< إشَعْياء 10 >

وَيْلٌ لِلَّذِينَ يَسُنُّونَ شَرَائِعَ ظُلْمٍ، وَلِلْكَتَبَةِ الَّذِينَ يُسَجِّلُونَ أَحْكَامَ جَوْرٍ! ١ 1
ধিক সেই নিয়মকারীদেরকে, যারা অধর্ম্মের ব্যবস্থা স্থাপন করে ও যারা অবৈধ বিচার জারি করে।
لِيَصُدُّوا الْبَائِسِينَ عَنِ الْعَدْلِ، وَيَسْلُبُوا مَسَاكِينَ شَعْبِي حَقَّهُمْ، لِتَكُونَ الأَرَامِلُ مَغْنَماً لَهُمْ، وَيَنْهَبُوا الْيَتَامَى. ٢ 2
তারা গরিবদেরকে ন্যায়বিচার থেকে ফিরিয়ে দেয় ও আমার দুঃখী লোকদের অধিকার লুট করে, যেন বিধবারা তাদের লুটের জিনিস হয় এবং তারা পিতৃহীনদেরকে তাদের লুটের জিনিস করতে পারে।
فَمَاذَا تَصْنَعُونَ فِي يَوْمِ الْعِقَابِ عِنْدَمَا تُقْبِلُ الْكَارِثَةُ مِنْ بَعِيدٍ؟ إِلَى مَنْ تَلْجَأُونَ طَلَباً لِلْعَوْنِ، وَأَيْنَ تُوْدِعُونَ ثَرْوَتَكُمْ؟ ٣ 3
শাস্তি দেবার দিনের ও যখন দূর থেকে বিপদ আসবে তখন তোমরা কি করবে? সাহায্যের জন্য কার কাছে পালাবে? তোমাদের ধন-সম্পদ কোথায় ফেলে যাবে?
لَا يَبْقَى شَيْءٌ سِوَى أَنْ تَجْثُوا بَيْنَ الأَسْرَى، وَتَسْقُطُوا بَيْنَ الْقَتْلَى. مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ كُلِّهِ لَمْ يَرْتَدْ غَضَبُهُ وَمَا بَرِحَتْ يَدُهُ مَمْدُودَةً لِلْعِقَابِ. ٤ 4
তারা বন্দীদের মধ্যে নীচু হয়ে থাকবে অথবা মৃতদের মধ্যে পড়ে যাবে; কারণ এই সবে তো তার রাগ থামেনি; কিন্তু এখনও তাঁর হাত ওঠানোই রয়েছে।
وَيْلٌ لِلأَشُّورِيِّينَ، قَضِيبِ غَضَبِي، الْحَامِلِينَ فِي أَيْدِيهِمْ عَصَا سَخَطِي. ٥ 5
ধিক অশূরকে! সে আমার ক্রোধের লাঠি! সে সেই লাঠি, যার হাতে আমার ভীষণ ক্রোধ।
أُرْسِلُهُمْ ضِدَّ أُمَّةٍ مُنَافِقَةٍ، وَأُوْصِيهُمْ عَلَى شَعْبِي الَّذي غَضِبْتُ عَلَيْهِ، لِيَغْنَمُوا غَنَائِمَهُمْ وَيَسْتَوْلُوا عَلَى أَسْلابِهِمْ، وَيَطَأُوهُمْ كَمَا يَطَأُونَ الوَحْلَ. ٦ 6
আমি তাকে অহঙ্কারী জাতির বিরুদ্ধে পাঠাব এবং যারা আমার ক্রোধ বহন করে তাদেরকেও পাঠাব যেন সে লুট করে ও লুটের জিনিস নিয়ে যায় ও তাদেরকে রাস্তার কাদার মত মাড়ায়।
وَلَكِنَّ مَلِكَ أَشُّورَ لَا يَعْرِفُ أَنَّنِي أَنَا الَّذِي أَرْسَلْتُهُ، وَيَظُنُّ أَنَّهُ بِقُدْرَتِهِ قَدْ هَاجَمَ شَعْبِي، وَفِي نِيَّتِهِ أَنْ يُدَمِّرَ وَيَجْتَاحَ أُمَماً كَثِيرَةً. ٧ 7
কিন্তু তার পরিকল্পনা সেরকম না, তার হৃদয় তা ভাবে না; তার উদ্দেশ্য ধ্বংস করা আর অনেক জাতিকে শেষ করে দেওয়া।
لأَنَّهُ يَقُولُ: أَلَيْسَ كُلُّ قُوَّادِي مُلُوكاً؟ ٨ 8
কারণ সে বলে, “আমার অধ্যক্ষরা কি সবাই রাজা নয়?
