< إِرْمِيَا 4 >
«إِنْ رَجَعْتَ يَا إِسْرَائِيلُ، يَقُولُ ٱلرَّبُّ، إِنْ رَجَعْتَ إِلَيَّ وَإِنْ نَزَعْتَ مَكْرُهَاتِكَ مِنْ أَمَامِي، فَلَا تَتِيهُ. | ١ 1 |
১এটি সদাপ্রভুর ঘোষণা, “হে ইস্রায়েল, তুমি যদি ফিরে আসতে চাও তবে আমার কাছে ফিরে এস। আমার সামনে থেকে তোমার জঘন্য জিনিসগুলি সরিয়ে দাও এবং আমার কাছ থেকে আর ভ্রান্ত হয়ো না।
وَإِنْ حَلَفْتَ: حَيٌّ هُوَ ٱلرَّبُّ، بِٱلْحَقِّ وَٱلْعَدْلِ وَٱلْبِرِّ، فَتَتَبَرَّكُ ٱلشُّعُوبُ بِهِ، وَبِهِ يَفْتَخِرُونَ. | ٢ 2 |
২তখন তুমি সত্যে, ন্যায়ে ও ধার্ম্মিকতায় ‘জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্য’ বলে শপথ করবে, জাতিরা তাদের আশীর্বাদের কথা জিজ্ঞাসা করবে আর তারা তাঁর প্রশংসা করবে।”
«لِأَنَّهُ هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ لِرِجَالِ يَهُوذَا وَلِأُورُشَلِيمَ: ٱحْرُثُوا لِأَنْفُسِكُمْ حَرْثًا وَلَا تَزْرَعُوا فِي ٱلْأَشْوَاكِ. | ٣ 3 |
৩কারণ সদাপ্রভু যিহূদা ও যিরূশালেমের প্রত্যেক ব্যক্তিকে বলেন, তোমরা নিজেদের জমি চাষ কর এবং কাঁটাবনের মধ্যে বীজ বুনো না।
اِخْتَتِنُوا لِلرَّبِّ وَٱنْزِعُوا غُرَلَ قُلُوبِكُمْ يَا رِجَالَ يَهُوذَا وَسُكَّانَ أُورُشَلِيمَ، لِئَلَّا يَخْرُجَ كَنَارٍ غَيْظِي، فَيُحْرِقَ وَلَيْسَ مَنْ يُطْفِئُ، بِسَبَبِ شَرِّ أَعْمَالِكُمْ. | ٤ 4 |
৪যিহূদার ও যিরূশালেমের লোকেরা, সদাপ্রভুর জন্য নিজেদের ছিন্নত্বক কর এবং তোমাদের অন্তরের ত্বক দূর কর; না হলে তোমাদের মন্দ কাজের জন্য আমার রাগ আগুনের মত জ্বলে উঠবে, কেউ নেভাতে পারবে না।
أَخْبِرُوا فِي يَهُوذَا، وَسَمِّعُوا فِي أُورُشَلِيمَ، وَقُولُوا: ٱضْرِبُوا بِٱلْبُوقِ فِي ٱلْأَرْضِ. نَادُوا بِصَوْتٍ عَالٍ وَقُولُوا: ٱجْتَمِعُوا، فَلْنَدْخُلِ ٱلْمُدُنَ ٱلْحَصِينَةَ. | ٥ 5 |
৫তোমরা যিহূদা দেশে প্রচার কর ও যিরূশালেমে ঘোষণা কর; বল, দেশে তূরী বাজাও। চিৎকার করে বল, তোমরা একসঙ্গে জড়ো হও। চল আমরা সুরক্ষিত শহরগুলিতে যাই।
اِرْفَعُوا ٱلرَّايَةَ نَحْوَ صِهْيَوْنَ. اِحْتَمُوا. لَا تَقِفُوا. لِأَنِّي آتِي بِشَرٍّ مِنَ ٱلشِّمَالِ، وَكَسْرٍ عَظِيمٍ. | ٦ 6 |
৬সিয়োনের দিকে চিহ্ন পতাকা তোলো এবং নিরাপদে পালিয়ে যাও। এখানে থেকো না, কারণ আমি উত্তর দিক থেকে বিপদ এবং ধ্বংস আনতে যাচ্ছি।
قَدْ صَعِدَ ٱلْأَسَدُ مِنْ غَابَتِهِ، وَزَحَفَ مُهْلِكُ ٱلْأُمَمِ. خَرَجَ مِنْ مَكَانِهِ لِيَجْعَلَ أَرْضَكِ خَرَابًا. تُخْرَبُ مُدُنُكِ فَلَا سَاكِنَ. | ٧ 7 |
