< Johannes 12 >
1 Sechs Tage vor Ostern kam Jesus gen Bethanien, da Lazarus war, der Verstorbene, welchen Jesus auferweckt hatte von den Toten.
১নিস্তারোৎসৱাৎ পূর্ৱ্ৱং দিনষট্কে স্থিতে যীশু র্যং প্রমীতম্ ইলিযাসরং শ্মশানাদ্ উদস্থাপরৎ তস্য নিৱাসস্থানং বৈথনিযাগ্রামম্ আগচ্ছৎ|
2 Daselbst machten sie ihm ein Abendmahl, und Martha diente; Lazarus aber war deren einer, die mit ihm zu Tische saßen.
২তত্র তদর্থং রজন্যাং ভোজ্যে কৃতে মর্থা পর্য্যৱেষযদ্ ইলিযাসর্ চ তস্য সঙ্গিভিঃ সার্দ্ধং ভোজনাসন উপাৱিশৎ|
3 Da nahm Maria ein Pfund Salbe von ungefälschter, köstlicher Narde und salbte die Füße Jesu und trocknete mit ihrem Haar seine Füße; das Haus aber ward voll vom Geruch der Salbe.
৩তদা মরিযম্ অর্দ্ধসেটকং বহুমূল্যং জটামাংসীযং তৈলম্ আনীয যীশোশ্চরণযো র্মর্দ্দযিৎৱা নিজকেশ র্মার্ষ্টুম্ আরভত; তদা তৈলস্য পরিমলেন গৃহম্ আমোদিতম্ অভৱৎ|
4 Da sprach seiner Jünger einer, Judas, Simons Sohn, Ischariot, der ihn hernach verriet:
৪যঃ শিমোনঃ পুত্র রিষ্করিযোতীযো যিহূদানামা যীশুং পরকরেষু সমর্পযিষ্যতি স শিষ্যস্তদা কথিতৱান্,
5 Warum ist diese Salbe nicht verkauft um dreihundert Groschen und den Armen gegeben?
৫এতত্তৈলং ত্রিভিঃ শতৈ র্মুদ্রাপদৈ র্ৱিক্রীতং সদ্ দরিদ্রেভ্যঃ কুতো নাদীযত?
6 Das sagte er aber nicht, daß er nach den Armen fragte; sondern er war ein Dieb und hatte den Beutel und trug, was gegeben ward.
৬স দরিদ্রলোকার্থম্ অচিন্তযদ্ ইতি ন, কিন্তু স চৌর এৱং তন্নিকটে মুদ্রাসম্পুটকস্থিত্যা তন্মধ্যে যদতিষ্ঠৎ তদপাহরৎ তস্মাৎ কারণাদ্ ইমাং কথামকথযৎ|
7 Da sprach Jesus: Laß sie in Frieden! Solches hat sie behalten zum Tage meines Begräbnisses.
৭তদা যীশুরকথযদ্ এনাং মা ৱারয সা মম শ্মশানস্থাপনদিনার্থং তদরক্ষযৎ|
8 Denn Arme habt ihr allezeit bei euch; mich aber habt ihr nicht allezeit.
৮দরিদ্রা যুষ্মাকং সন্নিধৌ সর্ৱ্ৱদা তিষ্ঠন্তি কিন্ত্ৱহং সর্ৱ্ৱদা যুষ্মাকং সন্নিধৌ ন তিষ্ঠামি|
9 Da erfuhr viel Volks der Juden, daß er daselbst war; und sie kamen nicht um Jesu willen allein, sondern daß sie auch Lazarus sähen, welchen er von den Toten auferweckt hatte.
৯ততঃ পরং যীশুস্তত্রাস্তীতি ৱার্ত্তাং শ্রুৎৱা বহৱো যিহূদীযাস্তং শ্মশানাদুত্থাপিতম্ ইলিযাসরঞ্চ দ্রষ্টুং তৎ স্থানম্ আগচ্ছন|
10 Aber die Hohenpriester trachteten darnach, daß sie auch Lazarus töteten;
১০তদা প্রধানযাজকাস্তম্ ইলিযাসরমপি সংহর্ত্তুম্ অমন্ত্রযন্;
11 denn um seinetwillen gingen viele Juden hin und glaubten an Jesus.