أَلَيْسَ مَصِيرُ كَلْنُو كَمَصِيرِ كَرْكَمِيشَ؟ أَوَ لَيْسَ مَآلُ حَمَاةَ كَمَآلِ أَرْفَادَ؟ أَلَيْسَتِ السَّامِرَةُ كَدِمَشْقَ؟ ٩ 9
কর্কমীশের মত নয়? হমাৎ কি অর্পদের মত নয়? আর শমরিয়া কি দামেস্কের মত নয়?
لَقَدْ قَضَيْتُ عَلَى مَمَالِكَ وَثَنِيَّةٍ أَصْنَامُهَا أَعْظَمُ مِنْ أَصْنَامِ أُورُشَلِيمَ وَالسَّامِرَةِ! ١٠ 10
১০সে সব প্রতিমার রাজ্য আমার হাতে পড়েছে; সেগুলির খোদাই করা মুর্ত্তিগুলো যিরূশালেম ও শমরিয়ার মূর্তিগুলোর চেয়ে অনেক বড়।
أَفَلا أَقْضِي عَلَى أُورُشَلِيمَ وَأَصْنَامِهَا كَمَا قَضَيْتُ عَلَى السَّامِرَةِ وَأَصْنَامِهَا؟ ١١ 11
১১আমি শমরিয়াকে ও তার প্রতিমাগুলোকে যেমন করেছি, যিরূশালেম ও তার মূর্তিগুলোর প্রতি কি সেরকম করব না?”
وَلَكِنْ حَالَمَا يَنْتَهِي الرَّبُّ مِنْ عَمَلِهِ بِجَبَلِ صِهْيَوْنَ، فَإِنَّهُ سَيُعَاقِبُ مَلِكَ أَشُّورَ عَلَى غُرُورِ قَلْبِهِ وَتَشَامُخِ عَيْنَيْهِ، ١٢ 12
১২প্রভু সিয়োন পাহাড় ও যিরূশালেমে নিজের সব কাজ শেষ করলে পর, তিনি বলবেন, “আমি অশূরের রাজার অহঙ্কারী হৃদয়ের বক্তব্য ও গর্বিত চাহনির জন্য শাস্তি দেব।”
لأَنَّهُ يَقُولُ: بِقُوَّةِ ذِرَاعِي قَدْ صَنَعْتُ هَذَا، وَبِحِكْمَتِي، لأَنَّنِي فَهِيمٌ! قَدْ نَقَلْتُ تُخُومَ الأُمَمِ، وَنَهَبْتُ كُنُوزَهُمْ، وَعَزَلْتُ الْجَالِسِينَ عَلَى الْعُرُوشِ كَمَا يَفْعَلُ ذُو الْبَطْشِ. ١٣ 13
১৩কারণ সে বলে, “আমার হাতের শক্তি ও আমার জ্ঞানের দ্বারা আমি কাজ করেছি, কারণ আমার বুদ্ধি আছে এবং জাতিদের সীমা আমি বাদ দিয়ে দিয়েছি, তাদের ধন-সম্পদ লুট করেছি; বীরের মত আমি তাদেরকে নীচে নামিয়েছি যারা সিংহাসনের ওপরে বসে।
وَكَمَا تَسْتَحْوِذُ يَدُ الإِنْسَانِ عَلَى الْعُشِّ، هَكَذَا اسْتَحْوَذَتْ يَدِي عَلَى ثَرْوَاتِ الشُّعُوبِ. وَكَمَا يَجْمَعُ الإِنْسَانُ الْبَيْضَ الْمَهْجُورَ، هَكَذَا جَمَعْتُ الأَرْضَ بِأَسْرِهَا، فَلَمْ يَجْرُؤْ أَحَدٌ أَنْ يُحَرِّكَ جَنَاحاً أَوْ يَفْتَحَ فَاهاً أَوْ يَنْبِسَ بِهَمْسَةٍ. ١٤ 14
