< Nehemia 2 >

1 had ik in de maand Nisan van het twintigste jaar van koning Artaxerxes de zorg voor de wijn; ik bracht hem den koning, en reikte hem over. Maar nog nooit was ik zo droevig geweest.
রাজা অর্তক্ষস্তের রাজত্বের কুড়ি বছরের নীসন মাসে, যখন তাঁর কাছে দ্রাক্ষারস আনা হল, আমি সেই দ্রাক্ষারস নিয়ে রাজাকে দিলাম। এর আগে আমি তাঁর সামনে কখনও মলিন মুখে থাকিনি,
2 De koning zei dus tot mij: Waarom kijkt ge zo treurig; ge zijt toch niet ziek? Dat kan niet anders dan harteleed zijn. Ik begon te rillen van angst,
সেইজন্য রাজা আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমার তো অসুখ হয়নি তবে তোমার মুখ এত মলিন দেখাচ্ছে কেন? এ তো অন্তরের কষ্ট ছাড়া আর কিছু নয়।” আমি খুব ভয় পেলাম,
3 en sprak tot den koning: De koning leve voor eeuwig! Hoe zou ik niet treuren, daar de stad ligt verwoest, waar de graven van mijn vaderen zijn, en daar haar poorten door het vuur zijn verteerd?
তবুও আমি রাজাকে বললাম, “মহারাজ চিরজীবী হোন! যে নগরে আমার পিতৃপুরুষদের কবর দেওয়া হয়েছিল সেটি ধ্বংস করা হয়েছে এবং তার দ্বার পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তখন আমার মুখ কেন মলিন দেখাবে না?”
4 De koning antwoordde mij: Wat zoudt ge dan willen? Ik bad tot den God des hemels,
রাজা আমাকে বললেন, “তুমি কি চাও?” তখন আমি স্বর্গের ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলাম,
5 en sprak tot den koning: Zo het den koning behaagt, en gij uw dienaar daartoe geschikt acht, zend mij dan naar Juda, om de stad te herbouwen, waar de graven van mijn vaderen zijn.
আর রাজাকে বললাম, “মহারাজ যদি খুশি হয়ে থাকেন এবং আপনার দাস যদি আপনার চোখে দয়া পেয়ে থাকে, তবে আপনি যিহূদা-নগরে যেখানে আমার পিতৃপুরুষদের কবর দেওয়া হয়েছে সেখানে আমায় পাঠান যেন আমি তা আবার তৈরি করতে পারি।”
6 De koning en zijn gemalin, die naast hem zat, zeiden tot mij: Hoe lang duurt uw tocht, en wanneer komt ge terug? Ik noemde hem een termijn, en het behaagde den koning, mij de opdracht te geven.
তখন রাজা, যাঁর পাশে রানিও বসেছিলেন, আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমার যেতে কয়দিন লাগবে আর কবেই বা তুমি ফিরে আসবে?” রাজা সন্তুষ্ট হয়ে আমাকে পাঠালেন আর আমি একটি সময়ের কথা বললাম।
7 Nu sprak ik tot den koning: Zo het den koning behaagt, moge hij mij brieven meegeven voor de stadhouders aan de overzijde van de Rivier, dat ze mij doortocht verlenen, totdat ik Juda bereik;
তাকে আমি আরও বললাম, “যদি মহারাজ খুশি হয়ে থাকেন তবে ইউফ্রেটিস নদীর ওপারের শাসনকর্তাদের কাছে তিনি যেন চিঠি দেন যাতে যিহূদায় আমি পৌঁছানো পর্যন্ত তারা আমার যাত্রায় সাহায্য করেন।
8 bovendien een brief voor Asaf, den koninklijken houtvester, dat hij mij hout moet leveren, om de poorten van de burcht te overkappen, die tot de tempel behoort, en voor de stadsmuur en de woning, waar ik mijn intrek zal nemen. En de koning verleende ze mij, daar de hand van God vol goedheid op mij rustte.
এছাড়া তিনি যেন তাঁর বনরক্ষক আসফের কাছে একটি চিঠি দেন যাতে তিনি মন্দিরের পাশের দুর্গ-দ্বার ও নগরের প্রাচীরের ও আমার থাকবার ঘরের কড়িকাঠের জন্য আমাকে কাঠ দেন।” আমার উপর আমার ঈশ্বরের মঙ্গলময় হাত থাকায় রাজা আমার সব অনুরোধ রক্ষা করলেন।
9 Vergezeld van de legeroversten en ruiters, die de koning mij meegaf, kwam ik bij de stadhouders aan de overzijde van de Rivier, en reikte hun de brieven van den koning over.
পরে আমি ইউফ্রেটিস নদীর ওপারের শাসনকর্তাদের কাছে গিয়ে রাজার চিঠি দিলাম। রাজা আমার সঙ্গে কয়েকজন সেনাপতি ও একদল ঘোড়সওয়ার সৈন্যদের পাঠিয়ে দিলেন।
10 Maar toen Sanbállat, de Choroniet, en Tobi-ja, de ammonietische slaaf, het vernamen, waren zij er hevig over ontstemd, dat er iemand gekomen was, om Israëls kinderen goed te doen.
