< إشَعْياء 14 >
وَلَكِنَّ الرَّبَّ يُنْعِمُ بِرَحْمَتِهِ عَلَى ذُرِّيَّةِ يَعْقُوبَ، وَيَصْطَفِي شَعْبَ إِسْرَائِيلَ ثَانِيَةً وَيُحِلُّهُمْ فِي أَرْضِهِمْ، فَيَنْضَمُّ الْغُرَبَاءُ إِلَيْهِمْ وَيَلْحَقُونَ بِبَيْتِ يَعْقُوبَ. | ١ 1 |
১সদাপ্রভু যাকোবের প্রতি দয়া করবেন; তিনি আবার ইস্রায়েলকে মনোনীত করবেন এবং তাদের নিজেদের দেশে পুনরায় স্থাপন করবেন। বিদেশীরা তাদের সঙ্গে যোগ দেবে আর তারা নিজেরা যাকোবের বংশের সঙ্গে যুক্ত হবে।
وَتَمُدُّ شُعُوبُ الأَرْضِ إِلَيْهِمْ يَدَ الْعَوْنِ لِيُسَاعِدُوا إِسْرَائِيلَ عَلَى الْعَوْدَةِ لِدِيَارِهِ. وَيَصِيرُونَ عَبِيداً لِبَنِي إِسْرَائِيلَ، فِي أَرْضِ الرَّبِّ، وَيَتَسَلَّطُونَ عَلَى آسِرِيهِمْ وَظَالِمِيهِمْ. | ٢ 2 |
২জাতিরা তাদের নিয়ে তাদের নিজেদের দেশে আনবেন। ইস্রায়েল কুল সদাপ্রভুর দেশে তাদেরকে এনে দাস-দাসী মতো করবে। যারা তাদের বন্দী করেছিল তারা বন্দী করবে এবং তারা তাদের অত্যাচারীদের ওপরে কর্তৃত্ব করবে।
فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ يُرِيحُكُمُ الرَّبُّ مِنْ عَنَائِكُمْ وَشَقَائِكُمْ وَعُبُودِيَّتِكُمُ الْقَاسِيَةِ، | ٣ 3 |
৩সেই দিন প্রভু তোমাকে দুঃখ ও যন্ত্রণা থেকে এবং বন্দিত্বে তুমি যে কঠিন পরিশ্রম করেছিলে তা থেকে বিশ্রাম দেবেন,
فَتَسْخَرُونَ مِنْ مَلِكِ بَابِلَ قَائِلِينَ: كَيْفَ اسْتَكَانَ الظَّالِمُ، وَكَيْفَ خَمَدَتْ غَضْبَتُهُ الْمُتَعَجْرِفَةُ؟ | ٤ 4 |
৪তুমি ব্যাবিলনের রাজার বিরুদ্ধে এই বিদ্রূপের গান করবে, অত্যাচারী কেমন শেষ হয়েছে, অহঙ্কারীর উন্মত্ততা শেষ হয়েছে!
