< حِزْقِيال 18 >

وَأَوْحَى إِلَيَّ الرَّبُّ بِكَلِمَتِهِ قَائِلاً: ١ 1
সদাপ্রভুর এই বাক্য আবার আমার কাছে এল এবং বলল
«مَا بَالُكُمْ تَضْرِبُونَ هَذَا الْمَثَلَ بِشَأْنِ أَرْضِ إِسْرَائِيلَ قَائِلِينَ: أَكَلَ الآبَاءُ الْحِصْرِمَ فَضَرَسَتْ أَسْنَانُ الأَبْنَاءِ؟ ٢ 2
“পূর্বপুরুষেরা টক আঙ্গুরফল খায়, তাই সন্তানদের দাঁত টকে যায়, এই যে প্রবাদ তোমার ইস্রায়েল-দেশের বিষয়ে বল, তোমার কি বলতে চাইছ?
حَيٌّ أَنَا يَقُولُ الرَّبُّ: إِنَّكُمْ حَتْماً لَنْ تَضْرِبُوا هَذَا الْمَثَلَ فِي إِسْرَائِيلَ بَعْدَ الْيَوْمِ. ٣ 3
যেমন আমি জীবন্ত” প্রভু সদাপ্রভু বলেন “ইস্রায়েলের মধ্যে তোমাদের এই প্রবাদের ব্যবহার আর করতে হবে না।
هَا جَمِيعُ النُّفُوسِ هِيَ لِي. نَفْسُ الأَبِ كَنَفْسِ الابْنِ كِلْتَاهُمَا لِي. وَالنَّفْسُ الَّتِي تُخْطِئُ هِيَ تَمُوتُ. ٤ 4
দেখ, সমস্ত প্রাণ আমার; যেমন বাবার প্রাণ, সেরকম সন্তানের প্রাণও আমার; যে প্রাণী পাপ করে, সেই মরবে।
وَلَكِنْ إِنْ كَانَ الْمَرْءُ صَالِحاً يُمَارِسُ الْحَقَّ وَالْعَدْلَ، ٥ 5
কারণ একজন মানুষ যদি সে ধার্মিক হয় এবং ন্যায় ও ধার্ম্মিকতা বহন করে,
وَلَمْ يَصْعَدْ إِلَى الْجِبَالِ لِيَأْكُلَ أَمَامَ الأَصْنَامِ، وَلَمْ يَلْتَفِتْ إِلَى أَصْنَامِ شَعْبِ إِسْرَائِيلَ، وَلَمْ يَزْنِ مَعَ امْرَأَةِ جَارِهِ وَلَمْ يُعَاشِر امْرَأَةً طَامِثاً، ٦ 6
পর্বতের ওপরে খায়নি, ইস্রায়েল কুলের মূর্তিদের দিকে তার চোখ তুলে নি, নিজের প্রতিবেশীর স্ত্রীকে নষ্ট করে নি, একজন মহিলার মাসিক দিনের ও যায়নি
وَلَمْ يَظْلِمْ أَحَداً، بَلْ رَدَّ لِلْمَدْيُونِ رَهْنَهُ، وَلَمْ يَسْلِبْ قَطُّ، وَأَطْعَمَ الْجَائِعَ خُبْزَهُ وَكَسَا الْعُرْيَانَ ثَوْباً، ٧ 7
কারও প্রতি অত্যাচার করে নি, ঋণীকে বন্ধক ফিরিয়ে দিয়েছে, কারো জিনিস জোর করে অপহরণ করে নি, কিন্তু পরিবর্তে তার খাবার ক্ষুধার্তকে দিয়েছে ও উলঙ্গকে কাপড় দিয়ে ঢেকে দিয়েছে;
وَلَمْ يَقْرِضْ بِالرِّبَا وَلَمْ يَأْخُذْ حَرَاماً، وَكَفَّ يَدَهُ عَنِ ارْتِكَابِ الإِثْمِ، وَقَضَى بِالإِنْصَافِ وَالْحَقِّ بَيْنَ إِنْسَانٍ وَإِنْسَانٍ. ٨ 8