১১যতস্তেন বহৱো যিহূদীযা গৎৱা যীশৌ ৱ্যশ্ৱসন্|
12 Des andern Tages, da viel Volks, das aufs Fest gekommen war, hörte, daß Jesus käme gen Jerusalem,
১২অনন্তরং যীশু র্যিরূশালম্ নগরম্ আগচ্ছতীতি ৱার্ত্তাং শ্রুৎৱা পরেঽহনি উৎসৱাগতা বহৱো লোকাঃ
13 nahmen sie Palmenzweige und gingen hinaus ihm entgegen und schrieen: Hosianna! Gelobt sei, der da kommt in dem Namen des HERRN, der König von Israel!
১৩খর্জ্জূরপত্রাদ্যানীয তং সাক্ষাৎ কর্ত্তুং বহিরাগত্য জয জযেতি ৱাচং প্রোচ্চৈ র্ৱক্তুম্ আরভন্ত, ইস্রাযেলো যো রাজা পরমেশ্ৱরস্য নাম্নাগচ্ছতি স ধন্যঃ|
14 Jesus aber fand ein Eselein und ritt darauf; wie denn geschrieben steht:
১৪তদা "হে সিযোনঃ কন্যে মা ভৈষীঃ পশ্যাযং তৱ রাজা গর্দ্দভশাৱকম্ আরুহ্যাগচ্ছতি"
15 “Fürchte dich nicht du Tochter Zion! Siehe, dein König kommt, reitend auf einem Eselsfüllen.”
১৫ইতি শাস্ত্রীযৱচনানুসারেণ যীশুরেকং যুৱগর্দ্দভং প্রাপ্য তদুপর্য্যারোহৎ|
16 Solches verstanden seine Jünger zuvor nicht; sondern da Jesus verklärt ward, da dachten sie daran, daß solches von ihm geschrieben war und sie solches ihm getan hatten.
১৬অস্যাঃ ঘটনাযাস্তাৎপর্য্যং শিষ্যাঃ প্রথমং নাবুধ্যন্ত, কিন্তু যীশৌ মহিমানং প্রাপ্তে সতি ৱাক্যমিদং তস্মিন অকথ্যত লোকাশ্চ তম্প্রতীত্থম্ অকুর্ৱ্ৱন্ ইতি তে স্মৃতৱন্তঃ|
17 Das Volk aber, das mit ihm war, da er Lazarus aus dem Grabe rief und von den Toten auferweckte, rühmte die Tat.
১৭স ইলিযাসরং শ্মশানাদ্ আগন্তুম্ আহ্ৱতৱান্ শ্মশানাঞ্চ উদস্থাপযদ্ যে যে লোকাস্তৎকর্ম্য সাক্ষাদ্ অপশ্যন্ তে প্রমাণং দাতুম্ আরভন্ত|
18 Darum ging ihm auch das Volk entgegen, da sie hörten, er hätte solches Zeichen getan.
১৮স এতাদৃশম্ অদ্ভুতং কর্ম্মকরোৎ তস্য জনশ্রুতে র্লোকাস্তং সাক্ষাৎ কর্ত্তুম্ আগচ্ছন্|
19 Die Pharisäer aber sprachen untereinander: Ihr sehet, daß ihr nichts ausrichtet; siehe, alle Welt läuft ihm nach!
১৯ততঃ ফিরূশিনঃ পরস্পরং ৱক্তুম্ আরভন্ত যুষ্মাকং সর্ৱ্ৱাশ্চেষ্টা ৱৃথা জাতাঃ, ইতি কিং যূযং ন বুধ্যধ্ৱে? পশ্যত সর্ৱ্ৱে লোকাস্তস্য পশ্চাদ্ৱর্ত্তিনোভৱন্|
20 Es waren aber etliche Griechen unter denen, die hinaufgekommen waren, daß sie anbeten auf dem Fest.
২০ভজনং কর্ত্তুম্ উৎসৱাগতানাং লোকানাং কতিপযা জনা অন্যদেশীযা আসন্,
21 Die traten zu Philippus, der von Bethsaida aus Galiläa war, baten ihn und sprachen: Herr, wir wollten Jesum gerne sehen.
