< تَثنِيَة 3 >

ثُمَّ تَحَوَّلْنَا وَاتَّجَهْنَا نَحْوَ طَرِيقِ بَاشَانَ، فَخَرَجَ عُوجُ مَلِكُ بَاشَانَ لِمُحَارَبَتِنَا بِكَامِلِ جَيْشِهِ، فِي إذْرَعِي. ١ 1
পরে আমরা ফিরে বাশনের রাস্তার দিকে গেলাম; তাতে বাশনের রাজা ওগ আসলেন তিনি ও তাঁর সমস্ত লোক আক্রমণ করলেন, আমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য ইদ্রিয়ীতে আসলেন।
فَقَالَ لِي الرَّبُّ: «لا تَخَفْ مِنْهُ. قَدْ نَصَرْتُكَ عَلَيْهِ مَعَ سَائِرِ جَيْشِهِ وَأَرْضِهِ، فَتَفْعَلُ بِهِ كَمَا فَعَلْتَ بِسِيحُونَ مَلِكِ الأَمُورِيِّينَ الَّذِي كَانَ مُقِيماً فِي حَشْبُونَ.» ٢ 2
তখন সদাপ্রভু আমাকে বললেন, “তুমি ওকে ভয় কর না, কারণ আমি ওকে, ওর সমস্ত লোককে ও ওর দেশ তোমার হাতে সমর্পণ করলাম; তুমি যেমন হিষবোন নিবাসী ইমোরীয়দের রাজা সীহোনের প্রতি করেছ, তেমনি ওর প্রতিও করবে।”
فَحَقَّقَ لَنَا إِلَهُنَا النَّصْرَ أَيْضاً عَلَى عُوجٍ مَلِكِ بَاشَانَ وَعَلَى سَائِرِ جَيْشِهِ، فَهَزَمْنَاهُ حَتَّى لَمْ يَنْجُ مِنْهُمْ حَيٌّ، ٣ 3
এভাবে আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু বাশনের রাজা ওগকে ও তাঁর সব লোককে আমাদের হাতে সমর্পণ করলেন এবং আমরা তাঁকে আঘাত করে মেরে ফেললাম, তাঁর কেউ অবশিষ্ট থাকলো না।
وَاسْتَوْلَيْنَا عَلَى جَمِيعِ مُدُنِهِ وَكُلِّ قُرَاهُ. فَكَانَتْ فِي جُمْلَتِهَا سِتِّينَ مَدِينَةً مُنْتَشِرَةً فِي كُلِّ مِنْطَقَةِ أَرْجُوبَ الَّتِي تُشَكِّلُ مَمْلَكَةَ عُوجٍ فِي بَاشَانَ. ٤ 4
সেই দিনের আমরা তাঁর সব শহর নিয়ে নিলাম; এমন এক শহরও থাকল না, যা তাদের থেকে নেয়নি; ষাটটি শহর, অর্গোবের সব অঞ্চল, বাশনে অবস্থিত ওগের রাজ্য নিলাম।
وَكَانَتْ جَمِيعُ هَذِهِ مُدُناً مُحَصَّنَةً بِالأَسْوَارِ الْعَالِيَةِ وَالأَبْوَابِ وَالْمَزَالِيجِ، فَضْلاً عَنْ قُرَى الصَّحْرَاءِ الْكَثِيرَةِ. ٥ 5
সেই সব শহর উঁচু দেওয়াল, দরজা ও খিলের মাধ্যমে সুরক্ষিত ছিল; আর দেওয়াল ছাড়া অনেক শহরও ছিল।
فَدَمَّرْنَاهَا كَمَا فَعَلْنَا بِمُدُنِ سِيحُونَ مَلِكِ حَشْبُونَ، وَقَضَيْنَا عَلَى الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَالأَطْفَالِ. ٦ 6
আমরা হিষবোনের রাজা সীহোনের প্রতি যেমন করেছিলাম, সেরকম তাদেরকে পুরোপুরি ধ্বংস করলাম, স্ত্রীলোক ও বালকবালিকা সমেত তাদের সব বসবাসের শহর সম্পূর্ণ বিনাশ করলাম।