ঋণের জন্য কোনো সুদ ধার্য করে নি, অতিরিক্ত লাভ নেয়নি, তিনি ন্যায়বিচার বহন করেন এবং মানুষের মধ্যে বিশ্বস্ততা স্থাপন করেন
وَمَارَسَ فَرَائِضِي، وَأَطَاعَ أَحْكَامِي بِأَمَانَةٍ، فَهُوَ صِدِّيقٌ وَحَتْماً يَحْيَا، يَقُولُ السَّيِّدُ الرَّبُّ. ٩ 9
আমার নিয়মে চলেছে এবং সত্য আচরণের উদ্দেশ্যে আমার শাসনকলাপ পালন করেছে, তবে সেই ব্যক্তি ধার্মিক; সে বাঁচবে!” এটা প্রভু সদাপ্রভু বলেন।
فَإِنْ أَنْجَبَ ابْناً لِصّاً سَفَّاكاً لِلدِّمَاءِ، فَاقْتَرَفَ بِحَقِّ أَخِيهِ بَعْضاً مِنْ ذَلِكَ الشَّرِّ، ١٠ 10
১০কিন্তু সেই ব্যক্তির ছেলে যদি হিংসাত্মক ও রক্তপাতকারী হয় এবং সেই ধরনের কোনো একটা কাজ করে;
وَلَمْ يَصْنَعْ شَيْئاً مِنْ ذَلِكَ الْخَيْرِ، بَلْ صَعِدَ إِلَى الْجِبَالِ لِيَأْكُلَ أَمَامَ الأَصْنَامِ، وَزَنَى مَعَ امْرَأَةِ جَارِهِ، ١١ 11
১১সেই সব কর্তব্যের কোনো কাজ না করে; কিন্তু যদি পর্বতের ওপরে খেয়ে থাকে ও নিজের প্রতিবেশীর স্ত্রীকে নষ্ট করে থাকে,
وَجَارَ عَلَى الْبَائِسِ وَالْمِسْكِينِ وَسَلَبَ وَلَمْ يَرُدَّ الرَّهْنَ، وَالْتَفَتَ إِلَى الأَصْنَامِ لِيَعْبُدَهَا وَارْتَكَبَ الأَرْجَاسَ، ١٢ 12
১২গরিব ও অভাবগ্রস্তদের প্রতি অত্যাচার করে থাকে, পরের জিনিস জোর করে অপহরণ করে থাকে, বন্ধক জিনিস ফিরিয়ে না দিয়ে থাকে এবং মূর্তিদের প্রতি দেখে থাকে, ঘৃণ্য কাজ করে থাকে;
وَأَقْرَضَ بِالرِّبَا وَأَخَذَ رِبْحاً حَرَاماً، أَفَيَحْيَا؟ إِنَّهُ لَا يَحْيَا! لأَنَّهُ اقْتَرَفَ جَمِيعَ هَذِهِ الرَّجَاسَاتِ فَإِنَّهُ حَتْماً يَمُوتُ، وَيَكُونُ دَمُهُ عَلَى رَأْسِهِ. ١٣ 13
১৩যদি ঋণের ওপরে সুদ ধার্য করে ও অন্যায্য লাভ পেয়ে থাকে, তবে সে কি বাঁচবে? সে বাঁচবে না; সে এই সব ঘৃণ্য কাজ করেছে; সে মরবেই মরবে; তার রক্ত তারই ওপরে পড়বে।
أَمَّا إِنْ أَنْجَبَ ابْناً شَهِدَ جَمِيعَ مَا ارْتَكَبَهُ أَبُوهُ مِنْ ذُنُوبٍ وَلَمْ يَقْتَرِفْ مِثْلَهَا، ١٤ 14
১৪কিন্তু দেখ, এর ছেলে যদি নিজের বাবার করা সমস্ত পাপ দেখে বিবেচনা করে ও সেই অনুযায়ী কাজ না করে,
