< اَلْخُرُوجُ 8 >
قَالَ ٱلرَّبُّ لِمُوسَى: «ٱدْخُلْ إِلَى فِرْعَوْنَ وَقُلْ لَهُ: هَكَذَا يَقُولُ ٱلرَّبُّ: أَطْلِقْ شَعْبِي لِيَعْبُدُونِي. | ١ 1 |
১পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি ফরৌণের কাছে যাও, তাকে বল, ‘সদাপ্রভু এই কথা বলেন, আমার সেবা করার জন্য আমার প্রজাদেরকে ছেড়ে দাও।
وَإِنْ كُنْتَ تَأْبَى أَنْ تُطْلِقَهُمْ فَهَا أَنَا أَضْرِبُ جَمِيعَ تُخُومِكَ بِٱلضَّفَادِعِ. | ٢ 2 |
২যদি ছেড়ে দিতে রাজি না হও, তবে দেখ, আমি ব্যাঙের মাধ্যমে তোমার সমস্ত প্রদেশকে যন্ত্রণা দেব।
فَيَفِيضُ ٱلنَّهْرُ ضَفَادِعَ. فَتَصْعَدُ وَتَدْخُلُ إِلَى بَيْتِكَ وَإِلَى مِخْدَعِ فِرَاشِكَ وَعَلَى سَرِيرِكَ وَإِلَى بُيُوتِ عَبِيدِكَ وَعَلَى شَعْبِكَ وَإِلَى تَنَانِيرِكَ وَإِلَى مَعَاجِنِكَ. | ٣ 3 |
৩নদী ব্যাঙে ভর্তি হবে; সেই সব ব্যাঙ উঠে তোমার বাড়িতে, শোবার ঘরে ও বিছানায় এবং তোমার দাসদের বাড়িতে, তোমার প্রজাদের মধ্যে, তোমার উনুনে ও তোমার আটা মাখার পাত্রে ঢুকে পড়বে;
عَلَيْكَ وَعَلَى شَعْبِكَ وَعَبِيدِكَ تَصْعَدُ ٱلضَّفَادِعُ». | ٤ 4 |
৪আর তোমরা, তোমার প্রজারা ও দাসেরা ব্যাঙের মাধ্যমে আক্রান্ত হবে’।”
فَقَالَ ٱلرَّبُّ لِمُوسَى: «قُلْ لِهَارُونَ: مُدَّ يَدَكَ بِعَصَاكَ عَلَى ٱلْأَنْهَارِ وَٱلسَّوَاقِي وَٱلْآجَامِ، وَأَصْعِدِ ٱلضَّفَادِعَ عَلَى أَرْضِ مِصْرَ». | ٥ 5 |
৫পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “হারোণকে বলো, ‘তুমি নদী, খাল ও বিল সব কিছুর উপরে লাঠি তুলে ব্যাঙ আনাও’।”
فَمَدَّ هَارُونُ يَدَهُ عَلَى مِيَاهِ مِصْرَ، فَصَعِدَتِ ٱلضَّفَادِعُ وَغَطَّتْ أَرْضَ مِصْرَ. | ٦ 6 |
৬তাতে হারোণ মিশরের সব জলের উপরে নিজের হাত তুললে ব্যাঙেরা উঠে সমস্ত মিশর দেশ ব্যাঙে পরিপূর্ণ করল।
وَفَعَلَ كَذَلِكَ ٱلْعَرَّافُونَ بِسِحْرِهِمْ وَأَصْعَدُوا ٱلضَّفَادِعَ عَلَى أَرْضِ مِصْرَ. | ٧ 7 |
৭আর জাদুকরেরাও মায়াবলে সেই রকম করে মিশর দেশের উপরে ব্যাঙ আনল।
فَدَعَا فِرْعَوْنُ مُوسَى وَهَارُونَ وَقَالَ: «صَلِّيَا إِلَى ٱلرَّبِّ لِيَرْفَعَ ٱلضَّفَادِعَ عَنِّي وَعَنْ شَعْبِي فَأُطْلِقَ ٱلشَّعْبَ لِيَذْبَحُوا لِلرَّبِّ». | ٨ 8 |
