< تَثنِيَة 29 >

وَهَذِهِ هِيَ نُصُوصُ الْعَهْدِ الَّذِي أَمَرَ الرَّبُّ مُوسَى بِأَنْ يُبْرِمَهُ مَعَ بَنِي إِسْرَائِيلَ فِي سُهُولِ مُوآبَ، فَضْلاً عَنِ الْعَهْدِ الَّذِي قَطَعَهُ مَعَهُمْ فِي حُورِيبَ. ١ 1
সদাপ্রভু হোরেবে ইস্রায়েলের লোকদের সঙ্গে যে নিয়ম স্থির করেছিলেন, তাছাড়া মোয়াব দেশে তাদের সঙ্গে যে নিয়ম স্থির করতে মোশিকে আজ্ঞা করলেন, এই সব সেই নিয়মের বাক্য।
اسْتَدْعَى مُوسَى جَمِيعَ الإِسْرَائِيلِيِّينَ وَقَالَ لَهُمْ: لَقَدْ شَاهَدْتُمْ بِأَعْيُنِكُمْ مَا أَجْرَاهُ الرَّبُّ فِي دِيَارِ مِصْرَ بِفِرْعَوْنَ وَسَائِرِ عَبِيدِهِ وَبِكُلِّ أَرْضِهِ. ٢ 2
মোশি সমস্ত ইস্রায়েলকে ডাকলেন এবং তাদেরকে বললেন, সদাপ্রভু মিশর দেশে ফরৌণের, তাঁর সব দাসের ও সব দেশের প্রতি যে সব কাজ তোমাদের সামনে করেছিলেন, তা তোমরা দেখেছ;
بِأَعْيُنِكُمْ أَبْصَرْتُمْ تِلْكَ التَّجَارِبَ الْهَائِلَةَ وَالآيَاتِ وَالْعَجَائِبَ الْعَظِيمَةَ. ٣ 3
পরীক্ষাসিদ্ধ সেই সব মহৎ প্রমাণ, সেই সব চিহ্ন ও সেই সব মহৎ অদ্ভুত লক্ষণ তোমরা নিজের চোখে দেখেছ;
وَلَكِنَّ الرَّبَّ لَمْ يُعْطِكُمْ حَتَّى الآنَ قُلُوباً لِتَعُوا وَعُيُوناً لِتُبْصِرُوا وَآذَاناً لِتَسْمَعُوا. ٤ 4
কিন্তু সদাপ্রভু আজ পর্যন্ত তোমাদেরকে জানার হৃদয়, দেখার চোখ ও শোনার কান দেননি।
لَقَدْ قُدْتُكُمْ فِي الْبَرِّيَّةِ أَرْبَعِينَ سَنَةً، لَمْ تَبْلَ فِيهَا ثِيَابُكُمْ عَلَيْكُمْ، وَلَمْ تَهْتَرِئْ نِعَالُكُمْ عَلَى أَرْجُلِكُمْ. ٥ 5
আমি চল্লিশ বছর মরুপ্রান্তে তোমাদেরকে চালিয়েছি; তোমাদের গায়ে তোমাদের পোষাক পুরানো হয়নি ও তোমার পায়ে তোমার জুতা পুরাতন হয়নি;
لَمْ تَأْكُلُوا فِي خِلالِهَا خُبْزاً وَلَمْ تَشْرَبُوا خَمْراً أَوْ مُسْكِراً لَكِنِّي أَشْبَعْتُكُمْ بِمَا وَفَّرْتُهُ لَكُمْ مِنْ طَعَامٍ وَمَاءٍ، لِكَيْ تَعْلَمُوا أَنِّي أَنَا الرَّبُّ إِلَهُكُمْ. ٦ 6
তোমরা রুটি খাওনি এবং আঙ্গুর রস কি সুরা পান করনি; যেন তোমরা জানতে পার যে, আমিই তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু।
وَعِنْدَمَا بَلَغْتُمْ هَذَا الْمَوْضِعَ تَأَهَّبَ سِيحُونُ مَلِكُ حَشْبُونَ وَعُوجُ مَلِكُ بَاشَانَ لِحَرْبِنَا، فَدَحَرْنَاهُمَا ٧ 7
আর তোমরা যখন এই জায়গায় উপস্থিত হলে, তখন হিষ্‌বোনের রাজা সীহোন ও বাশনের রাজা ওগ আমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে বের হলে আমরা তাদেরকে আঘাত করলাম;
وَاسْتَوْلَيْنَا عَلَى أَرْضِهِمَا، وَقَسَمْنَاهَا عَلَى سِبْطَيْ رَأُوبَيْنَ وَجَادٍ وَنِصْفِ سِبْطِ مَنَسَّى. ٨ 8