قَدْ حَطَّمَ الرَّبُّ عَصَا الْمُنَافِقِ وَصَوْلَجَانَ الْمُتَسَلِّطِينَ، | ٥ 5 |
৫সদাপ্রভু দুষ্টদের লাঠি, শাসনকর্ত্তার রাজদন্ড ভেঙ্গেছেন,
الَّذِينَ انْهَالُوا عَلَى النَّاسِ ضَرْباً بِسَخَطٍ لَا يَتَوَقَّفُ؛ الَّذِينَ تَسَلَّطُوا عَلَى الأُمَمِ بِغَضَبٍ وَاضْطِهَادٍ شَدِيدٍ. | ٦ 6 |
৬সে ক্রোধে লোকদের আঘাত করত, অনবরত আঘাত করত, সে রাগে জাতিদেরকে শাসন করত, অপরিমিত আঘাত করত।
فَاسْتَرَاحَتِ الأَرْضُ كُلُّهَا وَسَادَهَا الْهُدُوءُ، فَتَغَنَّتْ شُعُوبُهَا تَرَنُّماً. | ٧ 7 |
৭সমস্ত পৃথিবী বিশ্রাম ও শান্ত হয়েছে; তারা গান গাওয়া শুরু করেছে।
حَتَّى شَجَرُ السَّرْوِ وَأَرْزُ لُبْنَانَ عَمَّهَا الْفَرَحُ فَقَالَتْ: «مُنْذُ أَنِ انْكَسَرَتْ شَوْكَتُكَ لَمْ يَصْعَدْ إِلَيْنَا قَاطِعُ حَطَبٍ» | ٨ 8 |
৮এমন কি, দেবদারু ও লিবানোনের এরস গাছগুলিও তোমার বিষয়ে আনন্দ করে তারা বলে, কারণ তুমি ভূমিসাৎ হয়েছ, কোনো কাঠুরিয়া আমাদেরকে কাটতে আসে না।
ثَارَتِ الْهَاوِيَةُ مِنْ أَسْفَلُ لاِسْتِقْبَالِكَ عِنْدَ قُدُومِكَ وَحَشَدَتِ الأَخْيِلَةَ، مِنْ كُلِّ الْعُظَمَاءِ، لِتَحِيَّتِكَ؛ أَنْهَضَتْ كُلَّ مُلُوكِ الأُمَمِ عَنْ عُرُوشِهِمْ (Sheol ) | ٩ 9 |
৯নীচের পাতাল তোমার সঙ্গে দেখা করার জন্য আগ্রহী যখন তুমি সেখানে যাবে। তোমার জন্য মৃতদেরকে, পৃথিবীর রাজাদের জাগিয়ে তোলে, জাতিদের সব রাজাদের নিজেদের সিংহাসন থেকে তুলেছেন। (Sheol )
كُلُّهُمْ يُخَاطِبُونَكَ قَائِلِينَ: «لَقَدْ صِرْتَ ضَعِيفاً مِثْلَنَا، أَصْبَحْتَ مُمَاثِلاً لَنَا!» | ١٠ 10 |
১০তারা সবাই তোমাকে বলবে, তুমি আমাদের মত দুর্বল হয়ে পড়েছ; তুমি আমাদের মতই হয়েছ।
طُرِحَتْ كُلُّ عَظَمَتِكَ فِي الْهَاوِيَةِ مَعَ رَنَّةِ عِيدَانِكَ، وَأَصْبَحَتِ الرِّمَمُ فِرَاشَكَ وَالدُّودُ غِطَاءً لَكَ! (Sheol ) | ١١ 11 |
১১তোমার জাঁকজমক সঙ্গে তারের বাদ্যযন্ত্রের শব্দ পাতালে নামিয়ে আনা হয়েছে; তোমার নীচে শূককীট ছড়িয়ে পড়েছে এবং পোকা তোমাকে ঢেকে ফেলেছে। (Sheol )
كَيْفَ هَوَيْتِ مِنَ السَّمَاءِ يَا زُهَرَةُ بِنْتَ الصُّبْحِ؟ كَيْفَ قُطِعْتَ وَطُرِحْتَ إِلَى الأَرْضِ يَا قَاهِرَ الأُمَمِ؟ | ١٢ 12 |
১২হে শুকতারা, ভোরের সন্তান, তুমি তো স্বর্গ থেকে পড়ে গেছ। তুমি জাতিদের পরাজিত করেছিলে, আর তুমিই কিভাবে পৃথিবী থেকে উচ্ছিন্ন হয়েছ।