৮পরে ফরৌণ মোশি ও হারোণকে ডেকে বললেন, “সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা কর, যেন তিনি আমার থেকে ও আমার প্রজাদের থেকে এই সব ব্যাঙ দূর করে দেন, তাতে আমি লোকদেরকে ছেড়ে দেব, যেন তারা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে যজ্ঞ করতে পারে।”
فَقَالَ مُوسَى لِفِرْعَوْنَ: «عَيِّنْ لِي مَتَى أُصَلِّي لِأَجْلِكَ وَلِأَجْلِ عَبِيدِكَ وَشَعْبِكَ لِقَطْعِ ٱلضَّفَادِعِ عَنْكَ وَعَنْ بُيُوتِكَ. وَلَكِنَّهَا تَبْقَى فِي ٱلنَّهْرِ». | ٩ 9 |
৯তখন মোশি ফরৌণকে বললেন, “আপনি আমাকে বলুন, আপনার ও আপনার দাসদের জন্য এবং লোকদের জন্য কোন দিন আমরা প্রার্থনা করব, যাতে ব্যাঙগুলি যেন আপনার ও আপনার বাড়ি থেকে উচ্ছেদ হয় এবং শুধুমাত্র নদীতে থাকে?”
فَقَالَ: «غَدًا». فَقَالَ: «كَقَوْلِكَ. لِكَيْ تَعْرِفَ أَنْ لَيْسَ مِثْلُ ٱلرَّبِّ إِلَهِنَا. | ١٠ 10 |
১০তিনি বললেন, “কালকের জন্য।” তখন মোশি বললেন, “আপনার কথা মতই হোক, যেন আপনি জানতে পারেন যে, আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর মত কেউ নেই।
فَتَرْتَفِعُ ٱلضَّفَادِعُ عَنْكَ وَعَنْ بُيُوتِكَ وَعَبِيدِكَ وَشَعْبِكَ، وَلَكِنَّهَا تَبْقَى فِي ٱلنَّهْرِ». | ١١ 11 |
১১ব্যাঙেরা আপনার কাছ থেকে ও আপনার বাড়ি, দাস ও প্রজাদের থেকে চলে যাবে এবং শুধুমাত্র নদীতেই থাকবে।”
ثُمَّ خَرَجَ مُوسَى وَهَارُونُ مِنْ لَدُنْ فِرْعَوْنَ، وَصَرَخَ مُوسَى إِلَى ٱلرَّبِّ مِنْ أَجْلِ ٱلضَّفَادِعِ ٱلَّتِي جَعَلَهَا عَلَى فِرْعَوْنَ، | ١٢ 12 |
১২পরে মোশি ও হারোণ ফরৌণের কাছ থেকে বেরিয়ে গেলেন এবং মোশি ফরৌণের বিরুদ্ধে যে সব ব্যাঙ এনেছিলেন, সেই সকলের বিষয়ে সদাপ্রভুর কাছে কাঁদলেন।
فَفَعَلَ ٱلرَّبُّ كَقَوْلِ مُوسَى. فَمَاتَتِ ٱلضَّفَادِعُ مِنَ ٱلْبُيُوتِ وَٱلدُّورِ وَٱلْحُقُولِ. | ١٣ 13 |
১৩আর সদাপ্রভু মোশির কথা অনুযায়ী করলেন, তাতে বাড়িতে, উঠানে ও ক্ষেতের সব ব্যাঙ মারা গেল।
وَجَمَعُوهَا كُوَمًا كَثِيرَةً حَتَّى أَنْتَنَتِ ٱلْأَرْضُ. | ١٤ 14 |
১৪তখন লোকেরা সেই সব জড়ো করে ঢিবি করলে দেশে দুর্গন্ধ হল।
فَلَمَّا رَأَى فِرْعَوْنُ أَنَّهُ قَدْ حَصَلَ ٱلْفَرَجُ أَغْلَظَ قَلْبَهُ وَلَمْ يَسْمَعْ لَهُمَا، كَمَا تَكَلَّمَ ٱلرَّبُّ. | ١٥ 15 |
