< إشَعْياء 56 >

هَذَا مَا يَقُولُهُ الرَّبُّ: أَجْرُوا الْحَقَّ، وَاصْنَعُوا الْعَدْلَ، لأَنَّ خَلاصِي بَاتَ وَشِيكاً وَبِرِّي حَانَ أَنْ يُسْتَعْلَنَ. ١ 1
সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “তোমরা ন্যায়বিচার মেনে চলো এবং যা ন্যায়সংগত, তাই করো, কারণ আমার পরিত্রাণ অতি নিকটবর্তী, আমার ধার্মিকতা সত্বর প্রকাশিত হবে।
طُوبَى لِمَنْ يُمَارِسُ هَذِهِ وَيَعْمَلُ بِها وَيُكَرِّمُ سُبُوتِي؛ وَطُوبَى لِمَنْ يَصُونُ يَدَهُ عَنِ ارْتِكَابِ الشَّرِّ. ٢ 2
ধন্য সেই মানুষ, যে এইরকম করে, সেই মানুষ, যে তা আঁকড়ে ধরে রাখে, যে সাব্বাথ-দিন অপবিত্র না করে তা পালন করে, যে মন্দ কাজ করা থেকে তার হাত সরিয়ে রাখে।”
لَا يَقُلِ ابْنُ الْغَرِيبِ الْمُنْضَمُّ إِلَى الرَّبِّ: إِنَّ الرَّبَّ يَفْصِلُنِي عَنْ شَعْبِهِ. وَلا يَقُولَنَّ الْخَصِيُّ: أَنَا شَجَرَةٌ يَابِسَةٌ. ٣ 3
সদাপ্রভুর প্রতি সমর্পিত কোনো বিদেশি না বলুক, “সদাপ্রভু নিশ্চয়ই তাঁর প্রজাদের মধ্য থেকে আমাকে বাদ দেবেন।” আবার কোনো নপুংসকও অভিযোগ না করুক যে, “আমি তো একটি শুষ্ক বৃক্ষ মাত্র।”
لأَنَّ هَذَا مَا يَقُولُهُ الرَّبُّ لِلْخِصْيَانِ الَّذِينَ يُحَافِظُونَ عَلَى سُبُوتِي، وَيَخْتَارُونَ مَا يَسُرُّنِي وَيَتَمَسَّكُونَ بِعَهْدِي: ٤ 4
কারণ সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “যে নপুংসকেরা আমার সাব্বাথ-দিন পালন করে, যা আমার প্রীতিজনক, তাই বেছে নেয় এবং আমার নিয়মের প্রতি অবিচল থাকে,
أَهَبُهُمْ دَاخِلَ بَيْتِي وَأَسْوَارِي نَصِيباً وَاسْماً أَفْضَلَ مِنَ الْبَنِينَ وَالْبَنَاتِ. أُعْطِيهِمِ اسْماً مُخَلَّداً لَا يَنْقَرِضُ. ٥ 5
তাদের আমি আমার মন্দির ও তার প্রাচীরগুলির মধ্যে পুত্রকন্যাদের থেকেও উৎকৃষ্ট এক স্মারক চিহ্ন ও একটি নাম দেব; আমি তাদের মধ্যে এক চিরস্থায়ী নাম দেব, যা কখনও মুছে ফেলা হবে না।
وَأَمَّا أَبْنَاءُ الْغُرَبَاءِ الْمُنْضَمُّونَ إِلَى الرَّبِّ لِيَخْدِمُوهُ وَيُحِبُّوا اسْمَهُ لِيَكُونُوا لَهُ عَبِيداً، فَكُلُّ مَنْ يُحَافِظُ عَلَى السَّبْتِ مِنْهُمْ وَلا يَنْقُضُهُ، وَيَتَمَسَّكُ بِعَهْدِي، ٦ 6
যে বিদেশিরা সদাপ্রভুর সেবা করার জন্য, তাঁকে ভালোবাসার জন্য ও তাঁর আরাধনা করার জন্য তাঁর কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়, যারাই সাব্বাথ-দিন অপবিত্র না করে তা পালন করে ও যারা আমার নিয়ম অবিচলভাবে পালন করে—
