< تكوين 18 >

ثُمَّ ظَهَرَ الرَّبُّ لإِبْرَاهِيمَ وَهُوَ جَالِسٌ عِنْدَ بَلُّوطَاتِ مَمْرَا وَقْتَ اشْتِدَادِ حَرِّ النَّهَارِ، ١ 1
পরে সদাপ্রভু মম্রির এলোন বনের কাছে তাঁকে দর্শন দিলেন। তিনি দিনের গরমের দিনের তাঁবুর দুয়ারের মুখে বসেছিলেন; চোখ তুলে দেখলেন।
فَرَفَعَ عَيْنَيْهِ وَإذَا بِهِ يَرَى ثَلاثَةَ رِجَالٍ مَاثِلِينَ لَدَيْهِ. فَأَسْرَعَ لاسْتِقْبَالِهِمْ مِنْ بَابِ الْخَيْمَةِ وَسَجَدَ إِلَى الأَرْضِ. ٢ 2
আর দেখ, তিনটে পুরুষ সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। দেখতে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি তাঁবুর দুয়ারের মুখে থেকে তাঁদের কাছে দৌড়ে গিয়ে মাটিতে প্রণাম করলেন।
وَقَالَ: «يَا سَيِّدِي، إِنْ كُنْتُ قَدْ حَظِيْتُ بِرِضَاكَ فَلا تَعْبُرْ عَنْ عَبْدِكَ. ٣ 3
তিনি বললেন, “হে প্রভু, অনুরোধ করি, যদি আমি আপনার দৃষ্টিতে অনুগ্রহের পাত্র হয়ে থাকি, তবে আপনার এই দাসের কাছ থেকে যাবেন না।
بَلْ دَعْنِي أُقَدِّمُ لَكُمْ بَعْضَ مَاءٍ تَغْسِلُونَ بِهِ أَرْجُلَكُمْ وَتَتَّكِئُونَ تَحْتَ الشَّجَرَةِ، ٤ 4
অনুরোধ করি, অল্প জল এনে দিই, আপনারা পা ধুয়ে এই গাছের তলায় বিশ্রাম করুন।
ثُمَّ آتِي لَكُمْ بِلُقْمَةِ خُبْزٍ تُسْنِدُونَ بِها قُلُوبَكُمْ، وَبَعْدَ ذَلِكَ تُوَاصِلُونَ مَسِيرَتَكُمْ، لأَنَّكُمْ قَدْ مِلْتُمْ إِلَى بَيْتِ عَبْدِكُمْ». فَأَجَابُوهُ: «حَسَناً، لِيَكُنْ كَمَا قُلْتَ». ٥ 5
কিছু খাবার এনে দিই, তা দিয়ে প্রাণ তৃপ্ত করুন, পরে নিজের পথে এগিয়ে যাবেন; কারণ এরই জন্য নিজের দাসের কাছে এসেছেন।” তখন তাঁরা বললেন, “যা বললে, তাই কর।”
فَأَسْرَعَ إِبْرَاهِيمُ إِلَى دَاخِلِ الْخَيْمَةِ إِلَى زَوْجَتِهِ سَارَةَ وَقَالَ: «هَيَّا أَسْرِعِي وَاعْجِنِي ثَلاثَ كَيْلاتٍ مِنْ أَفْضَلِ الدَّقِيقِ وَاخْبِزِيهَا». ٦ 6
তাতে অব্রাহাম তাড়াতাড়ি করে তাঁবুতে সারার কাছে গিয়ে বললেন, “শীঘ্র 21 কিলো উত্তম ময়দা নিয়ে মেখে গোলা বানিয়ে রুটি তৈরী কর।”
ثُمَّ أَسْرَعَ إِبْرَاهِيمُ نَحْوَ قَطِيعِهِ وَاخْتَارَ عِجْلاً غَضّاً مُسَمَّناً وَأَعْطَاهُ لِغُلامٍ كَيْ يُجَهِّزَهُ. ٧ 7
পরে অব্রাহাম দৌড়িয়ে গিয়ে পশুপাল থেকে উৎকৃষ্ট কোমল এক বাছুর নিয়ে দাসকে দিলে সে তা তাড়াতাড়ি রান্না করল।
ثُمَّ أَخَذَ زُبْداً وَلَبَناً وَالْعِجْلَ الَّذِي طَبَخَهُ، وَمَدَّهَا أَمَامَهُمْ، وَبَقِيَ وَاقِفاً فِي خِدْمَتِهِمْ تَحْتَ الشَّجَرَةِ وَهُمْ يَأْكُلُونَ. ٨ 8
তখন তিনি দই, দুধ ও রান্না মাংস নিয়ে তাঁদের সামনে দিলেন এবং তাঁদের কাছে বৃক্ষ তলায় দাঁড়ালেন ও তাঁরা ভোজন করলেন।
