< إشَعْياء 66 >
هَذَا مَا يَقُولُهُ الرَّبُّ: السَّمَاءُ عَرْشِي وَالأَرْضُ مَوْطِئُ قَدَمَيَّ، فَأَيَّ بَيْتٍ تُشَيِّدُونَ لِي؟ وَأَيْنَ مَقَرُّ رَاحَتِي؟ | ١ 1 |
১সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “স্বর্গ আমার সিংহাসন এবং পৃথিবী আমার পা রাখার জায়গা। তাহলে তোমরা কোথায় আমার জন্য ঘর তৈরী করবে? সেই জায়গাই বা কোথায় যেখানে আমি বিশ্রাম নিতে পারি?
جَمِيعُ هَذِهِ صَنَعَتْهَا يَدِي فَوُجِدَتْ كُلُّهَا، لَكِنَّنِي أُسَرُّ بِالرَّجُلِ الْمُتَوَاضِعِ الْمُنْسَحِقِ الرُّوحِ الَّذِي يَرْتَعِدُ مِنْ كَلِمَتِي. | ٢ 2 |
২আমার হাত এই সমস্ত জিনিস তৈরী করেছে; আর এইভাবেই এই বিষয়গুলি হয়েছে, এই কথা সদাপ্রভু বলেন। এই সেই ব্যক্তি অর্থাৎ যে দুঃখী ও যার আত্মা চূর্ণবিচূর্ণ হয়েছে এবং আমার কথায় ভয় পায়, আমি তাকে সমর্থন করব।
إِنَّ مَنْ يَنْحَرُ ثَوْراً كَمَنْ يَقْتُلُ إِنْسَاناً، وَمَنْ يُقَرِّبُ حَمَلاً كَمَنْ يَكْسِرُ عُنُقَ كَلْبٍ، وَمَنْ يُصْعِدُ تَقْدِمَةَ حِنْطَةٍ كَمَنْ يُقَدِّمُ دَمَ خِنْزِيرٍ، وَمَنْ يُحْرِقُ بَخُوراً كَمَنْ يُبَارِكُ وَثَناً، لأَنَّ هَؤُلاءِ آثَرُوا طُرُقَهُمْ، وَاسْتَطَابَتْ نُفُوسُهُمْ أَرْجَاسَهُمْ. | ٣ 3 |
৩যে একটা ষাঁড় বলিদান করে সে সেই ব্যক্তির মত যে মানুষ হত্যা করে, যে একটা ভেড়ার বাচ্চা বলিদান করে, সে সেই ব্যক্তির মত যে কুকুরের ঘাড় ভেঙে ফেলে; যে ব্যক্তি শস্য উৎসর্গ করে, সে যেন শূকরের রক্ত উত্সর্গ করে; যে ব্যক্তি ধূপ উত্সর্গ করে সে অধার্মিকতাকে আশীর্বাদ করে। তারা তাদের পথ বেছে নিয়েছে এবং তারা তাদের ঘৃণার জিনিসগুলোতে আনন্দ পায়।
لِهَذَا أَنَا أَيْضاً أَخْتَارُ بَلايَاهُمْ لَهُمْ وَأُوْقِعُ بِهِمِ الْمَخَاوِفَ، لأَنِّي عِنْدَمَا دَعَوْتُ لَمْ يَسْتَجِيبُوا، وَحِينَ تَكَلَّمْتُ لَمْ يُصْغُوا، إِنَّمَا ارْتَكَبُوا الشَّرَّ فِي عَيْنَيَّ وَاخْتَارُوا مَا لَا أُسَرُّ بِهِ. | ٤ 4 |
৪একইভাবে আমিও তাদের জন্য শাস্তি বেছে নেব; তারা যা ভয় করে আমি তাদের উপরে সেগুলিই ঘটাব, কারণ যখন আমি ডাকলাম, তখন কেউ উত্তর দেয় নি; আর যখন আমি কথা বললাম তখন কেউ শোনে নি। আমার চোখে যা মন্দ তারা তাই করেছে, আর যে বিষয়ে আমি খুশি হইনা তারা সেগুলো করার জন্য বেছে নেয়।”