فَلَمْ يَأْكُلْ عَلَى الْجِبَالِ أَمَامَ الأَصْنَامِ، وَلَمْ يَلْتَفِتْ إِلَى أَصْنَامِ شَعْبِ إِسْرَائِيلَ لِيَعْبُدَهَا، وَلَمْ يَزْنِ مَعَ امْرَأَةِ جَارِهِ، ١٥ 15
১৫পর্বতের ওপরে খায়নি, ইস্রায়েল কুলের মূর্তিদের দিকে তাকায়নি, নিজের প্রতিবেশীর স্ত্রীকে নষ্ট করে নাই,
وَلَمْ يَظْلِمْ أَحَداً، وَلَمْ يَحْتَفِظْ بِرَهْنٍ وَلَمْ يَسْلِبْ قَطُّ، بَلْ أَطْعَمَ خُبْزَهُ لِلْجَائِعِ وَكَسَا الْعُرْيَانَ ثَوْباً. ١٦ 16
১৬কারো প্রতি অত্যাচার করে নি, বন্ধক জিনিস রাখেনি, কারো জিনিস জোর করে অপহরণ করে নি, কিন্তু পরিবর্তে ক্ষুধার্তকে খাবার দিয়েছে ও উলঙ্গকে কাপড় দিয়ে ঢেকে দিয়েছে
وَلَمْ يُسِئْ إِلَى الْبَائِسِ، وَلَمْ يَقْرِضْ بِالرِّبَا وَلا بِالرِّبْحِ الْحَرَامِ، وَقَضَى بِالإِنْصَافِ وَمَارَسَ فَرَائِضِي وَأَطَاعَ أَحْكَامِي، فَإِنَّهُ لَا يَمُوتُ بِإِثْمِ أَبِيهِ، بَلْ حَتْماً يَحْيَا. ١٧ 17
১৭দুঃখী লোকের প্রতি অত্যাচার থেকে নিজের হাত নিবারন করেছে, সুদ বা অন্যায্য লাভ নেয়নি, আমার শাসন সব পালন করেছে ও আমার নিয়ম অনুসারে চলেছে, তবে সে নিজের বাবার পাপে মরবে না, সে অবশ্য বাঁচবে।
أَمَّا أَبُوهُ فَلأَنَّهُ ظَلَمَ وَسَلَبَ أَخَاهُ وَارْتَكَبَ مَا هُوَ طَالِحٌ بَيْنَ شَعْبِهِ، فَهُوَ حَتْماً يَمُوتُ بِإِثْمِهِ. ١٨ 18
১৮তার বাবা, কারণ সে ভারী উপদ্রব করত, ভাইয়ের জিনিস জোর করে অপহরণ করত, স্বজাতীয় লোকদের মধ্যে খারাপ কাজ করত; দেখ, সে তার অপরাধে মরল।
وَمَعَ ذَلِكَ تَقُولُونَ: لِمَاذَا لَا يُعَاقَبُ الابْنُ بِوِزْرِ أَبِيهِ؟ حِينَ يُمَارِسُ الابْنُ الإِنْصَافَ وَالْحَقَّ وَيَعْمَلُ بِكُلِّ فَرَائِضِي فَإِنَّهُ حَتْماً يَحْيَا. ١٩ 19
১৯কিন্তু তোমার বলছ, “সেই ছেলে কেন বাবার অপরাধ বহন করে না?” সেই ছেলে তো ন্যায় ও ধার্মিকতার আচরণ করেছে এবং আমার বিধি সব রক্ষা করেছে, সে সব পালন করেছে; সে অবশ্য বাঁচবে।
أَمَّا النَّفْسُ الَّتِي تُخْطِئُ فَهِيَ تَمُوتُ. لَا يُعَاقَبُ الابْنُ بِإِثْمِ أَبِيهِ وَلا الأَبُ بِإِثْمِ ابْنِهِ. يُكَافَأُ الْبَارُّ بِبِرِّهِ وَيُجَازَى الشِّرِّيرُ بِشَرِّهِ. ٢٠ 20
