< ١ يوحنَّا 5 >
كُلُّ مَنْ يُؤْمِنُ أَنَّ يَسُوعَ هُوَ ٱلْمَسِيحُ فَقَدْ وُلِدَ مِنَ ٱللهِ. وَكُلُّ مَنْ يُحِبُّ ٱلْوَالِدَ يُحِبُّ ٱلْمَوْلُودَ مِنْهُ أَيْضًا. | ١ 1 |
১যারা বিশ্বাস করে যে যীশুই সেই খ্রীষ্ট, তারা ঈশ্বর থেকেই জন্ম; এবং যারা জন্মদাতা পিতাকে ভালবাসে, তারা তাঁর থেকে জন্ম সন্তানকেও ভালবাসে।
بِهَذَا نَعْرِفُ أَنَّنَا نُحِبُّ أَوْلَادَ ٱللهِ: إِذَا أَحْبَبْنَا ٱللهَ وَحَفِظْنَا وَصَايَاهُ. | ٢ 2 |
২যখন ঈশ্বরকে ভালবাসি এবং তাঁর সব আদেশ মেনে চলি তখন জানতে পারি যে আমরা ঈশ্বরের সন্তানদের ভালবাসি।
فَإِنَّ هَذِهِ هِيَ مَحَبَّةُ ٱللهِ: أَنْ نَحْفَظَ وَصَايَاهُ. وَوَصَايَاهُ لَيْسَتْ ثَقِيلَةً، | ٣ 3 |
৩কারণ ঈশ্বরের জন্য ভালবাসা হলো যেন আমরা তাঁর সব আদেশ মেনে চলি এবং তাঁর আদেশগুলি মোটেই কঠিন নয়।
لِأَنَّ كُلَّ مَنْ وُلِدَ مِنَ ٱللهِ يَغْلِبُ ٱلْعَالَمَ. وَهَذِهِ هِيَ ٱلْغَلَبَةُ ٱلَّتِي تَغْلِبُ ٱلْعَالَمَ: إِيمَانُنَا. | ٤ 4 |
৪কারণ যারা ঈশ্বর থেকে জন্ম তারা জগতকে জয় করে। এবং যা জগতকে জয়লাভ করেছে তা হলো আমাদের বিশ্বাস।
مَنْ هُوَ ٱلَّذِي يَغْلِبُ ٱلْعَالَمَ، إِلَّا ٱلَّذِي يُؤْمِنُ أَنَّ يَسُوعَ هُوَ ٱبْنُ ٱللهِ؟ | ٥ 5 |
৫কে জগতকে জয় করতে পারে? শুধুমাত্র সেই, যে বিশ্বাস করে যীশু ঈশ্বরের পুত্র।
هَذَا هُوَ ٱلَّذِي أَتَى بِمَاءٍ وَدَمٍ، يَسُوعُ ٱلْمَسِيحُ. لَا بِٱلْمَاءِ فَقَطْ، بَلْ بِٱلْمَاءِ وَٱلدَّمِ. وَٱلرُّوحُ هُوَ ٱلَّذِي يَشْهَدُ، لِأَنَّ ٱلرُّوحَ هُوَ ٱلْحَقُّ. | ٦ 6 |
৬ইনি সেই যীশু খ্রীষ্ট যিনি জল ও রক্তের মধ্য দিয়ে এসেছিলেন, শুধুমাত্র জলে নয় কিন্তু জল ও রক্তের মাধ্যমে। এবং এটা হলো পবিত্র আত্মা যে সাক্ষ দেয়, কারণ পবিত্র আত্মা হলো সত্য।
فَإِنَّ ٱلَّذِينَ يَشْهَدُونَ فِي ٱلسَّمَاءِ هُمْ ثَلَاثَةٌ: ٱلْآبُ، وَٱلْكَلِمَةُ، وَٱلرُّوحُ ٱلْقُدُسُ. وَهَؤُلَاءِ ٱلثَّلَاثَةُ هُمْ وَاحِدٌ. | ٧ 7 |
৭আর তিনজন এখানে সাক্ষ্য দিচ্ছেন,
وَٱلَّذِينَ يَشْهَدُونَ فِي ٱلْأَرْضِ هُمْ ثَلَاثَةٌ: ٱلرُّوحُ، وَٱلْمَاءُ، وَٱلدَّمُ. وَٱلثَّلَاثَةُ هُمْ فِي ٱلْوَاحِدِ. | ٨ 8 |
৮আত্মা, জল ও রক্ত এবং সেই তিন জনের সাক্ষ্য একই।