اسْمَعُوا قَوْلَ الرَّبِّ أَيُّهَا الْمُرْتَعِدُونَ مِنْ كَلامِهِ: يَسْخَرُ مِنْكُمْ إخْوَتُكُمُ الَّذِينَ يَكْرَهُونَكُمْ وَيَنْبِذُونَكُمْ لأَنَّكُمْ تَخَافُونَ اسْمِي قَائِلِينَ: لِيَتَمَجَّدِ الرَّبُّ حَتَّى نَشْهَدَ فَرَحَكُمْ. وَلَكِنَّهُمْ لَا يَعْرِفُونَ أَنَّهُمْ هُمُ الَّذِينَ يَخْزَوْنَ. | ٥ 5 |
৫তোমরা যারা সদাপ্রভুর কথায় কাঁপ, তোমরা তাঁর কথা শোন। “তোমাদের যে ভাইয়েরা তোমাদের ঘৃণা করে এবং আমার নামের জন্য তোমাদের বের করে দেয়, তারা বলে, ‘সদাপ্রভু মহিমান্বিত হোক, যেন আমরা তোমাদের আনন্দ দেখতে পাই।’ কিন্তু তারা লজ্জায় পড়বে।
اسْمَعُوا صَوْتَ جَلَبَةٍ فِي الْمَدِينَةِ، صَوْتاً مِنَ الْهَيْكَلِ، صَوْتَ الرَّبِّ يُجَازِي أَعْدَاءَهُ. | ٦ 6 |
৬শহর থেকে যুদ্ধের আওয়াজ আসছে, মন্দির থেকে শব্দ শোনা যাচ্ছে; এ সদাপ্রভুরই আওয়াজ যা তিনি তাঁর শত্রুদের প্রতিফল হিসাবে ফিরিয়ে দিচ্ছেন।
شَعْبِي مِثْلُ امْرَأَةٍ وَلَدَتْ قَبْلَ أَنْ تَتَمَخَّضَ، وَقَبْلَ أَنْ تُقَاسِيَ مِنَ الطَّلْقِ أَنْجَبَتْ ذَكَراً. | ٧ 7 |
৭প্রসব বেদনা হওয়ার আগেই সে [সিয়োন], সন্তানের জন্ম দেয়; তার ব্যথা ওঠার আগেই সে একটা ছেলের জন্ম দিয়েছে।
مَنْ سَمِعَ مِثْلَ هَذَا، وَمَنْ رَأَى نَظِيرَهُ؟ أَتُوْلَدُ بِلادٌ فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ؟ أَمْ تُخْلَقُ أُمَّةٌ دَفْعَةً وَاحِدَةً؟ فَمَا إِنْ تَمَخَّضَتْ صِهْيَوْنُ حَتَّى أَنْجَبَتْ أَبْنَاءَهَا. | ٨ 8 |
৮এমন বিষয়ের কথা কে শুনেছে? এমন বিষয় কে দেখেছে? একটা দেশ কি এক দিনের র মধ্যে জন্ম নিতে পারে? একটা জাতি কি এক মুহূর্তে জন্ম নিতে পারে? কিন্তু সিয়োনের ব্যথা উঠতে না উঠতেই সে তার সন্তানদের জন্ম দিয়েছে।
يَقُولُ الرَّبُّ: هَلْ أُمْخِضُ وَلا أُوَلِّدُ؟ هَلْ أُغْلِقُ الرَّحِمَ وَأَنَا الْمُوَلِّدُ؟ | ٩ 9 |
৯আমি একজন মাকে তার প্রসবের দিন উপস্থিত করে তার সন্তানকে জন্ম হতে দেব না?” এই কথা সদাপ্রভু বলেন৷ “জন্ম দিচ্ছি যে আমি তখন আমি কি আটকে রাখব” তোমার ঈশ্বরকে জিজ্ঞাসা কর৷