এই সমস্ত বিষয় শুনে হোরোণীয় সন্‌বল্লট ও অম্মোনীয় কর্মকর্তা টোবিয় খুব অসন্তুষ্ট হল কারণ ইস্রায়েলীদের মঙ্গল করার জন্য একজন লোক এসেছে।
11 De herbouw van Jerusalems muren. Toen ik te Jerusalem was aangekomen, en daar drie dagen vertoefd had,
আমি জেরুশালেমে গিয়ে সেখানে তিন দিন থাকার পর
12 stond ik in de volgende nacht op. Ik nam slechts enkele mannen met mij mee, en vertelde aan niemand, wat mijn God mij had ingegeven, voor Jerusalem te doen; ook was er geen ander rijdier bij, dan dat ik zelf bereed.
রাতে আমি কয়েকজন লোককে সঙ্গে নিয়ে বের হলাম। জেরুশালেমের জন্য যা করতে ঈশ্বর আমায় মনে ইচ্ছা দিয়েছিলেন তা আমি কাউকে বলিনি। আমি যে পশুর উপর চড়েছিলাম সেটি ছাড়া আর কোনও পশু আমার সঙ্গে ছিল না।
13 In de nacht ging ik door de Dalpoort naar buiten, en trok in de richting van de Drakenbron naar de Aspoort; intussen onderzocht ik Jerusalems muren, die in puin lagen, en zijn poorten, die door het vuur waren verteerd.
রাত্রে আমি উপত্যকার দ্বার দিয়ে বের হয়ে নাগকূপ ও সার-দ্বার পর্যন্ত গেলাম এবং জেরুশালেমের ভাঙা প্রাচীর ও আগুন দিয়ে ধ্বংস করা দ্বারগুলি দেখলাম।
14 Vandaar ging ik verder naar de Bronpoort en de Koningsvijver; maar hier was geen ruimte meer voor het dier, dat ik bereed, om er doorheen te komen.
তারপর আমি ফোয়ারা-দ্বার ও রাজার পুকুর পর্যন্ত গেলাম, কিন্তু আমি যে পশুর উপর চড়েছিলাম তার সেই জায়গা দিয়ে যাবার জন্য কোনও পথ ছিল না;
15 Door het dal ging ik dus opwaarts in de nacht, telkens de muur onderzoekend. Daarna sloeg ik af, en keerde door de Dalpoort terug naar huis.
এজন্য আমি সেরাতে প্রাচীরের অবস্থা দেখতে উপত্যকার মধ্য দিয়ে গেলাম এবং উপত্যকা দ্বার দিয়ে আবার ফিরে আসলাম।
16 Zelfs de voormannen wisten niet, waar ik heen was gegaan en wat ik beoogde; want ik had er aan Joden noch priesters, aan edelen noch regenten, noch aan de overigen, die het werk moesten doen, tot nu toe iets van gezegd.
আমি কোথায় গিয়েছি বা কী করেছি তা উচ্চপদস্থ কর্মচারীরা জানতে পারেনি, কারণ আমি তখনও ইহুদিদের অথবা যাজকদের অথবা গণ্যমান্য লোকদের অথবা উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের অথবা যারা কাজ করবে তাদের কিছুই বলিনি।
17 Maar nu sprak ik tot hen: Gij ziet de ellende, waarin wij verkeren; hoe Jerusalem in puinen ligt, en zijn poorten door het vuur zijn verteerd. Komt, laat ons Jerusalems muren herbouwen, en niet langer meer worden bespot.
পরে আমি তাদের বললাম, “আমরা যে কি রকম দুরাবস্থায় আছি তা আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, জেরুশালেম ধ্বংস হয়ে রয়েছে এবং তাঁর দ্বারগুলি আগুন দিয়ে পোড়ানো হয়েছে। আসুন, আমরা জেরুশালেমের প্রাচীর আবার গাঁথি, যেন আমাদের আর মর্যাদাহানি না হয়।”
18 En ik vertelde hun, hoe de hand van God vol goedheid op mij had gerust, en wat de koning mij had gezegd. Ze gaven ten antwoord: We willen beginnen te bouwen! En vol moed sloegen ze de hand aan het heerlijke werk.
আমার ঈশ্বর কীভাবে আমার মঙ্গল করেছেন ও রাজা আমাকে কী বলেছেন তাও আমি তাদের জানালাম। উত্তরে তারা বললেন, “আসুন, আমরা গাঁথতে শুরু করি।” তারা সেই ভালো কাজ শুরু করতে প্রস্তুত হলেন।
19 Toen Sanbállat, de Choroniet, Tobi-ja, de ammonietische slaaf, en Gésjem, de Arabier, het hoorden, lachten ze ons uit, en bespotten ons. En ze zeiden: Wat moet dat betekenen; maakt ge soms opstand tegen den koning?
কিন্তু হোরোণীয় সন্‌বল্লট, অম্মোনীয় কর্মকর্তা টোবিয় এবং আরবীয় গেশম এই কথা শুনে আমাদের ঠাট্টা-বিদ্রুপ করতে লাগল। তারা বলল, “তোমরা এ কি করছ? তোমরা কি রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করবে?”
20 Maar ik stond hun te woord, en sprak tot hen: De God des hemels zal ons doen slagen; wij, zijn dienaars, beginnen de bouw. Maar gij hebt in Jerusalem geen deel en geen recht, zelfs geen naam!
আমি উত্তরে তাদের বললাম, “স্বর্গের ঈশ্বর আমাদের সফলতা দান করবেন। আমরা তাঁর দাসেরা আবার গাঁথব, কিন্তু জেরুশালেমে আপনাদের কোনও অংশ, কোনও দাবি কিংবা কোনও অধিকার নেই।”

< Nehemia 2 >