إِنْ كُنَّا نَقْبَلُ شَهَادَةَ ٱلنَّاسِ، فَشَهَادَةُ ٱللهِ أَعْظَمُ، لِأَنَّ هَذِهِ هِيَ شَهَادَةُ ٱللهِ ٱلَّتِي قَدْ شَهِدَ بِهَا عَنِ ٱبْنِهِ. | ٩ 9 |
৯আমরা মানুষের সাক্ষ্য নিয়ে থাকি, তবে ঈশ্বরের সাক্ষ্য তার থেকে মহান কারণ এটি ঈশ্বরের সাক্ষ্য, যেটা সাক্ষ তিনি নিজ পুত্রের সমন্ধে দিয়েছেন।
مَنْ يُؤْمِنُ بِٱبْنِ ٱللهِ فَعِنْدَهُ ٱلشَّهَادَةُ فِي نَفْسِهِ. مَنْ لَا يُصَدِّقُ ٱللهَ، فَقَدْ جَعَلَهُ كَاذِبًا، لِأَنَّهُ لَمْ يُؤْمِنْ بِٱلشَّهَادَةِ ٱلَّتِي قَدْ شَهِدَ بِهَا ٱللهُ عَنِ ٱبْنِهِ. | ١٠ 10 |
১০যে ঈশ্বরের পুত্রের বিশ্বাস করে ঐ সাক্ষ্য তার মধ্যে আছে। যারা ঈশ্বরের ওপরে বিশ্বাস করে না তারা তাঁকে মিথ্যাবাদী করেছে; কারণ ঈশ্বর তাঁর নিজের পুত্রের বিষয়ে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন তা তারা বিশ্বাস করে নি।
وَهَذِهِ هِيَ ٱلشَّهَادَةُ: أَنَّ ٱللهَ أَعْطَانَا حَيَاةً أَبَدِيَّةً، وَهَذِهِ ٱلْحَيَاةُ هِيَ فِي ٱبْنِهِ. (aiōnios ) | ١١ 11 |
১১আর সেই সাক্ষ্য হলো, ঈশ্বর আমাদেরকে অনন্ত জীবন দিয়েছেন এবং সেই জীবন তাঁর পুত্রের মধ্যে আছে। (aiōnios )
مَنْ لَهُ ٱلِٱبْنُ فَلَهُ ٱلْحَيَاةُ، وَمَنْ لَيْسَ لَهُ ٱبْنُ ٱللهِ فَلَيْسَتْ لَهُ ٱلْحَيَاةُ. | ١٢ 12 |
১২ঈশ্বরের পুত্রকে যে পেয়েছে সে সেই জীবন পেয়েছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায়নি সে সেই জীবন পায়নি।
كَتَبْتُ هَذَا إِلَيْكُمْ، أَنْتُمُ ٱلْمُؤْمِنِينَ بِٱسْمِ ٱبْنِ ٱللهِ، لِكَيْ تَعْلَمُوا أَنَّ لَكُمْ حَيَاةً أَبَدِيَّةً، وَلِكَيْ تُؤْمِنُوا بِٱسْمِ ٱبْنِ ٱللهِ. (aiōnios ) | ١٣ 13 |
১৩এই সব কথা তোমাদের কাছে লিখলাম যাতে তোমরা জানতে পার যে, তোমরা যারা ঈশ্বরের পুত্রের নামে বিশ্বাস করেছ তারা অনন্ত জীবন পেয়েছ। (aiōnios )
وَهَذِهِ هِيَ ٱلثِّقَةُ ٱلَّتِي لَنَا عِنْدَهُ: أَنَّهُ إِنْ طَلَبْنَا شَيْئًا حَسَبَ مَشِيئَتِهِ يَسْمَعُ لَنَا. | ١٤ 14 |
১৪এবং তাঁর ওপর এই নিশ্চয়তা আছে যে, যদি তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী কিছু চাই, তবে তিনি আমাদের প্রার্থনা শোনেন।
وَإِنْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّهُ مَهْمَا طَلَبْنَا يَسْمَعُ لَنَا، نَعْلَمُ أَنَّ لَنَا ٱلطَّلَبَاتِ ٱلَّتِي طَلَبْنَاهَا مِنْهُ. | ١٥ 15 |