২০যে কেউ পাপ করে, সে মরবে; বাবার অপরাধ ছেলে বহন করবে না ও ছেলের অপরাধ বাবা বহন করবে না; ধার্ম্মিকের ধার্ম্মিকতা তার ওপরে আসবে ও দুষ্টের দুষ্টতা তার ওপরে আসবে।
وَلَكِنْ إِنْ رَجَعَ الشِّرِّيرُ عَنْ خَطَايَاهُ كُلِّهَا الَّتِي ارْتَكَبَهَا، وَمَارَسَ جَمِيعَ فَرَائِضِي وَصَنَعَ مَا هُوَ عَدْلٌ وَحَقٌّ فَإِنَّهُ حَتْماً يَحْيَا، لَا يَمُوتُ. ٢١ 21
২১কিন্তু দুষ্ট লোক যদি নিজের করা সমস্ত পাপ থেকে ফেরে ও আমার নিয়ম সব পালন করে এবং ন্যায় ও ধার্মিকতার আচরণ করে, তবে সে অবশ্য বাঁচবে; সে মরবে না।
وَلا تُذْكَرُ لَهُ جَمِيعُ آثَامِهِ الَّتِي ارْتَكَبَهَا. إِنَّمَا يَحْيَا بِبِرِّهِ الَّذِي عَمِلَهُ. ٢٢ 22
২২তার আগে করা সব অধর্ম্ম তার বলে মনে করবে না; সে যে ধার্মিকতার আচরণ করেছে, তাতে বাঁচবে।
أَحَقّاً أُسَرُّ بِمَوْتِ الشِّرِّيرِ يَقُولُ السَّيِّدُ الرَّبُّ؟ أَلَيْسَ بِرُجُوعِهِ عَنْ طُرُقِهِ الآثِمَةِ فَيَحْيَا؟ ٢٣ 23
২৩“দুষ্টদের মৃত্যুতে কি আমি খুব আনন্দিত হই?” এটা প্রভু সদাপ্রভু বলেন; “বরং সে নিজের পথ থেকে ফিরে বাঁচে,
وَإذَا تَحَوَّلَ الصِّدِّيقُ عَنْ بِرِّهِ وَارْتَكَبَ إِثْماً عَلَى غِرَارِ كُلِّ الرَّجَاسَاتِ الَّتِي يَرْتَكِبُهَا الشِّرِّيرُ، أَفَيَحْيَا؟ إِنَّ كُلَّ مَا صَنَعَهُ مِنْ بِرٍّ لَا يُذْكَرُ لَهُ. إِنَّمَا يَمُوتُ بِخِيَانَتِهِ الَّتِي خَانَهَا، وَمَا اقْتَرَفَهُ مِنْ خَطَايَا. ٢٤ 24
২৪কিন্তু ধার্মিক লোক যদি নিজের ধার্ম্মিকতা থেকে ফিরে অন্যায় করে ও দুষ্টের করা সমস্ত ঘৃণ্য কাজের মতো আচরণ করে, তবে সে কি বাঁচবে? তার করা কোনো ধার্ম্মিকতা মনে করা যাবে না; সে যে সত্য লঙ্ঘন করেছে ও যে পাপ করেছে, তাতেই মরবে।
وَمَعَ ذَلِكَ تَقُولُونَ: لَيْسَتْ طَرِيقُ الرَّبِّ عَادِلَةً. فَأَصْغُوا الآنَ يَا شَعْبَ إِسْرَائِيلَ: أَطَرِيقِي غَيْرُ عَادِلَةٍ؟ أَلَيْسَتْ طُرُقُكُمْ هِيَ الْمُعْوَجَّةُ؟ ٢٥ 25
২৫কিন্তু তোমার বলছ, ‘প্রভুর পথ অনুকূল নয়।’ হে ইস্রায়েল-কুল, এক বার শোনো; আমার পথ কি অসম না? তোমাদের পথ কি অসম না?
