< حِزْقِيَال 21 >
وَكَانَ إِلَيَّ كَلَامُ ٱلرَّبِّ قَائِلًا: | ١ 1 |
সদাপ্রভুর বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হল
«يَا ٱبْنَ آدَمَ، ٱجْعَلْ وَجْهَكَ نَحْوَ أُورُشَلِيمَ، وَتَكَلَّمْ عَلَى ٱلْمَقَادِسِ، وَتَنَبَّأْ عَلَى أَرْضِ إِسْرَائِيلَ، | ٢ 2 |
“হে মানবসন্তান, তুমি জেরুশালেমের দিকে মুখ করে পবিত্রস্থানের বিরুদ্ধে প্রচার করো। ইস্রায়েল দেশের বিরুদ্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করো
وَقُلْ لِأَرْضِ إِسْرَائِيلَ: هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ: هَأَنَذَا عَلَيْكِ، وَأَسْتَلُّ سَيْفِي مِنْ غِمْدِهِ فَأَقْطَعُ مِنْكِ ٱلصِّدِّيقَ وَٱلشِّرِّيرَ. | ٣ 3 |
আর তাকে বলো ‘সদাপ্রভু এই কথা বলেন আমি তোমার বিপক্ষে। আমি খাপ থেকে আমার তরোয়াল বের করে তোমার মধ্য থেকে ধার্মিক ও দুষ্ট সবাইকে মেরে ফেলব।
مِنْ حَيْثُ أَنِّي أَقْطَعُ مِنْكِ ٱلصِّدِّيقَ وَٱلشِّرِّيرَ، فَلِذَلِكَ يَخْرُجُ سَيْفِي مِنْ غِمْدِهِ عَلَى كُلِّ بَشَرٍ مِنَ ٱلْجَنُوبِ إِلَى ٱلشِّمَالِ. | ٤ 4 |
দক্ষিণ থেকে উত্তরের সকলকে মেরে ফেলার জন্য আমার তরোয়াল খাপ থেকে বের হবে কারণ আমি ধার্মিক ও দুষ্ট সবাইকে মেরে ফেলব।
فَيَعْلَمُ كُلُّ بَشَرٍ أَنِّي أَنَا ٱلرَّبُّ، سَلَلْتُ سَيْفِي مِنْ غِمْدِهِ. لَا يَرْجِعُ أَيْضًا. | ٥ 5 |
তখন সব লোক জানবে যে, আমি সদাপ্রভুই খাপ থেকে তরোয়াল বের করেছি; তা আর ফিরবে না।’
أَمَّا أَنْتَ يَا ٱبْنَ آدَمَ، فَتَنَهَّدْ بِٱنْكِسَارِ ٱلْحَقَوَيْنِ، وَبِمَرَارَةٍ تَنَهَّدْ أَمَامَ عُيُونِهِمْ. | ٦ 6 |
“সেইজন্য হে মানবসন্তান, তুমি কোঁকাও, ভগ্ন হৃদয়ে ও গভীর দুঃখে তাদের সামনে কোঁকাও।
وَيَكُونُ إِذَا قَالُوا لَكَ: عَلَى مَ تَتَنَهَّدُ؟ أَنَّكَ تَقُولُ: عَلَى ٱلْخَبَرِ، لِأَنَّهُ جَاءٍ فَيَذُوبُ كُلُّ قَلْبٍ، وَتَرْتَخِي كُلُّ ٱلْأَيْدِي، وَتَيْأَسُ كُلُّ رُوحٍ، وَكُلُّ ٱلرُّكَبِ تَصِيرُ كَٱلْمَاءِ، هَا هِيَ آتِيَةٌ وَتَكُونُ، يَقُولُ ٱلسَّيِّدُ ٱلرَّبُّ». | ٧ 7 |