২১তে গালীলীযবৈৎসৈদানিৱাসিনঃ ফিলিপস্য সমীপম্ আগত্য ৱ্যাহরন্ হে মহেচ্ছ ৱযং যীশুং দ্রষ্টুম্ ইচ্ছামঃ|
22 Philippus kommt und sagt es Andreas, und Philippus und Andreas sagten's weiter Jesus.
২২ততঃ ফিলিপো গৎৱা আন্দ্রিযম্ অৱদৎ পশ্চাদ্ আন্দ্রিযফিলিপৌ যীশৱে ৱার্ত্তাম্ অকথযতাং|
23 Jesus aber antwortete ihnen und sprach: Die Zeit ist gekommen, daß des Menschen Sohn verklärt werde.
২৩তদা যীশুঃ প্রত্যুদিতৱান্ মানৱসুতস্য মহিমপ্রাপ্তিসময উপস্থিতঃ|
24 Wahrlich, wahrlich ich sage euch: Es sei denn, daß das Weizenkorn in die Erde falle und ersterbe, so bleibt's allein; wo es aber erstirbt, so bringt es viele Früchte.
২৪অহং যুষ্মানতিযথার্থং ৱদামি, ধান্যবীজং মৃত্তিকাযাং পতিৎৱা যদি ন মৃযতে তর্হ্যেকাকী তিষ্ঠতি কিন্তু যদি মৃযতে তর্হি বহুগুণং ফলং ফলতি|
25 Wer sein Leben liebhat, der wird's verlieren; und wer sein Leben auf dieser Welt haßt, der wird's erhalten zum ewigen Leben. (aiōnios )
২৫যো জনে নিজপ্রাণান্ প্রিযান্ জানাতি স তান্ হারযিষ্যতি কিন্তু যে জন ইহলোকে নিজপ্রাণান্ অপ্রিযান্ জানাতি সেনন্তাযুঃ প্রাপ্তুং তান্ রক্ষিষ্যতি| (aiōnios )
26 Wer mir dienen will, der folge mir nach; und wo ich bin, da soll mein Diener auch sein. Und wer mir dienen wird, den wird mein Vater ehren.
২৬কশ্চিদ্ যদি মম সেৱকো ভৱিতুং ৱাঞ্ছতি তর্হি স মম পশ্চাদ্গামী ভৱতু, তস্মাদ্ অহং যত্র তিষ্ঠামি মম সেৱকেপি তত্র স্থাস্যতি; যো জনো মাং সেৱতে মম পিতাপি তং সম্মংস্যতে|
27 Jetzt ist meine Seele betrübt. Und was soll ich sagen? Vater, hilf mir aus dieser Stunde! Doch darum bin ich in die Welt gekommen.
২৭সাম্প্রতং মম প্রাণা ৱ্যাকুলা ভৱন্তি, তস্মাদ্ হে পিতর এতস্মাৎ সমযান্ মাং রক্ষ, ইত্যহং কিং প্রার্থযিষ্যে? কিন্ত্ৱহম্ এতৎসমযার্থম্ অৱতীর্ণৱান্|
28 Vater verkläre deinen Namen! Da kam eine Stimme vom Himmel: Ich habe ihn verklärt und will ihn abermals verklären.
২৮হে পিত: স্ৱনাম্নো মহিমানং প্রকাশয; তনৈৱ স্ৱনাম্নো মহিমানম্ অহং প্রাকাশযং পুনরপি প্রকাশযিষ্যামি, এষা গগণীযা ৱাণী তস্মিন্ সমযেঽজাযত|
29 Da sprach das Volk, das dabeistand und zuhörte: Es donnerte. Die andern sprachen: Es redete ein Engel mit ihm.
২৯তচ্শ্রুৎৱা সমীপস্থলোকানাং কেচিদ্ অৱদন্ মেঘোঽগর্জীৎ, কেচিদ্ অৱদন্ স্ৱর্গীযদূতোঽনেন সহ কথামচকথৎ|
30 Jesus antwortete und sprach: Diese Stimme ist nicht um meinetwillen geschehen, sondern um euretwillen.
৩০তদা যীশুঃ প্রত্যৱাদীৎ, মদর্থং শব্দোযং নাভূৎ যুষ্মদর্থমেৱাভূৎ|
31 Jetzt geht das Gericht über die Welt; nun wird der Fürst dieser Welt ausgestoßen werden.
৩১অধুনা জগতোস্য ৱিচার: সম্পৎস্যতে, অধুনাস্য জগত: পতী রাজ্যাৎ চ্যোষ্যতি|
32 Und ich, wenn ich erhöht werde von der Erde, so will ich sie alle zu mir ziehen.
৩২যদ্যঈ পৃথিৱ্যা ঊর্দ্ৱ্ৱে প্রোত্থাপিতোস্মি তর্হি সর্ৱ্ৱান্ মানৱান্ স্ৱসমীপম্ আকর্ষিষ্যামি|
33 (Das sagte er aber, zu deuten, welches Todes er sterben würde.)