قَدْ قُلْتَ فِي قَلْبِكَ: «إِنِّي أَرْتَقِي إِلَى السَّمَاءِ وَأَرْفَعُ عَرْشِي فَوْقَ كَوَاكِبِ اللهِ، وَأَجْلِسُ عَلَى جَبَلِ الاجْتِمَاعِ فِي أَقْصَى الشِّمَالِ | ١٣ 13 |
১৩তুমি তোমার হৃদয়ে বলেছিলে, আমি স্বর্গে উঠব, ঈশ্বরের তারাগুলোর উপরে আমার সিংহাসন উন্নত হবে এবং আমি সমাগম পর্বতে, উত্তর দিকের প্রান্তে বসব।
أَرْتَقِي فَوْقَ أَعَالِي السَّحَابِ، وَأُصْبِحُ مِثْلَ الْعَلِيِّ». | ١٤ 14 |
১৪আমি মেঘের উচ্চতার উপরে উঠব; আমি নিজেকে অতি সর্বশক্তিমান মহান ঈশ্বরের সমান করব।
وَلَكِنَّكَ طُرِحْتَ إِلَى الْهَاوِيَةِ، إِلَى أَعْمَاقِ الْجُبِّ. (Sheol ) | ١٥ 15 |
১৫অথচ তুমি এখন পাতালের দিকে, গভীরতম গর্তের দিকে নেমেছ। (Sheol )
وَالَّذِينَ يَرَوْنَكَ يُحَمْلِقُونَ فِيكَ وَيَتَأَمَّلُونَ مُتَسَائِلِينَ: «أَهَذَا هُوَ الإِنْسَانُ الَّذِي زَعْزَعَ الأَرْضَ وَهَزَّ الْمَمَالِكَ؟ | ١٦ 16 |
১৬যারা তোমাকে দেখে তারা তোমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। তারা তোমার বিবেচনা করবে, তারা বলেবে, যে পৃথিবীকে কাঁপাত আর রাজ্যগুলোকে ঝাঁকাত এ কি সেই লোক?
الَّذِي حَوَّلَ الْمَسْكُونَةَ إِلَى مِثْلِ الْقَفْرِ، وَقَلَبَ مُدُنَهَا، وَلَمْ يُطْلِقْ أَسْرَاهُ لِيَرْجِعُوا إِلَى بُيُوتِهِمْ؟» | ١٧ 17 |
১৭যে পৃথিবীকে মরুভূমি করত, যে শহরগুলোকে উলটে দিত এবং বন্দীদের বাড়ি যেতে দিত না?
لَقَدْ رَقَدَ كُلُّ مُلُوكِ الأُمَمِ بِكَرَامَةٍ، كُلٌّ فِي ضَرِيحِهِ، | ١٨ 18 |
১৮জাতিদের সব রাজা, তারা সবাই মহিমায়, প্রত্যেকে তাদের নিজেদের কবরে শুয়ে আছেন।
أَمَّا أَنْتَ فَقَدْ طُرِحْتَ بَعِيداً عَنْ قَبْرِكَ كَغُصْنٍ مَكْسُورٍ تُغَطِّيكَ رِمَمُ قَتْلَى الْمَعَارِكِ الَّذِينَ انْحَدَرُوا إِلَى مَقَرِّ الْمَوْتَى، وَصِرْتَ كَجَثَّةٍ دَاسَتْهَا حَوَافِرُ الْخَيْلِ | ١٩ 19 |
১৯কিন্তু তোমাকে গাছের বাদ দেওয়া ডালের মত কবর থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পোশাকের মতো মৃতেরা তোমাকে ঢেকে ফেলেছে, যারা তরোয়ালে বিদ্ধ হয়েছে, যারা গর্তের পাথরের নীচে নেমে যান। তুমি পায়ে মাড়ানো মৃতদেহের মত হয়েছ।
لَا تَنْضَمُّ إِلَيْهِمْ فِي مَدْفَنٍ، لأَنَّكَ خَرَّبْتَ أَرْضَكَ، وَذَبَحْتَ شَعْبَكَ، فَذُرِّيَّةُ فَاعِلِي الإِثْمِ يَبِيدُ ذِكْرُهَا إِلَى الأَبَدِ. | ٢٠ 20 |