আর তাদের দেশ নিয়ে অধিকারের জন্যে রূবেণীয় ও গাদীয়দেরকে এবং মনঃশীয়দের অর্ধেক বংশকে দিলাম।
فَأَطِيعُوا نُصُوصَ هَذَا الْعَهْدِ وَاعْمَلُوا بِها، لِتُفْلِحُوا فِي كُلِّ مَا تَصْنَعُونَهُ. ٩ 9
অতএব তোমরা যা যা করবে, সমস্ত বিষয়ে যেন উন্নতিলাভ করতে পার, এই জন্য এই নিয়মের কথা সব পালন কোরো এবং সেই অনুসারে কাজ কোরো।
أَنْتُمْ مَاثِلُونَ الْيَوْمَ جَمِيعُكُمْ فِي حَضْرَةِ الرَّبِّ إِلَهِكُمْ: رُؤَسَاؤُكُمْ وَقَادَةُ أَسْبَاطِكُمْ وَعُرَفَاؤُكُمْ وَسَائِرُ رِجَالِ إِسْرَائِيلَ، ١٠ 10
১০তোমরা সবাই আজ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে আছ, তোমাদের অধ্যক্ষরা, তোমাদের বংশ সব, তোমাদের প্রাচীনরা, তোমাদের শাসকরা, এমন কি, ইস্রায়েলের সব পুরুষ,
وَأَطْفَالُكُمْ وَنِسَاؤُكُمْ، وَالْغُرَبَاءُ الْمُقِيمُونَ فِى وَسَطِكُمْ، مِمَّنْ يَحْتَطِبُ لَكُمْ وَيَسْتَقِي لَكُمْ مَاءَكُمْ، ١١ 11
১১তোমাদের বালক বালিকারা, তোমাদের স্ত্রীরা এবং তোমার শিবিরের মধ্যে তোমার কাঠ কাটার লোক থেকে জলবাহক পর্যন্ত এবং বিদেশী, সবাই আছ;
لِتَدْخُلُوا فِي عَهْدِ الرَّبِّ إِلَهِكُمْ وَقَسَمِهِ الَّذِي يُبْرِمُهُ الرَّبُّ مَعَكُمُ الْيَوْمَ، ١٢ 12
১২যেন তুমি তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর সেই নিয়মে ও সেই শপথে আবদ্ধ হও, যা তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু আজ তোমার সঙ্গে করছেন;
وَلِيُثَبِّتَكُمُ الْيَوْمَ لِنَفْسِهِ شَعْباً، فَيَكُونُ لَكُمْ إِلَهاً كَمَا وَعَدَكُمْ وَكَمَا حَلَفَ لِآبَائِكُمْ إِبْرَاهِيمَ وَإِسْحَاقَ وَيَعْقُوبَ. ١٣ 13
১৩এই জন্য করছেন, যেন তিনি আজ তোমাকে নিজের লোক হিসাবে স্থাপন করেন ও তোমার ঈশ্বর হন, যেমন তিনি তোমাকে বলেছেন, আর যেমন তিনি তোমার পূর্বপুরুষ অব্রাহাম, ইস্‌হাক ও যাকোবের কাছে শপথ করেছেন।
وَلَسْتٌ أَقْطَعُ هَذَا الْعَهْدَ وَهَذَا الْقَسَمَ مَعَكُمْ وَحْدَكُمْ، ١٤ 14
১৪এবং আমি এই নিয়ম ও এই শপথ শুধু তোমাদেরই সঙ্গে করছি, তা না;
بَلْ فَضْلاً عَنْكُمْ أَنْتُمُ الْمَاثِلِينَ الْيَوْمَ أَمَامَ الرَّبِّ إِلَهِنَا، فَإِنَّنِي أُبْرِمُهُ أَيْضاً مَعَ الأَجْيَالِ الْقَادِمَةِ. ١٥ 15
১৫বরং আমাদের সঙ্গে আজ এই জায়গায় আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সামনে যে কেউ দাঁড়িয়ে আছে ও আমাদের সঙ্গে আজ যে নেই, সেই সবের সঙ্গে করছি।
لأَنَّكُمْ قَدْ عَرَفْتُمْ كَيْفَ أَقَمْنَا فِي دِيَارِ مِصْرَ، وَكَيْفَ جُزْنَا فِيمَا بَيْنَ الأُمَمِ الَّذِينَ عَبَرْتُمْ بِهِمْ، ١٦ 16
১৬কারণ আমরা মিশর দেশে যেভাবে বাস করেছি এবং জাতিদের মধ্যে দিয়ে যেভাবে এসেছি, তা তোমরা জানো