إِذَا تَحَوَّلَ الْبَارُّ عَنْ بِرِّهِ وَارْتَكَبَ إِثْماً وَمَاتَ بِسَبَبِهِ، فَهُوَ بِإِثْمِهِ الَّذِي جَنَاهُ يَمُوتُ. ٢٦ 26
২৬ধার্মিক লোক যখন নিজের ধার্ম্মিকতা থেকে ফিরে অন্যায় করে তাতে মরে, তখন নিজের করা অন্যায়েই মরে।
وَإذَا رَجَعَ الأَثِيمُ عَنْ شَرِّهِ الَّذِي اقْتَرَفَهُ وَمَارَسَ الْحَقَّ وَالْعَدْلَ، فَهُوَ يُحْيِي نَفْسَهُ، ٢٧ 27
২৭আর দুষ্ট লোক যখন নিজের করা দুষ্টতা থেকে ফিরে ন্যায় ও ধার্মিকতার আচরণ করে, তখন নিজের প্রাণ বাঁচায়।
لأَنَّهُ اعْتَبَرَ وَتَابَ عَنْ كُلِّ ذُنُوبِهِ الَّتِي ارْتَكَبَهَا. لِذَلِكَ حَتْماً يَحْيَا. لَا يَمُوتُ. ٢٨ 28
২৮সে বিবেচনা করে নিজের করা সমস্ত অধর্ম্ম থেকে ফিরল, এই জন্য সে অবশ্য বাঁচবে; সে মরবে না।
وَمَعَ ذَلِكَ يَقُولُ شَعْبُ إِسْرَائِيلَ إِنَّ طَرِيقَ الرَّبِّ غَيْرُ عَادِلَةٍ. أَطُرُقِي غَيْرُ عَادِلَةٍ يَا شَعْبَ إِسْرَائِيلَ؟ أَلَيْسَتْ طُرُقُكُمْ هِيَ الْمُعْوَجَّةُ؟ ٢٩ 29
২৯কিন্তু ইস্রায়েল-কুল, বলছে, ‘প্রভুর পথ অনুকূল নয়।’ হে ইস্রায়েল-কুল, আমার পথ কি অনুকূল নয়? তোমাদের পথ কি অসম নয়?
لِذَلِكَ أَدِينُكُمْ يَا شَعْبَ إِسْرَائِيلَ، كُلَّ وَاحِدٍ بِمُقْتَضَى طُرُقِهِ، يَقُولُ السَّيِّدُ الرَّبُّ. تُوبُوا وَارْجِعُوا عَنْ ذُنُوبِكُمْ كُلِّهَا، فَلا يَكُونُ لَكُمُ الإِثْمُ مَعْثَرَةَ هَلاكٍ. ٣٠ 30
৩০অতএব হে ইস্রায়েল-কুল, আমি তোমাদের প্রত্যেকের ব্যবহার অনুসারে তোমাদের বিচার করব,” এটা প্রভু সদাপ্রভু বলেন। “তোমার ফের, নিজেদের করা সমস্ত অধর্ম্ম থেকে মন ফেরাও, তাতে তা তোমাদের অপরাধজনক বিঘ্ন হবে না।
اطْرَحُوا عَنْكُمْ كُلَّ ذُنُوبِكُمُ الَّتِي ارْتَكَبْتُمُوهَا، وَاحْصُلُوا لأَنْفُسِكُمْ عَلَى قَلْبٍ جَدِيدٍ وَرُوحٍ جَدِيدَةٍ. فَلِمَاذَا تَنْقَرِضُونَ يَا شَعْبَ إِسْرَائِيلَ؟ ٣١ 31
৩১তোমার নিজেদের করা সমস্ত অধর্ম্ম নিজেদের থেকে দূরে ফেলে দাও এবং নিজেদের জন্য নতুন হৃদয় ও নতুন আত্মা তৈরী কর; কারণ, হে ইস্রায়েল কুল, তোমার কেন মরবে?
إِذْ لَا أُسَرُّ بِمَوْتِ أَحَدٍ، يَقُولُ السَّيِّدُ الرَّبُّ، فَتُوبُوا وَاحْيَوْا. ٣٢ 32
৩২কারণ আমি আনন্দ করব না যে মারা যায়” এটা প্রভু সদাপ্রভু বলেন; “অতএব তোমার মন ফেরাও ও বাঁচ!”

< حِزْقِيال 18 >