وَيَحْفَظُ لَنَا أَسَابِيعَ الْحَصَادِ حَسَبَ مَوَاقِيتِهَا.‘ ٢٤ 24
২৪তারা মনে মনেও বলে না, ‘এস, আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে আমরা ভয় করি, যিনি নির্দিষ্ট দিনের প্রথম ও শেষ বৃষ্টি দেন, আমাদের জন্য ফসল কাটবার নির্দিষ্ট সপ্তাহ রক্ষা করেন।’
غَيْرَ أَنَّ آثَامَكُمْ قَدْ حَوَّلَتْ عَنْكُمْ هَذِهِ الْبَرَكَاتِ، وَخَطَايَاكُمْ حَرَمَتْكُمْ مِنَ الْخَيْرِ. ٢٥ 25
২৫তোমাদের অন্যায় এই সব দূরে রেখেছে। তোমাদের পাপ তোমাদের মঙ্গল হতে বাধা দেয়।
فَفِي وَسَطِ شَعْبِي قَوْمٌ أَشْرَارٌ يَكْمُنُونَ كَمَا يَكْمِنُ الْقَنَّاصُونَ لِلطُّيُورِ، وَيَنْصِبُونَ الْفَخَّ لاقْتِنَاصِ النَّاسِ. ٢٦ 26
২৬কারণ আমার লোকেদের মধ্যে মন্দ লোক খুঁজে পাওয়া যায়। তারা পাখী শিকারীদের মত দেখে; তারা ফাঁদ পাতে এবং মানুষ ধরে।
بُيُوتُهُمْ تَكْتَظُّ بِالْخَدِيعَةِ كَقَفَصٍ مَمْلُوءٍ طُيُوراً، لِذَلِكَ عَظُمُوا وَأَثْرَوْا. ٢٧ 27
২৭পাখীতে ভরা খাঁচার মত, তাদের বাড়ীও ছলনায় ভরা। তারা উন্নত ও ধনী হয়েছে।
ازْدَادُوا سِمَنةً وَنُعُومَةً، وَارْتَكَبُوا الشَّرَّ مُتَجَاوِزِينَ كُلَّ حَدٍّ. لَمْ يَحْكُمُوا بِعَدْلٍ فِي دَعْوَى الْيَتِيمِ حَتَّى تَنْجَحَ، وَلَمْ يُدَافِعُوا عَنْ حُقُوقِ الْمَسَاكِينِ. ٢٨ 28
২৮তারা মোটা হয়েছে; তারা চকচকে হয়েছে। তারা মন্দ কাজের সীমানা পেরিয়ে গেছে। অনাথেরা যাতে ন্যায়বিচার পায় সেইজন্য তারা তাদের পক্ষে দাঁড়ায় না এবং তারা গরিবদের ন্যায়বিচার করে না।
أَفَلا أُعَاقِبُهُمْ عَلَى هَذِهِ الأُمُورِ؟» يَقُولُ الرَّبُّ. «أَلا أَنْتَقِمُ لِنَفْسِي مِنْ أُمَّةٍ كَهَذِهِ؟ ٢٩ 29
২৯সদাপ্রভু বলেন, ‘আমি কি এর জন্য তাদের শাস্তি দেব না? আমি কি এই রকম জাতির উপর প্রতিশোধ নেব না?’
قَدْ جَرَى فِي الْبِلادِ حَدَثٌ مُذْهِلٌ فَظِيعٌ. ٣٠ 30
৩০দেশের মধ্যে ভয়ঙ্কর ও নিষ্ঠুর ঘটনা ঘটেছে।
فَالأَنْبِيَاءُ يَتَنَبَّأُونَ زُوراً، وَالْكَهَنَةُ يَتَصَرَّفُونَ بِمُقْتَضَى أَحْكَامِهِمْ، وَشَعْبِي أَحَبَّ مِثْلَ هَذَا. وَلَكِنْ مَاذَا تَصْنَعُونَ فِي نِهَايَةِ الْمَطَافِ؟» ٣١ 31
৩১ভাববাদীরা মিথ্যা ভাববাণী করে এবং যাজকেরা নিজের ক্ষমতায় শাসন করে। আমার প্রজারা এই পথই ভালবাসে, কিন্তু শেষে কি ঘটবে?”

< إرْمِيا 5 >