আর তারা যখন তোমাকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘তুমি কেন কোঁকাচ্ছ?’ তুমি বলবে, ‘খবরের জন্য, কারণ তা আসছে। প্রত্যেক হৃদয় গলে যাবে ও প্রত্যেক হাত দুর্বল হবে; প্রত্যেক আত্মা নিস্তেজ হবে ও প্রত্যেক হাঁটু জলের মতো দুর্বল হয়ে যাবে।’ তা আসছে! তা নিশ্চয় ঘটবে, সার্বভৌম সদাপ্রভু এই কথা বলেন।”
وَكَانَ إِلَيَّ كَلَامُ ٱلرَّبِّ قَائِلًا: | ٨ 8 |
সদাপ্রভুর বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হল:
«يَا ٱبْنَ آدَمَ، تَنَبَّأْ وَقُلْ: هَكَذَا قَالَ ٱلرَّبُّ: قُلْ: سَيْفٌ سَيْفٌ حُدِّدَ وَصُقِلَ أَيْضًا. | ٩ 9 |
“হে মানবসন্তান, ভাববাণী বলো, ‘সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “‘একটি তরোয়াল, একটি তরোয়াল, ধার দেওয়া ও পালিশ করা,
قَدْ حُدِّدَ لِيَذْبَحَ ذَبْحًا. قَدْ صُقِلَ لِكَيْ يَبْرُقَ. فَهَلْ نَبْتَهِجُ؟ عَصَا ٱبْنِي تَزْدَرِي بِكُلِّ عُودٍ. | ١٠ 10 |
ধার দেওয়া হয়েছে কেটে ফেলার জন্য, পালিশ করা হয়েছে যেন বিদ্যুতের মতো ঝকমক করে! “‘আমার ছেলে যিহূদার রাজদণ্ডের জন্য কি আনন্দ করব? সেই তরোয়াল সেইরকম প্রত্যেক লাঠিকে তুচ্ছ করে।
وَقَدْ أَعْطَاهُ لِيُصْقَلَ لِكَيْ يُمْسَكَ بِٱلْكَفِّ. هَذَا ٱلسَّيْفُ قَدْ حُدِّدَ وَهُوَ مَصْقُولٌ لِكَيْ يُسَلَّمَ لِيَدِ ٱلْقَاتِلِ. | ١١ 11 |
“‘তরোয়াল পালিশ করার জন্য নির্দিষ্ট হয়েছে যেন হাতে ধরা যায়; হত্যাকারীর হাতে দেবার জন্য এটি ধার দেওয়া ও পালিশ করা হয়েছে।
ٱصْرُخْ وَوَلْوِلْ يَا ٱبْنَ آدَمَ، لِأَنَّهُ يَكُونُ عَلَى شَعْبِي وَعَلَى كُلِّ رُؤَسَاءِ إِسْرَائِيلَ. أَهْوَالٌ بِسَبَبِ ٱلسَّيْفِ تَكُونُ عَلَى شَعْبِي. لِذَلِكَ ٱصْفِقْ عَلَى فَخْذِكَ. | ١٢ 12 |
হে মানবসন্তান, কাঁদো ও বিলাপ করো, কারণ এটি আমার প্রজাদের বিরুদ্ধে; এটি ইস্রায়েলের সমস্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। আর আমার প্রজাদের সঙ্গে তাদেরও তরোয়ালেতে ফেলা হবে। কাজেই তুমি বুক চাপড়াও।
لِأَنَّهُ ٱمْتِحَانٌ. وَمَاذَا إِنْ لَمْ تَكُنْ أَيْضًا ٱلْعَصَا ٱلْمُزْدَرِيَةُ؟ يَقُولُ ٱلسَّيِّدُ ٱلرَّبُّ. | ١٣ 13 |
“‘পরীক্ষা নিশ্চয়ই আসবে। যিহূদার রাজদণ্ড, যা তরোয়াল তুচ্ছ করে, যদি আর না থাকে তাতে কি? এই কথা সার্বভৌম সদাপ্রভু বলেন।’
فَتَنَبَّأْ أَنْتَ يَا ٱبْنَ آدَمَ وَٱصْفِقْ كَفًّا عَلَى كَفٍّ، وَلْيُعَدِ ٱلسَّيْفُ ثَالِثَةً. هُوَ سَيْفُ ٱلْقَتْلَى، سَيْفُ ٱلْقَتْلِ ٱلْعَظِيمِ ٱلْمُحِيقُ بِهِمْ. | ١٤ 14 |