৭একটি সিংহ তার ঝোপ ছেড়ে উঠে আসছে, জাতিদের ধ্বংসকারী রওনা হয়েছে। সে নিজের জায়গা থেকে বের হয়েছে, তোমার দেশ ধ্বংস করবার জন্য আসছে। তোমার শহরগুলি উচ্ছেদ ও জনশূন্য হবে।
مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ تَنَطَّقُوا بِمُسُوحٍ. ٱلْطُمُوا وَوَلْوِلُوا لِأَنَّهُ لَمْ يَرْتَدَّ حُمُوُّ غَضَبِ ٱلرَّبِّ عَنَّا. | ٨ 8 |
৮তাই তোমরা চট পরে বিলাপ ও হাহাকার কর, কারণ সদাপ্রভুর জ্বলে ওঠা রাগ আমাদের থেকে ফেরে নি।
وَيَكُونُ فِي ذَلِكَ ٱلْيَوْمِ، يَقُولُ ٱلرَّبُّ، أَنَّ قَلْبَ ٱلْمَلِكِ يُعْدَمُ، وَقُلُوبَ ٱلرُّؤَسَاءِ. وَتَتَحَيَّرُ ٱلْكَهَنَةُ وَتَتَعَجَّبُ ٱلْأَنْبِيَاءُ». | ٩ 9 |
৯সদাপ্রভু বলেন, “সেই দিন রাজা ও উঁচু পদের কর্মচারীদের হৃদয় মারা যাবে, যাজকেরা চমকে উঠবে ও ভাববাদীরা হতভম্ব হবে।”
فَقُلْتُ: «آهِ، يَا سَيِّدُ ٱلرَّبُّ، حَقًّا إِنَّكَ خِدَاعًا خَادَعْتَ هَذَا ٱلشَّعْبَ وَأُورُشَلِيمَ، قَائِلًا: يَكُونُ لَكُمْ سَلَامٌ وَقَدْ بَلَغَ ٱلسَّيْفُ ٱلنَّفْسَ». | ١٠ 10 |
১০তখন আমি বললাম, “হায়, হায়! হে প্রভু সদাপ্রভু, ‘তোমাদের শান্তি হবে,’ এই কথা বলার মাধ্যমে তুমি নিশ্চয় এই লোকদের ও যিরূশালেমের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে ছলনা করেছ। তবুও তরোয়াল তাদের প্রাণের বিরুদ্ধে আঘাত করছে।”
فِي ذَلِكَ ٱلزَّمَانِ يُقَالُ لِهَذَا ٱلشَّعْبِ وَلِأُورُشَلِيمَ: «رِيحٌ لَافِحَةٌ مِنَ ٱلْهِضَابِ فِي ٱلْبَرِّيَّةِ نَحْوَ بِنْتِ شَعْبِي، لَا لِلتَّذْرِيَةِ وَلَا لِلتَّنْقِيَةِ. | ١١ 11 |
১১সেই দিন এই লোকদের ও যিরূশালেমকে বলা হবে, “মরুপ্রান্তের গাছপালাহীন উঁচু জায়গা থেকে গরম বাতাস আমার প্রজার মেয়েদের দিকে আসছে, তা শস্য ঝাড়বার কি পরিষ্কার করার জন্য নয়।
رِيحٌ أَشَدُّ تَأْتِي لِي مِنْ هَذِهِ. ٱلْآنَ أَنَا أَيْضًا أُحَاكِمُهُمْ». | ١٢ 12 |
১২তার থেকে অনেক বেশি বাতাস আমার আদেশে আসছে এবং আমি তাদের বিরুদ্ধে আমি বিচারের রায় দেব।”
هُوَذَا كَسَحَابٍ يَصْعَدُ، وَكَزَوْبَعَةٍ مَرْكَبَاتُهُ. أَسْرَعُ مِنَ ٱلنُّسُورِ خَيْلُهُ. وَيْلٌ لَنَا لِأَنَّنَا قَدْ أُخْرِبْنَا. | ١٣ 13 |
১৩দেখ, তিনি মেঘের মত করে আক্রমণ করছেন এবং তাঁর রথগুলি ঘূর্ণিবাতাসের মত। তাঁর ঘোড়াগুলি ঈগল পাখীর থেকেও জোরে দৌড়ায়। হায়, হায়, আমরা নষ্ট হয়ে গেলাম!