وَلَكِنَّنَا غَنِمْنَا لأَنْفُسِنَا كُلَّ الْبَهَائِمِ وَأَسْلابِ الْمُدُنِ. ٧ 7
কিন্তু তাদের সমস্ত পশু ও শহরের জিনিসপত্র লুট করে নিজেদের জন্য নিলাম।
وَأَخَذْنَا حِينَئِذٍ مِنْ أَيْدِي مَلِكَيِ الأَمُورِيِّينَ الأَرْضَ الْوَاقِعَةَ شَرْقِيَّ نَهْرِ الأُرْدُنِّ مِنْ وَادِي أَرْنُونَ حَتَّى جَبَلِ حَرْمُونَ. ٨ 8
সেই দিনের আমরা যর্দ্দনের পারে অবস্থিত ইমোরীয়দের দুই রাজার কাছ থেকে অর্ণোন উপত্যকা থেকে হর্মোণ পর্বত পর্যন্ত সব দেশ নিয়ে নিলাম।
وَيَدْعُو الصِّيدُونِيُّونَ جَبَلَ حَرْمُونَ «سِرْيُونَ». أَمَّا الأَمُورِيُّونَ فَيَدْعُونَهُ «سَنِيرَ». ٩ 9
(সীদোনীয়েরা ঐ হর্মোণকে সিরিয়োণ বলে এবং ইমোরীয়েরা তাঁকে সনীর বলে।)
وَهَكَذَا اسْتَوْلَيْنَا عَلَى جَمِيعِ مُدُنِ السَّهْلِ وَسَائِرِ جِلْعَادَ وَبَاشَانَ إِلَى سَلْخَةَ وَإِذْرَعِي مَدِينَتَيْ مَمْلَكَةِ عُوجٍ فِي بَاشَانَ. ١٠ 10
১০আমরা সমভূমির সব শহর, সল্‌খা ও ইদ্রিয়ী পর্যন্ত সব গিলিয়দ এবং পুরো বাশন, বাশনে অবস্থিত ওগ রাজ্যের শহরগুলি নিয়ে নিলাম।
وَكَانَ عُوجٌ آخِرَ الْجَبَابِرَةِ الرَّفَائِيِّينَ. وَكَانَ سَرِيرُهُ مَصْنُوعاً مِنْ حَدِيدٍ، وَلا يَزَالُ مَحْفُوظاً فِي (مُتْحَفِ) رَبَّةِ بَنِي عَمُّونَ. طُولُهُ تِسْعُ أَذْرُعٍ (نَحْوَ أَرْبَعَةِ أَمْتَارٍ وَنِصْفِ الْمِتْرِ) وَعَرْضُهُ أَرْبَعُ أَذْرُعٍ (نَحْوَ مِتْرَيْنِ). ١١ 11
১১(ফলে বাকি রফায়ীয়দের মধ্যে শুধু বাশনের রাজা ওগ বাকি ছিলেন; দেখ, তাঁর বিছানা লোহার; তা কি অম্মোন বংশধরদের রব্বা শহরে নেই? মানুষের হাতের পরিমাণ অনুসারে তা লম্বায় নয় হাত ও চওড়ায় চার হাত ছিল।)
وَقَدِ امْتَلَكْنَا آنَئِذٍ هَذِهِ الأَرْضَ، فَأَعْطَيْتُ لِلرَّأُوبَيْنِيِّينَ وَالْجَادِيِّينَ بِلادَ عَرُوعِيرَ الْوَاقِعَةَ عَلَى وَادِي أَرْنُونَ وَنِصْفَ جَبَلِ جِلْعَادَ. ١٢ 12
১২সেই দিনের আমরা এই দেশ অধিকার করলাম; অর্ণোন উপত্যকায় অবস্থিত অরোয়ের শহর থেকে এবং পর্বতময় গিলিয়দ দেশের অর্ধেক ও সেখানকার শহর সব রূবেণীয় ও গাদীয়দেরকে দিলাম।
كَمَا أَعْطَيْتُ لِنِصْفِ سِبْطِ مَنَسَّى بَقِيَّةَ جِلْعَادَ، وَكُلَّ مِنْطَقَةِ أَرْجُوبَ وَبَاشَانَ الَّتِي كَانَتْ تُشَكِّلُ مَمْلَكَةَ عُوجٍ، وَهِيَ تُدْعَى أَيْضاً أَرْضَ الرَّفَائِيِّينَ. ١٣ 13