“অতএব, হে মানবসন্তান, ভাববাণী বলো আর হাততালি দাও। সেই তরোয়াল দু-বার, এমনকি, তিনবার আঘাত করুক। এটি হত্যা করার সেই তরোয়াল, মহাহত্যা করার এই তরোয়াল, যা তাদের উপর চারিদিক থেকে আসবে।
لِذَوَبَانِ ٱلْقَلْبِ وَتَكْثِيرِ ٱلْمَهَالِكِ، لِذَلِكَ جَعَلْتُ عَلَى كُلِّ ٱلْأَبْوَابِ سَيْفًا مُتَقَلِّبًا. آهِ! قَدْ جُعِلَ بَرَّاقًا. هُوَ مَصْقُولٌ لِلذَّبْحِ. | ١٥ 15 |
কেটে ফেলার জন্য তাদের সব দ্বারে দ্বারে আমি তরোয়াল বসিয়েছি যেন তাদের হৃদয় সব গলে যায় এবং অনেকে পড়ে। দেখো! সেই তরোয়াল বিদ্যুতের মতো ঝকমক করে, এটি হত্যার জন্য ধার দেওয়া হয়েছে।
ٱنْضَمَّ يَمِّنِ، ٱنْتَصِبْ شَمِّلْ، حَيْثُمَا تَوَجَّهَ حَدُّكَ. | ١٦ 16 |
হে তরোয়াল, ডানদিকে আঘাত করো, তারপর বাঁদিকে করো, যেদিকে তোমার ফলা ঘুরানো যায়।
وَأَنَا أَيْضًا أُصَفِّقُ كَفِّي عَلَى كَفِّي وَأُسَكِّنُ غَضَبِي. أَنَا ٱلرَّبُّ تَكَلَّمْتُ». | ١٧ 17 |
আমিও হাততালি দেব, আর আমার ক্রোধ শান্ত হবে। আমি সদাপ্রভুই এই কথা বলেছি।”
وَكَانَ إِلَيَّ كَلَامُ ٱلرَّبِّ قَائِلًا: | ١٨ 18 |
সদাপ্রভুর বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হল:
«وَأَنْتَ يَاٱبْنَ آدَمَ، عَيِّنْ لِنَفْسِكَ طَرِيقَيْنِ لِمَجِيءِ سَيْفِ مَلِكِ بَابِلَ. مِنْ أَرْضٍ وَاحِدَةٍ تَخْرُجُ ٱلِٱثْنَتَانِ. وَٱصْنَعْ صُوَّةً، عَلَى رَأْسِ طَرِيقِ ٱلْمَدِينَةِ ٱصْنَعْهَا. | ١٩ 19 |
“হে মানবসন্তান, ব্যাবিলনের রাজার তরোয়ালের জন্য দুটি রাস্তায় চিহ্ন দাও, সেই দুটি রাস্তাই এক দেশ থেকে বের হবে। যেখানে রাস্তা ভাগ হয়ে নগরের দিকে গেছে সেখানে পথনির্দেশ করার খুঁটি দাও।
عَيِّنْ طَرِيقًا لِيَأْتِيَ ٱلسَّيْفُ عَلَى رَبَّةِ بَنِي عَمُّونَ، وَعَلَى يَهُوذَا فِي أُورُشَلِيمَ ٱلْمَنِيعَةِ. | ٢٠ 20 |
তরোয়ালের জন্য অম্মোনীয়দের রব্বা নগরের বিরুদ্ধে যাবার একটি রাস্তা এবং যিহূদা ও প্রাচীর দিয়ে ঘেরা জেরুশালেমের বিরুদ্ধে যাবার অন্য একটি রাস্তায় চিহ্ন দাও।
لِأَنَّ مَلِكَ بَابِلَ قَدْ وَقَفَ عَلَى أُمِّ ٱلطَّرِيقِ، عَلَى رَأْسِ ٱلطَّرِيقَيْنِ لِيَعْرِفَ عِرَافَةً. صَقَلَ ٱلسِّهَامَ، سَأَلَ بِٱلتَّرَافِيمِ، نَظَرَ إِلَى ٱلْكَبِدِ. | ٢١ 21 |