ثُمَّ سَأَلُوهُ: «أَيْنَ زَوْجَتُكَ؟» فَأَجَابَ: «هَا هِيَ فِي الْخَيْمَةِ». ٩ 9
আর তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমার স্ত্রী সারা কোথায়?” তিনি বললেন, “দেখুন, তিনি তাঁবুতে আছেন।”
فَقَالَ: «إِنِّي أَرْجِعُ إِلَيْكَ فِي مِثْلِ هَذَا الْوَقْتِ مِنَ السَّنَةِ الْقَادِمَةِ فَتَكُونُ سَارَةُ آنَئِذٍ قَدْ وَلَدَتْ لَكَ ابْناً». وَكَانَتْ سَارَةُ وَرَاءَهُ، عِنْدَ بَابِ الْخَيْمَةِ، فَسَمِعَتْ حَدِيثَهُ. ١٠ 10
১০তিনি বললেন, “বসন্তকালে আমি অবশ্যই তোমার কাছে ফিরে আসব; আর দেখ, তোমার স্ত্রী সারার এক ছেলে হবে।” এই কথা সারা দরজার পিছনে থেকে শুনলেন।
وَكَانَ إِبْرَاهِيمُ وَسَارَةُ عَجُوزَيْنِ طَاعِنَيْنِ جِدّاً فِي السِّنِّ وَقَدْ تَجَاوَزَتْ سَارَةُ سِنَّ الْيَأْسِ. ١١ 11
১১সেই দিনের অব্রাহাম ও সারা অনেক বয়ষ্ক ছিলেন; সারার সন্তান প্রসব করার বয়স পার হয়ে গিয়েছিল।
فَضَحِكَتْ سَارَةُ فِي نَفْسِهَا قَائِلَةً: «أَبَعْدَ أَنْ فَنِيَ عُمْرِي وَأَصْبَحَ زَوْجِي شَيْخاً يَكُونُ لِي هَذَا التَّنَعُّمُ؟» ١٢ 12
১২অতএব সারা নিজে মনে মনে হেঁসে বললেন, “আমার এই শীর্ণ দশার পরে কি এমন আনন্দ হবে? আমার প্রভুও তো বৃদ্ধ।”
فَقَالَ الرَّبُّ لإِبْرَاهِيمَ: «لِمَاذَا ضَحِكَتْ سَارَةُ قَائِلَةً: أَحَقّاً أَلِدُ ابْناً وَقَدْ بَلَغْتُ سِنَّ الشَّيْخُوخَةِ؟ ١٣ 13
১৩তখন সদাপ্রভু অব্রাহামকে বললেন, “সারা কেন এই বলে হাঁসলো যে, ‘আমি কি সত্যই প্রসব করব, আমি যে বুড়ী?’ কোন কাজ কি সদাপ্রভুর অসাধ্য?
أَيَتَعَذَّرُ عَلَى الرَّبِّ شَيْءٌ؟ سَأَرْجِعُ إِلَيْكَ فِي مِثْلِ هَذَا الْوَقْتِ مِنَ السَّنَةِ الْقَادِمَةِ فَتَكُونُ سَارَةُ قَدْ أَنْجَبَتِ ابْناً». ١٤ 14
১৪সঠিক দিনের এই ঋতু আবার উপস্থিত হলে আমি তোমার কাছে ফিরে আসব, আর সারার ছেলে হবে।”
فَخَافَتْ سَارَةُ وَأَنْكَرَتْ قَائِلَةً: «لَمْ أَضْحَكْ». فَقَالَ: «لا، بَلْ ضَحِكْتِ». ١٥ 15
১৫তাতে সারা অস্বীকার করে বললেন, “আমি হাঁসিনি; কারণ তিনি ভয় পেয়েছিলেন।” তিনি বললেন, “না, অবশ্যই হেঁসেছিলে।”
ثُمَّ نَهَضَ الرِّجَالُ وَتَطَلَّعُوا نَحْوَ سَدُومَ. فَمَشَى إِبْرَاهِيمُ مَعَهُمْ لِيُوَدِّعَهُمْ. ١٦ 16
১৬পরে সেই ব্যক্তিরা সেখান থেকে উঠে সদোমের দিকে দেখলেন, আর অব্রাহাম তাঁদেরকে বিদায় দিতে তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে চললেন।
فَقَالَ الرَّبُّ: «أَأَكْتُمُ عَنْ إِبْرَاهِيمَ مَا أَنَا فَاعِلُهُ؟ ١٧ 17
১৭কিন্তু সদাপ্রভু বললেন, “আমি যা করব, তা কি অব্রাহাম থেকে লুকাব?