وَشَهِدْتُمْ أَرجَاسَهُمْ وَمَا لَدَيْهِمْ مِنْ أَصْنَامٍ مَصْنُوعَةٍ مِنْ خَشَبٍ وَحَجَرٍ وَفِضَّةٍ وَذَهَبٍ، ١٧ 17
১৭এবং তাদের ঘৃণার্হ জিনিস সব, তাদের মধ্যে কাঠের, পাথরের, রূপার ও সোনার মূর্ত্তি সব দেখেছ।
لِئَلّا يَكُونَ بَيْنَكُمْ رَجُلٌ أَوِ امْرَأَةٌ أَوْ عَشِيرَةٌ أَوْ سِبْطٌ مَالَ قَلْبُهُ عَنِ الرَّبِّ إِلَهِنَا، فَغَوَى لِيَعْبُدَ آلِهَةَ تِلْكَ الأَمَمِ. فَاحْرِصُوا أَلّا يَكُونَ بَيْنَكُمْ مَنْ تَأَصَّلَ فِيهِ الشَّرُّ، فَيَحْمِلَ ثَمَراً عَلْقَماً سَامّاً. ١٨ 18
১৮এই জাতিদের দেবতাদের সেবা করতে যাবার জন্য আজ আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু থেকে যার হৃদয় অন্য পথে ফিরে যায়, এমন কোনো পুরুষ কিংবা স্ত্রী কিংবা গোষ্ঠী কিংবা বংশ তোমাদের মধ্যে যেন না থাকে, বিষগাছের কি নাগদানার মূল তোমাদের মধ্যে যেন না থাকে
فَإِنْ سَمِعَ كَلامَ هَذَا الْقَسَمِ يَسْتَمْطِرُ بَرَكَةً عَلَى نَفْسِهِ قَائِلاً: «سَأَكُونُ آمِناً حَتَّى وَلَوْ أَصْرَرْتُ عَلَى الاسْتِمْرَارِ فِى سُلُوكِ طَرِيقِي». إِنَّ هَذَا يُفْضِي إِلَى فَنَاءِ الأَخْضَرِ وَاليَابِسِ عَلَى حَدٍّ سَوَاءٍ. ١٩ 19
১৯এবং এই শাপের কথা শোনার দিনের কেউ যেন মনে মনে নিজের ধন্যবাদ করত না বলে, আমি ভিজের সঙ্গে শুকনোর ধ্বংস করার জন্য নিজের হৃদয়ের একগুঁয়েমিতায় চললেও আমার শান্তি হবে।
إِنَّ الرَّبَّ لَا يَشَاءُ الرِّفْقَ بِمِثْلِ هَذَا الإِنْسَانِ، بَلْ يَحْتَدِمُ غَضَبُهُ وَغَيْرَتُهُ عَلَيْهِ، فَتَنْزِلُ بِهِ كُلُّ اللَّعْنَاتِ الْمُدَوَّنَةِ فِي هَذَا الْكِتَابِ، وَيَمْحُو اسْمَهُ مِنْ تَحْتِ السَّمَاءِ. ٢٠ 20
২০সদাপ্রভু তাকে ক্ষমা করতে রাজি হবেন না, কিন্তু সেই মানুষের ওপরে তখন সদাপ্রভুর রাগ ও তাঁর কোপ ধূমায়িত হবে এবং এই বইয়ে লেখা সমস্ত শাপ তার ওপরে শুয়ে থাকবে এবং সদাপ্রভু আকাশমণ্ডলের নীচে থেকে তার নাম মুছে দেবেন।
وَيُفْرِزُهُ الرَّبُّ مِنْ بَيْنِ أَسْبَاطِ إِسْرَائِيلَ لِيُهْلِكَهُ بِمُقْتَضَى جَمِيعِ لَعْنَاتِ الْعَهْدِ الْمُدَوَّنَةِ فِي كِتَابِ الشَّرِيعَةِ هَذَا. ٢١ 21
২১আর এই নিয়মের বইয়ে লেখা নিয়মের সব শাপ অনুসারে সদাপ্রভু তাকে ইস্রায়েলের সব বংশ থেকে বিপর্যয়ের জন্য বিতাড়িত করবেন।
فَيُشَاهِدُ أَبْنَاؤُكُمْ مِنَ الأَجْيَالِ الْقَادِمَةِ، وَالْغُرَبَاءُ الْوَافِدُونَ مِنْ أَرْضٍ بَعِيدَةٍ بَلايَا تِلْكَ الأَرْضِ وَمَا يُصِيبُهَا الرَّبُّ بِهِ مِنْ أَمْرَاضٍ، ٢٢ 22
২২আর সদাপ্রভু সেই দেশের উপরে যে সব আঘাত ও রোগ আনবেন, তা যখন আগামী বংশ, তোমাদের পরে উৎপন্ন তোমাদের সন্তানরা এবং বিদেশ থেকে আসা বিদেশী দেখবে