১৫কিন্তু ফরৌণ যখন দেখলেন, মুক্ত হওয়া গেল, তখন তাঁর হৃদয় কঠিন করলেন, তাঁদের বাক্যে মনোযোগ দিলেন না; যেমন সদাপ্রভু বলেছিলেন।
ثُمَّ قَالَ ٱلرَّبُّ لِمُوسَى: «قُلْ لِهَارُونَ: مُدَّ عَصَاكَ وَٱضْرِبْ تُرَابَ ٱلْأَرْضِ لِيَصِيرَ بَعُوضًا فِي جَمِيعِ أَرْضِ مِصْرَ». | ١٦ 16 |
১৬পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “হারোণকে বল, তুমি তোমার লাঠি তুলে মাটির ধূলোতে আঘাত কর, তাতে সারা মিশর দেশে মশা হবে।”
فَفَعَلَا كَذَلِكَ. مَدَّ هَارُونُ يَدَهُ بِعَصَاهُ وَضَرَبَ تُرَابَ ٱلْأَرْضِ، فَصَارَ ٱلْبَعُوضُ عَلَى ٱلنَّاسِ وَعَلَى ٱلْبَهَائِمِ. كُلُّ تُرَابِ ٱلْأَرْضِ صَارَ بَعُوضًا فِي جَمِيعِ أَرْضِ مِصْرَ. | ١٧ 17 |
১৭তখন তাঁরা সেই রকম করলেন; হারোণ তাঁর লাঠি সুদ্ধ হাত তুলে মাটির ধূলোতে আঘাত করলেন, তাতে মানুষে ও পশুতে মশা হল, মিশর দেশের সব জায়গায় ভূমির সকল ধূলো মশা হয়ে গেল।
وَفَعَلَ كَذَلِكَ ٱلْعَرَّافُونَ بِسِحْرِهِمْ لِيُخْرِجُوا ٱلْبَعُوضَ فَلَمْ يَسْتَطِيعُوا. وَكَانَ ٱلْبَعُوضُ عَلَى ٱلنَّاسِ وَعَلَى ٱلْبَهَائِمِ. | ١٨ 18 |
১৮তখন জাদুকরেরা তাদের মায়াবলে মশা উৎপন্ন করার জন্য সেই রকম করল ঠিকই, কিন্তু পারল না, আর মানুষে ও পশুতে মশা হল।
فَقَالَ ٱلْعَرَّافُونَ لِفِرْعَوْنَ: «هَذَا إِصْبَعُ ٱللهِ». وَلَكِنِ ٱشْتَدَّ قَلْبُ فِرْعَوْنَ فَلَمْ يَسْمَعْ لَهُمَا، كَمَا تَكَلَّمَ ٱلرَّبُّ. | ١٩ 19 |
১৯তখন জাদুকরেরা ফরৌণকে বলল, “এ ঈশ্বরের আঙ্গুল।” তবুও ফরৌণের হৃদয় কঠিন হল, তিনি তাঁদের কথায় মনোযোগ দিলেন না; যেমন সদাপ্রভু বলেছিলেন।
ثُمَّ قَالَ ٱلرَّبُّ لِمُوسَى: «بَكِّرْ فِي ٱلصَّبَاحِ وَقِفْ أَمَامَ فِرْعَوْنَ. إِنَّهُ يَخْرُجُ إِلَى ٱلْمَاءِ. وَقُلْ لَهُ: هَكَذَا يَقُولُ ٱلرَّبُّ: أَطْلِقْ شَعْبِي لِيَعْبُدُونِي. | ٢٠ 20 |
২০আর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি ভোরবেলায় উঠে গিয়ে ফরৌণের সামনে দাঁড়াও; যেমন সে জলের কাছে যায়; তুমি তাকে এই কথা বল, ‘সদাপ্রভু এই কথা বলেন, আমার সেবা করার জন্য আমার প্রজাদেরকে ছেড়ে দাও’।”