কারণ ব্যাবিলনের রাজা পূর্বলক্ষণ জানার জন্য যেখানে দুটি রাস্তা মিশেছে সেখানে দাঁড়াবে; সে তির ছুড়বে, তার দেবতাদের সঙ্গে পরামর্শ করবে ও যকৃত পরীক্ষা করবে।
عَنْ يَمِينِهِ كَانَتِ ٱلْعِرَافَةُ عَلَى أُورُشَلِيمَ لِوَضْعِ ٱلْمَجَانِقِ، لِفَتْحِ ٱلْفَمِ فِي ٱلْقَتْلِ، وَلِرَفْعِ ٱلصَّوْتِ بِٱلْهُتَافِ، لِوَضْعِ ٱلْمَجَانِقِ عَلَى ٱلْأَبْوَابِ، لِإِقَامَةِ مِتْرَسَةٍ لِبِنَاءِ بُرْجٍ. | ٢٢ 22 |
তার ডান হাতে আসবে জেরুশালেমের গণনা, যেখানে সে প্রাচীর ও দ্বার ভাঙবার যন্ত্র বসাবে, হত্যা করার হুকুম দেবে, ঢালু ঢিবি ও উঁচু ঢিবি তৈরি করবে।
وَتَكُونُ لَهُمْ مِثْلَ عِرَافَةٍ كَاذِبَةٍ فِي عُيُونِهِمِ ٱلْحَالِفِينَ لَهُمْ حَلْفًا. لَكِنَّهُ يَذْكُرُ ٱلْإِثْمَ حَتَّى يُؤْخَذُوا. | ٢٣ 23 |
যারা তার আনুগত্য স্বীকার করেছে তাদের কাছে এই লক্ষণ মিথ্যা মনে হবে, কিন্তু তাদের দোষের কথা সে তাদের মনে করিয়ে দেবে এবং তাদের বন্দি করে নিয়ে যাবে।
لِذَلِكَ هَكَذَا قَالَ ٱلسَّيِّدُ ٱلرَّبُّ: مِنْ أَجْلِ أَنَّكُمْ ذَكَّرْتُمْ بِإِثْمِكُمْ عِنْدَ ٱنْكِشَافِ مَعَاصِيكُمْ لِإِظْهَارِ خَطَايَاكُمْ فِي جَمِيعِ أَعْمَالِكُمْ، فَمِنْ تَذْكِيرِكُمْ تُؤْخَذُونَ بِٱلْيَدِ. | ٢٤ 24 |
“এজন্য সার্বভৌম সদাপ্রভু এই কথা বলেন: ‘তোমরা খোলাখুলিভাবে পাপ করে তোমাদের দোষ দেখিয়ে দিয়েছ, তোমাদের সব কাজে তোমাদের অন্যায় প্রকাশ পাচ্ছে—তার ফলে তোমাদের বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হবে।
«وَأَنْتَ أَيُّهَا ٱلنَّجِسُ ٱلشِّرِّيرُ، رَئِيسُ إِسْرَائِيلَ، ٱلَّذِي قَدْ جَاءَ يَوْمُهُ فِي زَمَانِ إِثْمِ ٱلنِّهَايَةِ، | ٢٥ 25 |
“‘ওহে অপবিত্র ও দুষ্ট ইস্রায়েলের রাজপুত্র, তোমার দিন উপস্থিত হয়েছে, তোমার শাস্তির সময় চরমসীমায় পৌঁছেছে,
هَكَذَا قَالَ ٱلسَّيِّدُ ٱلرَّبُّ: ٱنْزِعِ ٱلْعَمَامَةَ. ٱرْفَعِ ٱلتَّاجَ. هَذِهِ لَا تِلْكَ. ٱرْفَعِ ٱلْوَضِيعَ، وَضَعِ ٱلرَّفِيعَ. | ٢٦ 26 |
সার্বভৌম সদাপ্রভু এই কথা বলেন তোমার পাগড়ি খোলো, মুকুট নামিয়ে ফেলো। যেমন ছিল তেমন আর হবে না; ছোটোকে বড়ো আর বড়োকে ছোটো করা হবে।