تَهَلَّلُوا مَعَ أُورُشَلِيمَ وَافْرَحُوا لَهَا يَا كُلَّ مُحِبِّيهَا، ابْتَهِجُوا مَعَهَا بِفَرَحٍ يَا جَمِيعَ النَّائِحِينَ عَلَيْهَا. | ١٠ 10 |
১০তোমরা যারা যিরূশালেমকে ভালবাস, তোমরা তার সঙ্গে আনন্দ কর, তার জন্য খুশী হও; তোমরা যারা তার জন্য দুঃখ করেছ, তোমরা তার সঙ্গে আনন্দ কর।
لِكَيْ تَرْضَعُوا وَتَشْبَعُوا مِنْ ثَدْيِ تَعْزِيَاتِهَا، وَلِكَيْ تَحْلِبُوا بِوَفْرَةٍ وَتَتَلَذَّذُوا مِنْ دِرَّةِ مَجْدِهَا. | ١١ 11 |
১১তোমরা স্তন পান করবে ও তৃপ্ত হবে; তার স্তনে তোমরা সান্ত্বনা পাবে; কারণ তোমরা তা পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করবে এবং তার মহিমার প্রাচুর্যে আনন্দিত হবে।
لأَنَّهُ هَكَذَا يَقُولُ الرَّبُّ: هَا أَنَا أُسْبِغُ عَلَيْهَا الْخَيْرَ كَنَهْرٍ، وَأُجْرِي إِلَيْهَا ثَرْوَةَ الأُمَمِ كَسَيْلٍ مُتَدَفِّقٍ، فَتَرْضَعُونَ، وَتُحْمَلُونَ فِي الْحِضْنِ، وَعَلَى رُكْبَتَيْهَا تُدَلَّلُونَ. | ١٢ 12 |
১২সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “আমি তার উপরে নদীর মত করে মঙ্গল বইয়ে দেব, আর জাতিদের ধন-সম্পদ তার কাছে বন্যার মত আসবে। তোমরা দুধ পান করবে, তোমাদের তার কোলে করে বহন করা হবে এবং হাঁটুর উপরে নাচানো হবে।
وَأُعَزِّيكُمْ كَمَنْ تُعَزِّيه أُمُّهُ، وَفِي أُورُشَلِيمَ تُعَزَّوْنَ. | ١٣ 13 |
১৩যেমন মা তার সন্তানকে সান্ত্বনা দেয়, তেমনি আমিও তোমাদের সান্ত্বনা দেব এবং তোমরা যিরূশালেমে সান্ত্বনা পাবে।”
وَتَشْهَدُونَ فَتُسَرُّ قُلُوبُكُمْ وَتَزْدَهِرُ عِظَامُكُمْ كَالْعُشْبِ، فَتُصبِحُ يَدُ الرَّبِّ مَعْرُوفَةً عِنْدَ عَبِيدِهِ، وَيَنْصَبُّ غَضَبُهُ عَلَى أَعْدَاِئهِ. | ١٤ 14 |
১৪এই সব তোমরা দেখবে এবং তোমাদের হৃদয় আনন্দিত হবে এবং তোমাদের হাড়গুলো কচি ঘাসের মতই সতেজ হয়ে উঠবে। সদাপ্রভুর হাত তাঁর দাসদের কাছে প্রকাশ পাবে, কিন্তু তিনি তাঁর শত্রুদের প্রতি ক্রোধ প্রকাশ করবেন।
لأَنَّهُ هَا هُوَ الرَّبُّ مُقْبِلٌ بِنَارٍ، وَمَرْكَبَاتُهُ كَالْعَاصِفَةِ، لِيَسْكُبَ غَضَبَهُ بِسَخَطٍ، وَزَجْرَهُ بِلَهِيبِ نَارٍ. | ١٥ 15 |