فَإِنَّهُ إِنْ كُنْتَ لَا تُطْلِقُ شَعْبِي، هَا أَنَا أُرْسِلُ عَلَيْكَ وَعَلَى عَبِيدِكَ وَعَلَى شَعْبِكَ وَعَلَى بُيُوتِكَ ٱلذُّبَّانَ، فَتَمْتَلِئُ بُيُوتُ ٱلْمِصْرِيِّينَ ذُبَّانًا. وَأَيْضًا ٱلْأَرْضُ ٱلَّتِي هُمْ عَلَيْهَا. | ٢١ 21 |
২১যদি আমার প্রজাদেরকে ছেড়ে না দাও, তবে দেখ, আমি তোমার কাছে, তোমার দাসেদের কাছে, প্রজাদের কাছে ও বাড়িতে মৌমাছির ঝাঁক পাঠাব; মিশরীয়দের বাড়িতে, এমন কি, তাঁদের বসবাসের জায়গাও মৌমাছিতে ভর্তি হবে।
وَلَكِنْ أُمَيِّزُ فِي ذَلِكَ ٱلْيَوْمِ أَرْضَ جَاسَانَ حَيْثُ شَعْبِي مُقِيمٌ حَتَّى لَا يَكُونُ هُنَاكَ ذُبَّانٌ. لِكَيْ تَعْلَمَ أَنِّي أَنَا ٱلرَّبُّ فِي ٱلْأَرْضِ. | ٢٢ 22 |
২২কিন্তু আমি সেই দিন আমার প্রজাদের বাসস্থান গোশন প্রদেশ আলাদা করব; সেখানে আক্রমণ হবে না; যেন তুমি জানতে পার যে, পৃথিবীর মধ্যে আমিই সদাপ্রভু।
وَأَجْعَلُ فَرْقًا بَيْنَ شَعْبِي وَشَعْبِكَ. غَدًا تَكُونُ هَذِهِ ٱلْآيَةُ». | ٢٣ 23 |
২৩আমি আমার প্রজাদের আলাদা করব; কাল এই চিহ্ন হবে।
فَفَعَلَ ٱلرَّبُّ هَكَذَا، فَدَخَلَتْ ذُبَّانٌ كَثِيرَةٌ إِلَى بَيْتِ فِرْعَوْنَ وَبُيُوتِ عَبِيدِهِ. وَفِي كُلِّ أَرْضِ مِصْرَ خَرِبَتِ ٱلْأَرْضُ مِنَ ٱلذُّبَّانِ. | ٢٤ 24 |
২৪পরে সদাপ্রভু সেই রকম করলেন, ফরৌণের ও তাঁর দাসেদের বাড়ি মৌমাছির বিশাল ঝাঁক উপস্থিত হল; তাতে সমস্ত মিশর দেশে মৌমাছির ঝাঁকে দেশ ছারখার হল।
فَدَعَا فِرْعَوْنُ مُوسَى وَهَارُونَ وَقَالَ: «ٱذْهَبُوا ٱذْبَحُوا لِإِلَهِكُمْ فِي هَذِهِ ٱلْأَرْضِ». | ٢٥ 25 |
২৫তখন ফরৌণ মোশি ও হারোণকে ডেকে বললেন, “তোমরা যাও, দেশের মধ্যে তোমাদের ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে যজ্ঞ কর।”
فَقَالَ مُوسَى: «لَا يَصْلَحُ أَنْ نَفْعَلَ هَكَذَا، لِأَنَّنَا إِنَّمَا نَذْبَحُ رِجْسَ ٱلْمِصْرِيِّينَ لِلرَّبِّ إِلَهِنَا. إِنْ ذَبَحْنَا رِجْسَ ٱلْمِصْرِيِّينَ أَمَامَ عُيُونِهِمْ أَفَلَا يَرْجُمُونَنَا؟ | ٢٦ 26 |
২৬মোশি বললেন, “তা করা উপযুক্ত নয়, কারণ আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে মিশরীয়দের ঘৃণাজনক বলিদান করতে হবে; দেখুন, মিশরীয়দের সাক্ষাৎে তাঁদের ঘৃণাজনক বলিদান করলে তারা কি আমাদেরকে পাথর দিয়ে হত্যা করবে না?