৩৩কথং তস্য মৃতি র্ভৱিষ্যতি, এতদ্ বোধযিতুং স ইমাং কথাম্ অকথযৎ|
34 Da antwortete ihm das Volk: Wir haben gehört im Gesetz, daß Christus ewiglich bleibe; und wie sagst du denn: “Des Menschen Sohn muß erhöht werden”? Wer ist dieser Menschensohn? (aiōn )
৩৪তদা লোকা অকথযন্ সোভিষিক্তঃ সর্ৱ্ৱদা তিষ্ঠতীতি ৱ্যৱস্থাগ্রন্থে শ্রুতম্ অস্মাভিঃ, তর্হি মনুষ্যপুত্রঃ প্রোত্থাপিতো ভৱিষ্যতীতি ৱাক্যং কথং ৱদসি? মনুষ্যপুত্রোযং কঃ? (aiōn )
35 Da sprach Jesus zu ihnen: Es ist das Licht noch eine kleine Zeit bei euch. Wandelt, dieweil ihr das Licht habt, daß euch die Finsternis nicht überfalle. Wer in der Finsternis wandelt, der weiß nicht, wo er hingeht.
৩৫তদা যীশুরকথাযদ্ যুষ্মাভিঃ সার্দ্ধম্ অল্পদিনানি জ্যোতিরাস্তে, যথা যুষ্মান্ অন্ধকারো নাচ্ছাদযতি তদর্থং যাৱৎকালং যুষ্মাভিঃ সার্দ্ধং জ্যোতিস্তিষ্ঠতি তাৱৎকালং গচ্ছত; যো জনোঽন্ধকারে গচ্ছতি স কুত্র যাতীতি ন জানাতি|
36 Glaubet an das Licht, dieweil ihr es habt, auf daß ihr des Lichtes Kinder seid.
৩৬অতএৱ যাৱৎকালং যুষ্মাকং নিকটে জ্যোতিরাস্তে তাৱৎকালং জ্যোতীরূপসন্তানা ভৱিতুং জ্যোতিষি ৱিশ্ৱসিত; ইমাং কথাং কথযিৎৱা যীশুঃ প্রস্থায তেভ্যঃ স্ৱং গুপ্তৱান্|
37 Solches redete Jesus und ging weg und verbarg sich vor ihnen. Und ob er wohl solche Zeichen vor ihnen getan hatte, glaubten sie doch nicht an ihn,
৩৭যদ্যপি যীশুস্তেষাং সমক্ষম্ এতাৱদাশ্চর্য্যকর্ম্মাণি কৃতৱান্ তথাপি তে তস্মিন্ ন ৱ্যশ্ৱসন্|
38 auf daß erfüllet werde der Spruch des Propheten Jesaja, den er sagte: “HERR, wer glaubt unserm Predigen? Und wem ist der Arm des HERRN offenbart?”
৩৮অতএৱ কঃ প্রত্যেতি সুসংৱাদং পরেশাস্মৎ প্রচারিতং? প্রকাশতে পরেশস্য হস্তঃ কস্য চ সন্নিধৌ? যিশযিযভৱিষ্যদ্ৱাদিনা যদেতদ্ ৱাক্যমুক্তং তৎ সফলম্ অভৱৎ|
39 Darum konnten sie nicht glauben, denn Jesaja sagte abermals:
৩৯তে প্রত্যেতুং নাশন্কুৱন্ তস্মিন্ যিশযিযভৱিষ্যদ্ৱাদি পুনরৱাদীদ্,
40 “Er hat ihre Augen verblendet und ihr Herz verstockt, daß sie mit den Augen nicht sehen noch mit dem Herzen vernehmen und sich bekehren und ich ihnen hülfe.”