১৩আর গিলিয়দের বাকি অংশ ও পুরো বাশন অর্থাৎ ওগের রাজ্য, পুরো বাশনের সঙ্গে অর্গোবের সমস্ত অঞ্চল আমি মনঃশির অর্ধেক বংশকে দিলাম। (সেটাই রফায়ীয় দেশ বলে বিখ্যাত।
فَأَخَذَ يَائِيرُ مِنْ ذُرِّيَّةِ مَنَسَّى جَمِيعَ مِنْطَقَةِ أَرْجُوبَ حَتَّى حُدُودِ الْجَشُورِيِّينَ وَالْمَعْكِيِّينَ، وَأَطْلَقَ اسْمَهُ عَلَى أَرْضِ بَاشَانَ، فَدَعَاهَا حَوُّوثَ يَائِيرَ (وَمَعْنَاهَا قُرَى يَائِيرَ) إِلَى هَذَا الْيَوْمِ. ١٤ 14
১৪মনঃশির একজন বংশধর যায়ীর গশূরীয়দের ও মাখাথীয়দের সীমা পর্যন্ত অর্গোবের সব অঞ্চল নিয়ে নিজের নাম অনুসারে বাশন দেশের সেই সব জায়গার নাম হব্বোৎ যায়ীর রাখল; আজও সেই নাম প্রচলিত আছে।)
كَذَلِكَ أَعْطَيْتُ مَاكِيرَ جِلْعَادَ. ١٥ 15
১৫আমি মাখীরকে গিলিয়দ দিলাম।
أَمَّا الرَّأُوبَيْنِيُّونَ وَالْجَادِيُّونَ فَقَدْ مَلَّكْتُهُمُ الْمِنْطَقَةَ الْمُمْتَدَّةَ مِنْ جِلْعَادَ حَتَّى مُنْتَصَفِ وَادِي أَرْنُونَ، حَيْثُ تَنْتَهِي حُدُودُهُمْ. وَكَذَلِكَ إِلَى وَادِي يَبُّوقَ الْمُتَاخِمِ لِحُدُودِ بَنِي عَمُّونَ. ١٦ 16
১৬আর গিলিয়দ থেকে অর্ণোন উপত্যকা পর্যন্ত, উপত্যকার মাঝখান ও তার সীমানা এবং অম্মোন বংশধরদের সীমা যব্বোক নদী পর্যন্ত;
كَمَا امْتَدَّتْ حُدُودُهُمْ إِلَى الْغَرْبِ حَتَّى نَهْرِ الأُرْدُنِّ فِي وَادِي الْعَرَبَةِ، مِنْ كِنَّارَةَ إِلَى الْبَحْرِ الْمَيِّتِ تَحْتَ سُفُوحِ جَبَلِ الْفِسْجَةِ شَرْقاً. ١٧ 17
১৭আর অরাবা উপত্যকা, যর্দ্দন ও তার সীমানা, কিন্নেরৎ থেকে অরাবার সমুদ্র, অর্থাৎ পূর্বদিকে পিস্‌গা ঢালু জায়গার দিকে লবণসমুদ্র পর্যন্ত রূবেণীয় ও গাদীয়দেরকে দিলাম।
وَأَمَرْتُ سِبْطَيْ رَأُوبَيْنَ وَجَادٍ وَنِصْفَ سِبْطِ مَنَسَّى قَائِلاً: قَدْ أَوْرَثَكُمُ الرَّبُّ إِلَهُكُمْ هَذِهِ الأَرْضَ لِتَمْتَلِكُوهَا. فَلْيَعْبُرْ أَبْطَالُكُمْ مُدَجَّجِينَ بِالسِّلاحِ فِي طَلِيعَةِ إِخْوَتِكُمْ بَنِي إِسْرَائِيلَ. ١٨ 18
১৮আর আমি সেই দিনের তোমাদেরকে এই আদেশ করলাম, “তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু অধিকারের জন্য এই দেশ তোমাদেরকে দিয়েছেন। তোমাদের সব যোদ্ধা সজ্জিত হয়ে তোমাদের ভাইদের অর্থাৎ ইস্রায়েলের লোকদের সামনে পার হয়ে যাবে।
