યાકૂબનો પત્ર 4
তোমাদের মধ্যে কী কারণে সংঘর্ষ ও বিবাদ ঘটে? তোমাদের মধ্যে যেসব অভিলাষ যুদ্ধ করে সেসব থেকেই কি তার উৎস নয়?
2 ૨ તમે ઇચ્છા રાખો છો, પણ તે તૃપ્ત થતી નથી, તેથી તમે હત્યા કરો છો અને ઝંખના રાખો છો પણ કંઈ મેળવી શકતા નથી; તમે લડાઈ ઝઘડા કરો છો; પણ તમારી પાસે કંઈ નથી, કેમ કે તમે માગતા નથી.
তোমরা কিছু পেতে চাও, কিন্তু তা পাও না। তোমরা হত্যা করো, লোভ করো, কিন্তু যা পেতে চাও, তা তোমরা পাও না। তোমরা বিবাদ করো ও সংঘর্ষে লিপ্ত হও। তোমরা ঈশ্বরের কাছে কিছু চাও না, তাই তোমরা পাও না।
তোমরা যখন চাও, তখন তোমরা পাও না, কারণ তোমরা মন্দ উদ্দেশ্যে সেসব চেয়ে থাকো, যেন প্রাপ্ত বিষয়গুলি নিয়ে নিজেদের সুখাভিলাষের জন্য ব্যবহার করতে পারো।
4 ૪ ઓ બેવફા લોકો, શું તમે જાણતા નથી, કે જગતની મિત્રતા ઈશ્વર પ્રત્યે દુશ્મનાવટ છે? એ માટે જે કોઈ જગતનો મિત્ર થવા ચાહે છે, તે ઈશ્વરનો વૈરી થાય છે.
ব্যভিচারীর দল, তোমরা কি জানো না, জগতের সঙ্গে বন্ধুত্ব হল ঈশ্বরের প্রতি ঘৃণার নিদর্শন? কোনো ব্যক্তি যদি জগতের সঙ্গে বন্ধুত্বকে বেছে নেয়, সে ঈশ্বরের শত্রু হয়ে ওঠে।
5 ૫ જે આત્માને તેમણે આપણામાં વસાવ્યો, તેને તે પોતાનો જ કરવાની ઇચ્છા રાખે છે, એવું શાસ્ત્રવચનમાં કહે છે તે શું ફોકટ છે એમ તમે ધારો છો?
তোমরা কি জানো না যে শাস্ত্র কী বলে? যে আত্মাকে তিনি আমাদের মধ্যে অধিষ্ঠান করতে দিয়েছেন, তিনি চান যেন তিনি শুধু তাঁরই হয়ে থাকেন। ঈশ্বর এই আত্মাকে আমাদের মধ্যে বসবাস করতে দিয়েছেন। তোমাদের কি মনে হয় না যে শাস্ত্রে একথা বলার এক কারণ আছে?
6 ૬ પણ તે તો વધારે કૃપાદાન આપે છે. માટે શાસ્ત્રવચન કહે છે કે, ઈશ્વર અહંકારીઓને ધિક્કારે છે, પણ નમ્ર પર કૃપા રાખે છે.
কিন্তু তিনি আমাদের আরও বেশি অনুগ্রহ-দান করেন। এই কারণেই শাস্ত্র বলে: “ঈশ্বর অহংকারীদের প্রতিরোধ করেন, কিন্তু নতনম্রদের অনুগ্রহ-দান করেন।”
অতএব, তোমরা ঈশ্বরের বশ্যতাধীন হও। দিয়াবলের প্রতিরোধ করো, আর সে তোমাদের কাছ থেকে পালিয়ে যাবে।
8 ૮ તમે ઈશ્વરની પાસે જાઓ, એટલે તે તમારી પાસે આવશે; ઓ પાપીઓ, તમારાં હાથ શુદ્ધ કરો અને ઓ બે મનવાળાઓ તમે તમારા હૃદય પવિત્ર કરો.