فَهَؤُلاءِ آتِي بِهِمْ إِلَى جَبَلِي الْمُقَدَّسِ وَأَفِيضُ عَلَيْهِمِ الْفَرَحَ فِي بَيْتِ صَلاتِي، وَتَكُونُ مُحْرَقَاتُهُمْ وَقَرَابِينُهُمْ مَقْبُولَةً عَلَى مَذْبَحِي، لأَنَّ بَيْتِي سَيُدْعَى بَيْتَ الصَّلاةِ لِجَمِيعِ الأُمَمِ. ٧ 7
তাদের আমি আমার পবিত্র পর্বতে নিয়ে আসব এবং আমার প্রার্থনা-গৃহে তাদের আনন্দ দেব। তাদের দেওয়া হোমবলি ও অন্যান্য নৈবেদ্য আমার বেদিতে গ্রহণ করা হবে; কারণ আমার গৃহ আখ্যাত হবে সর্বজাতির প্রার্থনা-গৃহ বলে।”
وَهَذَا مَا يَقُولُهُ السَّيِّدُ الرَّبُّ الَّذِي يَلُمُّ شَتَاتَ إِسْرَائِيلَ: سَأَجْمَعُ إِلَيْهِ آخَرِينَ بَعْدُ، فَضْلاً عَنِ الَّذِينَ جَمَعْتُهُمْ. ٨ 8
সার্বভৌম সদাপ্রভু ঘোষণা করেন, যিনি ইস্রায়েলের নির্বাসিতদের সংগ্রহ করেন: “যাদের সংগ্রহ করা হয়েছে, তাদের ছাড়াও, আমি আরও অন্যদের সংগ্রহ করব।”
تَعَالَيْ يَا جَمِيعَ وُحُوشِ الصَّحْرَاءِ لِلالْتِهَامِ، وَيَا جَمِيعَ وُحُوشِ الْغَابِ أَيْضاً. ٩ 9
মাঠের সমস্ত পশু, তোমরা এসো, বনের সমস্ত পশু, তোমরা এসে গ্রাস করো!
فَإِنَّ رُقَبَاءَهُمْ عُمْيٌ، وَكُلَّهُمْ جُهَّالٌ، وَكِلابٌ بُكْمٌ عَاجِزُونَ عَنِ النِّبَاحِ، حَالِمُونَ رَاقِدُونَ مُوْلَعُونَ بِالنَّوْمِ. ١٠ 10
ইস্রায়েলের প্রহরীরা অন্ধ, তাদের প্রত্যেকের জ্ঞানের অভাব আছে; তারা সকলেই বোবা কুকুর, তারা ঘেউ ঘেউ করতে জানে না; তারা শুয়ে শুয়ে স্বপ্ন দেখে, তারা ঘুমাতে ভালোবাসে।
هُمْ كِلابٌ نَهِمَةٌ لَا تَعْرِفُ الشَّبَعَ، وَرُعَاةٌ أَيْضاً مُجَرَّدُونَ مِنَ الْفَهْمِ، كُلٌّ مَالَ إِلَى طَرِيقِهِ طَمَعاً فِي الرِّبْحِ، ١١ 11
তারা প্রবল ক্ষুধাবিশিষ্ট কুকুর, তাদের কখনও তৃপ্তি হয় না। তারা বুদ্ধিবিহীন মেষপালক; তারা সবাই নিজের নিজের পথের দিকে ফেরে, প্রত্যেকেই নিজের নিজের লাভের চেষ্টা করে।
قَائِلِينَ: تَعَالَوْا نَأْتِي بِالْخَمْرِ، وَنَشْرَبُ مُسْكِراً حَتَّى الثُّمَالَةِ، فَالْغَدُ يَكُونُ مُمَاثِلاً لِهَذَا الْيَوْمِ، بَلْ أَعْظَمَ مِنْهُ. ١٢ 12
প্রত্যেকে চিৎকার করে বলে, “এসো, আমি দ্রাক্ষারস আনি! এসো আমরা সুরাপানে মত্ত হই! আগামীকালও আজকের মতো হবে, এমনকি, এর থেকেও ভালো হবে।”

< إشَعْياء 56 >