إِذْ تُصْبِحُ جَمِيعُ الأَرْضِ كِبْرِيتاً، مُحْتَرِقَةً لَا زَرْعَ فِيهَا وَلا نَبَاتَ وَلا عُشْبَ، وَكَأَنَّهَا انْقَلَبَتْ كَمَا جَرَى لِسَدُومَ وَعَمُورَةَ وَأَدْمَةَ وَصَبُوِييمَ، الَّتِي قَلَبَهَا الرَّبُّ مِنْ جَرَّاءِ غَضَبِهِ وَسَخَطِهِ. ٢٣ 23
২৩এবং সদাপ্রভু নিজের রাগে ও ক্রোধে যে সদোম, ঘমোরা, অদমা ও সবোয়িম শহর উৎপন্ন করেছিলেন, তার মত এই দেশের সব ভূমি গন্ধক, জলন্ত লবণে পরিপূর্ণ হয়েছে, তাতে কিছুই বোনা যায় না ও তা ফল উৎপন্ন করে না ও তাতে কোনো তৃণ হয় না, এ সব যখন দেখবে; তখন তারা বলবে,
فَتَقُولُ جَمِيعُ الأَمَمِ: لِمَاذَا فَعَلَ الرَّبُّ هَذَا كُلَّهُ بِهَذِهِ الأَرْضِ؟ وَلِمَاذَا احْتِدَامُ هَذَا الْغَضَبِ الْعَظِيمِ؟ ٢٤ 24
২৪এমন কি, সব জাতি বলবে, সদাপ্রভু এ দেশের প্রতি কেন এমন করলেন? এমন মহাক্রোধ প্রজ্বলিত হবার কারণ কি?
فَيَكُونُ الْجَوَابُ: لأَنَّ هَذَا الشَّعْبَ نَقَضَ عَهْدَ الرَّبِّ إِلَهِ آبَائِهِمِ الَّذِي قَطَعَهُ مَعَهُمْ حِينَ أَخْرَجَهُمْ مِنْ دِيَارِ مِصْرَ، ٢٥ 25
২৫তখন লোকে বলবে, কারণ এই, তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভু মিশর দেশ থেকে সেই পূর্বপুরুষদেরকে বের করে আনার দিনের তাদের সঙ্গে যে নিয়ম স্থির করেন, সেই নিয়ম তারা ত্যাগ করেছিল
وَغَوَوْا وَعَبَدُوا آلِهَةً أُخْرَى وَسَجَدُوا لَهَا، آلِهَةً غَرِيبَةً لَمْ يَعْرِفُوهَا وَلَمْ يُعْطِهَا الرَّبُّ لَهُمْ، ٢٦ 26
২৬আর গিয়ে অন্য দেবতাদের সেবা করেছিল, যে দেবতাদেরকে তারা জানত না, যাদেরকে তিনি তাদের জন্য নির্ধারণ করেননি, সেই দেবতাদের কাছে নত করেছিল;
فَالْتَهَبَ غَضَبُ الرَّبِّ عَلَى تِلْكَ الأَرْضِ، فَصَبَّ عَلَيْهَا كُلَّ اللَّعْنَاتِ الْمُدَوَّنَةِ فِى هَذَا الْكِتَابِ ٢٧ 27
২৭তাই এই বইয়ে লেখা সমস্ত শাপ দেশের উপর আনতে এই দেশের বিরুদ্ধে সদাপ্রভুর রাগ প্রজ্বলিত হল
وَاجْتَثَّهُمْ مِنْ أَرْضِهِمْ بِغَضَبٍ وَسَخَطٍ وَغَيْظٍ عَظِيمٍ، وَطَوَّحَ بِهِمْ إِلَى أَرْضٍ أُخْرَى كَمَا هُوَ حَادِثٌ الْيَوْمَ. ٢٨ 28
২৮এবং সদাপ্রভু রাগে, ক্রোধে ও মহাকোপে তাদেরকে তাদের দেশ থেকে অন্য দেশে নিক্ষেপ করেছেন, যেমন আজ দেখা যাচ্ছে।
إِنَّ السَّرَائِرَ لِلرَّبِّ إِلَهِنَا، أَمَّا الْوَصَايَا الْمُعْلَنَةُ فَهِيَ لَنَا ولأَبْنَائِنَا إِلَى الأَبَدِ، لِنَعْمَلَ بِجَمِيعِ كَلِمَاتِ هَذِهِ الشَّرِيعَةِ. ٢٩ 29
২৯গোপন বিষয় সব আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর অধিকার; কিন্তু প্রকাশিত বিষয় সব আমাদের ও চিরকাল আমাদের বংশধরদের অধিকার, যেন এই নিয়মের সব কথা আমরা পালন করতে পারি।

< تَثنِيَة 29 >