ঈশ্বরের কাছে এসো, তিনিও তোমাদের কাছে আসবেন। পাপীরা, তোমরা তোমাদের হাত ধুয়ে ফেলো ও দ্বিধাগ্রস্ত ব্যক্তিরা, তোমরা তোমাদের অন্তর পরিশুদ্ধ করো।
তোমরা দুঃখকাতর হও, শোক ও বিলাপ করো। তোমাদের হাসিকে কান্নায় ও আনন্দকে বিষাদে পরিবর্তন করো।
তোমরা প্রভুর কাছে নিজেদের নতনম্র করো, তিনিই তোমাদের উন্নীত করবেন।
11 ૧૧ ઓ ભાઈઓ અને બહેનો, તમે એકબીજાની નિંદા કરો નહીં; જે પોતાના ભાઈની નિંદા કરે છે અને પોતાના ભાઈને દોષિત ઠરાવે છે તે નિયમશાસ્ત્રનો ન્યાય કરે છે; અને જો તું નિયમશાસ્ત્રનો ન્યાય કરે છે; તો તું નિયમશાસ્ત્રનો અમલ કરનાર નહીં પણ તેનો ન્યાય કરનાર છે.
ভাইবোনেরা, তোমরা পরস্পরের বিরুদ্ধে কুৎসা-রটনা থেকে দূরে থাকো। যে তার ভাইয়ের (বা বোনের) বিরুদ্ধে কথা বলে, কিংবা তার বিচার করে, সে বিধানের বিরুদ্ধে কথা বলে ও তা বিচার করে। তোমরা যখন বিধানের বিচার করো, তোমরা তা আর পালন না করে তা নিয়ে বিচার করতে বসো।
12 ૧૨ નિયમ આપનાર તથા ન્યાય કરનાર એક જ છે, તે તો ઉદ્ધાર કરવાને તથા નાશ કરવાને શક્તિમાન છે. પણ તું કોણ કે બીજાનો ન્યાય કરે છે?
বিধানদাতা ও বিচারক কেবলমাত্র একজনই যিনি রক্ষা বা ধ্বংস উভয়ই করতে সক্ষম। কিন্তু তুমি, তুমি কে যে, তোমার প্রতিবেশীর বিচার করো?
13 ૧૩ હવે ચાલો, તમે કહો છો કે, આજે કે કાલે અમે આ કે તે શહેરમાં જઈને ત્યાં એક વર્ષ સુધી રહીશું; અને વેપાર કરીને લાભ મેળવીશું.
এখন শোনো, তোমরা যারা বলে থাকো, “আজ বা আগামীকাল আমরা এই নগরে বা ওই নগরে যাব, সেখানে এক বছর থাকব, ব্যবসা করে অর্থ উপার্জন করব।”
14 ૧૪ હવે તમે તો નથી જાણતા કે કાલે શું થવાનું છે. તમારી જિંદગી શાના જેવી છે? કેમ કે તમે તો ધુમ્મસ જેવા છો, કે જે થોડીવાર દેખાય છે પછી અદ્રશ્ય થાય છે.
কেন, তোমরা তা জানোই না যে আগামীকাল কী ঘটবে! তোমাদের জীবন কী ধরনের? তোমরা তো কুয়াশার মতো, যা সামান্য সময়ের জন্য দেখা দিয়েই মিলিয়ে যায়।
15 ૧૫ પણ તેના બદલે તમારે એમ કહેવું જોઈએ, કે જો પ્રભુની ઇચ્છા હશે, તો અમે જીવતા રહીશું અને આમ કે તેમ કરીશું.
বরং তোমাদের বলা উচিত, “যদি প্রভুর ইচ্ছা হয়, আমরা বেঁচে থেকে এ কাজ বা ও কাজ করব।”
কিন্তু যেমন দেখা যাচ্ছে, তোমরা দম্ভ ও বড়াই করছ। এ ধরনের সমস্ত গর্ব হল মন্দ বিষয়।
তাহলে, সৎকর্ম করতে জেনেও যে তা করে না, সে পাপ করে।