১৪পাখীর বাসার মতো জাতিদের সম্পত্তি আমার হাত লুট করেছে এবং লোকে যেমন পরিত্যক্ত ডিম কুড়ায়, তেমনি আমি সমস্ত পৃথিবীকে জড়ো করেছি; ডানা নাড়তে অথবা মুখ খুলতে কেউ কিচির মিচির শব্দ করছিল না।”
أَتَزْهُو الْفَأْسُ عَلَى مَنْ يَقْطَعُ بِها، أَمْ يَتَعَظَّمُ الْمِنْشَارُ عَلَى مَنْ يَنْشُرُ بِهِ، وَكَأَنَّ الْقَضِيبَ يُحَرِّكُ رَافِعَهُ، أَوْ كَأَنَّ الْعَصَا تَرْفَعُ مَا لَيْسَ خَشَباً! ١٥ 15
১৫কুড়াল কি কাঠুরের বিরুদ্ধে অহঙ্কার করবে? করাত কি কাঠ-মিস্ত্রির চেয়ে নিজেকে প্রশংসা করবে? যারা লাঠি তোলে লাঠি যেন তাদেরকে চালাচ্ছে; অথবা কাঠের লাঠি যেন তাকে উঠাচ্ছে।
لِذَلِكَ فَإِنَّ الرَّبَّ الْقَدِيرَ سَيُفْشِي وَبَأً مُهْلِكاً بَيْنَ مُحَارِبِيهِ الشُّجْعَانِ، وَيُوْقِدُ تَحْتَ مَجْدِهِ وَقِيداً كَاشْتِعَالِ النَّارِ، ١٦ 16
১৬অতএব প্রভু বাহিনীদের সদাপ্রভু, তার অভিজাত যোদ্ধাদের মধ্যে দুর্বলতা পাঠাবেন ও তার মহিমার নীচে জ্বলন্ত আগুনের শিখার মত জ্বালানো হবে।
فَيُصْبِحُ نُورُ إِسْرَائِيلَ نَاراً، وَقُدُّوسُهُ لَهِيباً، فَتَشْتَعِلُ وَتَلْتَهِمُ شَوْكَهُ وَحَسَكَهُ فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ، ١٧ 17
১৭ইস্রায়েলের সদাপ্রভু আগুনের মত হবেন ও যিনি তার পবিত্রজন তিনি শিখার মত হবেন; তা একদিনের তার সব কাঁটাঝোপ ও কাঁটাগাছ পুড়িয়ে গ্রাস করবে।
فَيُدَمِّرُ الرَّبُّ مَجْدَ غَابَاتِهِ وَأَرْضِهِ الْخَصِيبَةِ، الرُّوحَ وَالْجَسَدَ مَعاً، فَتَكُونُ كَمَرِيضٍ تَذْوِي حَيَاتُهُ، ١٨ 18
১৮সদাপ্রভু তার বনের ও উদ্যানের মহিমাকে, প্রাণ ও শরীরকে গ্রাস করবে তাতে রোগীর মতো জীর্ণ হবে।
وَلا يَتَبَقَّى مِنْ أَشْجَارِ الْغَابَةِ إِلّا قِلَّةٌ يُحْصِيهَا صَبِيٌّ. ١٩ 19
১৯আর তার বনের গাছ এমন অল্প হবে যে, বালক তা গুনে লিখতে পারবে।
فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ لَا تَعُودُ بَقِيَّةُ إِسْرَائِيلَ وَالنَّاجُونَ مِنْهُمْ يَتَوَكَّلُونَ عَلَى مَنْ ضَرَبَهُمْ، بَلْ يَعْتَمِدُونَ عَلَى الرَّبِّ قُدُّوسِ إِسْرَائِيلَ بِالْحَقِّ. ٢٠ 20
