< إِرْمِيَا 6 >
«اُهْرُبُوا يَا بَنِي بَنْيَامِينَ مِنْ وَسْطِ أُورُشَلِيمَ، وَٱضْرِبُوا بِٱلْبُوقِ فِي تَقُوعَ، وَعَلَى بَيْتِ هَكَّارِيمَ ٱرْفَعُوا عَلَمَ نَارٍ، لِأَنَّ ٱلشَّرَّ أَشْرَفَ مِنَ ٱلشِّمَالِ وَكَسْرٌ عَظِيمٌ. | ١ 1 |
“ওহে বিন্যামীন গোষ্ঠীর লোকেরা, তোমরা সুরক্ষার জন্য পলায়ন করো! তোমরা জেরুশালেম থেকে পালিয়ে যাও! তকোয় নগরে তূরী বাজাও! বেথ-হক্কেরম থেকে সংকেত দেখাও! কারণ বিপর্যয় ও বিধ্বংসের জন্য উত্তর দিক থেকে আসছে এক ভয়ংকর ত্রাস।
اَلْجَمِيلَةُ ٱللَّطِيفَةُ ٱبْنَةُ صِهْيَوْنَ أُهْلِكُهَا. | ٢ 2 |
কমনীয় ও সুন্দরী সিয়োন-কন্যাকে আমি ধ্বংস করব।
إِلَيْهَا تَأْتِي ٱلرُّعَاةُ وَقُطْعَانُهُمْ. يَنْصِبُونَ عِنْدَهَا خِيَامًا حَوَالَيْهَا. يَرْعَوْنَ كُلُّ وَاحِدٍ فِي مَكَانِهِ». | ٣ 3 |
মেষপালকেরা তাদের পশুপাল নিয়ে তার বিরুদ্ধে আসবে; তারা তার চারপাশে তাদের তাঁবু স্থাপন করবে, প্রত্যেকে নিজের নিজের অংশে তাদের পশুপাল চরাবে।”
«قَدِّسُوا عَلَيْهَا حَرْبًا. قُومُوا فَنَصْعَدَ في ٱلظَّهِيرَةِ. وَيْلٌ لَنَا لِأَنَّ ٱلنَّهَارَ مَالَ، لِأَنَّ ظِلَالَ ٱلْمَسَاءِ ٱمْتَدَّتْ. | ٤ 4 |
“তার বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও। ওঠো, আমরা মধ্যাহ্নেই তাদের আক্রমণ করি। কিন্তু হায়, দিনের আলো ম্লান হয়ে আসছে, আর সন্ধ্যের ছায়া দীর্ঘতর হচ্ছে।
قُومُوا فَنَصْعَدَ في ٱللَّيْلِ وَنَهْدِمَ قُصُورَهَا». | ٥ 5 |
তাই ওঠো, চলো আমরা রাত্রিবেলা আক্রমণ করি এবং তার দুর্গগুলি ধ্বংস করে দিই!”