مُنْقَلِبًا، مُنْقَلِبًا، مُنْقَلِبًا أَجْعَلُهُ! هَذَا أَيْضًا لَا يَكُونُ حَتَّى يَأْتِيَ ٱلَّذِي لَهُ ٱلْحُكْمُ فَأُعْطِيَهُ إِيَّاهُ. | ٢٧ 27 |
ধ্বংস! ধ্বংস! আমি এসব ধ্বংস করে দেব! যাঁর সত্যিকারের অধিকার আছে তিনি না আসা পর্যন্ত এগুলি আর পুনরুদ্ধার হবে না; আমি তাঁকেই এসব কিছু দেব।’
«وَأَنْتَ يَا ٱبْنَ آدَمَ، فَتَنَبَّأْ وَقُلْ: هَكَذَا قَالَ ٱلسَّيِّدُ ٱلرَّبُّ، فِي بَنِي عَمُّونَ وَفِي تَعْيِيرِهِمْ، فَقُلْ: سَيْفٌ، سَيْفٌ مَسْلُولٌ لِلذَّبْحِ! مَصْقُولٌ لِلْغَايَةِ لِلْبَرِيقِ. | ٢٨ 28 |
“আর তুমি, হে মানবসন্তান, ভাববাণী বলো, ‘সার্বভৌম সদাপ্রভু অম্মোনীয়দের ও তাদের অপমানের বিষয়ে এই কথা বলেন: “‘একটি তরোয়াল, একটি তরোয়াল, খোলা হয়েছে হত্যা করার জন্য, পালিশ করা হয়েছে গ্রাস করার জন্য ও যেন তা বিদ্যুতের মতো ঝকমক করে!
إِذْ يَرَوْنَ لَكَ بَاطِلًا، إِذْ يَعْرِفُونَ لَكَ كَذِبًا، لِيَجْعَلُوكَ عَلَى أَعْنَاقِ ٱلْقَتْلَى ٱلْأَشْرَارِ ٱلَّذِينَ جَاءَ يَوْمُهُمْ فِي زَمَانِ إِثْمِ ٱلنِّهَايَةِ. | ٢٩ 29 |
এদিকে লোকেরা তোমার বিষয়ে মিথ্যা দর্শন পেলেও এবং মিথ্যা ভবিষ্যৎ-কথনের চর্চা করলেও যাদের মেরে ফেলা হবে সেই দুষ্টদের গলার উপর তোমাকে রাখা হবে, তাদের দিন এসে পড়েছে, তাদের শাস্তির সময় চরমসীমায় পৌঁছেছে।
فَهَلْ أُعِيدُهُ إِلَى غِمْدِهِ؟ أَلَا فِي ٱلْمَوْضِعِ ٱلَّذِي خُلِقْتِ فِيهِ فِي مَوْلِدِكِ أُحَاكِمُكِ! | ٣٠ 30 |
“‘তরোয়াল খাপে ফিরিয়ে নাও। যে জায়গায় তোমাদের সৃষ্টি, তোমাদের সেই পূর্বপুরুষদের দেশে আমি তোমাদের বিচার করব।
وَأَسْكُبُ عَلَيْكِ غَضَبِي، وَأَنْفُخُ عَلَيْكِ بِنَارِ غَيْظِي، وَأُسَلِّمُكِ لِيَدِ رِجَالٍ مُتَحَرِّقِينَ مَاهِرِينَ لِلْإِهْلَاكِ. | ٣١ 31 |
আমার ক্রোধ আমি তোমার উপর ঢেলে দেব এবং তোমাদের বিরুদ্ধে আমার ভীষণ অসন্তোষের আগুনে ফুঁ দেব; আমি তোমাদের এমন নিষ্ঠুর লোকদের হাতে তুলে দেব যারা ধ্বংস করতে দক্ষ।
تَكُونِينَ أُكْلَةً لِلنَّارِ. دَمُكِ يَكُونُ فِي وَسْطِ ٱلْأَرْضِ. لَا تُذْكَرِينَ، لِأَنِّي أَنَا ٱلرَّبُّ تَكَلَّمْتُ». | ٣٢ 32 |
তোমরা আগুনের জন্য কাঠের মতো হবে, তোমাদের রক্ত তোমাদের দেশের মধ্যেই পড়বে, তোমাদের আর স্মরণ করা হবে না, কারণ আমি সদাপ্রভুই এই কথা বলছি।’”