اِغْسِلِي مِنَ ٱلشَّرِّ قَلْبَكِ يَا أُورُشَلِيمُ لِكَيْ تُخَلَّصِي. إِلَى مَتَى تَبِيتُ فِي وَسَطِكِ أَفْكَارُكِ ٱلْبَاطِلَةُ؟ | ١٤ 14 |
১৪হে যিরূশালেম, তোমার অন্তর থেকে মন্দতা পরিষ্কার কর, যাতে তুমি উদ্ধার পাও। আর কত দিন তোমার অন্তরে মন্দ চিন্তা পুষে রাখবে?
لِأَنَّ صَوْتًا يُخْبِرُ مِنْ دَانَ، وَيُسْمَعُ بِبَلِيَّةٍ مِنْ جَبَلِ أَفْرَايِمَ: | ١٥ 15 |
১৫কারণ একটি শব্দ দান শহর থেকে খবর নিয়ে আসছে ও ইফ্রয়িমের পর্বত থেকে সেই আসা খবর শোনা যাচ্ছে।
«اُذْكُرُوا لِلْأُمَمِ. ٱنْظُرُوا. أَسْمِعُوا عَلَى أُورُشَلِيمَ. ٱلْمُحَاصِرُونَ آتُونَ مِنْ أَرْضٍ بَعِيدَةٍ، فَيُطْلِقُونَ عَلَى مُدُنِ يَهُوذَا صَوْتَهُمْ. | ١٦ 16 |
১৬জাতিদের এই বিষয়ে চিন্তা করতে বাধ্য কর। দেখ, যিরূশালেমের বিরুদ্ধে ঘোষণা কর, দূর দেশ থেকে প্রহরীরা আসছে; তারা যিহূদার শহরগুলির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছে।
كَحَارِسِي حَقْلٍ صَارُوا عَلَيْهَا حَوَالَيْهَا، لِأَنَّهَا تَمَرَّدَتْ عَلَيَّ، يَقُولُ ٱلرَّبُّ. | ١٧ 17 |
১৭তারা ক্ষেতের পাহারাদারদের মত তারা যিরূশালেমের চারিদিকে থাকবে, কারণ সে আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে! এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা।
طَرِيقُكِ وَأَعْمَالُكِ صَنَعَتْ هَذِهِ لَكِ. هَذَا شَرُّكِ. فَإِنَّهُ مُرٌّ، فَإِنَّهُ قَدْ بَلَغَ قَلْبَكِ». | ١٨ 18 |
১৮তোমার পথ ও তোমার সমস্ত কাজের জন্য এই সব তোমার প্রতি ঘটেছে। এ তোমার দুষ্টতার ফল এবং এ ভীষণ তেতো; কারণ এ তোমার অন্তরকে আঘাত করেছে।
أَحْشَائِي، أَحْشَائِي! تُوجِعُنِي جُدْرَانُ قَلْبِي. يَئِنُّ فِيَّ قَلْبِي. لَا أَسْتَطِيعُ ٱلسُّكُوتَ. لِأَنَّكِ سَمِعْتِ يَا نَفْسِي صَوْتَ ٱلْبُوقِ وَهُتَافَ ٱلْحَرْبِ. | ١٩ 19 |
১৯হায়, আমার অন্তর, আমার অন্তর! আমি অন্তরে কষ্ট পাচ্ছি। আমার মধ্যে আমার অন্তর ব্যাকুল হচ্ছে। আমি চুপ করে থাকতে পারছি না, কারণ আমি তূরীর শব্দ শুনেছি, যুদ্ধের সংকেত শোনা যাচ্ছে।