৪০যদা, "তে নযনৈ র্ন পশ্যন্তি বুদ্ধিভিশ্চ ন বুধ্যন্তে তৈ র্মনঃসু পরিৱর্ত্তিতেষু চ তানহং যথা স্ৱস্থান্ ন করোমি তথা স তেষাং লোচনান্যন্ধানি কৃৎৱা তেষামন্তঃকরণানি গাঢানি করিষ্যতি| "
41 Solches sagte Jesaja, da er seine Herrlichkeit sah und redete von ihm.
৪১যিশযিযো যদা যীশো র্মহিমানং ৱিলোক্য তস্মিন্ কথামকথযৎ তদা ভৱিষ্যদ্ৱাক্যম্ ঈদৃশং প্রকাশযৎ|
42 Doch auch der Obersten glaubten viele an ihn; aber um der Pharisäer willen bekannten sie's nicht, daß sie nicht in den Bann getan würden.
৪২তথাপ্যধিপতিনাং বহৱস্তস্মিন্ প্রত্যাযন্| কিন্তু ফিরূশিনস্তান্ ভজনগৃহাদ্ দূরীকুর্ৱ্ৱন্তীতি ভযাৎ তে তং ন স্ৱীকৃতৱন্তঃ|
43 Denn sie hatten lieber die Ehre bei den Menschen als die Ehre bei Gott.
৪৩যত ঈশ্ৱরস্য প্রশংসাতো মানৱানাং প্রশংসাযাং তেঽপ্রিযন্ত|
44 Jesus aber rief und sprach: Wer an mich glaubt, der glaubt nicht an mich, sondern an den, der mich gesandt hat.
৪৪তদা যীশুরুচ্চৈঃকারম্ অকথযদ্ যো জনো মযি ৱিশ্ৱসিতি স কেৱলে মযি ৱিশ্ৱসিতীতি ন, স মৎপ্রেরকেঽপি ৱিশ্ৱসিতি|
45 Und wer mich sieht, der sieht den, der mich gesandt hat.
৪৫যো জনো মাং পশ্যতি স মৎপ্রেরকমপি পশ্যতি|
46 Ich bin gekommen in die Welt ein Licht, auf daß, wer an mich glaubt, nicht in der Finsternis bleibe.
৪৬যো জনো মাং প্রত্যেতি স যথান্ধকারে ন তিষ্ঠতি তদর্থম্ অহং জ্যোতিঃস্ৱরূপো ভূৎৱা জগত্যস্মিন্ অৱতীর্ণৱান্|
47 Und wer meine Worte hört, und glaubt nicht, den werde ich nicht richten; denn ich bin nicht gekommen, daß ich die Welt richte, sondern daß ich die Welt selig mache.
৪৭মম কথাং শ্রুৎৱা যদি কশ্চিন্ ন ৱিশ্ৱসিতি তর্হি তমহং দোষিণং ন করোমি, যতো হেতো র্জগতো জনানাং দোষান্ নিশ্চিতান্ কর্ত্তুং নাগত্য তান্ পরিচাতুম্ আগতোস্মি|
48 Wer mich verachtet und nimmt meine Worte nicht auf, der hat schon seinen Richter; das Wort, welches ich geredet habe, das wird ihn richten am Jüngsten Tage.
৪৮যঃ কশ্চিন্ মাং ন শ্রদ্ধায মম কথং ন গৃহ্লাতি, অন্যস্তং দোষিণং করিষ্যতি ৱস্তুতস্তু যাং কথামহম্ অচকথং সা কথা চরমেঽন্হি তং দোষিণং করিষ্যতি|
49 Denn ich habe nicht von mir selber geredet; sondern der Vater, der mich gesandt hat, der hat mir ein Gebot gegeben, was ich tun und reden soll.
৪৯যতো হেতোরহং স্ৱতঃ কিমপি ন কথযামি, কিং কিং মযা কথযিতৱ্যং কিং সমুপদেষ্টৱ্যঞ্চ ইতি মৎপ্রেরযিতা পিতা মামাজ্ঞাপযৎ|
50 Und ich weiß, daß sein Gebot ist das ewige Leben. Darum, was ich rede, das rede ich also, wie mir der Vater gesagt hat. (aiōnios )
৫০তস্য সাজ্ঞা অনন্তাযুরিত্যহং জানামি, অতএৱাহং যৎ কথযামি তৎ পিতা যথাজ্ঞাপযৎ তথৈৱ কথযাম্যহম্| (aiōnios )