১৫কারণ দেখ, সদাপ্রভু আগুনের সঙ্গে আসবেন আর তাঁর রথগুলো ঘূর্ণিঝড়ের মত আসবে। তাঁর ক্রোধ ভয়ঙ্করভাবে প্রকাশ করতে এবং তাঁর তিরস্কার আগুনের শিখায় প্রকাশ করতে আসবেন।
لأَنَّ الرَّبَّ يُعَاقِبُ أَهْلَ الأَرْضِ بِنَارِهِ وَسَيْفِهِ، وَيَكْثُرُ قَتْلَى الرَّبِّ. | ١٦ 16 |
১৬কারণ সদাপ্রভু তাঁর বিচার আগুন ও তরোয়াল দিয়ে মানবজাতির উপরে প্রকাশ করবেন৷ সদাপ্রভুর দ্বারা যারা মারা যাবে তারা সংখ্যায় অনেক হবে।
وَالَّذِينَ يَتَطَهَّرُونَ وَيَتَقَدَّسُونَ وَيَقْصِدُونَ إِلَى الْحَدَائِقِ حَيْثُ يَعْبُدُونَ وَثَناً قَائِماً وَرَاءَ أَشْجَارِهَا، وَيَأْكُلُونَ لَحْمَ الْخِنْزِيرِ وَالْفِئْرَانِ، وَكُلَّ اللُّحُومِ الْمُحَرَّمَةِ، مَصِيرُهُمُ الْهَلاكُ. | ١٧ 17 |
১৭এই কথা সদাপ্রভু বলেন, “তারা নিজেদেরকে সূচি করে এবং নিজেদেরকে পবিত্র করে, যেন তারা বাগানে প্রবেশ করতে পারে এবং তাদের মধ্যে যারা শূকর ও ইঁদুরের মত অশুচি প্রাণীর মাংস খায়, তারা ধ্বংস হবে।”
وَلأَنِّي عَالِمٌ بِأَعْمَالِهِمْ وَأَفْكَارِهِمْ فَأَنَا مُزْمِعٌ أَنْ آتِيَ لأَجْمَعَ كُلَّ الأُمَمِ وَالأَلْسِنَةِ، فَيَتَوَافَدُونَ وَيَرَوْنَ مَجْدِي | ١٨ 18 |
১৮কারণ আমি তাদের সব কাজ ও তাদের সমস্ত চিন্তাও জানি। সেই দিন আসছে যখন আমি সমস্ত জাতি এবং সমস্ত ভাষার লোকদের জড়ো করব। তারা আসবে এবং আমার মহিমা দেখবে।
وَأَجْعَلُ بَيْنَهُمْ آيَةً وَأَبْعَثُ بَعْضَ النَّاجِينَ مِنْهُمْ إِلَى الأُمَمِ: إِلَى تَرْشِيشَ، وَفُولَ، وَلُودَ، الْمَهَرَةِ فِي رَمْيِ السِّهَامِ، وَإِلَى تُوبَالَ وَيَاوَانَ وَإِلَى الْجَزَائِرِ الْبَعِيدَةِ مِمَّنْ لَمْ يَسْمَعُوا بِشُهْرَتِي أَوْ يَرَوْا مَجْدِي، فَيُذِيعُونَ مَجْدِي بَيْنَ الأُمَمِ. | ١٩ 19 |
১৯আমি তাদের মধ্যে একটা চিহ্ন স্থাপন করব৷ তখন তাদের মধ্য থেকে যারা বেঁচে থাকবে তাদের আমি জাতিদের কাছে পাঠাব, তর্শীশ, পূল ও নাম-করা ধনুকধারী লূদ, তূবল ও যবনের (গ্রীসের) কাছে এবং সেই সমস্ত দূরের দেশগুলো যারা আমার বিষয়ে শোনে নি ও আমার মহিমাও দেখে নি তাদের কাছে পাঠাব। তারা আমার মহিমা জাতিদের মধ্যে ঘোষণা করবে।