«لِأَنَّهُ هَكَذَا قَالَ رَبُّ ٱلْجُنُودِ: ٱقْطَعُوا أَشْجَارًا. أَقِيمُوا حَوْلَ أُورُشَلِيمَ مِتْرَسَةً. هِيَ ٱلْمَدِينَةُ ٱلْمُعَاقَبَةُ. كُلُّهَا ظُلْمٌ فِي وَسَطِهَا. | ٦ 6 |
বাহিনীগণের সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “সব গাছ কেটে ফেলো আর জেরুশালেমের বিরুদ্ধে অবরোধ সৃষ্টি করো। এই নগরকে অবশ্য শাস্তি দিতে হবে; এরা উপদ্রবে পূর্ণ হয়েছে।
كَمَا تُنْبِعُ ٱلْعَيْنُ مِيَاهَهَا، هَكَذَا تُنْبِعُ هِيَ شَرَّهَا. ظُلْمٌ وَخَطْفٌ يُسْمَعُ فِيهَا. أَمَامِي دَائِمًا مَرَضٌ وَضَرْبٌ. | ٧ 7 |
যেভাবে কোনো উৎস বেগে জল নির্গত করে, তেমনই সে ক্রমাগত দুষ্টতা বের করে থাকে। তার মধ্যে হিংস্রতা ও ধ্বংসের বাক্য প্রতিধ্বনিত হয়, তার রোগব্যাধি ও ক্ষতগুলি সবসময়ই আমার সামনে থাকে।
تَأَدَّبِي يَا أُورُشَلِيمُ لِئَلَّا تَجْفُوَكِ نَفْسِي. لِئَلَّا أَجْعَلَكِ خَرَابًا، أَرْضًا غَيْرَ مَسْكُونَةٍ. | ٨ 8 |
ওহে জেরুশালেম, সতর্ক হও, নইলে আমি তোমার কাছ থেকে ফিরে যাব এবং তোমার ভূমিকে উৎসন্ন করব, যেন কেউ এর মধ্যে বসবাস করতে না পারে।”
«هَكَذَا قَالَ رَبُّ ٱلْجُنُودِ: تَعْلِيلًا يُعَلِّلُونَ، كَجَفْنَةٍ، بَقِيَّةَ إِسْرَائِيلَ. رُدَّ يَدَكَ كَقَاطِفٍ إِلَى ٱلسِّلَالِ. | ٩ 9 |
বাহিনীগণের সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “যেভাবে আঙুর খুঁটে খুঁটে চয়ন করা হয়, ইস্রায়েলের অবশিষ্ট লোকদেরও তারা তেমনই চয়ন করবে; আঙুর শাখাগুলিতে তোমরা আবার হাত দাও, যেন অবশিষ্ট আঙুরগুলিও তুলে নেওয়া যায়।”
مَنْ أُكَلِّمُهُمْ وَأُنْذِرُهُمْ فَيَسْمَعُوا؟ هَا إِنَّ أُذْنَهُمْ غَلْفَاءُ فَلَا يَقْدِرُونَ أَنْ يَصْغَوْا. هَا إِنَّ كَلِمَةَ ٱلرَّبِّ صَارَتْ لَهُمْ عَارًا. لَا يُسَرُّونَ بِهَا. | ١٠ 10 |
কার সঙ্গে আমি কথা বলব, কাকে সতর্কবাক্য দেব? কে শুনবে আমার কথা? তাদের কান বন্ধ হয়েছে তাই তারা পায় না শুনতে। সদাপ্রভুর বাক্য তাদের কাছে আপত্তিকর; তারা তাতে কোনও আনন্দ পায় না।
فَٱمْتَلَأْتُ مِنْ غَيْظِ ٱلرَّبِّ. مَلِلْتُ ٱلطَّاقَةَ. أَسْكُبُهُ عَلَى ٱلْأَطْفَالِ فِي ٱلْخَارِجِ وَعَلَى مَجْلِسِ ٱلشُّبَّانِ مَعًا، لِأَنَّ ٱلرَّجُلَ وَٱلْمَرْأَةَ يُؤْخَذَانِ كِلَاهُمَا، وَٱلشَّيْخَ مَعَ ٱلْمُمْتَلِئِ أَيَّامًا. | ١١ 11 |