نَذْهَبُ سَفَرَ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ فِي ٱلْبَرِّيَّةِ وَنَذْبَحُ لِلرَّبِّ إِلَهِنَا كَمَا يَقُولُ لَنَا». | ٢٧ 27 |
২৭আমরা তিন দিনের র পথ মরুপ্রান্তে গিয়ে, আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যে আদেশ দেবেন, সেই অনুসারে তাঁর উদ্দেশ্যে যজ্ঞ করব।”
فَقَالَ فِرْعَوْنُ: «أَنَا أُطْلِقُكُمْ لِتَذْبَحُوا لِلرَّبِّ إِلَهِكُمْ فِي ٱلْبَرِّيَّةِ، وَلَكِنْ لَا تَذْهَبُوا بَعِيدًا. صَلِّيَا لِأَجْلِي». | ٢٨ 28 |
২৮ফরৌণ বললেন, “আমি তোমাদেরকে ছেড়ে দিচ্ছি, তোমরা মরুপ্রান্তে গিয়ে তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে যজ্ঞ কর; কিন্তু বহুদূর যেও না; তোমরা আমার জন্য প্রার্থনা কর।”
فَقَالَ مُوسَى: «هَا أَنَا أَخْرُجُ مِنْ لَدُنْكَ وَأُصَلِّي إِلَى ٱلرَّبِّ، فَتَرْتَفِعُ ٱلذُّبَّانُ عَنْ فِرْعَوْنَ وَعَبِيدِهِ وَشَعْبِهِ غَدًا. وَلَكِنْ لَا يَعُدْ فِرْعَوْنُ يُخَاتِلُ حَتَّى لَا يُطْلِقَ ٱلشَّعْبَ لِيَذْبَحَ لِلرَّبِّ». | ٢٩ 29 |
২৯তখন মোশি বললেন, “দেখুন, আমি আপনার কাছ থেকে গিয়ে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করব, তাতে ফরৌণের, তাঁর দাসেদের ও তাঁর প্রজাদের কাছ থেকে কাল মৌমাছির ঝাঁক দূরে যাবে; কিন্তু সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে যজ্ঞ করার জন্য লোকদেরকে ছেড়ে দেবার বিষয়ে ফরৌণ আবার বিশ্বাসঘাতকতা না করুন।”
فَخَرَجَ مُوسَى مِنْ لَدُنْ فِرْعَوْنَ وَصَلَّى إِلَى ٱلرَّبِّ. | ٣٠ 30 |
৩০পরে মোশি ফরৌণের কাছ থেকে বেরিয়ে গিয়ে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন।
فَفَعَلَ ٱلرَّبُّ كَقَوْلِ مُوسَى، فَٱرْتَفَعَ ٱلذُّبَّانُ عَنْ فِرْعَوْنَ وَعَبِيدِهِ وَشَعْبِهِ. لَمْ تَبْقَ وَاحِدَةٌ. | ٣١ 31 |
৩১আর সদাপ্রভু মোশির বাক্য অনুসারে করলেন; ফরৌণ, তাঁর দাসেদের ও প্রজাদের থেকে মৌমাছির সমস্ত ঝাঁক দূর করলেন; একটিও বাকি রইল না।
وَلَكِنْ أَغْلَظَ فِرْعَوْنُ قَلْبَهُ هَذِهِ ٱلْمَرَّةَ أَيْضًا فَلَمْ يُطْلِقِ ٱلشَّعْبَ. | ٣٢ 32 |
৩২আর এবারও ফরৌণ তাঁর হৃদয় কঠিন করলেন, লোকদেরকে ছেড়ে দিলেন না।