وَلْتَمْكُثْ نِسَاؤُكُمْ وَأَطْفَالُكُمْ وَمَوَاشِيكُمْ، الَّتِي أَعْلَمُ كَثْرَتَهَا، فِي مُدُنِكُمُ الَّتِي وَهَبْتُهَا لَكُمْ ١٩ 19
১৯আমি তোমাদেরকে যে সব শহর দিলাম, তোমাদের সেই সব শহরে তোমাদের স্ত্রীলোক, বালক বালিকা ও পশুরা বাস করবে; আমি জানি যে, তোমাদের অনেক পশু আছে।
إِلَى أَنْ يَمْتَلِكَ إِخْوَتُكُمُ الأَرْضَ الَّتِي يُوَرِّثُهَا الرَّبُّ إِلَهُكُمْ لَهُمْ غَرْبِيَّ الأُرْدُنِّ وَيُرِيحُهُمْ مِثْلَكُمْ. ثُمَّ يَرْجِعُ كُلٌّ مِنْكُمْ إِلَى مُلْكِهِ الَّذِي وَهَبْتُهُ لَهُ. ٢٠ 20
২০পরে সদাপ্রভু তোমাদের ভাইদেরকে তোমাদের মতো বিশ্রাম দিলে, যর্দ্দনের ওপারে যে দেশ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তাদেরকে দিচ্ছেন, তারাও সেই দেশ অধিকার করবে, তখন তোমরা প্রত্যেকে আমার দেওয়া নিজেদের অধিকারে ফিরে আসবে।”
وَقُلْتُ حِينَذَاكَ لِيَشُوعَ: «لَقَدْ شَهِدَتْ عَيْنَاكَ مَا أَنْزَلَ الرَّبُّ إِلَهُكُمْ بِهَذَيْنِ الْمَلِكَيْنِ، فَإِنَّهُ هَكَذَا سَيَصْنَعُ بِجَمِيعِ الْمَمَالِكِ الَّتِي أَنْتَ عَابِرٌ إِلَيْهَا. ٢١ 21
২১আর সেই দিনের আমি যিহোশূয়কে আদেশ করলাম, “তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু সেই দুই রাজার প্রতি যা করেছেন, তা তুমি নিজের চোখে দেখেছ; তুমি পার হয়ে যে যে রাজ্যের বিরুদ্ধে যাবে, সে সব রাজ্যের প্রতি সদাপ্রভু সেরকম করবেন।
لَا تَجْزَعُوا مِنْهُمْ لأَنَّ الرَّبَّ إِلَهَكُمْ يُحَارِبُ عَنْكُمْ». ٢٢ 22
২২তোমরা তাদেরকে ভয় কর না; কারণ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু নিজে তোমাদের জন্য যুদ্ধ করবেন।”
وَتَضَرَّعْتُ إِلَى الرَّبِّ فِي ذَلِكَ الْحِينِ قَائِلاً: ٢٣ 23
২৩সেই দিনের আমি সদাপ্রভুকে অনুরোধ করে বললাম,
«يَا سَيِّدُ هَا أَنْتَ قَدِ ابْتَدَأْتَ تُعْلِنُ لِعَبْدِكَ عَظَمَتَكَ وَقُوَّةَ قُدْرَتِكَ فَأَيُّ إِلَهٍ فِي السَّمَاءِ وَعَلَى الأَرْضِ يُجْرِي مِثْلَ أَعْمَالِكَ وَجَبَرُوتِكَ. ٢٤ 24
২৪“হে প্রভু সদাপ্রভু, তুমি নিজের দাসের কাছে নিজের মহিমা ও শক্তিশালী হাত দেখাতে শুরু করলে; তোমার কাজের মত কাজ ও তোমার পরাক্রমী কাজের মত কাজ করতে পারে, স্বর্গে কি পৃথিবীতে এমন ঈশ্বর কে আছে?
