ପ୍ରଥମ ଶାମୁୟେଲ 5
1 ଏଥିମଧ୍ୟରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ନେଇ ଏବନ୍-ଏଜରରୁ ଅସ୍ଦୋଦକୁ ଯାଇଥିଲେ।
ফিলিস্তিনীরা ঈশ্বরের সিন্দুকটি করায়ত্ত করার পর, তারা সেটিকে এবন-এষর থেকে অস্দোদে এনেছিল।
2 ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ନେଇ ଦାଗୋନ୍ ମନ୍ଦିରକୁ ଆଣି ଦାଗୋନ୍ ଦେବତା ନିକଟରେ ରଖିଲେ।
পরে তারা সিন্দুকটিকে দাগোন দেবতার মন্দিরে এনে দাগোনের মূর্তির পাশেই রেখে দিয়েছিল।
3 ତହିଁ ପରଦିନ ଅସ୍ଦୋଦୀୟମାନେ ଶୀଘ୍ର ଉଠନ୍ତେ, ଦେଖ, ଦାଗୋନ୍ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ସମ୍ମୁଖରେ ମୁହଁ ମାଡ଼ି ଭୂମିରେ ପଡ଼ିଅଛି। ତେଣୁ ସେମାନେ ଦାଗୋନ୍କୁ ପୁନର୍ବାର ଉଠାଇ ତାହା ସ୍ଥାନରେ ରଖିଲେ।
অস্দোদের অধিবাসীরা পরদিন সকালে উঠে দেখল, সদাপ্রভুর সিন্দুকের সামনে দাগোন মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে! তারা দাগোনকে তুলে এনে আবার স্বস্থানে বসিয়ে দিল।
4 ପୁଣି, ସେମାନେ ତହିଁ ଆରଦିନ ପ୍ରଭାତରେ ଶୀଘ୍ର ଉଠନ୍ତେ, ଦେଖ, ଦାଗୋନ୍ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ସମ୍ମୁଖରେ ମୁହଁ ମାଡ଼ି ଭୂମିରେ ପଡ଼ିଅଛି; ପୁଣି, ଦାଗୋନ୍ର ମୁଣ୍ଡ ଓ ହାତର ଦୁଇ ପାପୁଲି କଟା ହୋଇ ଦ୍ୱାରବନ୍ଧ ଉପରେ ପଡ଼ିଅଛି; କେବଳ ତାହାର ମତ୍ସ୍ୟାକାର ବାକି ରହିଅଛି।
কিন্তু পরদিন সকালে উঠে তারা দেখল, আবার সদাপ্রভুর সিন্দুকের সামনে দাগোন মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে! সেটির মাথা ও হাত দুটি ভাঙা অবস্থায় দোরগোড়ায় লুটিয়ে পড়েছে; শুধু দেহের মূল অংশটি অবশিষ্ট রয়েছে।
5 ଏହେତୁ ଦାଗୋନ୍ର ଯାଜକମାନେ ଅବା ଯେଉଁମାନେ ଦାଗୋନ୍ ମନ୍ଦିରକୁ ଆସନ୍ତି, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେହି ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଅସ୍ଦୋଦସ୍ଥିତ ଦାଗୋନ୍ର ଦ୍ୱାରବନ୍ଧ ମାଡ଼ନ୍ତି ନାହିଁ।
ঠিক এই কারণে আজও পর্যন্ত না দাগোনের যাজকেরা আর না অন্য কেউ, অস্দোদে দাগোনের মন্দিরে প্রবেশ করে চৌকাঠ মাড়ায়।
6 ମାତ୍ର ଅସ୍ଦୋଦୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ଉପରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ହସ୍ତ ଭାରୀ ହେଲା ଓ ସେ ଅସ୍ଦୋଦକୁ ଓ ତହିଁ ସୀମାସ୍ଥିତ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଅର୍ଶ ରୋଗରେ ଆଘାତ କରି ସଂହାର କଲେ।
অস্দোদ ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষজনের উপর সদাপ্রভুর হাত ভারী হল; তাদের উপর তিনি প্রলয় নিয়ে এলেন এবং আব দিয়ে তাদের দৈহিক যন্ত্রণাগ্রস্ত করলেন।
7 ତହୁଁ ଅସ୍ଦୋଦୀୟ ଲୋକମାନେ ତାହା ଦେଖି କହିଲେ, “ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ରହିବ ନାହିଁ, କାରଣ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଉପରେ ଓ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଦେବତା ଦାଗୋନ୍ ଉପରେ ତାହାଙ୍କର ହସ୍ତ ନିଷ୍ଠୁର ହୋଇଅଛି।”
যা যা ঘটছিল, তা দেখে অস্দোদের মানুষজন বলল, “ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সিন্দুকটি এখানে আমাদের সঙ্গে যেন না থাকে, কারণ তাঁর হাত আমাদের ও আমাদের দেবতা দাগোনের উপর ভারী হয়ে পড়েছে।”
8 ଏଣୁ ସେମାନେ ଲୋକ ପଠାଇ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ସମସ୍ତ ଅଧିପତିଙ୍କୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଏକତ୍ର କରି କହିଲେ, “ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ବିଷୟରେ ଆମ୍ଭେମାନେ କଅଣ କରିବା?” ତହିଁରେ ସେମାନେ ଉତ୍ତର କଲେ, “ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଗାଥ୍କୁ ନିଆଯାଉ।” ତହୁଁ ସେମାନେ ସେଠାକୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ନେଇଗଲେ।