وَيُحْضِرُونَ جَميِعَ إِخْوَتِكُمْ مِنْ سَائِرِ الأُمَمِ، تَقْدِمَةً لِلرَّبِّ، عَلَى مُتُونِ الْجِيَادِ، وَفِي الْمَرْكَبَاتِ وَالْهَوَادِجِ، وَعَلَى ظُهُورِ الْبِغَالِ وَأَسْنِمَةِ الْجِمَالِ، إِلَى أُورُشَلِيمَ جَبَلِ قُدْسِي، كَمَا يُحْضِرُ الإِسْرَائِيلِيُّونَ تَقْدِمَةَ الْحِنْطَةِ فِي آنِيَةٍ طَاهِرَةٍ إِلَى بَيْتِ الرَّبِّ | ٢٠ 20 |
২০সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে উৎসর্গ হিসাবে তারা সমস্ত জাতির মধ্য থেকে তোমাদের ভাইদের ফিরিয়ে নিয়ে আসবে৷ তারা ঘোড়ায় করে, রথ ও গাড়িতে করে, গাধা ও উটে করে আমার পবিত্র পাহাড় যিরূশালেমে আসবে, এই কথা সদাপ্রভু বলেন। যেমন ইস্রায়েলীয়েরা শুচি পাত্রের মধ্যে শস্য উৎসর্গের জিনিস সদাপ্রভুর গৃহে নিয়ে আসে।
وَمِنْهُمْ أَصْطَفِي كَهَنَةً وَلاوِيِّينَ يَقُولُ الرَّبُّ. | ٢١ 21 |
২১আমি তাদের মধ্য থেকে কয়েকজন লেবীয় ও যাজক হওয়ার জন্য বেছে নেব, এই কথা সদাপ্রভু বলেন।
لأَنَّهُ كَمَا تَدُومُ أَمَامِي السَّمَاوَاتُ الْجَدِيدَةُ وَالأَرْضُ الْجَدِيدَةُ الَّتِي أَنَا أَصْنَعُهَا هَكَذَا تَدُومُ ذُرِّيَّتُكُمْ وَذِكْرُكُمْ. | ٢٢ 22 |
২২“যে নতুন মহাকাশ ও নতুন পৃথিবী আমি তৈরী করব তা যেমন আমার সামনে থাকবে তেমনি তোমাদের নাম ও তোমাদের বংশধরেরাও টিকে থাকবে, এই কথা সদাপ্রভু বলেন।”
وَيَأْتِي مِنْ رَأْسِ شَهْرٍ إِلَى رَأْسِ شَهْرٍ، وِمِنْ سَبْتٍ إِلَى سَبْتٍ كُلُّ بَنِي الْبَشَرِ لِيَعْبُدُونِي، | ٢٣ 23 |
২৩এক মাস থেকে আর এক মাস ও এক বিশ্রামবার থেকে পরের বিশ্রামবার পর্যন্ত, সমস্ত লোক আমার সামনে নত হতে আসবে, এই কথা সদাপ্রভু বলেন।
ثُمَّ يَمْضُونَ لِمُشَاهَدَةِ جُثَثِ الرِّجَالِ الَّذِينَ تَمَرَّدُوا عَلَيَّ، لأَنَّ دُودَهُمْ لَا يَمُوتُ وَنَارَهُمْ لَا تَخْمَدُ. وَيَكُونُونَ مَثَارَ اشْمِئْزَازِ جَمِيعِ النَّاسِ. | ٢٤ 24 |
২৪“তারা বাইরে যাবে এবং সেই সমস্ত লোকদের মৃতদেহ দেখতে পাবে যারা আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল। যে সব পোকা তাদের মৃতদেহ খায় সেগুলো মরবে না ও যে আগুন তাদের পোড়ায় তা নিভবে না এবং তারা সমস্ত মানুষের কাছে ঘৃণার বিষয় হবে।”