وَإِبْرَاهِيمُ لابُدَّ أَنْ يُصْبِحَ أُمَّةً كَبِيرَةً وَقَوِيَّةً، وَبِهِ تَتَبَارَكُ شُعُوبُ الأَرْضِ جَمِيعاً، ١٨ 18
১৮অব্রাহাম থেকে মহান ও বলবান এক জাতি সৃষ্টি হবে এবং পৃথিবীর যাবতীয় জাতি তাতেই আশীর্বাদ প্রাপ্ত হবে।
لأَنَّنِي قَدِ اخْتَرْتُهُ لِيُوْصِيَ بَنِيهِ وَأَهْلَ بَيْتِهِ مِنْ بَعْدِهِ كَيْ يَحْفَظُوا طَرِيقَ الرَّبِّ، عَامِلِينَ الْبِرَّ وَالْعَدْلَ، حَتَّى يُنْجِزَ الرَّبُّ مَا وَعَدَ بِهِ إِبْرَاهِيمَ». ١٩ 19
১৯কারণ আমি তাকে জানিয়েছি, যেন সে নিজের ভাবী সন্তানদের ও পরিবারদেরকে আদেশ করে, যেন তারা ধার্ম্মিকতায় ও ন্যায্য আচরণ করতে করতে সদাপ্রভুর পথে চলে; এই ভাবে সদাপ্রভু যেন অব্রাহামের বিষয়ে কথিত নিজের বাক্য সফল করেন।”
وَقَالَ الرَّبُّ: «لأَنَّ الشَّكْوَى ضِدَّ مَظَالِمِ سَدُومَ وَعَمُورَةَ قَدْ كَثُرَتْ وَخَطِيئَتُهُمْ قَدْ عَظُمَتْ جِدّاً ٢٠ 20
২০পরে সদাপ্রভু বললেন, “কারণ সদোমের ও ঘমোরার কান্না অত্যন্ত বেশি এবং তাদের পাপ অতিশয় ভারী;
أَنْزِلُ لأَرَى إِنْ كَانَتْ أَعْمَالُهُمْ مُطَابِقَةً لِلشَّكْوَى ضِدَّهُمْ وَإلَّا فَأَعْلَمُ». ٢١ 21
২১আমি নীচে গিয়ে দেখব, আমার কাছে আসা কান্না অনুসারে তারা সম্পূর্ণরূপে করেছে কি না; যদি না করে থাকে, তা জানব।”
وَانْطَلَقَ الرَّجُلانِ مِنْ هُنَاكَ نَحْوَ سَدُومَ، وَبَقِيَ إِبْرَاهِيمُ مَاثِلاً أَمَامَ الرَّبِّ. ٢٢ 22
২২পরে সেই ব্যক্তিরা সেখান থেকে ফিরে সদোমের দিকে গেলেন; কিন্তু অব্রাহাম তখনও সদাপ্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে থাকলেন।
فَاقْتَرَبَ إِبْرَاهِيمُ وَقَالَ: «أَتُهْلِكُ الْبَارَّ مَعَ الأَثِيمِ؟ ٢٣ 23
২৩পরে অব্রাহাম কাছে গিয়ে বললেন, “আপনি কি দুষ্টের সঙ্গে ধার্মিককেও ধ্বংস করবেন?
لَوْ وُجِدَ فِي الْمَدِينَةِ خَمْسُونَ بَارّاً، فَهَلْ تُدَمِّرُهَا وَلا تَصْفَحُ عَنْهَا مِنْ أَجْلِ الْخَمْسِينَ بَارّاً الَّذِينَ فِيهَا؟ ٢٤ 24
২৪সেই নগরের মধ্যে যদি পঞ্চাশ জন ধার্মিক পাওয়া যায়, তবে আপনি কি সেখানকার পঞ্চাশ জন ধার্ম্মিকের অনুরোধে সেই জায়গার প্রতি দয়া না করে তা বিনষ্ট করবেন?
تَنَزَّهْتَ عَنْ أَنْ تُهْلِكَ الْبَارَّ مَعَ الأَثِيمِ، فَيَكُونُ الْبَارُّ كَالأَثِيمِ؛ حَاشَا لَكَ. أَدَيَّانُ الأَرْضِ كُلِّهَا لَا يُجْرِي عَدْلاً؟» ٢٥ 25
২৫দুষ্টের সঙ্গে ধার্ম্মিককে ধ্বংস করা, এই রকম কাজ আপনার থেকে দূরে থাকুক; ধার্ম্মিককে দুষ্টের সমান করা আপনার কাছ থেকে দূর থাকুক। সমস্ত পৃথিবীর বিচারকর্ত্তা কি ন্যায়বিচার করবেন না?”