২০সেই দিন ইস্রায়েলের অবশিষ্ট অংশ ও যাকোবের বংশের পালিয়ে যাওয়া লোকেরা নিজেদের প্রহারককারীর ওপরে নির্ভর করবে না; কিন্তু ইস্রায়েলের পবিত্রতম সদাপ্রভুর ওপরে সত্যভাবে নির্ভর করবে।
وَتَرْجِعُ بَقِيَّةُ ذُرِّيَّةِ يَعْقُوبَ إِلَى الرَّبِّ الْقَدِيرِ. ٢١ 21
২১যাকোবের বাকি লোকেরা ফিরে আসবে, যাকোবের বাকি লোকেরা শক্তিশালী ঈশ্বরের কাছে ফিরে আসবে।
مَعَ أَنَّ شَعْبَكَ يَا إِسْرَائِيلُ كَرَمْلِ الْبَحْرِ، فَإِنَّ بَقِيَّةً فَقَطْ تَرْجِعُ، لأَنَّ اللهَ قَضَى بِفَنَائِهِمْ، وَقَضَاؤُهُ عَادِلٌ. ٢٢ 22
২২কারণ, হে ইস্রায়েল, তোমার লোকেরা সমুদ্রের বালির মতো হলেও তাদের বাকি অংশ ফিরে আসবে; ধ্বংস নির্ধারিত, তা ধার্মিকতার বন্যার মতো হবে।
فَالرَّبُّ الْقَدِيرُ يُجْرِي الْفَنَاءَ وَالْقَضَاءَ فِي وَسَطِ كُلِّ الأَرْضِ. ٢٣ 23
২৩কারণ বাহিনীদের প্রভু সদাপ্রভু দেশের ওপর যে ধ্বংস ঠিক করে রেখেছেন সেইমত প্রভু বাহিনীদের সদাপ্রভু কাজ করবেন।
لِذَلِكَ هَكَذَا يَقُولُ الرَّبُّ القَدِيرُ: «يَا شَعْبِي الْمُقِيمَ فِي صِهْيَوْنَ، لَا تَخَفْ مِنْ أَشُورَ عِنْدَمَا يَضْرِبُكَ بِقَضِيبٍ، وَيَرْفَعُ عَلَيْكَ عَصَاهُ كَمَا فَعَلَ الْمِصْرِيُّونَ، ٢٤ 24
২৪অতএব, বাহিনীদের প্রভু সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “হে আমার লোকেরা, তোমরা যারা সিয়োনে থাক, অশূর থেকে ভীত হয়ো না; যদিও সে তোমাকে লাঠির আঘাত করে ও তোমার বিরুদ্ধে লাঠি ওঠায়, যেমন মিশর করেছিল।
فَإِنَّهُ عَمَّا قَلِيلٍ يَكْتَمِلُ سَخَطِي، وَيَنْصَبُّ غَضَبِي لإِبَادَتِهِمْ». ٢٥ 25
২৫তাকে ভয় কর না, কারণ খুব অল্প দিনের র মধ্যে আমার ক্রোধ শেষ হবে এবং আমার রাগ ধ্বংসে পরিণত হবে।”
وَلا يَلْبَثُ الرَّبُّ الْقَدِيرُ أَنْ يَهُزَّ عَلَيْهِ سَوْطاً كَمَا ضَرَبَ الْمِدْيَانِيِّينَ عِنْدَ صَخْرَةِ غُرَابٍ، وَيَرْفَعُ قَضِيبَهُ فَوْقَ الْبَحْرِ مِثْلَمَا فَعَلَ فِي مِصْرَ. ٢٦ 26
২৬তখন বাহিনীদের সদাপ্রভু তার বিরুদ্ধে চাবুক চালাবেন, যেমন ওরেব পাহাড়ে মিদিয়নকে পরাজিত করেছিলেন এবং তাঁর লাঠি সাগরের ওপরে থাকবে এবং তিনি তা ওঠাবেন যেমন মিশরে করেছিলেন।
فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ يَتَدَحْرَجُ حِمْلُهُ عَنْ كَتِفِكَ، وَيَتَحَطَّمُ نِيرُهُ عَنْ عُنُقِكَ لأَنَّ عُنُقَكَ أَصْبَحَ غَلِيظاً. ٢٧ 27
২৭সেই দিন তোমার কাঁধ থেকে তার বোঝা, তোমার ঘাড় থেকে তার যোঁয়ালী তুলে নেওয়া হবে এবং তোমার ঘাড়ের চর্বির জন্য যোঁয়ালী ভেঙে যাবে।
هَا هُوَ جَيْشُ أَشُورَ مُقْبِلٌ؛ قَدْ وَصَلَ إِلَى عَيَّاثَ، وَاجْتَازَ بِمِجْرُونَ. وَضَعَ مَؤُونَتَهُ فِي مِخْمَاشَ. ٢٨ 28
২৮শত্রু অয়াতে এসেছে এবং মিগ্রোণ পার হয়ে গেছে; মিক্মসে সে তার জিনিসপত্র রেখে গেছে।
قَطَعُوا الْمَعْبَرَ، وَبَاتُوا فِي جَبَعَ. ارْتَعَدَ أَهْلُ الرَّامَةِ، وَهَرَبَ سُكَّانُ جِبْعَةَ شَاوُلَ. ٢٩ 29
২৯তারা গিরিপথ পার হয়ে এসেছে এবং তারা গেবাতে রাত কাটিয়েছে। রামা কাঁপছে, শৌলের গিবিয়া পালিয়ে গেছে।
اصْرُخِي يَا بِنْتَ جَلِّيمَ، وَاسْمَعِي يَا لَيْشَةُ، وَأَجِيبِي يَا مَدِينَةَ عَنَاثُوثَ. ٣٠ 30
৩০হে গল্লীমের মেয়েরা, জোরে চিৎকার কর! হে লয়িশা মনোযোগ দাও! তোমার দুঃখী অনাথোৎ!
هَرَبَ أَهْلُ مَدْمِنَةَ. فَرَّ سُكَّانُ جِيبِيمَ طَلَباً لِلنَّجَاةِ. ٣١ 31
৩১মদমেনার লোকেরা পালিয়ে যাচ্ছে এবং গেবীমের লোকেরা নিরাপত্তার জন্য দৌড়াচ্ছে।
الْيَوْمَ يَتَوَقَّفُ فِي نُوبَ وَيَهُزُّ قَبْضَتَهُ عَلَى جَبَلِ بِنْتِ صِهْيَوْنَ، أَكَمَةِ أُورُشَلِيمَ. ٣٢ 32
৩২সে আজকে নোবে গিয়ে দাঁড়াবে এবং সে সিয়োনের মেয়ের পাহাড়ের দিকে, যিরূশালেমের পাহাড়ের দিকে হাত নাড়াচ্ছে।
لَكِنَّ الرَّبَّ الْقَدِيرَ يُحَطِّمُ الأَغْصَانَ بِعُنْفُوَانٍ. فَكُلُّ مُتَطَاولٍ يُقْطَعُ، وَكُلُّ مٍتَشامِخٍ يُذَلُّ. ٣٣ 33
৩৩দেখ, বাহিনীদের প্রভু সদাপ্রভু, ভয়ঙ্করভাবে ডালগুলি ভাঙবেন; লম্বা গাছগুলি কেটে ফেলবেন এবং উন্নত গাছগুলি নীচু হবে।
تُسْتَأْصَلُ أَجَمَاتُ الْغابَةِ بِفَأْسٍ، وَيَسْقُطُ لُبْنَانُ أَمَامَ جَبَّارٍ مَهُوبٍ. ٣٤ 34
৩৪তিনি করাত দিয়ে বনের ঘন জঙ্গল কেটে ফেলবেন এবং তার মহিমাতে লিবানোনের পতন হবে।

< إشَعْياء 10 >