কিন্তু আমি সদাপ্রভুর ক্রোধে পূর্ণ, আমি আর তা ধরে রাখতে পারছি না। “রাস্তায় জড়ো হওয়া ছেলেমেয়েদের উপরে এবং একসঙ্গে একত্র হওয়া যুবকদের উপরে তা ঢেলে দাও। ঢেলে দাও তা স্বামী-স্ত্রীর উপরে এবং তাদের উপরে, যারা বৃদ্ধ ও বয়সের ভারে জর্জরিত।
وَتَتَحَوَّلُ بُيُوتُهُمْ إِلَى آخَرِينَ، ٱلْحُقُولُ وَٱلنِّسَاءُ مَعًا، لِأَنِّي أَمُدُّ يَدِي عَلَى سُكَّانِ ٱلْأَرْضِ، يَقُولُ ٱلرَّبُّ. | ١٢ 12 |
তাদের খেতের জমি ও স্ত্রীদের সঙ্গে তাদের বসতবাড়িগুলিও আমি অন্যদের হাতে তুলে দেব, যখন আমি আমার হাত প্রসারিত করব, তাদের বিরুদ্ধে, যারা দেশের মধ্যে করবে বসবাস,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
لِأَنَّهُمْ مِنْ صَغِيرِهِمْ إِلَى كَبِيرِهِمْ، كُلُّ وَاحِدٍ مُولَعٌ بِٱلرِّبْحِ. وَمِنَ ٱلنَّبِيِّ إِلَى ٱلْكَاهِنِ، كُلُّ وَاحِدٍ يَعْمَلُ بِٱلْكَذِبِ. | ١٣ 13 |
“নগণ্যতম জন থেকে মহান ব্যক্তি পর্যন্ত, সকলেই লোভ-লালসায় লিপ্ত; ভাববাদী ও যাজকেরা সব এক রকম, তারা সকলেই প্রতারণার অনুশীলন করে।
وَيَشْفُونَ كَسْرَ بِنْتِ شَعْبِي عَلَى عَثَمٍ قَائِلِينَ: سَلَامٌ، سَلَامٌ. وَلَا سَلَامَ. | ١٤ 14 |
তারা আমার প্রজাদের ক্ষত এভাবে নিরাময় করে, যেন তা একটুও ক্ষতিকর নয়। যখন কোনো শান্তি নেই, তখন ‘শান্তি, শান্তি,’ বলে তারা আশ্বাস দেয়।
هَلْ خَزُوا لِأَنَّهُمْ عَمِلُوا رِجْسًا؟ بَلْ لَمْ يَخْزَوْا خِزْيًا وَلَمْ يَعْرِفُوا ٱلْخَجَلَ. لِذَلِكَ يَسْقُطُونَ بَيْنَ ٱلسَّاقِطِينَ. فِي وَقْتِ مُعَاقَبَتِهِمْ يَعْثُرُونَ، قَالَ ٱلرَّبُّ. | ١٥ 15 |
তাদের এই জঘন্য আচরণের জন্য তারা কি লজ্জিত? না, তাদের কোনও লজ্জা নেই; লজ্জারুণ হতে তারা জানেই না। তাই, পতিতদের মধ্যে তারাও পতিত হবে; আমি যখন তাদের শাস্তি দেব, তখন তাদেরও ভূপাতিত করব,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
«هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ: قِفُوا عَلَى ٱلطُّرُقِ وَٱنْظُرُوا، وَٱسْأَلُوا عَنِ ٱلسُّبُلِ ٱلْقَدِيمَةِ: أَيْنَ هُوَ ٱلطَّرِيقُ ٱلصَّالِحُ؟ وَسِيرُوا فِيهِ، فَتَجِدُوا رَاحَةً لِنُفُوسِكُمْ. وَلَكِنَّهُمْ قَالُوا: لَا نَسِيرُ فِيهِ! | ١٦ 16 |
সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “তোমরা চৌমাথায় গিয়ে দাঁড়াও ও তাকিয়ে দেখো; পুরোনো পথের কথা জিজ্ঞাসা করো, জেনে নাও, উৎকৃষ্ট পথ কোন দিকে এবং সেই পথে চলো, তাহলে তোমরা নিজের নিজের প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাবে। কিন্তু তোমরা বললে, ‘আমরা এই পথ মাড়াব না।’