بِكَسْرٍ عَلَى كَسْرٍ نُودِيَ، لِأَنَّهُ قَدْ خَرِبَتْ كُلُّ ٱلْأَرْضِ. بَغْتَةً خَرِبَتْ خِيَامِي، وَشُقَقِي فِي لَحْظَةٍ. | ٢٠ 20 |
২০ধ্বংসের উপর ধ্বংস প্রচার হচ্ছে, কারণ সমস্ত দেশ হঠাৎ উচ্ছেদ হল। তারা আমার সমাগম তাঁবু ও তাঁবু উচ্ছেদ করে।
حَتَّى مَتَى أَرَى ٱلرَّايَةَ وَأَسْمَعُ صَوْتَ ٱلْبُوقِ؟ | ٢١ 21 |
২১আমি কতদিন যুদ্ধের পতাকা দেখব? তূরীর শব্দ শুনব?
«لِأَنَّ شَعْبِي أَحْمَقُ. إِيَّايَ لَمْ يَعْرِفُوا. هُمْ بَنُونَ جَاهِلُونَ وَهُمْ غَيْرُ فَاهِمِينَ. هُمْ حُكَمَاءُ فِي عَمَلِ ٱلشَّرِّ، وَلِعَمَلِ ٱلصَّالِحِ مَا يَفْهَمُونَ». | ٢٢ 22 |
২২আমার প্রজারা বোকা, তারা আমাকে জানে না। তারা বুদ্ধিহীন লোক এবং তাদের জ্ঞানবুদ্ধি নেই। মন্দ কাজে তারা দক্ষ, কিন্তু ভাল কিছু করতে তারা জানে না।
نَظَرْتُ إِلَى ٱلْأَرْضِ وَإِذَا هِيَ خَرِبَةٌ وَخَالِيَةٌ، وَإِلَى ٱلسَّمَاوَاتِ فَلَا نُورَ لَهَا. | ٢٣ 23 |
২৩আমি পৃথিবীর দিকে তাকালাম; দেখ! সেটা নিরাকার ও খালি। আকাশমণ্ডলে কোন আলো নেই।
نَظَرْتُ إِلَى ٱلْجِبَالِ وَإِذَا هِيَ تَرْتَجِفُ، وَكُلُّ ٱلْآكَامِ تَقَلْقَلَتْ. | ٢٤ 24 |
২৪আমি পর্বতের দিকে তাকালাম। দেখ, সেগুলি কাঁপছে এবং সমস্ত পাহাড়গুলি দুলছে।
نَظَرْتُ وَإِذَا لَا إِنْسَانَ، وَكُلُّ طُيُورِ ٱلسَّمَاءِ هَرَبَتْ. | ٢٥ 25 |
২৫আমি তাকালাম। দেখ, সেখানে কেউ নেই এবং আকাশমণ্ডলের সব পাখী উড়ে গেছে।
نَظَرْتُ وَإِذَا ٱلْبُسْتَانُ بَرِّيَّةٌ، وَكُلُّ مُدُنِهَا نُقِضَتْ مِنْ وَجْهِ ٱلرَّبِّ، مِنْ وَجْهِ حُمُوِّ غَضَبِهِ. | ٢٦ 26 |
২৬আমি তাকালাম। ফলের বাগানগুলি মরুভূমি হয়ে গেছে এবং সদাপ্রভুর সামনে, তাঁর প্রচণ্ড রাগের সামনে তার সমস্ত শহরগুলি ধ্বংস হয়ে গেছে।
لِأَنَّهُ هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ: «خَرَابًا تَكُونُ كُلُّ ٱلْأَرْضِ، وَلَكِنَّنِي لَا أُفْنِيهَا. | ٢٧ 27 |
২৭সদাপ্রভু এই বলেন, “পুরো দেশটি ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু আমি তাদের সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করব না।
مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ تَنُوحُ ٱلْأَرْضُ وَتُظْلِمُ ٱلسَّمَاوَاتُ مِنْ فَوْقُ، مِنْ أَجْلِ أَنِّي قَدْ تَكَلَّمْتُ. قَصَدْتُ وَلَا أَنْدَمُ وَلَا أَرْجِعُ عَنْهُ». | ٢٨ 28 |
২৮এই কারণের জন্য, পৃথিবী শোক করবে এবং আকাশমণ্ডল অন্ধকার হয়ে যাবে। কারণ আমি আমার উদ্দেশ্য জানিয়েছি; আমি ফিরব না, তাদের সাথে এটা না করে ফিরব না।”
مِنْ صَوْتِ ٱلْفَارِسِ وَرَامِي ٱلْقَوْسِ كُلُّ ٱلْمَدِينَةِ هَارِبَةٌ. دَخَلُوا ٱلْغَابَاتِ وَصَعِدُوا عَلَى ٱلصُّخُورِ. كُلُّ ٱلْمُدُنِ مَتْرُوكَةٌ، وَلَا إِنْسَانَ سَاكِنٌ فِيهَا. | ٢٩ 29 |
২৯ঘোড়াচালক আর ধনুকধারীদের আওয়াজেই সমস্ত শহরের লোকেরা পালিয়ে যাবে। তারা জঙ্গলের মধ্যে দৌড়ে যাবে। প্রত্যেক শহর শিলার উপর উঠবে। শহরগুলি পরিত্যক্ত হয়ে যাবে, কারণ সেখানে বসবাস করার কেউ থাকবে না।
وَأَنْتِ أَيَّتُهَا ٱلْخَرِبَةُ، مَاذَا تَعْمَلِينَ؟ إِذَا لَبِسْتِ قِرْمِزًا، إِذَا تَزَيَّنْتِ بِزِينَةٍ مِنْ ذَهَبٍ، إِذَا كَحَّلْتِ بِٱلْأُثْمُدِ عَيْنَيْكِ، فَبَاطِلًا تُحَسِّنِينَ ذَاتَكِ، فَقَدْ رَذَلَكِ ٱلْعَاشِقُونَ. يَطْلُبُونَ نَفْسَكِ. | ٣٠ 30 |
৩০এখন, ধ্বংস হওয়া সেই শহর, তুমি কি করবে? যদিও লাল রঙের কাপড় পর, সোনার গয়নায় নিজেকে সাজাও এবং তোমার চোখকে রঙ দিয়ে বড় করে তোল, সেই ব্যক্তিরা যারা তোমার জন্য ক্ষুধিত ছিল এখন তোমাকে অগ্রাহ্য করে, তারা তোমার প্রাণ নেবার চেষ্টা করছে।
لِأَنِّي سَمِعْتُ صَوْتًا كَمَاخِضَةٍ، ضِيقًا مِثْلَ ضِيقِ بِكْرِيَّةٍ. صَوْتَ ٱبْنَةِ صِهْيَوْنَ تَزْفِرُ. تَبْسُطُ يَدَيْهَا قَائِلَةً: «وَيْلٌ لِي، لِأَنَّ نَفْسِي قَدْ أُغْمِيَ عَلَيْهَا بِسَبَبِ ٱلْقَاتِلِينَ». | ٣١ 31 |
৩১তাই আমি যন্ত্রণার শব্দ, প্রথম সন্তান প্রসবের বেদনার মত, সিয়োনের মেয়েদের কান্না আমি শুনেছি। সে নিঃশ্বাস নেবার জন্য কষ্ট পাচ্ছে। সে তার হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলছে, “হায়! কারণ যারা আমাকে হত্যা করছে তাদের জন্য আমার হৃদয় ক্লান্ত।”