فَقَالَ الرَّبُّ: «إِنْ وَجَدْتُ فِي سَدُومَ خَمْسِينَ بَارّاً فَإِنَّنِي أَصْفَحُ عَنِ الْمَكَانِ كُلِّهِ مِنْ أَجْلِهِمْ». ٢٦ 26
২৬সদাপ্রভু বললেন, “আমি যদি সদোমের মধ্যে পঞ্চাশ জন ধার্মিক দেখি, তবে তাদের অনুরোধে সেই সমস্ত জায়গার প্রতি দয়া করব।”
فَأَجَابَ إِبْرَاهِيمُ: «هَا أَنَا قَدْ أَخَذْتُ فِي مُخَاطَبَةِ الْمَوْلَى، مَعَ أَنَّنِي لَسْتُ سِوَى تُرَابٍ وَرَمَادٍ. ٢٧ 27
২৭অব্রাহাম উত্তর করে বললেন, “দেখুন, ধূলো ও ছাইমাত্র যে আমি, আমি প্রভুর সঙ্গে কথা বলতে সাহসী হয়েছি!
مَاذَا لَوْ نَقَصَ الْخَمْسُونَ بَارّاً خَمْسَةً؟ أَفَتُهْلِكُ الْمَدِينَةَ كُلَّهَا مِنْ أَجْلِ الْخَمْسَةِ؟» فَأَجَابَهُ: «إِنْ وَجَدْتُ خَمْسَةً وَأَرْبَعِينَ بَارّاً لَا أُهْلِكُهَا». ٢٨ 28
২৮কি জানি, পঞ্চাশ জন ধার্ম্মিকের পাঁচ জন কম হবে; সেই পাঁচ জনের অভাবের জন্য আপনি কি সমস্ত নগর ধ্বংস করবেন?” তিনি বললেন, “সেই জায়গায় পঁয়তাল্লিশ জন পেলে আমি তা বিনষ্ট করব না।”
فَخَاطَبَهُ إِبْرَاهِيمُ ثَانِيَةً: «وَمَاذَا لَوْ وُجِدَ هُنَاكَ أَرْبَعُونَ بَارّاً فَقَطْ؟». فَأَجَابَهُ: «لا أُهْلِكُهَا مِنْ أَجْلِ الأَرْبَعِينَ». ٢٩ 29
২৯তিনি তাঁকে আবার বললেন, “সেই জায়গায় যদি চল্লিশ জন পাওয়া যায়?” তিনি বললেন, “সেই চল্লিশ জনের জন্য তা করব না।”
وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ: «لا يَغْضَبِ الْمَوْلَى، بَلْ دَعْنِي أَتَكَلَّمُ. مَاذَا لَوْ وُجِدَ هُنَاكَ ثَلاثُونَ بَارّاً؟». فَأَجَابَهُ: «لا أُهْلِكُهَا إِنْ وَجَدْتُ ثَلاثِينَ». ٣٠ 30
৩০আবার তিনি বললেন, “প্রভু বিরক্ত হবেন না, আমি আরও বলি; যদি সেখানে ত্রিশ জন পাওয়া যায়?” তিনি বললেন, “সেখানে ত্রিশ জন পেলে তা করব না।”
وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ: «هَا أَنَا قَدِ اسْتَرْسَلْتُ فِي الْكَلامِ أَمَامَ الْمَوْلَى، فَمَاذَا لَوْ وَجَدْتَ هُنَاكَ عِشْرِينَ بَارّاً؟» فَقَالَ: «لا أُهْلِكُهَا مِنْ أَجْلِ الْعِشْرِينَ». ٣١ 31
৩১তিনি বললেন, “দেখুন, প্রভুর কাছে আমি সাহসী হয়ে আবার বলি, যদি সেখানে কুড়ি জন পাওয়া যায়?” তিনি বললেন, “সেই কুড়ি জনের অনুরোধে তা বিনষ্ট করব না।”
وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ: «لا يَغْضَبِ الْمَوْلَى، فَأَتَكَلَّمَ مَرَّةً أُخْرَى: مَاذَا لَوْ وُجِدَ هُنَاكَ عَشَرَةٌ؟». فَأَجَابَهُ الرَّبُّ: «لا أُهْلِكُهَا مِنْ أَجْلِ الْعَشَرَةِ». ٣٢ 32
৩২তিনি বললেন, “প্রভু রাগ করবেন না। আমি শুধু মাত্র আর একবার বলব; যদি সেখানে দশ জন পাওয়া যায়?” তিনি বললেন, “সেই দশ জনের অনুরোধে তা ধ্বংস করব না।”
وَعِنْدَمَا فَرَغَ الرَّبُّ مِنْ مُحَادَثَةِ إِبْرَاهِيمَ مَضَى، وَرَجَعَ إِبْرَاهِيمُ إِلَى مَكَانِهِ. ٣٣ 33
৩৩তখন সদাপ্রভু অব্রাহামের সঙ্গে কথাবার্তা শেষ করে চলে গেলেন এবং অব্রাহাম নিজের জায়গায় ফিরে এলেন।

< تكوين 18 >