وَأَقَمْتُ عَلَيْكُمْ رُقَبَاءَ قَائِلِينَ: ٱصْغَوْا لِصَوْتِ ٱلْبُوقِ. فَقَالُوا: لَا نَصْغَى! | ١٧ 17 |
আমি তোমাদের উপরে প্রহরী নিযুক্ত করে বললাম, ‘তোমরা তূরীর ধ্বনি শোনো!’ কিন্তু তোমরা বললে, ‘আমরা শুনব না।’
لِذَلِكَ ٱسْمَعُوا يَا أَيُّهَا ٱلشُّعُوبُ، وَٱعْرِفِي أَيَّتُهَا ٱلْجَمَاعَةُ مَا هُوَ بَيْنَهُمْ. | ١٨ 18 |
সেই কারণে ওহে জাতিবৃন্দের লোকেরা, তোমরা শোনো, সাক্ষীরা, তোমরা লক্ষ্য করো তাদের প্রতি কী ঘটবে।
اِسْمَعِي أَيَّتُهَا ٱلْأَرْضُ: هَأَنَذَا جَالِبٌ شَرًّا عَلَى هَذَا ٱلشَّعْبِ ثَمَرَ أَفْكَارِهِمْ، لِأَنَّهُمْ لَمْ يَصْغَوْا لِكَلَامِي، وَشَرِيعَتِي رَفَضُوهَا. | ١٩ 19 |
ও পৃথিবী শোনো, আমি এই জাতির উপরে বিপর্যয় নামিয়ে আনছি, তা হবে তাদের পরিকল্পনার ফল, কারণ তারা আমার কথা শোনেনি এবং তারা আমার বিধান অগ্রাহ্য করেছে।
لِمَاذَا يَأْتِي لِي ٱللُّبَانُ مِنْ شَبَا، وَقَصَبُ ٱلذَّرِيرَةِ مِنْ أَرْضٍ بَعِيدَةٍ؟ مُحْرَقَاتُكُمْ غَيْرُ مَقْبُولَةٍ، وَذَبَائِحُكُمْ لَا تَلُذُّ لِي. | ٢٠ 20 |
আমার কাছে শিবা দেশ থেকে আনা ধূপ বা দূরবর্তী দেশ থেকে আনা মিষ্টি বচ উৎসর্গ করা অর্থহীন। আমি তোমাদের হোমবলি সব গ্রাহ্য করব না, তোমাদের বলিদানগুলি আমাকে সন্তুষ্ট করে না।”
لِذَلِكَ هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ: هَأَنَذَا جَاعِلٌ لِهَذَا ٱلشَّعْبِ مَعْثَرَاتٍ فَيَعْثُرُ بِهَا ٱلْآبَاءُ وَٱلْأَبْنَاءُ مَعًا. اَلْجَارُ وَصَاحِبُهُ يَبِيدَانِ. | ٢١ 21 |
সেই কারণে সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “আমি এই লোকেদের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধকতা স্থাপন করব। বাবারা ও পুত্রেরা একসঙ্গে তাতে হোঁচট খাবে; প্রতিবেশী ও বন্ধুবান্ধবেরা ধ্বংস হয়ে যাবে।”
هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ: هُوَذَا شَعْبٌ قَادِمٌ مِنْ أَرْضِ ٱلشِّمَالِ، وَأُمَّةٌ عَظِيمَةٌ تَقُومُ مِنْ أَقَاصِي ٱلْأَرْضِ. | ٢٢ 22 |
সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “দেখো, উত্তরের দেশ থেকে এক সৈন্যদল আসছে; পৃথিবীর প্রান্তসীমা থেকে এক মহাজাতিকে উত্তেজিত করা হয়েছে।