২০তুমি ওদের সঙ্গে যুক্ত হতে কবরস্থ হতে পারবে না, কারণ তুমি তোমার দেশকে ধ্বংস করেছ তুমি তোমার লোকদের মেরেছো যারা অন্যায়কারীদের ছেলে এবং দুষ্টদের বংশধর তাদের কথা আর কখনও উল্লেখ করা হবে না।
أَعِدُّوا مَذْبَحَةً لأَبْنَائِهِ جَزَاءَ إِثْمِ آبَائِهِمْ، لِئَلَّا يَقُومُوا وَيَرِثُوا الأَرْضَ فَيَمْلأُوا وَجْهَ الْبَسِيطَةِ مُدُناً. | ٢١ 21 |
২১তোমরা তার ছেলে মেয়েদের জন্য হত্যার জায়গা তৈরী কর, তাদের পূর্বপুরুষদের অপরাধের জন্য, তাই তারা উঠে পৃথিবী অধিকার করবে না এবং শহরের সঙ্গে পৃথিবী পরিপূর্ণ করবে না।
«إِنِّي أَهُبُّ ضِدَّهُمْ»، يَقُولُ الرَّبُّ الْقَدِيرُ، «وَأَمْحُو مِنْ بَابِلَ اسْماً وَبَقِيَّةً وَنَسْلاً وَذُرِّيَّةً، | ٢٢ 22 |
২২বাহিনীদের সদাপ্রভু এই কথা বলেন, আমি তাদের বিরুদ্ধে উঠব; ব্যাবিলনের নাম ও তার বেঁচে থাকা লোক ও তার বংশধরদের আমি উচ্ছিন্ন করব।
وَأَجْعَلُهَا مِيرَاثاً لِلْقَنَافِذِ، وَمُسْتَنْقَعَاتٍ لِلْمِيَاهِ، وَأَكْنِسُهَا بِمِكْنَسَةِ الدَّمَارِ». | ٢٣ 23 |
২৩আমি তাকে পেঁচাদের জায়গা ও জলাভূমি করব এবং ধ্বংসের ঝাঁটা দিয়ে আমি তাকে ঝাঁট দেব এই কথা বাহিনীদের সদাপ্রভু বলেন।
لَقَدْ أَقْسَمَ الرَّبُّ الْقَدِيرُ قَائِلاً: «حَقّاً مَا عَزَمْتُ عَلَيْهِ لابُدَّ أَنْ يَتَحَقَّقَ، وَمَا نَوَيْتُ عَلَيْهِ حَتْماً يَتِمُّ: | ٢٤ 24 |
২৪বাহিনীদের সদাপ্রভু শপথ করে বলেছেন, “আমি যেমন সংকল্প করেছি, তাই ঘটবে, আমি পরিকল্পনা করেছি, তা স্থির থাকবে।
أَنْ أُحَطِّمَ أَشُورَ فِي أَرْضِي وَأَطَأَهُ عَلَى جِبَالِي، فَيُلْقِيَ عَنْهُمْ نِيرَهُ، وَيَزُولَ عَنْ كَاهِلِهِمْ حِمْلُهُ. | ٢٥ 25 |
২৫আমার দেশের মধ্যে আমি অশূরের রাজাকে ভেঙে ফেলব এবং আমার পর্বতমালার ওপরে তাকে পায়ের নীচে মাড়াব। তখন আমার লোকদের কাছ থেকে তার যোঁয়ালী উঠে যাবে ও তাদের কাঁধ থেকে তার বোঝা সরে যাবে।”
هَذَا هُوَ الْقَضَاءُ الَّذِي حَكَمْتُ بِهِ عَلَى الأَرْضِ كُلِّهَا، وَهَذِهِ هِي الْيَدُ الَّتِي امْتَدَّتْ عَلَى كُلِّ الأُمَمِ. | ٢٦ 26 |
২৬সমস্ত পৃথিবীর জন্য এই ব্যবস্থাই যা ঠিক করা হয়েছে এবং সমস্ত জাতির ওপরে এই হাতই বাড়ানো হয়েছে।
لأَنَّ الرَّبَّ الْقَدِيرَ قَدْ قَضَى، فَمَنْ يُبْطِلُ قَضَاءَهُ؟ وَيَدُهُ قَدِ امْتَدَّتْ فَمَنْ يَرُدُّهَا؟» | ٢٧ 27 |
২৭কারণ বাহিনীদের সদাপ্রভু এই সব পরিকল্পনা করেছেন, তাই কে তাকে থামাতে পারে? তাঁর হাত বাড়ানো রয়েছে, কে এটা ফেরাতে পারে?