অতএব তারা ফিলিস্তিনীদের সব শাসনকর্তাকে একত্রিত করে বলল, “ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সিন্দুকটি নিয়ে আমরা কী করব?” তারা উত্তর দিল, “ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সিন্দুকটি গাতে পাঠিয়ে দেওয়া যাক।” অতএব তারা ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সিন্দুকটি সেখানে পাঠিয়ে দিল।
9 ପୁଣି, ସେମାନେ ତାହା ନେଇଗଲା ଉତ୍ତାରେ ଏପରି ହେଲା ଯେ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ହସ୍ତ ନଗର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଅତି ମହା ବ୍ୟାକୁଳତାଜନକ ହେଲା; ପୁଣି, ସେ ନଗରସ୍ଥ ସାନ ବଡ଼ ଉଭୟଙ୍କୁ ଆଘାତ କଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କଠାରେ ଅର୍ଶ ରୋଗ ବାହାରିଲା।
কিন্তু তারা সেটিকে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়ার পর, সদাপ্রভুর হাত সেই নগরটির বিরুদ্ধেও প্রসারিত হল, সেখানেও মহা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। ছোটো-বড়ো নির্বিশেষে, নগরের সব মানুষজনের শরীরে আব ফুটিয়ে তিনি তাদের দৈহিক যন্ত্রণা দিলেন।
10 ତହୁଁ ସେମାନେ ଇକ୍ରୋଣକୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ପଠାଇଲେ। ତହିଁରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଇକ୍ରୋଣରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ଇକ୍ରୋଣୀୟମାନେ କ୍ରନ୍ଦନ କରି କହିଲେ, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଓ ଆମ୍ଭ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବଧ କରିବା ପାଇଁ ସେମାନେ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆଣିଅଛନ୍ତି।”
তাই তারা ঈশ্বরের সিন্দুকটিকে ইক্রোণে পাঠিয়ে দিল। ঈশ্বরের সিন্দুকটি যখন ইক্রোণে প্রবেশ করছিল, তখন ইক্রোণের অধিবাসীরা চিৎকার করে বলে উঠল, “এরা আমাদের ও আমাদের মানুষজনকে হত্যা করার জন্য ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সিন্দুকটি আমাদের কাছে নিয়ে এসেছে।”
11 ଏହେତୁ ସେମାନେ ଲୋକ ପଠାଇ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ସମସ୍ତ ଅଧିପତିଙ୍କୁ ଏକତ୍ରିତ କରି କହିଲେ, “ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ପଠାଇଦିଅ, ତାହା ସ୍ୱ ସ୍ଥାନକୁ ଫେରିଯାଉ, ତାହା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଓ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବଧ ନ କରୁ;” କାରଣ ନଗରର ସର୍ବତ୍ର ମୃତ୍ୟୁୁଜନକ ବ୍ୟାକୁଳତା ଜନ୍ମିଥିଲା; ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ହସ୍ତ ସେଠାରେ ଅତି ଭାରୀ ଥିଲା।
অতএব তারা ফিলিস্তিনীদের সব শাসনকর্তাকে একত্রিত করে বলল, “ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সিন্দুকটিকে এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান; এটি স্বস্থানে ফিরে যাক, তা না হলে এটি আমাদের ও আমাদের লোকজনকে মেরে ফেলবে।” কারণ মৃত্যুর আতঙ্ক গোটা নগরে ছড়িয়ে পড়েছিল; ঈশ্বরের হাত নগরটির উপরে খুব ভারী হয়ে গেল।
12 ପୁଣି, ଯେଉଁ ଲୋକମାନେ ମଲେ ନାହିଁ, ସେମାନେ ଅର୍ଶ ରୋଗରେ ପୀଡ଼ିତ ହେଲେ; ଆଉ ନଗରର ଆର୍ତ୍ତନାଦ ଆକାଶକୁ ଉଠିଲା।
যারা মারা যায়নি, তারাও আবের যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছিল, এবং নগরটির আর্তনাদ আকাশ পর্যন্ত পৌঁছে গেল।