دَعْنِي أَعْبُرُ لأَرَى لُبْنَانَ وَالأَرْضَ الْخَصِيبَةَ غَرْبِيَّ الأُرْدُنِّ بِتِلالِهَا الطَّيِّبَةِ». ٢٥ 25
২৫অনুরোধ করি, আমাকে ওপারে গিয়ে যর্দনপারে অবস্থিত সেই ভালো দেশ, সেই ভালো পাহাড়ি দেশ ও লিবানোন দেখতে দাও।”
لَكِنَّ الرَّبَّ غَضِبَ عَلَيَّ مِنْ أَجْلِكُمْ، وَلَمْ يَسْتَجِبْ لِي، بَلْ قَالَ: كَفَاكَ. لَا تَعُدْ تُكَلِّمُنِي فِي هَذَا الأَمْرِ. ٢٦ 26
২৬কিন্তু সদাপ্রভু তোমাদের জন্য আমার বিরুদ্ধে রেগে যাওয়াতে আমার কথা শুনলেন না; সদাপ্রভু আমাকে বললেন, “এটাই তোমার জন্য যথেষ্ট হোক, এ বিষয়ে আমাকে আর বল না।
اصْعَدْ إِلَى قِمَّةِ جَبَلِ الْفِسْجَةِ وَتَلَفَّتْ إِلَى الْغَرْبِ وَالشِّمَالِ وَالْجَنُوبِ وَالشَّرْقِ وَشَاهِدِ الأَرْضَ بِعَيْنَيْكَ لَكِنْ لَنْ تَعْبُرَ إِلَى غَرْبِيِّ نَهْرِ الأُرْدُنِّ. ٢٧ 27
২৭পিস্‌গার শৃঙ্গে ওঠ এবং পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে দেখ; তোমার চোখ দিয়ে দেখো, কারণ তুমি এই যর্দ্দন পার হতে পারবে না।
إِنَّمَا يَشُوعُ هُوَ الَّذِي يَقُودُ هَذَا الشَّعْبَ، وَهُوَ الَّذِي يَقْسِمُ لَهُمُ الأَرْضَ الَّتِي تُشَاهِدُهَا. كَذَلِكَ أَوْصِهِ وَثَبِّتْهُ وَشَجِّعْهُ. ٢٨ 28
২৮তার পরিবর্তে তুমি যিহোশূয়কে আদেশ দাও, তাকে উত্সাহ দাও এবং তাকে শক্তিশালী কর, কারণ সে এই লোকদের আগে গিয়ে পার হবে, আর যে দেশ তুমি দেখবে, সেই দেশ সে তাদেরকে অধিকার করাবে।”
وَهَكَذَا مَكَثْنَا فِي الْوَادِي مُقَابِلَ بَيْتِ فَغُورَ. ٢٩ 29
২৯সুতরাং এই ভাবে আমরা বৈৎ-পিয়োরের বিপরীতে অবস্থিত উপত্যকায় বাস করলাম।

< تَثنِيَة 3 >