تُمْسِكُ ٱلْقَوْسَ وَٱلرُّمْحَ. هِيَ قَاسِيَةٌ لَا تَرْحَمُ. صَوْتُهَا كَٱلْبَحْرِ يَعِجُّ، وَعَلَى خَيْلٍ تَرْكَبُ، مُصْطَفَّةً كَإِنْسَانٍ لِمُحَارَبَتِكِ يَا ٱبْنَةَ صِهْيَوْنَ». | ٢٣ 23 |
তাদের হাতে আছে ধনুক ও বর্শা; তারা নিষ্ঠুর, মায়ামমতা প্রদর্শন করে না। তারা ঘোড়ায় চড়লে সমুদ্রগর্জনের মতো শব্দ শোনায়; সিয়োন-কন্যা, তোমাকে আক্রমণ করার জন্য তারা যুদ্ধের সাজ পরে আসছে।”
سَمِعْنَا خَبَرَهَا. اِرْتَخَتْ أَيْدِينَا. أَمْسَكَنَا ضِيقٌ وَوَجَعٌ كَٱلْمَاخِضِ. | ٢٤ 24 |
আমরা তাদের বিষয়ে সংবাদ শুনেছি, আমাদের হাত যেন অবশ হয়ে ঝুলে পড়ছে। প্রসববেদনাগ্রস্ত নারীর মতো মনস্তাপে আমরা জর্জরিত হয়েছি।
لَا تَخْرُجُوا إِلَى ٱلْحَقْلِ وَفِي ٱلطَّرِيقِ لَا تَمْشُوا، لِأَنَّ سَيْفَ ٱلْعَدُوِّ خَوْفٌ مِنْ كُلِّ جِهَةٍ. | ٢٥ 25 |
তোমরা মাঠে যেয়ো না, বা রাস্তায়ও হাঁটাচলা কোরো না, কারণ শত্রুর কাছে অস্ত্র আছে, আর চতুর্দিকেই আছে আতঙ্কের পরিবেশ।
يَا ٱبْنَةَ شَعْبِي، تَنَطَّقِي بِمِسْحٍ وَتَمَرَّغِي فِي ٱلرَّمَادِ. نَوْحَ وَحِيدٍ ٱصْنَعِي لِنَفْسِكِ مَنَاحَةً مُرَّةً، لِأَنَّ ٱلْمُخَرِّبَ يَأْتِي عَلَيْنَا بَغْتَةً. | ٢٦ 26 |
আমার প্রজারা, চটের পোশাক পরে নাও এবং ছাইয়ের মধ্যে গড়াগড়ি দাও; একমাত্র পুত্রবিয়োগের মতো শোক ও তিক্ত বিলাপ করো, কারণ ধ্বংসকারী হঠাৎই আমাদের উপরে এসে পড়বে।
«قَدْ جَعَلْتُكَ بُرْجًا فِي شَعْبِي، حِصْنًا، لِتَعْرِفَ وَتَمْتَحِنَ طَرِيقَهُمْ. | ٢٧ 27 |
“আমি তোমাকে ধাতু যাচাইকারীর পরীক্ষক এবং আমার প্রজাদের আকরিক করেছি, যেন তুমি তাদের পথসকল নিরীক্ষণ ও পরীক্ষা করতে পারো।
كُلُّهُمْ عُصَاةٌ مُتَمَرِّدُونَ سَاعُونَ فِي ٱلْوِشَايَةِ. هُمْ نُحَاسٌ وَحَدِيدٌ. كُلُّهُمْ مُفْسِدُونَ. | ٢٨ 28 |
তারা হল কঠিন হৃদয় বিশিষ্ট বিদ্রোহী, তারা কেবলই নিন্দা করে বেড়ায়। তারা পিতল আর লোহার মতো; তারা সবাই ভ্রষ্টাচার করে।
اِحْتَرَقَ ٱلْمِنْفَاخُ مِنَ ٱلنَّارِ. فَنِيَ ٱلرِّصَاصُ. بَاطِلًا صَاغَ ٱلصَّائِغُ، وَٱلْأَشْرَارُ لَا يُفْرَزُونَ. | ٢٩ 29 |
হাপরগুলি ভীষণভাবে বাতাস দিচ্ছে, যেন আগুনে সীসা গলে যায়, কিন্তু এই পরিশোধন প্রক্রিয়া বিফল হয়, দুষ্টদের শোধন হয় না।
فِضَّةً مَرْفُوضَةً يُدْعَوْنَ. لِأَنَّ ٱلرَّبَّ قَدْ رَفَضَهُمْ». | ٣٠ 30 |
তাদের বাতিল করা রুপো বলা হয়, কারণ সদাপ্রভু তাদের বাতিল গণ্য করেছেন।”