১৫আর যদি আমরা জানি যে, যা চেয়েছি তিনি তা শুনেছেন, তবে এটাও আমরা জানি যে, তাঁর কাছে যা চেয়েছি তা সব পেয়েছি।
إِنْ رَأَى أَحَدٌ أَخَاهُ يُخْطِئُ خَطِيَّةً لَيْسَتْ لِلْمَوْتِ، يَطْلُبُ، فَيُعْطِيَهُ حَيَاةً لِلَّذِينَ يُخْطِئُونَ لَيْسَ لِلْمَوْتِ. تُوجَدُ خَطِيَّةٌ لِلْمَوْتِ. لَيْسَ لِأَجْلِ هَذِهِ أَقُولُ أَنْ يُطْلَبَ. | ١٦ 16 |
১৬যদি কেউ নিজের ভাইকে এমন পাপ করতে দেখে, যার পরিণতি মৃত্যু নয়, তবে সে অবশ্যই প্রার্থনা করবে এবং [ঈশ্বর] তাকে জীবন দেবেন, যারা মৃত্যুজনক পাপ করে না তাদেরকেই দেবেন। আবার মৃত্যুজনক পাপও আছে, তার জন্য আমি বলি না যে তাকে বিনতি প্রার্থনা করতে হবে।
كُلُّ إِثْمٍ هُوَ خَطِيَّةٌ، وَتُوجَدُ خَطِيَّةٌ لَيْسَتْ لِلْمَوْتِ. | ١٧ 17 |
১৭সব অধার্মিকতাই পাপ কিন্তু সব পাপই মৃত্যুজনক নয়।
نَعْلَمُ أَنَّ كُلَّ مَنْ وُلِدَ مِنَ ٱللهِ لَا يُخْطِئُ، بَلِ ٱلْمَوْلُودُ مِنَ ٱللهِ يَحْفَظُ نَفْسَهُ، وَٱلشِّرِّيرُ لَا يَمَسُّهُ. | ١٨ 18 |
১৮আমরা জানি, যারা ঈশ্বর থেকে জন্ম নিয়েছে তারা পাপ করে না, কিন্তু যারা ঈশ্বর থেকে জন্ম নিয়েছে, ঈশ্বর তাকে শয়তান থেকে রক্ষা করেন এবং সেই শয়তান তাকে ছুঁতে পারে না।
نَعْلَمُ أَنَّنَا نَحْنُ مِنَ ٱللهِ، وَٱلْعَالَمَ كُلَّهُ قَدْ وُضِعَ فِي ٱلشِّرِّيرِ. | ١٩ 19 |
১৯আমরা জানি যে, আমরা ঈশ্বরের সন্তান; এবং জগতের সবাই শয়তানের ক্ষমতার অধীনে শুয়ে আছে।
وَنَعْلَمُ أَنَّ ٱبْنَ ٱللهِ قَدْ جَاءَ وَأَعْطَانَا بَصِيرَةً لِنَعْرِفَ ٱلْحَقَّ. وَنَحْنُ فِي ٱلْحَقِّ فِي ٱبْنِهِ يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ. هَذَا هُوَ ٱلْإِلَهُ ٱلْحَقُّ وَٱلْحَيَاةُ ٱلْأَبَدِيَّةُ. (aiōnios ) | ٢٠ 20 |
২০আর আমরা এটা জানি যে, ঈশ্বরের পুত্র এসেছেন এবং আমাদেরকে বোঝবার জন্য যে মন দিয়েছেন, যাতে আমরা সেই সত্যকে জানি এবং আমরা সেই সত্যে আছি অর্থাৎ তাঁর পুত্র যীশু খ্রীষ্টে আছি; তিনিই হলেন সত্য ঈশ্বর এবং অনন্ত জীবন। (aiōnios )
أَيُّهَا ٱلْأَوْلَادُ، ٱحْفَظُوا أَنْفُسَكُمْ مِنَ ٱلْأَصْنَامِ. آمِينَ. | ٢١ 21 |
২১প্রিয় সন্তানেরা, তোমরা মুর্ত্তিগুলো থেকে দূরে থেকো।