وَفِي السَّنَةِ الَّتِي تُوُفِّيَ فِيهَا الْمَلِكُ آحَازُ أَوْحَى الرَّبُّ لإِشَعْيَاءَ: | ٢٨ 28 |
২৮যে বছরে রাজা আহস মারা গিয়েছিলেন সেই বছরে এই ভাববাণী এসেছিল।
«لا تَفْرَحِي يَا كُلَّ فِلِسْطِينَ، لأَنَّ الْقَضِيبَ الَّذِي ضَرَبَكِ قَدِ انْكَسَرَ. فَإِنَّ مِنْ أَصْلِ تِلْكَ الأَفْعَى يَخْرُجُ أُفْعُوَانٌ، وَذُرِّيَّتُهُ تَكُونُ ثُعْبَاناً سَامّاً طَيَّاراً | ٢٩ 29 |
২৯হে পলেষ্টিয়া, যে লাঠি তোমাকে আঘাত করত তা ভেঙে গেছে বলে তোমরা আনন্দ কোরো না। কারণ সাপের গোড়া থেকে বের হয়ে আসবে বিষাক্ত সাপ এবং তার বংশধর হবে উড়ন্ত বিষাক্ত সাপ।
أَمَّا أَبْكَارُ الْبَائِسِينَ فَيَرْعَوْنَ، وَالْمَسَاكِينُ يَرْبِضُونَ آمِنِينَ. لَكِنَّنِي أُهْلِكُ أَصْلَكِ بِالْمَجَاعَةِ وَأَقْضِي عَلَى بَقِيَّتِكِ. | ٣٠ 30 |
৩০গরিব লোকেদের প্রথম সন্তানেরা খাবে এবং অভাবীরা নিরাপদে শোবে। আমি দূর্ভিক্ষ দ্বারা তোমার মূল হত্যা করব, তোমার অবশিষ্ট অংশ মারা যাবে।
وَلْوِلْ أَيُّهَا البَابُ وَنُوحِي أَيَّتُهَا الْمَدِينَةُ! ذُوبِي خَوْفاً يَا فِلِسْطِينُ قَاطِبَةً لأَنَّ جَيْشاً مُدَرَّباً قَدْ زَحَفَ نَحْوَكِ مِنَ الشِّمَالِ | ٣١ 31 |
৩১হে প্রবেশদ্বার, কাঁদ, হে শহর; কাঁদ। হে পলেষ্টিয়া, তোমার সবাই মিলিয়ে যাবে। কারণ উত্তর দিক থেকে ধোঁয়ার মেঘ আসছে এবং ওর শ্রেণী থেকে কেউই পথভ্রষ্ট হচ্ছে না।
فَبِمَاذَا نُجِيبُ رُسُلَ الأُمَّةِ؟ لِتَقُلْ لَهُمْ: قَدْ أَسَّسَ الرَّبُّ أُورُشَلِيمَ لِيَلُوذَ بِها مَنْكُوبُو شَعْبِهِ». | ٣٢ 32 |
৩২এই জাতির দূতদের কি উত্তর দেওয়া যাবে? সদাপ্রভু সিয়োনকে স্থাপন করেছেন এবং তার মধ্যে নির্যাতিত লোকেরা আশ্রয় পাবে।